সোফার ওপর চিন্তিত মুখে দময়ন্তী বসে ছিল। প্রায় সাড়ে আটটা বাজে, এখনও সমরেশের পাত্তা নেই। আজ প্রায় তিন বছর হল বিয়ে হয়েছে ওদের, কিন্তু খবর-টবর না দিয়ে এত দেরি সমরেশ কখনো করে না। একটি বিদেশি ফার্মের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার সমরেশ দত্তগুপ্ত, রোজ সাড়ে ছ-টার মধ্যে বাড়ি ফেরে। চিন্তাগ্রস্ত মুখে টেলিফোন ডাইরেক্টরিটা খুলল দময়ন্তী। কাকে ফোন করা যায়? ফার্মের কোন সহকর্মীকে? এমন সময় দরজায় বেল বাজল।
https://www.inspireliterature.....com/sorol-onker-bepa
Like
Comment
Share