অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস, মানসিক চাপের কারণে এখন অল্প বয়সেই অনেকে আক্রান্ত হচ্ছেন ডায়াবেটিসে। এর থেকে নানা রোগের জন্মেও হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জীবনযাত্রা ও খাওয়াদাওয়ায় কিছুটা পরবর্তন আনলেই ডায়াবেটিস বা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। এজন্য প্রতি দিন নিয়ম করে শরীরচর্চা, আর স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলতে হবে। সাধারণত ঘন ঘন প্রস্রাব ও পানি পিপাসা পাওয়া, ক্লান্তি, দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, ক্ষত না সারা, ওজন কমে যাওয়া, ইমিউনিটি কমে যাওয়া, চামড়া শুষ্ক হয়ে যাওয়া, দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হওয়া যাওয়ার মতো কিছু প্রাথমিক লক্ষণ জানান দেয় ডায়াবেটিসের। এসব ছাড়াও, ডায়াবেটিসের কিছু লক্ষণ ফুটে ওঠে পায়ে। যেমন-
১. পায়ে ব্যথা, জ্বালা, ঝিনঝিন করা, পা লাল হওয়া এবং অসাড় হয়ে যাওয়া।
২. পায়ের ঘা এবং ক্ষত না শোকানো। ঠিকমতো রক্ত প্রবাহ না হওয়ার কারণে এমন সমস্যা হয়। রক্তনালীগুলি সরু ও শক্ত হয়ে যায় এবং রক্ত সাধারণত যে ভাবে প্রবাহিত হয়, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে রক্ত স্বাভাবিকভাবে প্রবাহিত হয় না।
৩. পায়ের নীচে বা বুড়ো আঙুলের নীচে ফোসকা, ঘা অথবা আলসার হওয়া।
৪. পায়ের আকৃতি পরিবর্তন হওয়া।
৫. পায়ের পাতা ভারি হয়ে যাওয়া, পা ফেলতে সমস্যা, পায়ের ত্বক শুষ্ক হওয়া, ত্বক ফাটা, গোড়ালি ফাটা, আঙুলের মাঝখানে চামড়া ফাটা, চামড়া ওঠা।
৬.ত্বকের রঙে পরিবর্তন।
৭. গোড়ালি বা পায়ে ফোলাভাব।
Linkeei Official
192 Blog posts