Linkeei Linkeei
    #ai #best #affiliatemarketing #business #online
    Recherche Avancée
  • S'identifier
  • Enregistrez

  • Mode nuit
  • © 2025 Linkeei
    Sur • Annuaire • Contactez nous • Développeurs • politique de confidentialité • Conditions d'utilisation • Rembourser • Linkeei App install

    Sélectionner Langue

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Montre

Montre Bobines Films

Événements

Parcourir les événements Mes événements

Blog

Browse articles

Marché

Derniers produits

Pages

Mes Pages Pages aimées

Plus

Forum Explorer Messages populaires Jeux Emplois Des offres
Bobines Montre Événements Marché Blog Mes Pages Voir tout
Mohammad Altaf Hossen
User Image
Faites glisser pour repositionner la couverture
Mohammad Altaf Hossen

Mohammad Altaf Hossen

@1632800674592958_2133
  • Chronologie
  • Groupes
  • Aime
  • Friends 56
  • Photos
  • Les vidéos
  • Bobines
  • Des produits
56 Friends
242 des postes
Mâle
Vivre dans Bangladesh
image
image
image
image
image
image
Mohammad Altaf Hossen
Mohammad Altaf Hossen
3 ans

একদিন মদীনার দুই ব্যক্তি একজন যুবককে টেনে-হিঁছড়ে, অর্ধপৃথিবীর শাসক খলীফা হযরত উমর (রা) এর দরবারে হাজির করল। এবং তারা বিচার দাখিল করল যে, এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চাই।

আমিরুল মু’মিনীন খলীফা হযরত উমর (রা) সেই যুবককে তার বিপক্ষে করা দাবি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন। সেই যুবক বললেন, তাদের দাবি সম্পুর্ণ সত্য। এই বলে যুবকটি তার অনাকাঙ্ক্ষিত ঘঠনাটি বর্ণনা করতে লাগলেন।

তিনি বললেন, আমি ক্লান্ত হয়ে যাবার কারণে বিশ্রামের জন্য এক খেজুর গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্প সময়েই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার একমাত্র পছন্দের বাহন উটটি পাশে নেই। খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গিয়ে পেলাম, তবে তা ছিল মৃত। পাশেই ছিল ওদের বাবা। যে আমার উটকে তার বাগানে প্রবেশের অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছে। এই কারণে আমি হঠাৎ করে রাগান্বিত হয়ে পড়ি এবং তাদের বাবার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি, ফলে সে সেইখানেই মারা যায়। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে ঘটে গেছে। এর জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।বাদী’রা জানালেন- আমরা এর মৃত্যুদণ্ড চাই। হযরত উমর (রা) সব শুনে বললেন, উট হত্যার বদলে তুমি একটা উট নিলেই হতো, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে হত্যা করেছ। হত্যার বদলে হত্যা। এখন তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। তোমার কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো। নওজোয়ান বললো, আমার কাছে কিছু ঋণ ও অন্যের রাখা কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছু দিন সময় দিতেন তবে আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋণগুলি পরিশোধ করে আসতাম।

খলিফা হযরত উমর (রা) বললেন, তোমাকে এভাবে একা ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে তোমায় সাময়িক সময়ের জন্য মুক্তি দিতে পারি। নওজোয়ান বললো, এখানে আমার কেউ নেই। যে আমার জিম্মাদার হবে। এখন আমি কি করি। যুবকটি তখন নিরুপায় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।

এই সময় হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত এক সাহাবী যার নাম হযরত আবু যর গিফারী (রা), দাঁড়িয়ে বললেন, আমি হবো ঐ ব্যক্তির জামিনদার। সাহাবী হযরত আবু যর গিফারীর (রা) এই উত্তরে সভায় উপস্থিত সবাই হতবাক। একেতো অপরিচিত ব্যক্তি তার উপর হত্যার দন্ডপ্রাপ্ত আসামীর জামিনদার। খলিফা বললেন, আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত নওজোয়ানকে মুক্তি দেয়া হলো। জুম্মার আগে নওজোয়ান মদীনায় না আসলে নওজোয়ানের বদলে আবু যরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। মুক্তি পেয়ে নওজোয়ান ছুটলো মাইলের পর মাইল দূরে তার বাড়ির দিকে। আবু যর গিফারী (রা) চলে গেলেন নিজ বাড়িতে।

দেখতে দেখতে জুম্মাবার এসে গেল। নওজোয়ানের আসার কোনো খবর নেই। হযরত উমর (রা) রাষ্ট্রীয় পত্রবাহক পাঠিয়ে দিলেন আবু যর গিফারির (রা) কাছে। পত্রে লিখা আজ শুক্রবার বাদ জুমা সেই যুবক যদি না আসে আইন মোতাবেক আবু যর গিফারির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। আবু যর যেন সময় মত জুম্মার প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে নববীতে হাজির হন। খবর শুনে সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা। একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবু যর গিফারী আজ বিনা দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন।
জুমার পর মদীনার সবাই মসজিদে নববীর সামনে হাজির। সবার চোখে পানি। কারণ দন্ডপ্রাপ্ত যুবক এখনো ফিরে আসেনি। জল্লাদ প্রস্তুত।

জীবনে কত জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসেব নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি আটকাতে পারছে না জল্লাদ। আবু যরের মত একজন সাহাবী সম্পূর্ণ বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে পারছেন না। এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ প্রদানকারী খলিফা উমর (রা) নিজেও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। হৃদয় তাঁর ভারাক্রান্ত। তবু আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো পরিবর্তনের হাত নেই। আবু যর (রা) তখনও নিশ্চিন্ত মনে হাঁসি মুখে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত। জল্লাদ ধীর পায়ে আবু যর (রা) এর দিকে এগুচ্ছেন আর কাঁদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা চলে না। পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে রেখেছে।

এমন সময় এক সাহাবী উচ্চ স্বরে জল্লাদকে বলে উঠলেন, হে জল্লাদ একটু থামো। মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ দেখ কে যেন আসছে। হতে পারে ঐটা নওজোয়ানের ঘোড়ার পদধুলি। একটু দেখে নাও, তারপর না হয় আবু যরের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করো। ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এ সেই নওজোয়ান।

নওজোয়ান দ্রুত খলিফার সামনে এসে বললো, হুযুর বেয়াদবি মাফ করবেন। রাস্তায় যদি ঘোড়ার পায়ে ব্যথা না পেত,তবে যথা সময়েই আসতে পারতাম। বাড়িতে গিয়ে আমি একটুও দেরি করি নাই। বাড়ি পৌঁছে গচ্ছিত আমানত ও ঋণ পরিশোধ করি। তারপর বাবা, মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে চিরবিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এখন আমার জামিনদার ভাইকে ছেড়ে দিন আর আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র করুন। কেননা কেয়ামতের দিন আমি খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে চাই না।

আশেপাশের সবাই একেবারেই নীরব। চারিদিকে একদম থমথমে অবস্থা। সবাই হতবাক, কি হতে চলেছে। যুবকের পুনরায় ফিরে আসাটা অবাক করে দিলো সবাইকে।

খলিফা হযরত উমর (রা) যুবককে বললেন, তুমি জানো তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে, তারপরেও কেন ফিরে এলে। উত্তরে সেই যুবক বলল- আমি ফিরে এসেছি, কেউ যাতে বলতে না পারে, এক মুসলমানের বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে এসে নিজেই বিপদে পড়ে গিয়েছিল।

এবার হযরত উমর (রা) হযরত আবু যর গিফারী (রা)কে জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কেন না চেনা সত্যেও এমন জামিনদার হলেন। উত্তরে হযরত আবু যর গিফারী (রা) বললেন, পরবর্তিতে কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান বিপদে পড়েছিলো, অথচ কেউ তাকে সাহায্য করতে আসেনি।
এমন কথা শুনে, হঠাৎ বৃদ্ধের দুই সন্তানের মাঝে একজন বলে উঠল, হে খলীফা আপনি তাকে মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা অভিযোগ তুলে নিলাম।

হযরত উমর (রা) বললেন, কেন? তাদের মাঝে একজন বলে উঠলো, কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল করে নিজেই স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও অন্য মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি।

Aimer
Commentaire
Partagez
avatar

Saiful Islam

কত সুন্দর ইসলামের শিক্ষা!
Aimer
· Répondre · 1650434288

supprimer les commentaires

Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?

Mohammad Altaf Hossen
Mohammad Altaf Hossen
3 ans

আমরা সবাই জানি হারাম শব্দের অর্থ হচ্ছে "নিষিদ্ধ", তাহলে এই মসজিদের ক্ষেত্রেই কেন হারাম শব্দটি ব্যবহৃত হয়? অনেকে আবার না বুঝে " হারাম" বললে গুনাহ হবে ভেবে এটাকে "হেরেম শরীফ" ও বলে থাকেন, যেটা সম্পূর্ণ ভুল।

আসলে এই পবিত্র মসজিদ এবং এর সংলগ্ন ৯৯ একর জায়গার পুরোটায় কিছু কাজকে হারাম বা নিষিদ্ধ করা হয়েছে যেগুলি ওই এলাকার বাইরে হালাল। যেমন: গাছ কাটা, গাছের পাতা ছেঁড়া, ফুল ছেঁড়া, প্রাণী হত্যা বা শিকার করা, অস্ত্র বহন করা, কোনো অপরাধের শাস্তি প্রদান করা এই কাজগুলি সাধারণভাবে হারাম না। কিন্তু এই মসজিদের বেষ্টনীর মধ্যে হারাম, আর তাই এর নাম "মসজিদ আল-হারাম।"

Aimer
Commentaire
Partagez
Mohammad Altaf Hossen
Mohammad Altaf Hossen
3 ans

সাদকাতুল ফিতর। গরিব অসহায় মানুষের আনন্দের অনুসঙ্গ। ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক ঘোষিত এবারের নির্ধারিত ফিতরার পরিমাণ- সর্বোচ্চ ২৩১০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৭৫ টাকা। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশিত আবশ্যক কাজ এটি। সাদকাতুল ফিতরের পরিমাণ হলো- এক সা' খাদ্যদ্রব্য, এক সা' খেজুর, এক সা' যব বা এক সা' কিসমিস। হাদিসে পাকে এসেছে-

হজরত আবু সাঈদ খুদরি রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময়ে সাদকাতুল ফিতর হিসেবে এক সা খাদ্যদ্রব্য অথবা এক সা' খেজুর অথবা এক সা' যব অথবা এক সা' কিসমিস প্রদান করতাম।’ (বুখারি)

Aimer
Commentaire
Partagez
Mohammad Altaf Hossen
Mohammad Altaf Hossen
3 ans

খেজুর দিয়ে ইফতারির উপকারিতা
খেজুর শুধু রোজার ইফতারে নয়, সারা বছরই আমাদের পছন্দের খাদ্য তালিকায় থাকতে পারে। প্রথমত হাদিসের অনুসরণে খেজুর দিয়ে ইফতার করা। দ্বিতীয়ত খেজুরের ভেষজগুণকেও উপেক্ষা করা যায় না। তাই খেজুর হতে পারে ইফতারের প্রধান উপাদান। সুতরাং খেজুর দিয়ে ইফতার করার উপকারিতা হলো—

১. কয়েকটি খেজুরই সাময়িক ক্ষুধা নিবারণে সহায়তা করে।
২. খেজুরে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি থাকায় দুর্বল স্বাস্থ্যের অধিকারী, সামান্য পরিশ্রমেই যারা পেরেশান হয়ে যান, ইফতারে খেজুর খেলে তাদের দুর্বলতা কেটে যায় এবং রোজা রাখা সহজ হয়।
৩. শিশুর প্রয়োজনীয় পুষ্টির জন্য মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধিতে খেজুর কার্যকর ভূমিকা রাখে। ফলে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদের স্বাভাবিকভাবে রোজা রাখা সহজ হয়।
৪. খেজুর হৃদরোগ, জ্বর ও পেটের পীড়ায় উপকারী এবং বলবর্ধক ওষুধ হিসেবে কাজ করে। ক্ষুধামন্দা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে খেজুর বিশেষ উপকারী।
৫. খেজুর পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং এজমায় উপকারী। গ্যাসের জন্যও উপকার।
৬. রোজাদারের পেট খালি থাকায় শরীরে গ্লুকোজের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। খেজুর সেটা দ্রুত পূরণে সাহায্য করে।

মোটকথা, নানাবিধ উপকার সমৃদ্ধ খেজুর আমাদের জীবন প্রবাহে স্বাভাবিক গতি আনতে সহায়তা করে। অল্পতেই মুটিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের শরীরে প্রাণ প্রাচুর্যে ভরপুর করে তোলে। বহু রোগ-বালাইয়ের প্রতিরোধে খেজুর অগ্রণী ভূমিকা রাখে। পবিত্র মাহে রমজানে রোজাদারদের জন্য তাই খেজুরের বিকল্প নেই।

Aimer
Commentaire
Partagez
Mohammad Altaf Hossen
Mohammad Altaf Hossen
3 ans

রমজান মাসে দানে ৭০ গুণ বেশি সওয়াব
রমজানে প্রতিটি ভালো কাজের নেকি ৭০ গুণ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এ মাসে যত বেশি দান-সদকা করা যাবে, তা বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার প্রিয় উম্মতকে রমজান মাসে বেশি পরিমাণে দান করতে উৎসাহিত করতেন। রমজান মাসে একটি নফল আমল ফরজের মর্যাদায় সিক্ত। সে হিসেবে রমজান মাসে আমাদের প্রতিটি দান-সদকাই ফরজ হিসেবে আল্লাহতায়ালার কাছে গণ্য। দান-সদকার এমন ঈর্ষণীয় ফজিলত অন্যান্য মাসে কখনোই পাওয়া যাবে না। শুধু রমজানেই এই অফার সীমাবদ্ধ।

Aimer
Commentaire
Partagez
Chargez plus de postes

Désamie

Êtes-vous sûr de vouloir vous libérer?

Signaler cet utilisateur

Modifier loffre

Ajouter un niveau








Sélectionnez une image
Supprimer votre niveau
Êtes-vous sûr de vouloir supprimer ce niveau?

Avis

Afin de vendre votre contenu et vos publications, commencez par créer quelques packages. Monétisation

Payer par portefeuille

Alerte de paiement

Vous êtes sur le point d'acheter les articles, voulez-vous continuer?

Demande à être remboursé