নগদ সরকারদলীয় এমপিদের বিজনেস তাই প্রথমে এরা ডাক বিভাগের নাম ব্যবহার করে বিজনেস শুরু করে এবং বিভিন্ন ই কমার্স এর মাধ্যমে মার্কেট এ জনপ্রিয়তা পায় । ইতিমধ্যে জানাগেছে নগদ এর কেন্দ্রীয় কোন অনুমোদন নেই তারপর তড়িঘড়ি করে এখন তারা ডাক বিভাগকে মালিকানা দেওয়ার প্রক্রিয়া চালাচ্ছে । সম্প্রতি বানিজ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নিয়ম অনুসারে ই-কমার্স এ অর্ডার কৃত টাকা পেমেন্ট গেটওয়েতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রণালয় যতক্ষণ না প্রোডাক্ট ডেলিভারি হয় এই সুযোগে নগদে একাউন্ট এ প্রায় কয়েকশ কোটি টাকা ঢুকে , যখন ইকমার্স প্রতিষ্ঠান গুলো কাস্টমারদের টাকা রিফান্ড করছে তখন নগদ কাস্টমারদের একাউন্ট সাসপেন্ড করছে এই বলে যে অবৈধ লেনদেন এর ফলে একাউন্ট সাসপেন্ড করছে এবং ওই সকল ইকমার্স কে অসাধু বলছে । আশ্চর্য না বিষয়টা যখন নগদ টাকা নিলো বৈধ এখন ফেরত দেওয়ার সময় অবৈধ হয়ে যাচ্ছে ? অথচ ইকমার্স গুলো সরকারি নিয়ম মেনে রিফান্ড করছিল । ওইদিন এক লাইভ টক শো তে শুনলাম সিরাজগঞ্জ শপ এর কর্নধার বলছেন নগদ ওনার মার্চেন্ট একাউন্ট এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে নগদ ৭২ কোটি টাকা সরিয়ে ফেলেছে । এই বক্তব্যের পর সিরাজগঞ্জ শপ এর মালিকের বাড়িতে পুলিশ হানা দিয়ে তার নয় বছরের ছোট ভাইকে মাদক মামলা এবং তার বড় ভাই রাজমিস্ত্রি কন্ট্রাকটর কে গ্রেফতার করে । এ থেকেই বুঝা যায় যে নগদ ইকমার্স এর সি ই ও গুলোকে গ্রেফতার করে টাকা হাতিয়ে নিতে চাচ্ছে । এখনও পর্যন্ত ১৮ হাজার গ্রাহকের একাউন্ট সাসপেন্ড করেছে অথচ কোর্ট এর আদেশ ব্যতীত করো আর্থিক লেনদেন স্থগিত করার অধিকার সংবিধান দেয় নি , অথচ এরা সেটাই করছে সরকার দলীয় এমপি মন্ত্রী দের যোগসাজশে এমন হচ্ছে ।
যদি এখানে কোন স্ক্যাম হয় তাহলে দায়ভার প্রধানমন্ত্রীর এবং সরকারের কারণ প্রধানমন্ত্রী ডাক বিভাগের সেবা হিসেবে উদ্বোধন করেছে এবং সরকারি নীতিমালা পালন করতে গিয়ে নগদ টাকা আটকে রাখার সুযোগ পেয়েছে সেই সাথে জন হয়রানির । তিন কোটি বিনিয়োগের কোম্পানি যদি ১৫০০ কোটি টাকা হাতে পায় তাহলে লোভ সামলাবে কি করে 😑😑😑😑
#boycott_nagad
আসসালামুআলাইকুম
আশা করি সবাই ভালো আছেন।কিন্তু আমরা নগদের ১৮০০০+ গ্রাহক ভালো নেই।আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন এই মাসের ১তারিখ হতে নগদ বিনা নোটিশে বেআইনিভাবে ১৮০০০+ একাউন্ট বন্ধ করে দেয়।এখানে নগদের মাধ্যমে অনেকেই লেনদেন করেছেন।আপনারা জানেন নগদ এর ক্যাশ আউট চার্জ কম তাই মোবাইল ব্যাংকিংয়ে অনেকেই সব লেনদেন নগদ এর মাধ্যমেই করে থাকেন।অনেকের নগদ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়ার কারণে অনেকের টাকা আটকে রয়েছে।কেউ বাড়ি ভাড়া দিতে পারছে না,কেউ বাচ্চার খাবার কিনতে পারছে না,কেউ অসুস্থ বাবা-মা এর ঔষুধ কিনতে পারছে না,শুধুমাত্র এই নগদে টাকা আটকে থাকার কারণে।আমার এখন যে অবস্থা,এরকম আর কিছুদিন গেলে হয়তো আমার আত্মহত্যা করতে হবে।কারণ আমারো অনেক টাকা নগদ তে আটকে রয়েছে।এর মধ্যে সিরাজগঞ্জ শপ থেকে আসা রিফান্ড ও রয়েছে। আমি যে টাকা পেমেন্ট করেছিলাম,সেই টাকাই পেয়েছি।আমার টাকা আমি পেয়েছি তাহলে এখানে একাউন্ট সাসপেন্ড করার অধিকার নগদকে কে দিয়েছে!?!?!?
এইরকম হয়রানির মানে কি?
এটা দেখার কি কেউ নাই?
এটা সমাধান করার কি কেউ নাই?
নগদ অফিসে গিয়ে দেখেছিলাম অনেকে পারে তো সেখানেই কেঁদে দেয়।
Sakib Hosen
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?