Linkeei Linkeei
    #ai #best #software #seo #digitalmarketing
    חיפוש מתקדם
  • התחברות
  • הירשם

  • מצב לילה
  • © 2025 Linkeei
    על אודות • מַדרִיך • צור קשר • מפתחים • מדיניות פרטיות • תנאי שימוש • הֶחזֵר • Linkeei App install

    בחר שפה

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

שעון

שעון סלילים סרטים

אירועים

עיין באירועים האירועים שלי

בלוג

עיין במאמרים

שׁוּק

המוצרים החדישים

דפים

הדפים שלי דפי לייק

יותר

פוֹרוּם לַחקוֹר פוסטים פופולריים משחקים מקומות תעסוקה הצעות
סלילים שעון אירועים שׁוּק בלוג הדפים שלי ראה הכל
yousuf ali shikdar Shikdar
User Image
גרור כדי למקם מחדש את הכריכה
yousuf ali shikdar Shikdar

yousuf ali shikdar Shikdar

@Yousufali
  • ציר זמן
  • קבוצות
  • אוהב
  • חברים 6
  • תמונות
  • סרטונים
  • סלילים
  • מוצרים
Hallo my friends,
6 חברים
55 פוסטים
זָכָר
עובד ב Privet job
למד ב Khulna newsprint mil
גר ב Bangladesh
image
image
image
image
image
image
yousuf ali shikdar Shikdar
yousuf ali shikdar Shikdar
2 שנים

বিধাতার গোপন রহস্য এই মানুষ! আর সেই মানুষের বুকে লাথি মেরে যারা আল্লাহ-ভগবানের সন্তুষ্টি খুঁজে বেড়ায় নিঃসন্দেহে তারা শাস্ত্রীয় এলকোহল পান করা বেঁহুশ!
যারা মানুষের চেয়ে ধর্মকে বড় করে দেখে--তারা মাতাল! তারা ভয়ংকর জীব!
যদি মানুষই না বাচে তবে ধর্ম বা ধর্মগ্রন্থ কিংবা দালানকোঠা দিয়ে হবে? মহান সুফী সাধক কবি নজরুলের ধিক্কার: "তোরা ছেলের মুখে থুতু দিয়ে মার মুখে দিস ধুপের ধোঁয়া"?
জগতের যত গ্রন্থ ভজনালয়,
ঐ একখানি ক্ষুদ্র দেহের সম পবিত্র নয়!

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
yousuf ali shikdar Shikdar
yousuf ali shikdar Shikdar
2 שנים

হে স্রষ্টা সাড়াজীবন একাধারে করতে পারিলাম না, তোমার ভক্তি বন্দেগী ও সেবা। তবুও সাথে থেক ছেড়ে যেও না। আমার জীবন আমার মরণ, সব তোমার পথেই হউক উৎসর্গ ও সমর্পণ।।। যাইহোক, বর্বর মধ্য যুগে একজন ধর্ম ফেদে শহরের বাদশা হয়ে আরাম আয়েশ ভুগ বিলাসে জীবন যাপন করে গেছে। আর বাংলায় সেই গল্প কাহিনী বেচে এখন একদল ওয়াজ বয়ান ও পীর দরবারি করেও বেশ আরাম আয়েশে বিলাসী জীবন যাপন করছে। আর তাদের ধর্ম পালন করে সাধারণ মানুষ অর্থাৎ গরীবেরা আরাম আয়েশ ভুগ বিলাস পাবে কিন্তু মরার পরে, এর থেকে বড় হাসির কথা আর কি হতে পারে।। তাই ভাবুন কত বড় চতুর ধান্ধাবাজ তাদের প্রহসনের কাল্পনিক অবাস্তব মত ও পথ। তাইত একজন লেখক বলেছিলেন যে, মানুষকে বোকা বানানো সহজ কিন্ত তাকে যে বোকা বানানো হয়েছে সেটা বুঝানো কঠিন। আর নারী মিলনের প্রতি যাদের আগ্রহ নাই তাদের সংসার না করাই উত্তম।। যে বলে নারীকে দেখা পাপ সে তার জন্মকে অস্বীকার করে। নারীর স্রষ্টা পুরুষ আর পুরুষের স্রষ্টা নারী। তাই এই দুয়ের মিলনই শান্তির ধর্ম কর্ম, ফলেই প্রাণী জগৎ একে অপরের সাথে সংযোগ স্থাপন করে দেহ হতে দানের জন্য মাতোয়ারা উন্মাদ, পাগল। নাহলে থেমে যাবে বংশবিস্তার ও জন্মলীলা যা এক অপরিবর্তনীয় প্রকৃতিগত বিধান।।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
yousuf ali shikdar Shikdar
yousuf ali shikdar Shikdar
2 שנים

সমস্ত ধর্ম ব্যবসায়ীকে বয়কট করা হোক👇

“দ্বীন প্রচার করতে গিয়ে বিনিময় নেওয়ার কথা এবং মসজিদে ইমামতি করে বিনিময় নেওয়ার কথা পবিত্র কোরআনে উল্লেখ নেই।

আল্লাহ বলেন,
তোমরা অনুসরণ কর তাদের যারা কোন বিনিময় নেয় না,অথচ তারা সত্যপথে আছে।
সুরা ইয়াসিন ( ৩৬:২১)

অতএব মসজিদের ইমাম যখন বেতনভুক্ত তখন তাকে অনুসরণ করা কোরআন সম্মত নয়।

আর কিছু লোক এমন আছে দ্বীন প্রচার করার দায়িত্ব প্রাপ্ত না হওয়া সত্ত্বেও তারা দ্বীন প্রচার করতে যায়।

আর সেক্ষেত্রে পবিত্র কোরানের বিশেষ আয়াত বা অংশ গোপন রাখে যেমন আদম কাবায় আল্লাহকে সেজদার কথা কোরানে উল্লেখ থাকার পরও ঐ সেজদার রহস্য ব্যক্ত করে না।
উহারা সত্য গোপন করে
বিনিময়ে কিছু পারিশ্রমিক গ্রহণ করে,
তাদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ বলেন,
যারা আমার আয়াতকে গোপন করে তাদেরকে আমি লানত করি ( ২:১৫৯)

আর আয়াত গোপন করার শর্তে তাহারা কিছু বিনিময় নিয়ে মনগড়া কিচ্ছা কাহিনী বলে ওয়াজ করে টাকা চুক্তির মাধ্যমে,
তাদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ বলেন,
যারা আমার আয়াত গোপন করে বিনিময় নেয় তাদের নিজেদের জঠরে অগ্নি ব্যতীত কিছুই পুরে না ( ২:১৭৪)

আর কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাদের সাথে কথা বলবেন না (২:১৭৪)।

আর তাদেরকে আল্লাহ কখনও পবিত্র করবেন না এবং তাদের জন্য কঠিন শাস্তি রয়েছে ( ২:১৭৪)

আর উহারাই সৎ পথ হতে ভ্রান্ত পথে আছে (২:১৭৫)

এবং উহারা ক্ষমার পরিবর্তে শাস্তি ক্রয় করিয়াছে আর আগুন সহ্য করিতে তাহারা কতইনা ধৈর্য্যশীল (২:১৭৫)।

কাজেই যারা চুক্তি ভিত্তিক ওয়াজ করা নামধারী আলেম,যাহারা এহেন বিনিময় গ্রহণ করে উহারা যেহেতু ভ্রান্ত পথে আছে,
আর তাদের মতবাদও ভ্রান্ত মতবাদ,
আর তাদের বিষয়ে এত আজাব গজবের কথা কোরানে উল্লেখ করার পরও উহারা জেনে শুনেই সেগুলি করে ফেলে তাহারা মূর্খ।
আর মূর্খদেরকে পরিহার কর (৭:১৯৯)
তাদের মতবাদও পরিহারযোগ্য।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
avatar

sumaya maysha

সত্য
כמו
· תשובה · 1674574491

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

yousuf ali shikdar Shikdar
yousuf ali shikdar Shikdar
2 שנים

**সাচ্চা গুড় অন্ধকারেও মিস্টি,, আলোতেও মিস্টি**

সারাদিন মুখে গুড়, গুড় বা মিস্টি, মিস্টি বললে যেমন জিহ্বা স্বাদ পায়না, মুখ মিস্টি হয়না। তেমন সারা জীবন মুখে GOD, ঈশ্বর, ভগবান, আল্লাহ্ বললে তাকে পাওয়া হয়না। গুড় বা মিস্টির স্বাদ শুধুমাত্র সেই ব্যাক্তিই বলতে পারে, যে ব্যাক্তি গুড় বা মিস্টি খেয়েছে। আর যে গুড় বা মিস্টি খায়নি, তার দ্বারা কখনও এর স্বাদ বোঝানো সম্ভব না। কোন অন্ধ ব্যাক্তিই অন্য অন্ধ ব্যাক্তিকে পথ দেখাতে পারেনা। শুধুমাত্র যে চোখে দেখতে পায়, সেই একজন অন্ধ ব্যাক্তিকে পথ দেখাতে পারে।
একজন ঘুমন্ত মানুষ অন্য একজন ঘুমন্ত মানুষকে জাগাতে পারেনা। ঘুমন্ত মানুষকে জাগাতে হলে অবশ্যই একজন জাগ্রত মানুষ দরকার হয়। বই পড়া জ্ঞান দিয়ে বা পোশাকি ধর্ম পালন করে সৃস্টিকর্তাকে পাওয়া যায়না। তাকে পেতে হলে অবশ্যই সেই ব্যাক্তির নিকট যেতে হবে যিনি তাকে চিনেছেন, জেনেছেন, পেয়েছেন। শুধুমাত্র তিনিই স্রস্টার নিখুঁত বর্ণনা দিতে পারবেন। কিরুপে ডাকলে তাকে পাওয়া যাবে বা কোন নামে ডাকলে তিনি সাড়া দিবেন।
নিরানব্বই নাম অসম্পন্ন মনে হয়, একশত তে পূর্ণ মনে হয়। আর সেটা জানেন শুধুমাত্র স্রস্টা প্রাপ্ত, ও রাসুল প্রাপ্ত ব্যাক্তি। যিনি আল্লাহ নবীর মনোনীত, তিনিই হলেন উম্মতে রাসুল বা কামেল মুরশিদ।।
প্রত্যেককে ডাকার নাম, নিয়ম, কৌশল, ভিন্ন ভিন্ন। যেমন বাড়িতে গৃহপালিত প্রাণিকে আমরা ভিন্ন ভিন্ন নামে ডাকি এবং তারা সাড়া দিয়ে থাকে। এক টাকে ডাকলে অন্য টা সাড়া দেয়না। হাঁস কে তৈ তৈ বলে ডাকলে মুরগী সাড়া দেয়না শুধু হাঁসই সাড়া দেয়। মুরগীকেও তি তি বলে ডাকলে শুধু মুরগীই আসে হাঁস আসেনা। আমরা অন্ধ, ঘুমন্ত মানুষ তাই নামে বেনামে ডেকাও সাড়া পাইনা।
আর এই সত্যটি উপলব্ধি করতে হলে নিজের ভেতরের সকল কাল্পনিকতা জেড়ে ফেলে দিয়ে ইসলামি তরিকার আমীর, আমার মুর্শিদ, মোঃ জামির হোসেন রহঃ এর নিকট আসুন যিনি প্রথম সাক্ষাতেই আল্লাহ, নবী, ধর্ম দর্ষন করিয়ে দিবেন। সেই সাথে কালেমা নামাজ, যাকাত, রোযা হজ্জ সহ রাসুল সাঃ এর মেরাজ প্রাপ্তির নামাজ বুজিয়ে দিবেন।

যা কিনা গত ১৪৫০ বছরে এক মাত্র রাসুল সাঃ ও তার আহলে বায়াত ব্যাতিত কারবালার পর কোন পীর বা মুরশিদ দেখাতে ও প্রকাশ করতে পারে নাই। যদি পারতো তাহলে কেউ অন্তত একজন বলতো যে তার নামাজে মেরাজ হয়ছে।
শুধু তাই নয় তারা এতদিনে আল্লাহ নবীর রুপক চেহারাও প্রকাশ করতে পারেন নাই। শুধু কাল্পনিক তন্ত্র মন্ত্র, মুরশিদ চেহারা ধ্যান, কলব,মুরাকাবা, ফানাফিল্লাহ, বাকাবিল্লাহ,এসব বলে বছরের পর বছর গোলামি ছাড়া। যা কিনা ইসলামে ও রাসুল সাঃ ও তার আহলে বায়াতের মধ্যে ছিলনা। তাই এই সব তন্ত্র মন্ত্র কারী পীরদের রাসুল সাঃ ও তার আহলে বায়াতের সাথে কোন সম্পর্ক নাই। না হতে পারছে নবীর উম্মত। অথচো বলে বেড়ায় যিনি মুরশিদ তিনি রাসুল ইহাতে নাই ভুল খোদাও সে হয়। এই কথা মর্মার্থই তারা বুজেনা। অথচো তারা নিজেরাই ঘর ছাইড়া বাহিরে, দরবারে ও জংগলের অধিবাসী।
মনে রাখবেন আপ্নার স্বামী ও স্ত্রী, সংসার এবং নিজের ঘরের বাহিরে যারা কোন কিছু দেখাবে বা যেতে বলে তারাই ভন্ড,পথভ্রস্ট, ধর্ম ব্যাবসায়ী নেশাখুর।

অথচো আপ্নার ঘরেই আল্লাহ নবী ধর্ম, ও তার মনোনিত সকল কর্ম সবই আছে। শুধু চিনার, জানার, মানার বাকী। যাহা বাস্তবে প্রকাশ করে গেছেন ইমামুল আওলীয়া, হুজুরে আজম আরেফ শাহ জাহান আঃ। ইহাতেই শান্তি বা ইসলাম।
জাগ্রত হোক মানব বিবেক।
জয় হোক সত্যের।

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
yousuf ali shikdar Shikdar
yousuf ali shikdar Shikdar
2 שנים

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু হযরত আদম শফিউল্লাহ।

সুরা: আর-রূম
আয়াত নং :-30
টিকা নং:42, 43, 44, 45, 46, 47,

فَأَقِمْ وَجْهَكَ لِلدِّينِ حَنِيفًا‌ۚ فِطْرَتَ ٱللَّهِ ٱلَّتِى فَطَرَ ٱلنَّاسَ عَلَيْهَا‌ۚ لَا تَبْدِيلَ لِخَلْقِ ٱللَّهِ‌ۚ ذَٲلِكَ ٱلدِّينُ ٱلْقَيِّمُ وَلَـٰكِنَّ أَكْثَرَ ٱلنَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ,

কাজেই৪২ (হে নবী এবং নবীর অনুসারীবৃন্দ) একনিষ্ঠ হয়ে নিজের চেহারা এ দ্বীনের৪৩ দিকে স্থির নিবদ্ধ করে দাও।৪৪ আল্লাহ মানুষকে যে প্রকৃতির ওপর সৃষ্টি করেছেন তার ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাও।৪৫ আল্লাহর তৈরি সৃষ্টি কাঠামো পরিবর্তন করা যেতে পারে না।৪৬ এটিই পুরোপুরি সঠিক ও যথার্থ দ্বীন। ৪৭ কিন্তু অধিকাংশ লোক জানে না।

তাফসীর :

টিকা:৪২) এখানে “কাজেই” শব্দটি যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে তা হচ্ছে, সত্য যখন তোমাদের জন্য উন্মুক্ত হয়ে গেছে এবং তোমরা যখন জানতে পেরেছো এ বিশ্ব-জাহানের ও মানুষের স্রষ্টা, মালিক ও সার্বভৌম ক্ষমতা সম্পন্ন শাসনকর্তা এক আল্লাহ‌ ছাড়া আর কেউ নয় তখন এরপর অপরিহার্য ভাবে তোমাদের কার্যধারা এ ধরনের হওয়া উচিত।

টিকা:৪৩) কুরআন “দ্বীন” শব্দটিকে যে বিশেষ অর্থে পেশ করছে “দ্বীন” শব্দটি এখানে সেই অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। এর মধ্যে বন্দেগী, ইবাদাত ও আনুগত্য লাভের অধিকার একমাত্র লা-শরীক আল্লাহ‌ ছাড়া আর কারো নেই। এতে আল্লাহর সার্বভৌম কর্তৃত্ব, গুণাবলী ক্ষমতা ও অধিকারে কাউকে তাঁর সাথে সামান্যতমও শরীক করা যায় না। এখানে মানুষ নিজের ইচ্ছা ও আগ্রহ সহকারে একথা মেনে নেয় যে, সে তার সমস্ত জীবনে আল্লাহর পথনির্দেশ এবং তাঁর আইন মেনে চলবে।

টিকা:৪৪) “একনিষ্ঠ হয়ে নিজের চেহারা এদিকে স্থির নিবদ্ধ করো” অর্থাৎ এরপর আবার অন্যদিকে ফিরো না। জীবনের জন্য এ পথটি গ্রহণ করে নেবার পর অন্য কোন পথের দিকে দৃষ্টি ও দেয়া যাবে না। তারপর তোমাদের চিন্তা-ভাবনা হবে মুসলমানের মতো এবং তোমাদের পছন্দ অপছন্দও হবে মুসলমানদের মতো। তোমাদের মূল্যবোধ ও মানদণ্ড হবে তাই যা ইসলাম তোমাদের দেয়। তোমাদের স্বভাব-চরিত্র এবং জীবন ও কার্যক্রমের ছাঁচ ইসলামের চাহিদা অনুযায়ী হবে। ইসলাম যে পথে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনধারা চালাবার বিধান দিয়েছে তোমাদের সে পথেই নিজেদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবন পরিচালিত করতে হবে।

টিকা:৪৫) অর্থাৎ সমগ্র মানব জাতিকে এ প্রকৃতির ওপর সৃষ্টি করা হয়েছে যে, এক আল্লাহ‌ ছাড়া তাদের আর কোন স্রষ্টা, রব, মাবুদ ও আনুগত্য গ্রহণকারী নেই। এ প্রকৃতির ওপর তোমাদের প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাওয়া উচিত। যদি স্বেচ্ছাচারীভাবে চলার নীতি অবলম্বন করো তাহলে প্রকৃতির বিরুদ্ধাচরণ করবে। আর যদি অন্যের বন্দেগীর শিকল নিজের গলায় পরে নাও তাহলেও নিজের প্রকৃতির বিরুদ্ধে কাজ করবে। এ বিষয়টি নবী ﷺ বহু হাদীসে সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করেছেন। যেমনঃ

مَا مِنْ مَوْلُودٍ يُولَدُ إِلاَّ عَلَى الْفِطْرَةِ ، فَأَبَوَاهُ يُهَوِّدَانِهِ أَوْ يُنَصِّرَانِهِ أَوْ يُمَجِّسَانِهِ ، كَمَا تُنْتَجُ الْبَهِيمَةُ بَهِيمَةً جَمْعَاءَ هَلْ تُحِسُّونَ فِيهَا مِنْ جَدْعَاءَ

“মাতৃগর্ভ থেকে জন্মলাভকারী প্রত্যেকটি শিশু আসলে মানবিক প্রকৃতির ওপরই জন্ম লাভ করে। তারপর তার মা-বাপই তাকে পরবর্তীকালে ইহুদী, খৃস্টান ও অগ্নিপূজারী হিসেবে গড়ে তোলে।”

এর দৃষ্টান্ত হচ্ছে, যেমন প্রত্যেকটি পশুর পেট থেকে পুরোপুরি নিখুঁত ও সুস্থ পশুই বের হয়ে আসে। কোন একটা বাচ্চাও কান কাটা অবস্থায় বের হয়ে আসে না। পরে মুশরিকরা নিজেদের জাহিলী কুসংস্কারের কারণে তার কান কেটে দেয়।

মুসনাদে আহমাদ ও নাসায়ীতে আর একটি হাদীস আছে, তাতে বলা হয়েছেঃ এক যুদ্ধে মুসলমানরা শত্রুদের শিশু সন্তানদেরকেও হত্যা করে। নবী (সা.) এর কাছে এ খবর পৌঁছে যায়। তিনি ভীষণ অসন্তুষ্ট হন এবং বলেনঃ

مَا بَالُ أَقْوَامٍ جَاوَزَهُمُ الْقَتْلُ الْيَوْمَ حَتَّى قَتَلُوا الذُّرِّيَّةَ

“লোকদের কি হয়ে গেছে, আজ তারা সীমা ছাড়িয়ে গেছে এবং শিশুদেরকেও হত্যা করেছে? ”

একজন জিজ্ঞেস করলো, এরা কি মুশরিকদের সন্তান ছিল না। জবাবে তিনি বলেনঃ

إِنَّها خِيَارَكُمْ أَبْنَاءُ الْمُشْرِكِينَ

“তোমাদের সর্বোত্তম লোকেরা তো মুশরিকদেরই আওলাদ।” তারপর বলেনঃ

كُلُّ نَسَمَةٍ تُولَدُ عَلَى الْفِطْرَةِ حَتَّى يُعْرِبَ عَنْهَ لِسَانُهَا فَأَبَوَاهَا يُهَوِّدَانِهَا اوَيُنَصِّرَانِهَا-

“প্রত্যেক প্রাণসত্ত্বা প্রকৃতির ওপর জন্ম নেয়, এমনকি যখন কথা বলতে শেখে তখন তার বাপ-মা তাকে ইহুদী খৃস্টানে পরিণত করে।”

অন্য একটি হাদীসে ইমাম আহমাদ (রা.) ঈযায ইবনে হিমার আল মুজাশি’য়ী থেকে উদ্ধৃত করেছেন। তাতে বলা হয়েছে, একদিন নবী ﷺ নিজের ভাষণের মাঝখানে বলেনঃ

ان ربى يقول إِنِّي خَلَقْتُ عِبَادِيَ حُنَفَاءَ كُلَّهُمْ، وَإِنَّهُم أَتَتْهُمُ الشَّيَاطِينُ فَاضْلَتْهُمْ عَنْ دِينِهِمْ، وحَرَّمَتْ عَلَيْهِمْ مَا أَحْلَلْتُ لَهُمْ، وَأَمَرَتْهُمْ أَنْ يُشْرِكُوا بِي مَا لَمْ أُنَزِّلْ بِهِ سُلْطَانًا-

“আমার রব বলেন, আমার সমস্ত বান্দাদেরকে আমি একনিষ্ঠ সত্যপথাশ্রয়ী করে সৃষ্টি করেছিলাম, তারপর শয়তানরা এসে তাদেরকে দ্বীন থেকে বিপথগামী করে এবং তাদের জন্য আমি যা কিছু হালাল করে দিয়েছিলাম সেগুলোকে হারাম করে নেয় এবং তাদেরকে হুকুম দেয়, আমার সাথে এ জিনিসগুলোকে শরীক গণ্য করো, যেগুলোকে শরীক করার জন্য আমি কোনো প্রমাণ অবতীর্ণ করিনি।”

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
yousuf ali shikdar Shikdar
yousuf ali shikdar Shikdar
2 שנים

মানুষ কেনো বারেবারে এই পৃথিবীতে আসতে চায়? কারন এই পৃথিবীতে প্রেম আছে। একবার বাপ্পি লাহিড়ীকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, আপনি পুনর্জন্মে কোথায় আসতে চান? তিনি অকপটে বলেছিলেন, আমি এই জনপদেই আসতে চাই। কেনো তিনি আবার এই জনপদেই আসতে চান? কারন এখানে আছে সত্যিকারের মা মাটি প্রেম আর দৃশ্যমান জান্নাত।

মিঠুন চক্রবর্তী আর পুজা ভাট যখন কুমার শানু অলকা ইয়াগনিকের কণ্ঠে গাইতে থাকে, আজ পেহেলি বার দিলকি বাত কি হে... তখন হৃদয়ের সমস্ত আবেগ পরিস্ফুটিত হয়ে যায়। বার বার ছুটে আসতে ইচ্ছে করে এই জনপদে। কারন এই জনপদে আছে প্রেম, আছে বিরহ বেদনা আর প্রিয়জন হারানোর বেদনা মধুর অমৃত স্মৃতি!

এই জনপদ এক মধুমতী জনপদ, এখানে আবেগ ভরা জীবন যাপন করা যায়। প্রতিদানহীন ভালোবাসা পাওয়া যায়। দয়াভরা পিতা আর মমতাময়ী মা পাওয়া যায়। দায়িত্ববান ভাই/বোন আর নিঃস্বার্থ বন্ধু পাওয়া যায়।

এই জগত ভালোবাসার জগত, কিন্তু এই জনপদ হলো ভালোবাসার স্বর্গরাজ্য। এখানে ভালোবাসার উপন্যাস রচনা করা হয়। এখানে ভালোবাসার নাট্যমঞ্চ তৈরি করে প্রেমগীত গাওয়া হয়। এ জনপদে সুর ছন্দে প্রেমের কবিতা লেখা হয়।

এই জনপদ ভালোবাসার এক অমৃত নগর। এখানে স্বর্গ আসিয়া থমকে দাঁড়ায়। যার কাছে খোঁদা প্রেম অমলিন হয়ে যায়।
👉🌹🌹🌹🌹🌹শুভ সকাল সকলকে🌹🌹🌹🌹

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
טען עוד פוסטים

לא חבר

האם אתה בטוח שאתה רוצה להתנתק?

תדווח על המשתמש הזה

ערוך הצעה

הוסף נדבך








בחר תמונה
מחק את השכבה שלך
האם אתה בטוח שברצונך למחוק את השכבה הזו?

ביקורות

על מנת למכור את התוכן והפוסטים שלך, התחל ביצירת מספר חבילות. מונטיזציה

שלם באמצעות ארנק

התראת תשלום

אתה עומד לרכוש את הפריטים, האם אתה רוצה להמשיך?

בקש החזר