Magazine
Magazine

Magazine

@magazine
22 hrs ·Translate

‘‘মার্ভেল অব টুমরো’র তৃতীয় সিজন ৩ নভেম্বর
***********************************************************************
আগামী ৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে ‘দ্য মার্ভেল-বি ইউ’র ফ্ল্যাগশিপ ইভেন্ট ‘ইনফ্লুয়েন্সার ফেস্ট অ্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’–এর তৃতীয় সিজন ‘লেটস ভাইব উইথ মার্ভেল অব টুমরো’।
‘গো গ্লোবাল, গো এআই’ প্রতিপাদ্যে রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই আয়োজন। যেখানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জনপ্রিয় তারকা, ইনফ্লুয়েন্সার এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের সম্মাননা প্রদান করা হবে।

এ বছর ডেটা এবং জুরি বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে ২৮ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেওয়া হবে। বিভাগগুলোর মধ্যে রয়েছে এন্টারটেইনমেন্ট কনটেন্ট ক্রিয়েটরস, ফুড ভ্লগারস, ফ্যাশন ভ্লগারস, ফ্যাশন ডিজাইনারস, মেকআপ আর্টিস্টস, কুকস, ট্র্যাভেল ভ্লগারস, টেক রিভিউয়ারস, ভিডিও গেম স্ট্রিমারস, রাইটারস, ফটোগ্রাফারস, আর্টিস্টস, কমিউনিটি এনগেজমেন্ট, সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার ইত্যাদি।

২৯তম ক্যাটাগরি হচ্ছে ‘পপুলার চয়েস’, যেখানে ২৮ ক্যাটাগরির সব মনোনীত এবং বিজয়ীকে দর্শকেরা ভোট প্রদানের সুযোগ পাবেন। সর্বোচ্চ ভোটপ্রাপ্তকে দেওয়া হবে ‘পপুলার ইনফ্লুয়েন্সার অব দ্য ইয়ার’–এর খেতাব।

দ্য মার্ভেল-বি ইউর সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বৃতি সাবরিন খান বলেন, ‘এবার আমরা চমকপ্রদ একটি সিজন উপস্থাপনের অপেক্ষায়, যা বাংলাদেশে এর আগে কখনো দেখা যায়নি। “গো গ্লোবাল, গো এআই” থিমের মাধ্যমে গ্লোবাল এনগেজমেন্টের পাশাপাশি ভবিষ্যৎ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উদ্ভাবনের সঙ্গে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দিতে যাচ্ছি।’
এ বছরের মার্ভেল অব টুমরো আয়োজনের সহযোগী লেটস ভাইব ও চেরী।

source : প্রথম আলো।

image
22 hrs ·Translate

বোনের বিয়েতে আসছেন না প্রিয়াংকা!
***********************************************************************
উদয়পুরে এখন সাজ সাজ রব। আগামীকাল ২৪ সেপ্টেম্বর এই ঐতিহাসিক শহরে সাত পাকে বাঁধা পড়বেন রাঘব চাড্ডা আর পরিণীতি চোপড়া। এই তারকা জুটির বিয়েতে কে কে শামিল হবেন, তা নিয়ে চলছে নানা জল্পনা–কল্পনা। তবে সবার নজর এখন অভিনেত্রী প্রিয়াংকা চোপড়ার দিকে। আদরের বোনের বিয়েতে তিনি উপস্থিত থাকবেন কি না, তা নিয়ে চলছে ফিসফাস। তবে প্রিয়াংকা এক পোস্টে তাঁর এই বিয়েতে শামিল না হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।

উদয়পুর শহরে ধীরে ধীরে তারকাদের সমাগম হচ্ছে। কিন্তু এই শহর প্রিয়াংকা চোপড়ার মতো গ্লোবাল আইকনকে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় ছিল। গুঞ্জন ছিল যে আজই মেয়ে মালতীকে সঙ্গে নিয়ে বোনের বিয়ের খুশিতে শামিল হবেন তিনি। তাঁর মা মধু চোপড়া ইতিমধ্যে উদয়পুরে চলে এসেছেন। কিন্তু প্রিয়াংকা সম্ভবত পরির বিয়ে উপলক্ষে আসছেন না। তিনি তাঁর ইনস্টা পোস্টে এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন। দেশি গার্ল ইনস্টা স্টোরিতে পরিণীতিকে তাঁর নতুন জীবন শুরু করার জন্য অসংখ্য শুভকামনা জানিয়েছেন।

প্রিয়াংকা ইনস্টা স্টোরিতে বোনের এক হাসিখুশি ছবি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘আমি আশা করি যে তুমি তোমার জীবনের সবচেয়ে বড় দিনে এইভাবে হাসিখুশি আর আনন্দে থাকবে। আমি তোমার জন্য সব সময় অফুরান ভালোবাসা চাই। হ্যাশট্যাগ নিউ বিগিনিং’।

হৃদয়ের ইমোজি দিয়ে তিনি পরিণীতি চোপড়া আর রাঘব চাড্ডাকে তা ট্যাগ করেছেন। এই পোস্টে অনেকটাই স্পষ্ট যে মার্কিন মুলুক থেকে প্রিয়াংকা তাঁর বোনের বিয়ের জন্য উড়ে আসছেন না। কিন্তু পরিণীতি আর রাঘবের বাগদান অনুষ্ঠানে সুদূর আমেরিকা থেকে উড়ে এসেছিলেন দেশি গার্ল।

বেশ কিছু দিন ধরে রাঘব-পরিণীতির বিয়ের আচার অনুষ্ঠান চলছে। গতকাল শুক্রবার মেহেদী অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। তবে আজ চূড়া সেরিমনি হবে বলে খবর। দেশের চারজন মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের বিয়েতে শামিল হবে বলে জানা গেছে। আজ শনিবার বিকেলে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, আর পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মানের উদয়পুরে এসে পৌঁছানোর কথা। তাঁরা দুজনে লেক প্যালেসে এসে উঠবেন। আগামীকাল এই দুই মুখ্যমন্ত্রী রাঘব আর পরিণীতির বিয়ের আসরে উপস্থিত থাকবেন। ২৫ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টা নাগাদ উদয়পুর থেকে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন কেজরিওয়াল। এ ছাড়া রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট আর ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলসহ আরও রাজনৈতিক নেতাদের এই বিয়েতে শামিল হওয়ার কথা।

আম আদমি পার্টির সংসদ সদস্য রাঘব আর অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া রাজকীয়ভাবে বিয়ে করতে চলেছেন। দৈনিক ভাস্কর পত্রিকার খবর অনুযায়ী, তাঁদের বিয়ের থিম ‘পার্ল হোয়াইট’ রাখা হয়েছে। তাই বিয়ের সমগ্র সাজসজ্জায় সাদা রং ব্যবহার করা হচ্ছে। লীলা প্যালেসে রাঘব আর পরিণীতির বিয়ের আসর বসছে। জানা গেছে, কলকাতা, দিল্লি এমনকি বিদেশ থেকে বিশেষ ফুল আনানো হচ্ছে। অত্যন্ত কড়া নিরাপত্তার মধ্যে তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। রাঘব আর পরিণীতি দুজনেই পাঞ্জাবি। তাই পাঞ্জাবি রীতিনীতি মেনে তাঁদের বিয়ে হচ্ছে। এই জুটির বর-কনের লুক যাতে প্রকাশ্যে না আসে, তার জন্য কঠোর সাবধানতা নেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে যে বিয়ের মেনুর দায়িত্বে আছেন পরির দুই ভাই সহজ আর শিবাঙ্গ। বিয়ের মেনুতে পাঞ্জাবি আর রাজস্থানি পদের বাহার থাকবে। এ ছাড়া ইতালিয়ান, ডিমসাম, মিষ্টির বাহারি আয়োজন রাখা হয়েছে তাঁদের বিয়েতে।

source : প্রথম আলো।

image
1 d ·Translate

গাল্লিবয়েরা এবার বলিউড হয়ে আরবি ও তুর্কি গানে
***********************************************************************
২০১৯ সালের কথা। কামরাঙ্গীরচর থেকে প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ফুল বিক্রি করতে যেত আট বছরের বালক রানা। একদিন এই বালক সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের গেটে হঠাৎ করেই বিশ্ববিদ্যালয়শিক্ষার্থী তবীবের বাইক থামায়। রানার আবদার, বাইকে চড়ে একটু ঘুরবে। দুই ঘণ্টার মতো ঘোরাঘুরির পরে দুজন গল্প করে। রানার জীবনের গল্প শোনেন তবীব। সেদিন রানার কাছে তবীব শোনেন তাঁর কষ্টের জীবনের গল্প। তবীব সান্ত্বনা দেন রানাকে, দেখবি তোর কষ্টের পর জীবনে সুখ আসবে। কিন্তু কীভাবে সুখ আসবে রানার জীবনে? প্রথমে শুনি সে গল্প।
তবীব র‍্যাপ গান পছন্দ করেন। খেয়াল করে দেখলেন ছোট্ট রানার গানের প্রতি খুব আগ্রহ। হঠাৎ কী যেন মনে করে ঠিক করলেন, রানাকে নিয়ে একসঙ্গে গান করবেন। যেই কথা, সেই কাজ। আরবি বিভাগের ছাত্র তবীব ক্যাম্পাসে বসেই একদিন একটি গান লিখে ফেলেন। এক দিনের মধ্যেই গানের মিউজিক কম্পোজিশন হয়ে গেল। এরপর ডাক পড়ে রানার।

মিউজিক স্টুডিও, রেকর্ডিং—এসব কিছুই অচেনা তার কাছে। গানের বিটের সঙ্গে কীভাবে ভয়েস দিতে হয়, কিছুই জানত না এই রানা। তবীব বলেন, ‘আমি রেকর্ডিং করার সময়েই রানাকে সব শিখিয়ে দিই। কীভাবে গান গাইতে হয়, কোন মিউজিক থেকে গান গাওয়া শুরু করবে। সে কিছুই বুঝতেছিল না। ২০ থেকে ২৫ বারের চেষ্টায় আমরা সফল হই। সেদিন জন্ম হয় আমাদের “গাল্লিবয়” গানটি।’

‘‘এই আমি রানা, কামরাঙ্গীরচর, পূর্ব রসুলপুর, ৮ নং গলি, মনের কথা বলি, ঢাকাইয়া গাল্লিবয়...’’–এমন কথা দিয়ে সাজানো ছিল গানটি। ২০১৯ সালে ভাইরাল হতে সময় লাগেনি। সেই থেকে এই জুটি একসঙ্গে গান করেন। একে একে ‘গাল্লিবয়–২, গাল্লিবয়–৩’, ‘চাপ নাই’, ‘কী মানুষ বানাইলা ভবে’, ‘স্বাধীনতা রক্ষা’, ‘আমার একটা কথা আছে’, ‘শুধু টাকার জন্য’সহ একাধিক জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন। তবীব বলেন, ‘আমরা প্রথম গান “গাল্লিবয়” দিয়ে অনেক পরিচিতি পেলাম। তখন রানা থাকত কামরাঙ্গীরচর। নতুন গানের প্রস্তুতি চলছে। চর থেকে প্রতিদিন এসে রানাকে অনুশীলন করতে হতো। রাতে সে চলে যেত। দেখা যেত সকালে অনেক কিছুই ভুলে গেছে। এভাবে খুব বেশি কিছু শেখাতে পারছিলাম না। তখন মনে হলো আমাদের দুজনের একসঙ্গে থাকা দরকার। আমি বিশ্ববিদ্যালয় হল ছেড়ে পুরান ঢাকায় বাসা নিলাম। ওকে আমার সঙ্গে নিয়ে আসি। একসঙ্গে থাকায় বোঝাপড়াটা ভালো হলো। ওকে গান শেখাতে থাকি।’

এবং বলিউডে

গানগুলোর জনপ্রিয়তা তাঁদের বলিউড, টালিউডসহ বিদেশের বেশ কিছু ইন্ডাস্ট্রি থেকে গান করার প্রস্তাব এনে দিয়েছিল। কিন্তু সময় ও যথাযথ সুযোগের অভাবে হয়নি। এর মধ্যে হঠাৎ করে তবীবের সঙ্গে যোগাযোগ করেন ভারতের পরিচালক বিজয় নামবিয়ার। সেদিন বিজয় জানান, তাঁদের ‘চাপ নাই’ গানটি তিনি কালা সিরিজ ও প্রমোশনে ব্যবহার করতে চান।

তবীব বলেন, ‘পরিচালক বিজয়ের প্রস্তাবটা আমাদের কাছেও ভালো লেগেছে। পরিচালকের কাছে গল্প শুনে মনে হয়েছে সিরিজটির সঙ্গে গানের কথাগুলো যায়। আমরা গান দিয়ে প্রতিবাদ করে যেতে চাই। তাঁরা সিনেমার গল্পে অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। ১৫ সেপ্টেম্বর সেই সিরিজ মুক্তির পরে দেখি ভারতের অনেক দর্শক আমাদের গান শুনছেন। প্রশংসা করছেন। এটা অন্য রকম ভালো লাগা।’ রানার জীবনে সুখ এল দিন দিন যত সফলতা আসছে, ততই রানার কাছে মনে হয় এসবই স্বপ্নের মতো। একসময় ক্ষুধা নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাস্তায় ফুল বিক্রি করত, সারা দিন ঘুরত। এখন সে ‘গাল্লিবয়’ গায়ক হিসেবে দেশ–বিদেশে পরিচিত।

এ জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তবীবের কাছে। রানা বলে, ‘সেই ২০১৯ সাল থেকে আমার পড়াশোনাসহ সবকিছুই দেখেন তবীব ভাই। আমার খরচ, মায়ের খরচও ভাই দেন। যা লাগে দেন। এই যে মানুষ আমাকে চেনে, দূর থেকে বলে, ওই যে গাল্লিবয় রানা যায়—এসব হয়েছে ভাইয়ের জন্য। আমি বড় হয়ে যা–ই করি, র‍্যাপ গান বন্ধ করব না।’

নতুন কী আসছে, জানতে চাইলে তবীব বলেন, ‘আমরা দুজনই আরবি ভাষা বিষয়ে পড়াশোনা করছি। পাশাপাশি ইংরেজি ভাষা শেখাচ্ছি রানাকে। এখান থেকে আমার মনে হলো ভাষাশিক্ষাকে কাজে লাগানো উচিত। এতে আমরা গান দিয়ে আরও বেশি মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারব। যে কারণে আমরা এখন বাংলার পাশাপাশি আরবি ও তুর্কি ভাষায় প্রথম গান করেছি। গানটির মিউজিক ভিডিও তিন দেশে শুটিং করতে চাই।’ অসংগতি, অনিয়ম, দুর্নীতিসহ সমাজের নানা সমস্যার কথা উঠে আসে তবীব-রানার গানে। তবে ভিন্ন ঘরানার গানও করতে চান। শুক্রবার সে কথাও জানালেন তবীব।

source : প্রথম আলো।

image
1 d ·Translate

বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন স্বাগতা
***********************************************************************
এই মুহূর্তে যুক্তরাজ্যে আছেন অভিনেত্রী জিনাত সানু স্বাগতা। প্রয়োজনীয় কাজ শেষে কিছুদিনের মধ্যে বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। নতুন কাজের খবর জানতে শুক্রবার যোগাযোগ করা হয় এ অভিনেত্রীর সঙ্গে। কথা প্রসঙ্গে জানালেন, জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বছরের শেষে বিয়ে করতে যাচ্ছেন তিনি। তবে তিনি হবু বরের পরিচয় জানাতে রাজি নন এখনই।
স্বাগতা না জানালেও একাধিক সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে, স্বাগতার হবু স্বামীর পরিচয়। তাঁর নাম হাসান আজাদ। তাঁরা দুজন একসঙ্গে গান করছেন। এরই মধ্যে দুজনের কয়েকটি গান প্রকাশিত হয়েছে। স্বাগতা বললেন, ‘আমার কাছে মনে হয়েছে, যে মানুষটির সঙ্গে এখন আমি সম্পর্কে আছি, তার সঙ্গে আগামী দিনের পথচলা সহজ হবে। আমাদের বোঝাপড়াও ভালো। তাই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কাকে বিয়ে করছি, সময় হলেই তা সবাই জানতে পারবেন। সবার কাছে আমাদের জন্য শুভকামনা চাইছি।’

২০১৫ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ভালোবেসে চিত্রগ্রাহক রাশেদ জামানকে বিয়ে করেছিলেন স্বাগতা। সাত বছরের প্রেমের পর তাঁরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। বিচ্ছেদের বছরখানেক পর খবরটি প্রকাশ্যে আসে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে প্রশ্ন করা হয়, বিচ্ছেদের তো বছরখানেক হয়ে গেছে, নতুন কোনো সম্পর্কে জড়িয়েছেন নাকি আবার, এমন প্রশ্নে স্বাগতা তখন বলেছিলেন, কোনো মানুষই সম্পর্ক ছাড়া বাঁচতে পারে না।

জীবনে চলার পথে কারও না কারও সঙ্গে সম্পর্কে জড়ায়। স্বাগতার সেই কথার ১০ মাসের মাথায় জানা গেল, নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন তিনি, কয়েক মাসের মধ্যে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া মানুষটিকে বিয়ে করছেন।

নাটক ও চলচ্চিত্রে অভিনয় করলেও গত বছর অভিনয়ের নতুন মাধ্যম ওটিটিতেও অভিষেক হয়েছে স্বাগতার। ‘কাইজার’ নামের একটি ওয়েব সিরিজে নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করে প্রশংসিত হন তিনি। সম্প্রতি তিনি নতুন দুটি চলচ্চিত্রের শুটিং শেষ করেছেন। ‘দেয়ালের দেশ’ ও ‘অসম্ভব’ নামের ছবি দুটি মুক্তির অপেক্ষায় আছে।

source : প্রথম আলো।

image
2 d ·Translate

ক্রোম ব্রাউজারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হবে ইউটিউবের পিকচার-ইন-পিকচার সুবিধা
***********************************************************************
ব্যবহারকারীদের ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করতে ইউটিউবের পিকচার-ইন-পিকচার (পিআইপি) সুবিধা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু করে দেবে ক্রোম ব্রাউজার। এর ফলে ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহারকারীরা অন্য ট্যাবে ক্লিক করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইউটিউবের পিকচার-ইন-পিকচার সুবিধা চালু হয়ে যাবে। অর্থাৎ ইউটিউবে চালু থাকা ভিডিও ফোন বা কম্পিউটারের পর্দার এক কোনায় দেখা যাবে। নতুন এ সুবিধা চালুর জন্য কাজও শুরু করেছে গুগল।

গুগলের তথ্যমতে, নতুন এ সুবিধা চালু হলে ব্যবহারকারীরা সহজেই ইউটিউবে কোনো টিউটোরিয়াল ভিডিও দেখার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন্য ট্যাব চালু করে নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন। ফলে বর্তমানের মতো বারবার পিকচার-ইন-পিকচার সুবিধা চালু বা বন্ধ করতে হবে না। বর্তমানে ক্রোম ব্রাউজারে গুগলের পিআইপি এক্সটেনশন ব্যবহার করে এ সুবিধা পাওয়া গেলেও ভবিষ্যতে ব্রাউজারের সাইট সেটিংস অপশন পরিবর্তন করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এ সুবিধা ব্যবহার করা যাবে।

ক্রোম ব্রাউজারে ইউটিউবের স্বয়ংক্রিয় পিকচার-ইন-পিকচার সুবিধা উইন্ডোজ ১০, উইন্ডোজ ১১, ম্যাকওএস এবং ক্রোমওএসে চলা সব ধরনের যন্ত্রে ব্যবহার করা যাবে। ব্যবহারকারীরা চাইলে যেকোনো সময় এ সুবিধা চালু বা বন্ধ করতে পারবেন বলে জানিয়েছে গুগল।

সূত্র: গ্যাজেটস নাউ

source : প্রথম আলো।

image