Linkeei Linkeei
    #best #seo #digitalmarketing #technology #business
    Recherche Avancée
  • S'identifier
  • Enregistrez

  • Mode jour
  • © 2025 Linkeei
    Sur • Annuaire • Contactez nous • Développeurs • politique de confidentialité • Conditions d'utilisation • Rembourser • Linkeei App install

    Sélectionner Langue

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Montre

Montre Bobines Films

Événements

Parcourir les événements Mes événements

Blog

Browse articles

Marché

Derniers produits

Pages

Mes Pages Pages aimées

Plus

Forum Explorer Messages populaires Jeux Emplois Des offres
Bobines Montre Événements Marché Blog Mes Pages Voir tout
Meftahul Islam
User Image
Faites glisser pour repositionner la couverture
Meftahul Islam

Meftahul Islam

@meftahulislam
 
  • Chronologie
  • Groupes
  • Aime
  • Friends 6
  • Photos
  • Les vidéos
  • Bobines
  • Des produits
আমি এক "২" অক্ষর৷
(A+)
6 Friends
26 des postes
Mâle
26 ans
Vivre dans Bangladesh
Situé dans Bogura
image
image
image
image
Meftahul Islam
Meftahul Islam  
4 ans

রাশিয়ায় অধ্যয়নরত এক ছাত্র লিখেছেঃ

রাশিয়ায় পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর দেয়া হয় ৫ আর কেউ কোন উত্তর না লিখে সাদা খাতা জমা দিলে তাকে দেয়া হয় ২।
মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিনটিতে আমি পরীক্ষার এই নম্বর পদ্ধতি সম্পর্কে জানতাম না। জেনে অবাক হয়ে ড থিওদর মেদ্রায়েভকে জিজ্ঞেস করি,একজন ছাত্র কিছুই না লিখে ২ পাবে এটা কী যৌক্তিক! তার তো শূন্য পাওয়াটাই সঠিক।

ড মেদ্রায়েভ উত্তর দেন, একজন মানুষ এতো শীতের মধ্যে সকাল সাতটার ক্লাসগুলো ধরতে আরো আগে ঘুম থেকে উঠেছে, গণপরিবহনে চড়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ক্লাসরুমে পৌছেছে; প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে চেষ্টা করেছে, তাকে কী করে শূন্য দিই!
যে তার রাতগুলোতে পড়ালেখা করেছে, কলম-নোটবুক-কম্পিউটার কিনেছে পড়ালেখার জন্য; জীবন-ধারায় এতো ত্যাগ সাধন করেছে পড়ালেখার জন্য তাকে কী করে শূন্য দিই!

একজন ছাত্র উত্তর লিখতে পারেনি জন্যই তাকে আমরা শূন্য দিতে পারিনা বাবা। আমরা মানুষ হিসেবে তাকে শ্রদ্ধা জানাতে চাই; তার মেধা আছে, সে কমপক্ষে চেষ্টা করেছে। যে ফলাফল আমরা দিই এটা শুধু উত্তরপত্রে লেখা উত্তরের ওপর ভিত্তি করে হতে পারেনা। এই ফলাফল দেয়া হয় তার প্রশংসা করতে আর সে যেহেতু মানুষ সে ন্যুনতম একটা নম্বর পাবার যোগ্য।

এটা শুনে আমি কেঁদেছি; বুঝতে পারিনি কী বলবো। কিন্তু ঐদিন আমি মানুষের গুরুত্ব বুঝতে পারি।

শূন্য নম্বর ছাত্রদের মোটিভেশন কমায়, তাদেরকে শেষ করে দেয়, তারা আর লেখাপড়াকে পছন্দ করতে পারে না।

গ্রেড বুকে শূন্য নম্বর লেখা হলে, ছাত্ররা ঐ বিষয়ের প্রতি আর আগ্রহ বোধ করে না। এই গল্পটা শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলা; তারা যেন নিজ নিজ দেশের শূন্য দেবার বাতিল-জবুথবু শিক্ষা-ব্যবস্থাটাকে বদলাতে চেষ্টা করে।

#thinkpositive

#collected See less

image
Aimer
Commentaire
Partagez
Nurul Amin
Nurul Amin      Meftahul Islam  
4 ans

Aimer
Commentaire
Partagez
avatar

Meftahul Islam

 
tnx
Aimer
· Répondre · 1637684904

supprimer les commentaires

Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?

Meftahul Islam
Meftahul Islam  
4 ans

১০ অ্যান্টিবায়োটিক স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াচ্ছে

অ্যান্টিবায়োটিক জীবনদায়ী ওষুধ। অযৌক্তিক ব্যবহারে ওষুধটি অকার্যকর হয়ে পড়ছে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ১০টি হাসপাতালে করা গবেষণায় দেখা গেছে, হাসপাতালগুলোতে সতর্কভাবে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হচ্ছে না। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি অ্যান্টিবায়োটিক রোগীদের দেওয়া হচ্ছে। বেশি ব্যবহৃত ১০টি অ্যান্টিবায়োটিক অনেক ক্ষেত্রে রোগ নিরাময়ে কাজে আসছে না।

অযৌক্তিক, অপ্রয়োজনীয় ও যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে জীবন রক্ষাকারী এই ওষুধটি অকার্যকর হয়ে পড়ছে। দেশে-বিদেশে গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, ক্ষেত্রবিশেষে জীবাণু অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে উঠছে। একের পর এক অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেও রোগী সুস্থ হচ্ছে না। শুধু বাংলাদেশে নয়, এটি বৈশ্বিক সমস্যা।

অ্যান্টিবায়োটিক অকার্যকর হয়ে পড়লে সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধব্যবস্থা থাকবে না।

জীবাণু মারতে বা ধ্বংস করতে নির্দিষ্ট মাত্রায় নির্দিষ্ট সময় ধরে নিয়মিত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হয়। রোগী যদি তা না করে, তাহলে ওই জীবাণু ওই অ্যান্টিবায়োটিকে মরে না, জীবাণু ওই অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে টিকে থাকার ক্ষমতা অর্জন করে। অ্যান্টিবায়োটিক তখন অকার্যকর হয়ে পড়ে।

১০টি অ্যান্টিবায়োটিক সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এই তালিকায় আছে সেফট্রিয়াক্সোন, অ্যাজিথ্রোমাইসিন, সিপ্রোফ্লোক্সাসিন, ফ্লুক্লোক্সাসিলিন, মেরোপেনেম, সেফিক্সিম, অ্যামোক্সোসিলিন + ক্যালভুলানিক অ্যাসিড, সেফুরোক্সিম, মোস্কিফ্লোক্সাসিন ও মেট্রোনিডাজোল। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় সেফট্রিয়াক্সোন। অ্যান্টিবায়োটিকটি ৩৬ শতাংশের বেশি রোগীর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।

২০১৯ সালে থেকে এ পর্যন্ত উদ্ভাবিত অ্যান্টিবায়োটিকগুলোকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করে। প্রথমে ‘অ্যাক্সেস’ শ্রেণি। এই শ্রেণির অ্যান্টিবায়োটিকগুলোর অকার্যকর হওয়ার প্রবণতা কম। এগুলো সাধারণত বেশি ব্যবহৃত হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ‘ওয়াচ’ শ্রেণির অ্যান্টিবায়োটিকগুলো ব্যবহার করা যাবে, তবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে। আর ‘রিজার্ভ’ শ্রেণির অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হবে মরণাপন্ন রোগীদের ক্ষেত্রে বা আইসিইউতে।

হাসপাতালগুলোতে ‘অ্যাক্সেস’ শ্রেণির অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহৃত হয়েছে ২৮ শতাংশ। অন্যদিকে ‘ওয়াচ’ শ্রেণির ব্যবহার হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। এই শ্রেণির অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহৃত হয়েছে ৬৯ দশমিক ৪ শতাংশ। অন্যদিকে ‘রিজার্ভ’ শ্রেণির অ্যান্টিবায়োটিক শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ ব্যবহৃত হতে দেখা গেছে।

প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ এই দুটি ক্ষেত্রেও অনেক অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার হয়। মাছ মাংসে যে হারে অ্যান্টিবায়েটিক ব্যবহারের কোন নীতি মানেন না খামারিরা, তাই এই মাছ মাংস থেকে মানব শরীরে প্রবেশ করে অ্যান্টিবায়েটিক প্রতিরোধী করে তুলছে, যার কারণে অনেক অপারেশন রোগীও সুস্থ হয়ে উঠছেন না। বিশেষ করে যাদের অপারেশনের প্রয়োজন হয়।

সচেতনতা দরকার সাংসদদের মতো নীতিনির্ধারকদের, স্বাস্থ্য ও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের, হাসপাতাল ব্যবস্থাপকদের, ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের, ব্যবস্থাপত্র যাঁরা লেখেন, সেই চিকিৎসকদের, ওষুধের দোকানদারদের, সর্বোপরি সাধারণ মানুষের।

সুত্র: শিশির মোড়লের লেখা থেকে।

image
Aimer
Commentaire
Partagez
Meftahul Islam
Meftahul Islam  
4 ans

#bangladesh
তোমরা যারা এইদেশে বসে তোমাদের আব্বা দেশের সাপোর্ট করো তারা কি শহীদ মুক্তিযোদ্ধা জুয়েলের কথা জানো? স্বাধীন বাংলাদেশের হয়ে যিনি ওপেনিং করার স্বপ্ন দেখতেন।

তারা তোমাদের আব্বা দেশের সাপোর্ট করো তারা নিচের লেখাটি পড়।
-------------------------------------------------
প্লিজ স্যার, আমার আঙ্গুল তিনটা রাইখেন। দেশ স্বাধীন হলে আমি ওপেনিং নামবো, ক্যাপ্টেন হবো।’
এই উক্তিটি ছিলো শহীদ জুয়েলের । স্বাধীনতা পূর্ব সময়ের সবচেয়ে স্টাইলিস্ট ব্যাটসম্যান এবং উইকেট কিপার । জাতীয় দলে ডাকও পেয়েছিলেন তিনি কিন্তু তার আগে মুক্তিযুদ্ধে নেমে পড়েন তিনি । ঘটনাটা মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার কিছুদিন পর , ক্র্যাকপ্লাটুনের উপর সিদ্ধিরগঞ্জ পাওয়ারস্টেশন উড়িয়ে দেওয়ার দায়িত্ব পড়লো। তারই ধারাবাহিকতায় এক রাতে জায়গাটা রেকি করতে বের হলেন বদি, আজাদ, জুয়েলসহ মোট ১০ জন যোদ্ধা। বাড্ডার পিরুলিয়া গ্রাম থেকে নৌকায় যাত্রা করার পর বেশ কিছুদূর গিয়ে সবাই টের পেলেন, সামনে থেকে আরেকটা নৌকা আসছে। আর সেটা পাকিস্তানি আর্মিতে ভরা। একমাত্র বদি ছাড়া সবার স্টেনগান ছিল নৌকার পাটাতনের নিচে। সেটা বুঝতে পেরেই বদি কোনো কিছু না ভেবেই সমানে ব্রাশফায়ার চালিয়ে দিলেন সামনের নৌকার দিকে। হানাদার অনেকে মরলো, নৌকা উল্টে গেল; কয়েকজন হয়তো বেঁচেছিলো সাঁতরে। ওদের পক্ষ থেকেও গুলি ছোঁড়া হয়েছিলো। যে কারণে সবকিছু ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার পর জুয়েল হঠাৎ অন্ধকার থেকে বলে উঠলেন,
‘ঐ আমার হাতে যেন কী হইছে’।
টর্চের আলোয় দেখা গেল, পাক হানাদারদের ছোঁড়া গুলি জুয়েলের আঙুল ভেদ করে চলে গেছে। সেই অবস্থাতেই তাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল ডা. আজিজুর রহমানের চেম্বারে। যাওয়ার পথে আজাদ তাকে জিজ্ঞেস করলেন,
‘জুয়েল, তোমার খুব কষ্ট হচ্ছে না?’
দাঁত বের করে জুয়েল বললেন,
‘নাহ, হেভি আরাম লাগতেছে। দেশের জন্য রক্ত দেওয়াও হইলো, আবার জানটাও বাঁচলো।’
অভিজ্ঞ ডাক্তার আজিজুর রহমান জুয়েলের হাতের অবস্থা দেখে সেদিন চমকে উঠেছিলেন। আঙ্গুলের রক্তপাত বন্ধ হচ্ছিলো না কোনোমতেই। ড্রেসিং করতে গিয়ে অবস্থা আরও বেগতিক। জুয়েল দাঁতে দাঁত চেপে শুধু বলছিলেন,
'প্লিজ স্যার, আমার আঙ্গুল তিনটা রাইখেন। দেশ স্বাধীন হলে আমি ওপেনিং নামবো, ক্যাপ্টেন হবো।’
এরপর আর অপারেশনে নামা হয়নি জুয়েলের। থাকতেন সহযোদ্ধা আজাদের বাড়িতে। সেখানেই একদিন হানাদার বাহিনী হামলা চালায়। ক্যাম্পে উঠিয়ে নিয়ে যায় জুয়েলকে। অকথ্য নির্যাতনের মাধ্যমে সব তথ্য বের তার কাছ থেকে আদায় করতে চেয়েছিলো শত্রুরা। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটের মতোই মাটি কামড়ে সেদিন দেশের জন্য ব্যাট করে গেছেন জুয়েল। পাক হানাদাররা শেষ পর্যন্ত হত্যা করেছিলো জুয়েলকে।
শহীদ আজাদ;
স্বাধীন বাংলায় জুয়েল মুক্তিযুদ্ধে তার অসামান্য অবদানের জন্য বীর বিক্রমে ভূষিত হয়েছিলেন। দেশের ক্রিকেটও তাকে মনে রেখেছে, 'হোম অব ক্রিকেট'খ্যাত মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের জুয়েল স্ট্যান্ড তারই নামানুসারে করা। আর আজাদ বয়েজ ক্লাবের সেই মোশতাক ভাইয়ের নামে মোশতাক স্ট্যান্ড। প্রতি বিজয় দিবসে তাদের স্বরণে সাবেক-বর্তমান ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় শহীদ জুয়েল-মোশতাক স্মৃতি প্রীতি ম্যাচ।

সেই মিরপুরের স্টেডিয়ামে, শহীদ জুয়েল স্ট্যান্ডে এই দেশের কিছু দর্শক পাকিস্তানের পতাকায় বিজয় উল্লাসে মেতে উঠছে। এটি জাতি হিসেবে বীর শহীদ জুয়েলদের উত্তরসূরি হিসেবে ভীষণ লজ্জার ।
পাকিস্তান আমাদের প্রতিবেশি রাষ্ট্র । আমাদের পররাষ্ট্রনীতির ভিত্তিতে তারা প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা পাবেন । তাদের আমরা খেলার জন্য আমন্ত্রণ জানাতে পারি, তাদের খেলা উপভোগ করতে পারি । কিন্তু দেশের প্রশ্নে, জাতীয় পতাকার প্রশ্নে আমাদের আপোষহীন হতে হবে । আমাদের বুঝতে হবে তোমরা যে পতাকা উড়িয়ে তাদের সমর্থন দিচ্ছো, সেই পতাকা উড়িয়ে, পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগানে ওদের পূর্ব পুরুষ আমাদের মা-বোনদের উপর ঝাপিয়ে পড়েছে, বুলেটে ক্ষতবিক্ষত করেছে লক্ষ লক্ষ মানুষকে, মেতে উঠেছে রক্ত হলি খেলায় । তাদের সাথে তুমি কখনোই আপোষ করার অধিকার রাখো না।
পিতৃহীন জুয়েলকে যুদ্ধে যাওয়ার জন্য ছাড়তে চাননি মা। চাননি চোখের আড়াল করতে। তাই জুয়েল একদিন নিজের একটা ছবি বাঁধিয়ে দেয়ালে ঝুলিয়ে দিলেন। তারপর মাকে বললেন,
‘আমাকে মনে পড়লে এইটা দেখবা, আমারে দেখবা।’
পাকিস্তানের পতাকা হাতে নেওয়ার আগে তোমরা তোমাদের প্রিয়জনদের ছবি কল্পনা করো, জুয়েলের জায়গায় নিজেকে বসাও, দেখবে তোমার বুক কেঁপে উঠছে ।
জুয়েল হতে না পারো, জুয়েলদের অসম্মান করার কোন অধিকার তোমাদের নেই হে ! যুবক !!

উপরের অংশ আমার নিজের লেখা এবং নিচের অংশ রাজিব চক্রবর্তী দাদার ওয়ালে পাওয়া।

image
Aimer
Commentaire
Partagez
avatar

Ibne Sadik

 
একদম ঠিক কথা৷
Aimer
· Répondre · 1637603620

supprimer les commentaires

Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?

Meftahul Islam
Meftahul Islam    Changé sa photo de profil
4 ans

image
Aimer
Commentaire
Partagez
avatar

Ibne Sadik

 
hey mama hay
Amour
1
Aimer
· Répondre · 1637592256

supprimer les commentaires

Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?

Chargez plus de postes

Désamie

Êtes-vous sûr de vouloir vous libérer?

Signaler cet utilisateur

Modifier loffre

Ajouter un niveau








Sélectionnez une image
Supprimer votre niveau
Êtes-vous sûr de vouloir supprimer ce niveau?

Avis

Afin de vendre votre contenu et vos publications, commencez par créer quelques packages. Monétisation

Payer par portefeuille

Alerte de paiement

Vous êtes sur le point d'acheter les articles, voulez-vous continuer?

Demande à être remboursé