উদ্যোক্তা
উদ্যোক্তা

উদ্যোক্তা

@mohosnali

السلام علیکم ورحمة اللہ
صباح الخیر بغورا
আস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি
শুভ সকাল
আজ ১০ই অক্টোবর ২০২১ খ্রি.
২৫ই আশ্বিন১৪২৮ বঙ্গাব্দ
২রা রবিউল আউয়াল ১৪৪৩ হিজরি।
রোজঃ রবিবার
এখন শরতকাল
#নিরাপদে_থাকুন #সুস্থ_থাকুন
আনন্দময় হোক আপনার সারাদিন।
#কাব্য

image

السلام علیکم ورحمة اللہ
صباح الخیر بغورا
আস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি
শুভ সকাল
আজ ৯ই অক্টোবর ২০২১ খ্রি.
২৪ই আশ্বিন১৪২৮ বঙ্গাব্দ
১লা রবিউল আউয়াল ১৪৪৩ হিজরি।
রোজঃ শনিবার
এখন শরতকাল
#নিরাপদে_থাকুন #সুস্থ_থাকুন
আনন্দময় হোক আপনার সারাদিন।

image

যারা বেকার বা খন্ডকালীন কাজ করেন, তারা ১ বা ২ টি নির্দিষ্ট মানসম্মত পন্য অনলাইনে পোস্ট দিয়ে বিক্রি করতে পারেন। এতে বাড়তি কিছু ইনকাম হবে। আবার হোম ডেলিভেরি দিলে ভোক্তা সুবিধা পাবে। আশাকরি ভালো কিছু সম্ভব।

ই-কমার্সের বৈশিষ্ট্য (Features of e-commerce):
ই-কমার্স (e-commerce) ব্যবসা সাধারনত সাতটি বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকে, এর বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

.

১.ই-কমার্স ব্যবসা সর্বব্যাপিতা (E-commerce Business is Ubiquity)

২.ই-কমার্স ব্যবসা সব জায়গায় প্রবেশযোগ্য (E-commerce Business is Global Reach)

৩. ই-কমার্স ব্যবসা আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন ( E-commerce Business is Universal Standards)

৪.ই-কমার্স ব্যবসা হলো প্রাচুর্যতা (E-commerce Business is Richness)

৫.ই-কমার্স ব্যবসা হলো মিথস্ক্রিয়া ( E-commerce Business is Interaction)

৬. ই-কমার্স ব্যবসা হয়তথ্যের ঘনত্ব ( E-commerce Business is Information Density)

৭. ই-কমার্স ব্যবসা ব্যক্তিগতভাবে যত্নশীলতা ( E-commerce Business is Personalization)

.

ই-কমার্স ব্যবসা সর্বব্যাপিতা (E-commerce Business is Ubiquity):
ই-কমার্সে (e-commerce) নির্দিষ্ট জায়গার প্রয়োজন নেই, এটি হলো সর্বব্যাপী একটি ব্যবসা এটি সব সময় সব জায়গায় সহজলভ্য।

আপনার একটি মোবাইলে বা ল্যাপটপে বা অন্য কোন ডিভাইসে ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে আপনি যেকোনো জায়গায় বসে দ্রব্য কেনা

বেচা করতে পারবেন। ই-কমার্স(e-commerce) ব্যবসা কোনো নির্দিষ্ট সীমারেখা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় না।

.

ই-কমার্স ব্যবসা সব জায়গায় প্রবেশযোগ্য (E-commerce Business is Global Reach):
ই-কমার্সে(e-commerce) ব্যবসা সব জায়গায় প্রবেশযোগ্য করতে পারে এর কোন নির্দিষ্ট কোনো সীমারেখা বা জায়গা নেই। ইন্টারনেট

ব্যবহার করে পৃথিবীর যে কেউ এই ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত হতে পারে, এবং পণ্য কেনা বেচা করতে পারে, অর্ডার দিতে পারে।

.

ই-কমার্স ব্যবসা আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন (E-commerce Business is Universal Standards):
ই-কমার্স(e-commerce) ব্যবসা একটি নির্দিষ্ট টেকনিক্যাল মানদন্ড মেনে চলে, একে আন্তর্জাতিক মানদন্ড বলা হয়ে থাকে । যা সব দেশে

সব জাতি দ্বারা স্বীকৃত।

.

ই-কমার্স ব্যবসা হলো প্রাচুর্যতা (E-commerce Business is Richness):
ই-কমার্স ব্যবসার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো পণ্যের বিজ্ঞাপন । ইন্টারনেটের সাহায্যে ওয়েব সাইটের মাধ্যমে যে কোনো পণ্যের স্থিরচিত্র, অভিজ্ঞ,

ভিডিও, এনিমেশনের সাহায্যে বিজ্ঞাপন দেয়া হয়ে থাকে।

.

ই-কমার্স ব্যবসা হলো মিথস্ক্রিয়া ( E-commerce Business is Interaction):
ই-কমার্স(e-commerce) ব্যবসা টেকনোলজি হলো মিথস্ক্রিয়া যোগাযোগ। কারণ এ ব্যবসাটি দ্বিমুখী যোগাযোগ রক্ষা করে থাকে।

.

ই-কমার্স ব্যবসা হয় তথ্যের ঘনত্ব ( E-commerce Business is Information Density):
ই-কমার্স (e-commerce) ব্যবসায়র টেকনোলজি ইনফরমেশন সংগ্রহ, সংরক্ষণ, যোগাযোগ এবং প্রক্রিয়াকরণ মূল্য হ্রাস করে থাকে। একই

সময়ে এসব ইনফলমেশন আন্তর্জাতিক শীট মূল্যে সঠিক ও সময় উপযোগী হয়ে থাকে। যার ফলে এসব তথ্য হয় অধিক গ্রহণযোগ্য ও অধিক

গুনগত মানসম্পন্ন।

.

ই-কমার্স ব্যবসা ব্যক্তিগতভাবে যত্নশীলতা ( E-commerce Business is Personalization):
ই-কমার্স(e-commerce) ব্যবসা ব্যক্তি ভেদ করতে পারে। অর্থাৎ কোনো বিক্রেতা ইচ্ছে করলেই তার দ্রব্য বিশেষ কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর

জন্য উন্মুক্ত রাখতে পারে। আবার অন্যভাবে, বিক্রেতারা ইচ্ছে করলেই কোনো বিক্রেতাকে এড়াতে পারে। ফলে ইনফরমেশনের বহুল্যতা এবং

অপ্রয়োজনীয় ক্রেতা বা বিক্রেতার পরিমান এখানে সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

ই-কমার্স :
ইন্টারনেট ব্যবহার করে যে ব্যবসা বাণিজ্য সংঘটিত হয়ে থাকে তাকে ই-কমার্স বা Electronic Commerce বলে। ই-কমার্স (e-commerce)

হলো একটি আধুনিক ও ডিজিটার ব্যবসা পদ্ধতি। এখানে ব্যবসার সকল কার্যক্রম অনলাইনের মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়ে থাকে। ইন্টারনেটের

মাধ্যমে ক্রেতা ঘরে বসেই যে কোন পণ্যের মান, পণ্যের দাম সর্ম্পকে জানতে পারে এবং তেমনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তা অর্ডারও দিয়ে ক্রয়

করতে পারে। ই-কমার্সে (e-commerce) ব্যবসায় লেনদেনের ক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ড ও ডেবিট কার্ড ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ব্যবসায়িক

লেনদেনের দুটি পক্ষের প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে ই-কমার্সকে (e-commerce) চার ভাগে ভাগ করা যায় তা হলো:

ব্যবসা থেকে ভোক্তা (Business to Consumer : B2C)
ব্যবসা থেকে ব্যবসা (Business to Business : B2
ভোক্তা থেকে ব্যবসা (Consumer to Business : C2
ভোক্তা থেকে ভোক্তা (Consumer to Consumer : C2C)
আসুন এবার জেনে নেওয়া যাক এগুলোর কোনটার কোন কাজ হয়ে থাকে।