কুরআন ও বিজ্ঞানের সম্পর্ক
আলাহ তাআলা জ্ঞানের চর্চা, জ্ঞানের অনুশীলন দ্বারা মানব জাতির কল্যাণের পথ প্রদর্শন করেছেন। শুধু জ্ঞানই নয়, জ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত সকল শাখার দিশারি হচ্ছে কুরআন।বস্তুজগতের জ্ঞানই বিজ্ঞান। বিজ্ঞান বিষয়ক বহু আলোচনা হয়েছে আল কুরআনে। ইসলামী পরিভাষায় ইলম ও হিকমত এ দুটি শব্দই জ্ঞানের প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। গভীরভাবে পবিত্র কুরআন অধ্যয়ন করলে দেখা যায় যে, প্রকৃতি ও সামাজিক জ্ঞানের সঙ্গে জড়িত বিষয়গুলোর উলেখ করতে গিয়ে ‘হিকমত’ কথাটা ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু ‘ইলম’ শব্দটি প্রয়োগ খুবই তাৎপর্য পূর্ণ। পবিত্র কুরআনের যত জায়গায় প্রকৃতি রাজ্যের এমন নৈসর্গিক ঘটনাবলীর দিক আলাহ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চেয়েছেন, যেগুলোতে বৈজ্ঞানিক চিন্তা ও অভিজ্ঞতা জড়িত রয়েছে। সে সকল বর্ণনায় ইলম শব্দের প্রয়োগ দেখা যায়। সুতরাং বৈজ্ঞানিক জ্ঞান বুঝাবার জন্যই আলাহ ইলম শব্দের প্রয়োগ পছন্দ করেছেন।
আলাহ তা‘আলা আদমকে সৃষ্টি করে তাঁকে এমন গুণে ভূষিত করলেন যা দ্বারা তিনি নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করলেন। আর এ শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করা ইলম বা জ্ঞানের মাধ্যমেই সম্ভব হলো। আল-কুরআন তার অনুসারীদেরকে জ্ঞান শিক্ষা করার ক্ষেত্রে আলাহর অনুগ্রহ লাভ করার দুয়া শিখিয়ে দিয়েছে,
আরো পড়ুন:https://ganonnashon.blogspot.c....om/2021/09/blog-post
#ganonnashon #islam
Dhrubo Mitra
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?