রাডারের স্থানটি যদি বৃত্তের কেন্দ্র হিসাবে ধরি তবে কেন্দ্র থেকে প্রথম বৃত্তটি আকা হয়েছে ৫০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ নিয়ে, পরেটি ১০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ নিয়ে, তৃতীয় বৃত্তটি ১৫০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ নিয়ে, চতুর্থ বৃত্তটি ২০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ নিয়ে, পঞ্চম বৃত্তটি ২৫০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ নিয়ে, ষষ্ট বৃত্তটি ৩০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ নিয়ে, সপ্তম বৃত্তটি ৩৫০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ নিয়ে, অষ্টম বৃত্তটি ৪০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ নিয়ে। এই রাডারটির সীমা হলো ৪০০ কিলোমিটার। রাডারের কেন্দ্র থেক চতুর দিকে ৪০০ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত কোন স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে কি না তা এই রাডার থেকে প্রাপ্ত চিত্র বিশ্লেষণ করে জানা যায়।
উপরের প্রশ্নের উত্তরটি হলও প্রকৃতি যেন পণ করেছে যে যশোর জেলা থেকে সমদূরত্বের সকল জেলার মানুষকে একই সাথে বৃষ্টি দিয়ে সিক্ত করবে।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে ধন্যবাদ এই রাডারের চিত্র সকলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য।
বাংলাদেশ এয়ার ফোর্সের লাইভ রাডার ডাটাঃ https://met.baf.mil.bd/Radar?f....bclid=IwAR2EM71S8bAc

Saiful Islam
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?