মুয়ায (রাঃ) রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ার অভিযোগ করলে তিনি তাকে বললেন: তুমি
(اللّٰھُمَّ مٰلِکَ الْمُلْکِ)
আয়াতটি তেলাওয়াত করে এ দু‘আটি পাঠ কর:
اللّٰھُمَّ مٰلِکَ الْمُلْکِ تُؤْتِی الْمُلْکَ مَنْ تَشَا۬ئُﺑ وَتَنْزِعُ الْمُلْکَ مِمَّنْ تَشَا۬ئُ وَتُعِزُّ مَنْ تَشَا۬ئُ وَتُذِلُّ مَنْ تَشَا۬ئُﺚ بِیَدِکَ الْخَیْرُﺚ اِنَّکَ عَلٰی کُلِّ شَیْءٍ قَدِیْرٌ، رَحْمَانُ الدُّنْيَا وَالآخِرَةِ ، تُعْطِيهُمَا مَنْ تَشَاءُ ، وَتَمْنَعُ مِنْهُمَا مَنْ تَشَاءُ ، ارْحَمْنِي رَحْمَةً تُغْنِينِي بِهَا عَنْ رَحْمَةِ مَنْ سِوَاكَ
হে আল্লাহ! আপনিই রাজত্বের মালিক, যাকে চান রাজত্ব দান করেন, আবার যার থেকে চান রাজত্ব কেড়ে নেন। আর যাকে ইচ্ছা সম্মানিত করেন আবার যাকে চান অপদস্থ করেন। আপনার হাতেই সকল কল্যাণ। নিশ্চয়ই আপনি সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান। আপনি দুনিয়া ও পরকালে দয়ালু ও দয়াময়। আপনি যাকে ইচ্ছা উভয় জগতের কল্যাণ দান করেন আবার যাকে ইচ্ছা বঞ্চিত করেন। আমাকে এমনভাবে দয়া করুন যাতে অন্যের দয়ার মুখাপেক্ষী না হতে হয়। (তাবারানী হা: ৩২৩) অপর এক বর্ণনায় এসেছে এটা এমন একটি দু‘আ যে, তোমার উহুদ পাহাড় সমান ঋণ থাকলেও আল্লাহ তা‘আলা তা আদায় করার ব্যবস্থা করে দেবেন।
(মাজমাউয যাওয়ায়েদ ১০/১৮৬, হাদীসের বর্ণনাকারীরা সবাই নির্ভরযোগ্য)

A. arafat Aryan
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?
Saiful Islam
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?