Gledati
Događaji
Blog
Tržište
Stranice
Više
Učitaj više
Spremate se kupiti artikle, želite li nastaviti?
SHOHORAB HASAN AKASH
করোনাকালে দেশের প্রত্যন্ত জনগোষ্ঠীর নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে শতভাগ বিটিএস ফোর-জি নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী। বুধবার (২৮ জুলাই) প্রেসিডেন্সি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল আয়োজিত ‘হ্যাকাথন উৎসব ২০২১’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকায় তার কার্যালয় থেকে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে তিনি যুক্ত হন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় শক্তির নাম হচ্ছে ডিজিটাল শক্তি। শিশুদের শিক্ষা থেকে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ মানুষের প্রাত্যহিক জীবনযাপনের জন্য আজ এটি অপরিহার্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডিজিটাল যুগের উপযোগী মানবসম্পদ তৈরির জন্য শৈশব থেকেই শিশুদের প্রোগ্রামিং ও ম্যাথ শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। ডিজিটাল যুগের উপযোগী হিসেবে নতুন প্রজন্মকে তৈরি করতে না পারলে তারা যুগের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারবে না।’
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘দেশের ছেলে-মেয়েরা রোবট বানাচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটছে। দেশ এখন ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) যুগে প্রবেশ করছে। ব্লকচেইন প্রযুক্তিও এখন সময়ের ব্যাপার, যা দিয়ে অপারেটর ছাড়াই কথা বলা যাবে। প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল।’
এরপর বিস্ময়কর কী প্রযুক্তি আসে বলা কঠিন বলে মন্তব্য করেন কম্পিউটারে বাংলা ভাষার এই উদ্ভাবক। নতুন প্রজন্ম ডিজিটাল যুগে বসবাস করবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫০ বছরে শিক্ষায় আমূল রূপান্তর হয়েছে। শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে এই প্রজন্মকে গড়ে তোলার এখন সময় এসেছে।’ তিনি কাগজের বইয়ের চেয়ে ডিজিটাল পাঠ্যক্রম অত্যন্ত কার্যকর একটি উপায় বলে উল্লেখ করেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘শিক্ষার্থী তার ডিভাইস থেকে ডিজিটাল কন্টেন্টের মাধ্যমে সহজে শিক্ষা গ্রহণে সক্ষম। ডিজিটাল কন্টেন্ট মানে পাওয়ার পয়েন্ট না।’ উন্নত দেশগুলোর শিক্ষার ডিজিটাল কন্টেন্টের দৃষ্টান্ত তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, ‘একটি এন্ড্রয়েড টিভি ও পেনড্রাইভে রাখা ডিজিটাল কন্টেন্ট দিয়ে সহজে শ্রেণিকক্ষ ডিজিটাল করা সম্ভব।’
প্রেসিডেন্সি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের চেয়ারম্যান আশরাফুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির ভাইস প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক রেজাউল করিম বক্তৃতা করেন।
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?