دیکھو
تقریبات
بلاگ
مارکیٹ
صفحات
مزید
مزید لوڈ کریں
آپ اشیاء خریدنے والے ہیں، کیا آپ آگے بڑھنا چاہتے ہیں؟
SHOHORAB HASAN AKASH
আজ বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই)। সে হিসাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ৫০০তম দিন আজ পূর্ণ হয়েছে। দীর্ঘ এ বন্ধে একেবারেই নাকাল শিক্ষা খাত। ওলটপালট হয়ে গেছে শিক্ষাপঞ্জি। আর অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে গেছে প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যায়ের সাড়ে ৪ কোটি শিক্ষার্থী।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি দফায় দফায় বাড়ানোর পর সর্বশেষ আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে, আগামী ১ আগস্ট থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে না সেটি এক ধরনের নিশ্চিতভাবে বলা যায়।
কারণ গত শুক্রবার (২৩ জুলাই) ভোর থেকে শুরু হওয়া কঠোর লকডাউন আগামী ৫ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত বহাল থাকবে। এ কারণে আরেক দফায় বাড়তে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি। তবে ছুটি বাড়ানো ব্যাপারে এখনও নতুন কোন ঘোষণা দেয়নি শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
তবে করোনার এ সময়ে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের কয়েকটি প্রদেশ ইতিমধ্যেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার উদ্যোগ নিয়েছে। দেশটির অন্ধ্র, বিহার, হরিয়ানা, গুজরাটসহ অন্তত নয়টি প্রদেশ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১২ জুলাই বিহার এবং ১৫ জুলাই গুজরাটে সশরীরে ক্লাসের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া গত ২৬ জুলাই ওডিশা প্রদেশ দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছে। শ্রীলঙ্কায় আগস্ট মাসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন দেশটির শিক্ষামন্ত্রী অধ্যাপক জি এল পেইরিস।
শিক্ষা ও শিশু রক্ষা আন্দোলন (শিশির) নামে একটি সংগঠন জানিয়েছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংসপ্রায়। শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যা, হতাশা ও নেশা বাড়ছে। বন্ধের ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সবার শেষে এবং খোলার ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সবার আগে— ইউনিসেফ ও ইউনেস্কো ঘোষিত এই নীতির ভিত্তিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও তারিখ ঘোষণা করতে হবে।
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟