Gledati
Događaji
Blog
Tržište
Stranice
Više
Učitaj više
Spremate se kupiti artikle, želite li nastaviti?
SHOHORAB HASAN AKASH
তিনি বলেন, এ অবস্থা চলতে পারে না। বিভিন্ন সরকার কোভিড-১৯ সংকট মোকাবিলা ও এ রোগের বিস্তার যতটা সম্ভব কমিয়ে রাখার পদক্ষেপ নিয়েছে। এ বিষয়টি তিনি মানেন বলে জানান। তা সত্ত্বেও সব কিছুর মধ্যে সবার শেষে স্কুল বন্ধ করা উচিত ও সবকিছুর আগে স্কুল খুলে দেওয়া উচিত। তিনি স্কুল খুলে দেওয়ার আগে বিভিন্ন দেশে বার ও পাবগুলো খুলে দেওয়াকে এক ভয়াবহ ভুল বলে আখ্যায়িত করেন।
জেমস এল্ডার আরও বলেন, সব শিক্ষক ও শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া পর্যন্ত স্কুল খোলার জন্য অপেক্ষা করা যাবে না। মহামারিতে অর্থনৈতিক কঠিন অবস্থা সত্ত্বেও সরকারগুলোকে তাদের শিক্ষাবিষয়ক বাজেট সুরক্ষিত রাখারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রায় অর্ধেক দেশে মহামারির কারণে কমপক্ষে ২০০ দিন স্কুল বন্ধ রয়েছে। জেমস এল্ডার বলেছেন, দক্ষিণ আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে ১৮টি দেশ এবং ভূখণ্ডে স্কুলগুলো হয়তো পুরোপুরি, না হয় আংশিক বন্ধ। তার ভাষায়, বিশ্বজুড়ে শিক্ষা, নিরাপত্তা, বন্ধুত্ব, খাদ্যের স্থানে জায়গা করে নিয়েছে উদ্বেগ, সহিংসতা এবং টিনেজ মেয়েদের অন্তঃসত্ত্বার বিষয়।
স্কুল খুলতে আর অপেক্ষা নয়
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর ১৮ মাস পেরিয়ে গেছে। লাখ লাখ শিশুর পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে জানিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ইউনিসেফ ও ইউনেসকো।
হেনরিয়েটা ফোর ও অড্রে অ্যাজুল বলেন, আজ পর্যন্ত বিশ্বের ১৯টি দেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। এর ফলে ১৫ কোটি ৬০ লাখের বেশি শিক্ষার্থীকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এটা চলতে পারে না। বন্ধের ক্ষেত্রে স্কুলগুলো সবার শেষে এবং পুনরায় খোলার ক্ষেত্রে সবার আগে থাকা উচিত। স্কুলগুলো পুনরায় চালুর ক্ষেত্রে সব শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর টিকা দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করা যায় না। স্কুল খোলার জন্য করোনা শূন্যের কোঠায় যাওয়ার অপেক্ষায় থাকা যায় না।
বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মিয়া সেপ্পো বলেছেন, কর্মসংস্থান হ্রাস, জীবিকা নির্বাহের সীমিত উপায় এবং দেশব্যাপী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার ফলে মানব পাচারের ঝুঁকি বেড়েছে।
আন্তর্জাতিক মানব পাচার প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে বুধবার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) আয়োজিত ওয়েবিনারে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, মানব পাচারের মূল কারণগুলো তীব্র হয়েছে। আবার সাম্প্রতিক খবরের দিকে নজর দিলে দেখা যাচ্ছে, পাচারকারীরা মানব পাচারের সম্ভাব্য শিকারদের প্রলুব্ধ করতে টিকটক, হোয়াটসঅ্যাপের মতো ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করছে।
জাতিসংঘের মানব পাচারবিষয়ক বিশেষ র্যাপোটিয়ার সিউবহান মুলালি বলেন, করোনাকাল পাচারের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। ওয়েবিনারে বিডিইউএনএনএম, সুশীল সমাজ এবং বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিরা যোগ দেন। মানব পাচারের শিকার হয়ে বেঁচে ফেরা ব্যক্তিরা তাদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। ওয়েবিনারে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন ইনসিডিন বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক এ কে এম মাসুদ আলী এবং সেন্টার ফর উইমেন অ্যান্ড চিলড্রেন স্টাডিজের প্রধান অধ্যাপক ইশরাত শামীম।
আগামী ৩০ জুলাই আন্তর্জাতিক মানব পাচার প্রতিরোধ দিবস পালিত হবে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘ক্ষতিগ্রস্তদের কণ্ঠস্বর পথ দেখায়’। অর্থাৎ মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিদের দুঃসহ অভিজ্ঞতা তুলে সমাজকে সচেতন ও ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন করা।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, মানব পাচার একটি মারাত্মক মানবাধিকার লঙ্ঘন। পাচার রোধে সরকার শূন্য সহনশীলতা নীতি নিয়েছে। এ ভয়াবহ অপরাধের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিচ্ছে। এতে সব অংশীজনের সক্রিয় অংশগ্রহণ প্রয়োজন।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ: বিষাদের এই ছুটি আর চায় না শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে প্রথম ‘ব্ল্যাক ফাঙ্গাস’ রোগী শনাক্ত
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ৫০০ দিন আজ
দ্রুত স্কুল খুলে দেয়ার আহ্বান জাতিসংঘের
বিএনপির আমলেই শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস-নৈরাজ্য ছিল: তথ্যমন্ত্রী
দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়াল
সর্বশেষ সংবাদ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ: বিষাদের এই ছুটি আর চায় না শিক্ষার্থীরা
৪১তম বিসিএস প্রিলির ফল আজ হচ্ছে না
প্রযুক্তি সহায়ক শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনে ইউজিসি সদস্যের আহ্বান
দেশে-বিদেশে চিকিৎসা দিয়েও বাঁচানো যায়নি মেহেদীকে
মৃত সেক্রেটারীর স্বাক্ষর জাল করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ, মামলা
মানুষ আত্মহত্যা কেন করে?
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি আবেদন করবেন যেভাবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় মানব পাচারের ঝুঁকি বাড়ছে
নূন্যতম মূল্যায়নে উত্তীর্ণ হোক সব শিক্ষার্থী
ছাত্রলীগ নেতার কবজি কেটে নিল প্রতিপক্ষ
নাগরিক শ্রেণীর টিকা নিচ্ছেন জবি শিক্ষার্থীরা
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?