ক্বদরের রাতে যা করবেন
--------------------------------------
ক্বদরের রাতগুলোতে সকল ফরয, ওয়াজিব ও সুন্নাহ বিধানগুলো যথাযথভাবে আদায়ের পাশাপাশি নফল আমল হিসেবে যেগুলো করা যেতে পারে:
১. নফল সালাত
২. কুরআন তিলাওয়াত, অধ্যয়ন ও চর্চা
৩. তাসবীহ, তাহমিদ, তাহলীল, তাকবীর, যিকর
৪. রাসূলুল্লাহ সা. এর প্রতি বেশী বেশী দরূদ পাঠ
৫. তাওবা ও ইসতিগফার
৬. দোয়া-মোনাজাত
৭. দান-সাদাকা
৮. যাকাত আদায় হয়ে না থাকলে আদায় করা
৯. পিতা-মাতা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন সকলের সাথে সম্পর্ক মজবুত করা, তাদের হক আদায় করা, খিদমত করা, ক্ষমা চেয়ে নেওয়া।
১০. কারো হক নষ্ট করে থাকলে তা আদায় করা, তার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া।
নারীরা যদি এই সময়ে নামাজ ও রোযা নিষিদ্ধের পর্যায়ে থাকেন তাহলে ১ ও ২ নম্বর (নামাজ ও কুরআন তিলাওয়াত) ব্যতীত বাকীগুলো করতে পারেন।
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে ক্বদর রাতের পূর্ণ ফজিলত লাভের তাওফিক দিন। আমিন।।
আপনার দোয়ায় শামিল থাকার আশায়
গুনাহগার-
ড. মুহাম্মাদ কাওসার হুসাইন
--------------------------------------
ক্বদরের রাতগুলোতে সকল ফরয, ওয়াজিব ও সুন্নাহ বিধানগুলো যথাযথভাবে আদায়ের পাশাপাশি নফল আমল হিসেবে যেগুলো করা যেতে পারে:
১. নফল সালাত
২. কুরআন তিলাওয়াত, অধ্যয়ন ও চর্চা
৩. তাসবীহ, তাহমিদ, তাহলীল, তাকবীর, যিকর
৪. রাসূলুল্লাহ সা. এর প্রতি বেশী বেশী দরূদ পাঠ
৫. তাওবা ও ইসতিগফার
৬. দোয়া-মোনাজাত
৭. দান-সাদাকা
৮. যাকাত আদায় হয়ে না থাকলে আদায় করা
৯. পিতা-মাতা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন সকলের সাথে সম্পর্ক মজবুত করা, তাদের হক আদায় করা, খিদমত করা, ক্ষমা চেয়ে নেওয়া।
১০. কারো হক নষ্ট করে থাকলে তা আদায় করা, তার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া।
নারীরা যদি এই সময়ে নামাজ ও রোযা নিষিদ্ধের পর্যায়ে থাকেন তাহলে ১ ও ২ নম্বর (নামাজ ও কুরআন তিলাওয়াত) ব্যতীত বাকীগুলো করতে পারেন।
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে ক্বদর রাতের পূর্ণ ফজিলত লাভের তাওফিক দিন। আমিন।।
আপনার দোয়ায় শামিল থাকার আশায়
গুনাহগার-
ড. মুহাম্মাদ কাওসার হুসাইন
Respect!
Kommentar
Delen