অ্যাসিডিটি, ওজন কমায় ঠান্ডা দুধ

দুধ খেতে অনেকেই ভালোবাসেন। স্বাদের পাশাপাশি এই খাবার পুষ্টিগুণেও ভরপুর। এ কারণে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সব

দুধ খেতে অনেকেই ভালোবাসেন। স্বাদের পাশাপাশি এই খাবার পুষ্টিগুণেও ভরপুর। এ কারণে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সবাইকে দুধ রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।  

দুধের মধ্যে ভালো পরিমাণে ক্যালশিয়াম, প্রোটিন, পটাশিয়াম, ফসফরাস রয়েছে।  গবেষণায় দেখা গেছে, এই পানীয়টি অ্যাসিডিটি, ওজন কমানোর মতো ক্ষেত্রে কার্যকরী হতে পারে।

তবে অনেকেরই প্রশ্ন, দুধ গরম না ঠান্ডা খেলে শরীরের বেশি উপকারে লাগে? এর উত্তরে বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলছেন, ঠান্ডা দুধ খেলেই বেশিরভাগ মানুষের পেট ভালো থাকে। এমনকী এই ঠান্ডা দুধ ওজন বাড়া, অ্যাসিডিটি, খিদে পাওয়ার সমস্যা থেকে দূরে রাখতে পারে।

ঠান্ডা দুধ খেলে যেসব উপকারিতা পাওয়া যায়-

ওজন কমাতে পারে: ওজন বেশি থাকলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, লিভারে ফ্যাট জমার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ কারণে সবাইকে ওজন কমানোর কথা বলেন চিকিৎসকরা। গবেষণায় দেখা গেছে,ওজন কমানোর ক্ষেত্রে দারুণ কার্যকরী হতে পারে দুধ। বিশেষ করে ঠান্ডা দুধ পারে এই সমস্যার সমাধান করতে পারে। এক্ষেত্রে ঠান্ডা দুধ খেলে অনেকটা সময় পেট ভর্তি থাকে। ফলে খিদে পায় না। এই কারণে মানুষের বেশি খাওয়ার প্রবণতা দূর হয়। এমনকী ওজনও কমে।

পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
 : অনেকেই নানারকম  পেটের সমস্যায় ভোগেন। বিশেষ করে গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা লেগেই থাকে। গবেষণা বলছে,ঠান্ডা দুধ খেলে অনেক ক্ষেত্রেই এই সমস্যা দূর হয়। ঠান্ডা দুধ পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। ফলে গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা কমে। এছাড়া এই দুধে রয়েছে ভালো পরিমাণে তরল উপাদান। তাই এই দুধ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমে।  

তবে মনে রাখবেন, অনেকের দুধের মধ্যে থাকা ল্যাকটোজ সহ্য করতে পারেন না। তাদের দুধ খেলে পেটের সমস্যা বাড়ে। এমন সমস্যা থাকলে ঠান্ডা বা গরম কোনও দুধই খাওয়া ঠিক নয়।


Linkeei Official

192 블로그 게시물

코멘트