এক সময় মধ্যবিত্তদের লেখাপড়ার পাশাপাশি শুধু টিউশনিই ছিলো একমাত্র রুজির মাধ্যম। এখন রুজির রাস্তার শেষ নেই। ডিজিটাল, সিপি ও এফিলিয়েট মার্কেটিং দৈনিক ৩ঘন্টা করলেই একমাসের একটি ছাত্রের বেতনের সমান অর্থাৎ ৫০০ টাকা আয় করা সম্বব।
কিন্তু এসব রেখেও আমাদের সন্তানেরা কি করে? অনলাইনে গেইম খেলে। যে গেইমের পেছনে দৈনিক ৫০০ টাকার মতো খরচ হয় অনেকের।
আর কি করে? ঠিকটক করে। যা থেকে শুধু বেহাপনা শিক্ষা নেয়া হয়, দেয়া হয়।
একেবারে যে ছাত্রটা নষ্টদের কাতারে চলে গেছে, সে বাজিতে লুডু বা আইপিএল খেলে।
আরেকদল আছে ওরা কিছু মানিগ্যাম বা হায় হায় কোম্পানির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে সর্বস্ব ক্ষতি করে ঋণি হয়ে আছে।
পর্নোগ্রাফির কথা আর বললামইনা।
এখন চিন্তা করে দেখুন, এই ছাত্রছাত্রী গুলো ছিলো দেশের ভবিষ্যৎ। মেধার কমতি ছিলোমা তাদের। কিন্তু স্কুল কলেজ বন্ধ থাকায় আজ তাদের এই পরিনতি।
এর জন্য দায়ী কে? শুধু সরকার আর ফ্যামিলি দায়ীনা, নিজেও অনেকটা দায়ী। নিজে কি করলে ভালো হবে সেটা নিজে না বুঝলেও ফ্যামিলি বার বার বুঝাতে চেস্টা করে,কিন্তু আমরা তা শুনিন