দুইটা ছবিই কিন্তু একজন মানুষের। নাম তার হুমাইরা আসগর। পাকিস্থানের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন। তার মৃত্যু সম্পর্কে যা বলা হবে খুবই কম হবে। শুধু এতটুকু বলবো— এমন মৃত্যু আমার শত্রুরও না হোক।

ভাবুন তো, ৬/৭ মাস আগে মৃত্যু হয়েছে অথচ কেউ জানেই না। অভিনয় জগৎ বেছে নেয়ার কারনে তার মা-বাবা তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। এমনকি পুলিশ তার পরিবারের সাথে লাশ নেয়ার ব্যাপারে যোগাযোগ করলে তারা লাশ অস্বীকৃতি জানায়।

তার বাবার ভাষ্য “আমরা তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছি বহু আগেই, আপনারা তার লাশ যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন।”

চিন্তা করুন, একজন বাবা তার মেয়েকে নিজের জীবনের থেকেও বেশি ভালোবাসেন। অথচ সেই বাবা তার লাশও গ্রহণ করতে ইচ্ছুক নয়।
দুনিয়ার এমন যশ-খ্যাতির কী প্রয়োজন, যেই খ্যাতি আপনার জীবনে অভিশাপ হয়ে নেমে আসে!

রুপালি জগতের নাম যশ খ্যাতি অর্থ বিলাসী লাইফস্টাইলের আকর্ষণে বর্তমান যুগের উঠতি বয়সের মেয়েরা পতঙ্গের মতো আকর্ষিত হয়ে আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ছে।

এদের ভেতর অল্প কয়েকজন সফল হয়। বাকিরা পতঙ্গের মতোই আগুনে পুড়ে মরে।

image