যুক্তরাষ্ট্রে পেয়ারা পাতা বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৪০০ ও বেশি দামে। কারণ? সেখানকার মানুষ আমাদের চেয়ে অনেক বেশি স্বাস্থ্য সচেতন। আমরা বাঙালিরা যখন কেবল আপেল-কমলা-আঙুরে সীমাবদ্ধ, তখন তারা পাতাও খাচ্ছে—আর বুঝে খাচ্ছে।
অনেকেই জানেন না, শুধু পেয়ারা নয়—পেয়ারা পাতার মধ্যেও রয়েছে অসাধারণ গুণ। আসুন জেনে নিই এর কয়েকটি স্বাস্থ্য উপকারিতা:
🔹 হজমে সহায়তা – পেয়ারা পাতা হজম শক্তি বাড়ায় এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে সহায়তা করে।
🔹 ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে – ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কার্যকর।
🔹 ওজন কমাতে ভূমিকা রাখে – শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
🔹 ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে – শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে পারে।
🔹 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় – শরীরকে করে আরও সতেজ ও রোগমুক্ত।
আজ যেসব জিনিসকে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি না, বিশ্ব কিন্তু সেগুলোর দাম দিচ্ছে—স্বাস্থ্যের বিনিময়ে।
মোটা হওয়ার ঔষধ খাওয়ার কুফল!
,
সাভার থেকে চেম্বারে একজন রোগি এসেছেন , সমস্যা হচ্ছে সারা শরীরের বড় বড় ফোড়া হয়, তীব্র ব্যথা এবং পুজ , পুজে এত বাজে গন্ধ হয় , ভদ্রলোক নিজেই সহ্য করতে পারেন না।
এই সমস্যা দীর্ঘ ১০ বছর যাবৎ।
তার মতে সমস্যার উৎপত্তি যেভাবে হয়েছে তা হলো।
তিনি ১০ বছর আগে মোটা হবার আশায় স্থানীয় ফার্মেসীর এক ফার্মেসীম্যান এর কাছ থেকে রুচি বাড়ানোর জন্য এবং মোটা হবার আশায় দার্মাসিন নামক একটি ইউনানী মেডিসিন খাওয়া শুরু করেন।
কিছুদিনের মধ্যে তার স্বাস্থ্যের বেশ উন্নতি হলো। কিন্তু হঠাৎ তার গায়ে ফোড়া শুরু হলো। তীব্র ব্যথা পুজ এবং গন্ধ। নানা প্রকার এন্টিবায়োটিক খাওয়ার পর ও কমে না।
অপর দিকে দার্মাসিনে তিনি এমন ভাবে এডাপ্ট হয়ে পড়েন যে , মেডিসিন বন্ধ করার সাথে সাথে তার নানা রকম উপসর্গ দেখা দেয়। তার ফোড়া গুলো একপর্যায়ে SUPPORATIVE বা পুজ হয়ে স্কিন এবং মার্সেল পযন্ত ছড়িয়ে পড়ে শরীরের বিভিন্ন স্থান থেকে মাংশ খসে পড়ে।
ছবিতে দেখতে পাবেন বিভিন্ন জায়গায় ক্ষত দেখা যাচ্ছে।
এটি মুলত ফোড়া ভালো হবার পর স্কার বা ক্ষত দাগ। দীর্ঘ ১০ বছর তিনি এই দার্মাসিন খেয়ে যাচ্ছেন , এলোপ্যাথি ডাক্তারের মতে এর ভিতর স্টেরয়েড আছে, যা তার ইমিউন সিস্টেম নষ্ট করে ফেলেছে। ফলে এই মেডিসিনে থাকা স্টেরয়েড তাকে সাময়িক রিলিফ দিচ্ছে ( এবং এই মেডিসিন এর স্টেরয়েড এর কারনে তার রোগ তৈরী হয়েছে) এই মেডিসিন খেলে কিছুটা কমে বন্ধ করলে মারাত্মক অবস্থা ধারন করে। আমি জানি না মেডিসিন টিতে স্টেরয়েড আছে কিনা।
তবে কাশির মেডিসিন কেনো একজন ফার্মাসিস্ট ওজন বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করলেন?
যদি সত্যি ওজন বেড়ে থাকে তাহলে অবশ্যই স্টেরয়েড থাকার পসিবিলিটি আছে।
উনার মূল রোগের নাম Hidradenitis Suppurativa , আমি মনে করি।
এটি মূলত শরীরের ঘামগ্রন্থি ও চুলের ফলিকলকে আক্রান্ত করে এবং সাধারণত বগল, কুঁচকি, নিতম্ব, স্তনের নিচে এবং পিঠে ফোসকা, গুটি, পুঁজ ও স্কার তৈরি করে।
বায়োস্পি করতে দিয়েছি। দেখা যাক কি আসে।
হুট হাট মেডিসিন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
হোক সেটা, হোমিওপ্যাথি ,ইউনানী আয়ূরবেদ অথবা এলোপ্যাথি বা হার্বাল
প্রায় ৯ সপ্তাহ বয়সের একটি ভ্রূণ এক্টোপিক (জরায়ু ব্যাতীত অন্য জায়গা) গর্ভাবস্থা থেকে বের করা হয়েছে।
এভাবে একটি সম্পূর্ণ অক্ষত ভ্রূণকে প্রত্যক্ষ করা অত্যন্ত দূর্লভ অভিজ্ঞতা। এ সময় তার ছোট্ট হাত দুটো সামান্য নড়ছিল। কিন্তু দুঃখজনক কিন্তু অবধারিতভাবে, সেই হৃদয় স্পন্দন কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই থেমে যায়। সে নিঃশব্দে থেমে যায়… নিশ্চুপ হয়ে…
এই দৃশ্যের পর থেকে হৃদয়ের গভীরে বারবার আলোড়িত হচ্ছে কুরআনের সেই আয়াত:
“পড়ো তোমার প্রতিপালকের নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন জমাট বাঁধা রক্ত থেকে।”
(সূরা আল-আলাক, আয়াত ১-২)
Opekkha : অপেক্ষা