Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha

Sirazum Munir Toaha

@smtbdofficialpage

আল্লাহর রহমত যখন ঝরে পড়ে, তখন তা বৃষ্টি হয়ে পৃথিবীকে শীতল করে, আর অন্তরকে প্রশান্তি দেয়। বৃষ্টি মানে শুধু জলধারা নয়, এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে এক অপার রহমত, যা হৃদয়ের খোরাক হয়ে নামে। বৃষ্টির প্রতিটি ফোঁটা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, আল্লাহ আমাদের জন্য রহমত ও দয়া বর্ষণ করেন।

image

এইগুলো তৃতীয় বি*শ্ব*যু*দ্ধ শুরু হবার আলামত। কোন বছর মা*ল*হা*মা বা ম"হা*যু*দ্ধ হবে তা হাদিসে বলা নাই বলা আছে যখন মদীনার পতন হবে আর জেরুজালেমের উত্থান হবে তখন মা"ল*হা*মা হবে।

মদীনার পতন মানে সৌ*দি*তে আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগ ফিরে আসবে। বিভিন্ন হারাম কাজ বৈধ করে দেওয়া হবে। পবিত্র কাবার আকৃতি দিয়ে সেটার সামনে ইংরেজ অ*র্ধ ন*গ্ন তা*র*কা*দে*র না*চ গা*ন করানো হয়েছে। আরো বিভিন্ন হারাম কাজ বৈধ করা হয়েছে। মানে সৌ*দি*তে আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগ ফিরে এসেছে। যখন মদীনার পতন হবে তখন জেরুজালেমের উত্থান হবে।

মানে জেরুজালেম আলোচনার প্রধান বিষয়বস্তু হবে। গাঁ*জা ধ্বং*স করে দেওয়াতে জেরুজালেম এখন আলোচনার প্রধান বিষয়বস্তু।
ম*হা*যু*দ্ধ আর উপমহাদেশে গা*জো*ও*য়া*তু*ল হি*ন্দ হয়ে পৃথিবীর তিন ভাগের দুই ভাগ মানুষ মা*রা যাবে আর টেকনোলজি নষ্ট হয়ে যাবে। এরপর ইমাম মাহাদী আত্মপ্রকাশ করবে।

কিতাব আল ফিতানের ৯৬২ নং হাদিসে আছে তু*র*স্কে*র সাম্রাজ্যের পতনের ১০৪ বছরের মাথায় ইমাম মাহাদীকে ঘিরে মানুষ ভীর করবে আর সেটা হবে অনারবীয় হিসেবে মানে সৌর বর্ষের হিসেবে। তু*র*স্কে*র সাম্রাজ্যের পতন ঘটে ১৯২৪ সালে। এর সাথে ১০৪ যোগ হলে হয় ২০২৮।
মুফতি কা*জী ই*ব্রা*হী*ম হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছিলেন মুসলিম জাতির আইউ ১৫০০ বছর।

এক সাহাবী বলেন হে আল্লাহর রাসূল আমি স্বপ্নে দেখেছি সাতটা শিরি। আপনি সপ্তম শিরিতে দ্বাড়িয়ে আছেন।
হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন পৃথিবী সাত দিন। আমি শেষ দিনে আগমনকারী। আল্লাহর এক দিন এক হাজার বছর।
আরেক জায়গায় হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন আমার উম্মতরা অর্ধ দিবস বেশি পাবে মানে ৫০০ বছর। তাহলে টোটাল ১৫০০ বছর হয়।
মুফতি কা*জী ই*ব্রা*হী*ম আরেকটা হাদিস বলেছিলেন একজন কাবায় আশ্রয় নিবে তাকে হ*ত্যা করা হবে। তিনি নিজেকে ইমাম মাহাদী দাবী করবেন। এক বোরহা সময় পর আরেকজন আশ্রয় নিবে। সেই হবে আসল মাহাদী।

এক বোরহা হল ৪০ বছর বা তার কিছু বেশি সময়।
১৯৭৯ সালে কাবায় একজন আশ্রয় নিয়ে নিজেকে ইমাম মাহাদী দাবী করেছিল। তাকে হ*ত্যা করা হয়েছিল। ২০১৯ সালে সেই ঘটনার ৪০ বছর হয়েছে। এখন কিছু বেশি সময় অতিবাহিত হবার উপর আছে।
একজন বাদশা মা*রা গেলে তার তিন উত্তরাধিকার ক্ষমতার জন্য ঝ*গ*ড়া করবে। কিন্তু কেউ ক্ষমতা পাবে না।

পূর্ব দিক থেকে একদল কালো পতাকাবাহী বাহিনী এসে তাদের সাথে যু*দ্ধ করবে। তাদের সাথে থাকবে আল্লাহর মনোনীত খলিফা মাহাদী। হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তোমরা তখন ইমাম মাহাদীর হাতে বায়াত নিবে।

অলরেডি সৌ*দি*তে বরফ পড়ছে। মরুভূমি সবুজ হয়ে যাচ্ছে। এইসব ইমাম মাহাদীর আত্মপ্রকাশ একেবারে সন্নিকটে সেটার সিগন্যাল।
যুবরাজ সা*ল*মা*নে*র আরো দুই ভাই আছে। তার বাবা মা*রা গেলে তার ভাইদের সাথে যখন ক্ষমতা নিয়ে ঝ*গ*ড়া চলবে হাদিস অনুযায়ী তখন ইমাম মাহাদী আত্মপ্রকাশ করবে।

ইউটিউবে একটা ভিডিওতে দেখেছিলাম যুবরাজ সা*ল*মা*ন"কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল আপনার সময়ে ইমাম মাহাদী আত্মপ্রকাশ করলে কি করবেন। সে বলেছিল তাকে গ্ৰে*ফ*তা*র করা হবে। তাকে খোজা হচ্ছে। মানে সে শেষ জামানার হাদিস গুলো জানে। তাই তার সময়ে ইমাম মাহাদী আত্মপ্রকাশ করতে পারে এই ব্যাপারে সে সতর্ক।

ইসলামের বিরোধী শক্তি কোরআন হাদিস থেকে ভবিষ্যত জেনে তা পরিবর্তন করে দিতে চায়। কিন্তু যা আল্লাহ ঠিক করে রেখেছেন তা পরিবর্তন করার ক্ষমতা কারো নাই।
পৃথিবী এক ভ*য়া*ব*হ পরিবর্তনের অপেক্ষায় আছে। সবাই আমল সুন্দর করেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ধরেন।

image

কে লিখেছেন জানি না , কিন্তু অসাধারণ👐

১. মা ৯ মাস বহন করে, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান , তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

২. মা বিনা বেতনে সংসার চালায় ,বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন , উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান , তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন জানেন না ।

৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করে , বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন , তাদের উভয়ের ভালোবাসা সমান , তবে মায়ের ভালোবাসা উচ্চতর হিসেবে দেখানো হয়েছে । জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।

৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান , কষ্ট পেলে মা বলে কাঁদেন । আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন , কিন্তু বাবা কি কখনো খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে রাখেন না ? ছেলে মেয়েদের কাছ থেকে ভালোবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে , প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।

৫. আলমারি মরে যাবে রঙিন শাড়ি আমার বাচ্চাদের অনেক জামা কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম , নিজের প্রয়োজনে তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।

৬. মায়ের অনেক সোনার অলংকার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানিনা বাবা কেন পিছিয়ে।

৭. বাবা সারা জীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে , কেন জানি না সব সময় পিছিয়ে থাকেন।

৮. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায় , তখন বাচ্চারা বলে , মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী , কিন্তু তারা বলে , বাবা অকেজো।

৯. বাবার পিছনের কারণ তিনি পরিবারের মেরুদন্ড । আর আমাদের মেরুদন্ডগুলো তো আমাদের শরীরে পিছনে । অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মত করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণে তিনি পিছিয়ে আছেন ,,,,,,!!!!

****জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া ।
সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি*
সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে !

image

একজন পুরুষকে প্রতিদিন অসংখ্য 'অনিশ্চিত অবস্থা'র মোকাবিলা করতে হয়। দিনে অসংখ্য সিদ্ধান্ত নিতে হয়। মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।
বাসা থেকে বের হবার পর রিক্সার অপেক্ষা। না পেলে হাঁটতে হয়। রিক্সা পেলে ভাড়া নিয়ে কিছুক্ষণ ক্যাঁচাল করা লাগে। বাসে গেলে সিট পাবো নাকি পাবো না এই নিয়ে শঙ্কা। ভাড়া নিয়ে হেল্পারের সাথে তর্কাতর্কি।

অনেক যাত্রী উঠানোর জন্য একটু পরপর ব্রেক করলে চিল্লাতে হয়।
অফিসে গেলে একটার পর একটা কাজ। কোনো কাজ কাউকে বুঝিয়ে দিতে হয়, কোনো কাজ নিজে করতে হয়। কাজ ঠিকমতো না হলে ফেরত পাঠাতে হয়, নিজের কাজ ভালো না হলে ঝাড়ি খেতে হয়।

যারা ব্যবসায়ী, তাদের তো প্রতিনিয়ত সিদ্ধান্ত নিতে হয়। ঐ জিনিসের দাম বাড়বে? আগে থেকে কিনে রাখতে হবে? কাস্টমার বাকিতে চাচ্ছে, দিয়ে দেবো? ১৭২২ টাকা হয়েছে, ১৭০০ টাকা দিতে চাচ্ছে? কী বলবো? ডিলার আসছে, টাকা দিতে হবে। ক্যাশে তো এতো টাকা নেই।

চাকরি, ব্যবসা শেষে বাজারে যেতে হয়। মুরগির দাম কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে গেছে। মাছের বাজারেও বেহাল দশা। কী মাছ নেবো? বড়ো মাছ নাকি পুঁটি মাছ? আজ না কিনে কাল সকালে কিনলে হবে না?
একজন পুরুষ ঘর থেকে দরজার বাইরে পা দেবার সাথে সাথে প্রতিমুহূর্তে তাকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এইটা করবো নাকি ঐটা? এখন করবো নাকি পরে? প্রতিদিন অসংখ্য অনিশ্চিত ঘটনা থাকে।

রিক্সা পেতেও পারি, না-ও পারি পাওনা টাকা ফেরত পেতেও পারি, না-ও পারি মাছ কিনতে গেলে পছন্দ হতেও পারে, না-ও পারে রাস্তায় একজনের সাথে ধাক্কা লাগছে, তার সাথে ঝগড়া করতেও পারি, না-ও পারি একজন পুরুষ হিশেবে চিন্তা করুন, প্রতিনিয়ত আপনার ব্রেইনকে কতো শতো কমান্ড দিতে হচ্ছে। আপনি ঠান্ডা মস্তিষ্কের লোক। কিন্তু, আরেকজন এসে এমন কথা বললো, মেজাজটাই খারাপ করে দিলো।

একজন পুরুষকে অনেক বেশি এক্সটার্নাল ফ্যাক্টর ডিল করতে হয়। সে জানে না আজকে বসের মন ভালো নাকি খারাপ, রিক্সাওয়ালা/বাসের কন্ডাক্টার তার মেজাজ খারাপ করবে নাকি না।

দিনে ১০-১২ ঘণ্টা বাইরের এতোগুলো মানুষের সাথে কথাবার্তা বলে, এতোকিছু সামলে যখন সে ঘরে ফিরে, তখন কী আশা করে?
ঘরে গিয়ে অন্তত কিছুক্ষণ শান্তি পাবো। এইসময় অনিশ্চয়তা নেই।
বেশিরভাগ নারী এই জায়গায় পুরুষকে বুঝতে ভুল করে।

একজন পুরুষ পরিশ্রান্ত শরীর নিয়ে যখন বাসায় ফিরে, সে প্রত্যাশা করে তাকে কেউ স্বাগত জানাক।
এক গ্লাস শরবত, এক গ্লাস জল‌ সে নিজেই খেতে পারবে। কিন্তু, কেউ যদি তাকে এগিয়ে দেয়?

স্বামী বাসায় আসার পর কেন জানি নারীরা সংসারের কাজ নিয়ে অনেক ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তারা তখন তরকারি কাটা শুরু করে, রান্না বসায়, বাসাটা আরেকবার ঝাড়ু দেয়৷ বাজার ব্যাগ হাতে নিয়ে লিস্টের সাথে মিলিয়ে দেখে কী বাদ পড়েছে।

সারাদিন কাজ শেষে বাসায় ফেরা স্বামীকে প্রথম ১৫ মিনিট সময় দেয়া আমি মনে করি একজন স্ত্রীর ঐ সময়ের অন্যতম দায়িত্ব।
আপনি সারাদিন বাসায় অনেক কাজ করছেন। এটা অবশ্যই স্বীকার করতে হয়। কিন্তু, স্বামী ঘরে ঢুকার পর দৌড় দিয়ে রান্নাঘরে যাওয়াটা এই সময় ঠিক না।

পানি দেয়া, বলার আগেই লুঙ্গি/ট্রাউজার, টি-শার্ট দেয়া, কিছু খেয়ে আসছে নাকি খাবে জিজ্ঞেস করা, স্নান করতে চাইলে জল গরম লাগবে কিনা (যাদের লাগে) জিজ্ঞেস করা -এগুলো একজন স্ত্রী যদি ঠিকমতো করতে পারে, পুরুষ এই ওয়েলকামেই সন্তুষ্ট।

তার মেজাজটা ঠান্ডা হলো। বাসাকে শান্তির জায়গা মনে হলো।
সারাদিন বাইরে কাজ করা একজন পুরুষ বাসায় আসার পর তাকে অন্তত ১ ঘণ্টা নিজের মতো থাকতে দিন। ময়লা ফেলতে হবে, বাজার লিস্টের দুই আইটেম বাদ পড়েছে, আগামীকাল বাসা ভাড়া দিতে হবে এগুলো ঐ ১ ঘণ্টা মনে করিয়ে দেবার কোনো দরকার নেই।

একজন নারী ঐ ১ ঘণ্টায় জানে না সারাদিন তার স্বামীর ওপর কী পরিমাণ ধকল গেছে, তার মুড কেমন আছে। আস্তে আস্তে স্বামী এগুলো বলবে আজ এই এই হয়েছে।

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ককে আমি কখনোই প্রতিযোগিতামূলক সম্পর্ক মনে করি না। একজন কতো কাজ করলো, আরেকজন কম করলো এগুলো বিবেচ্য না। বরং একজন আরেকজনকে কীভাবে সম্মান করবে, কীভাবে তাকে মূল্যায়ন করবে এটা গুরুত্বপূর্ণ।

একজন গৃহিণী স্ত্রীকে যেমন সম্মান দিতে হবে, তার কাজকে মূল্যায়ন করতে হবে, তেমনি নারীকেও অবশ্যই স্বামীর কাজের মূল্যায়ন দিতে হবে।

লেখাগুলো বাস্তব বাদি, কেউ মনে কষ্ট নিবেন না প্লিজ।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন,
সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণে রাখুন।

image

হিন্দু মা ও ছেলের কিছু কথোপকথন:
ছেলে= মা তাজমহল সুন্দর তাজমহল আমরা বানিয়েছি তাই না?
মা= জ্বী না, যিনি বানিয়েছিলেন উনার নাম বাদশা শাহজাহান, উনি মুসলিম ছিলেন।
ছেলে=আচ্ছা তাহলে কুতুব মিনার নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি?
মা= জ্বী না । উনিও মুসলিম ছিলেন। উনার নাম কুতুবুদ্দিন আইবেক।
ছেলে =তাহলে লালকেল্লা নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি?
মা = না। ওটাও মুসলিম শাসকরা বানিয়েছে।
ছেলে = তাহলে পুরাতন কেল্লা আমরা বানিয়েছি?
মা= না। পুরাতন কেল্লা মুসলিমরা বানিয়েছে ।
ছেলে =তাহলে চারমিনার নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি
মা= না। চারমিনার মুসলিম শাসকরা বানিয়েছে।
ছেলে = মা আমি শুনেছি ভারত প্রথম মিসাইল তৈরি করেছিল , মিসাইল হিন্দু শাষকরা বানিয়েছে তাই না?
মা= না । ভারতে প্রথম মিসাইল আবিষ্কার করেছিলেন টিপু সুলতান। উনিও মুসলিম।
ছেলে= মা আমি শুনেছি ভারতের সবচেয়ে বড় ও পুরাতন রোড গ্ৰান্ড ট্রাঙ্ক রোড। প্রায় ৩০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।
আচ্ছা মা সেটা তো আমরা বানিয়েছি ?
মা=না । গ্ৰান্ড ট্রাঙ্ক রোড আমরা বানাইনি।
গ্ৰান্ড ট্রাঙ্ক রোড একজন মুসলিম শাসক বানিয়েছে , উনার নাম শেরশাহ।
ছেলে = তাহলে মোঙ্গলদের সাথে যুদ্ধ আমরা করেছি তাই না ?
মা = না। আলাউদ্দিন খলজি মোঙ্গলদের সাথে যুদ্ধ করেছেন। সেই যুদ্ধে আলাউদ্দিন খলজি যদি পরাজিত হতো, তাহলে আজ ভারত ধ্বংস হয়ে যেতো।
ছেলে = আচ্ছা তাহলে মুঘল সাম্রাজ্য আমাদের ছিল, তাই না?
মা = না। মুঘল সাম্রাজ্য মুসলিমদের সাম্রাজ্য ছিল।
ছেলে = আচ্ছা জয় হিন্দ, এই শব্দটি আমরা প্রথম তৈরি করেছিলাম , তাই না?
মা = না । ওটাও একজন মুসলিম প্রথম বলেছিল।
ছেলে = আচ্ছা মা , সারে জাহাসে আচ্ছা হিন্দুস্তান হামারা , এই শব্দটি আমরা প্রথম বলেছিলাম , তাই না?
মা = না, ওটা একজন মুসলিম কবি লিখেছিলেন। উনার নাম ইকবাল।
ছেলে = আচ্ছা তাহলে ভারতের পতাকা আমরা বানিয়েছি, তাই না?
মা = হ্যাঁ , তবে বলতে গেলে না। ভারতের পতাকা পিঙ্গলি ভেনকায়া তৈরি করলেও,
উনার তৈরি করা পতাকাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি ।
ভারতের পতাকার Latest Update করেছিলেন একজন মুসলিম মেয়ে। উনার নাম সুরিয়া তৌওবজি, উনার বাড়ি হায়দ্রাবাদে।
ছেলে =তাহলে প্রথম Satellite launch করেছিলাম আমরাই,তাই না মা?
মা = জ্বী না। ভারত অনেক বার Satellite launch করেছিল, কিন্তু প্রতিবারই Failed হয়েছে।
তারপর APJ. Abdul Kalam ১ম সফলভাবে Satellite launch করেছিল।
উনি না থাকলে আজ ভারত Satellite launch করতে পারতো না।
ছেলে = তাহলে Nuclear weapons নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি?
মা = না। Nuclear weapons একজন মুসলিম আবিষ্কার করেছে।
উনার নাম APJ Abdul Kalam।
উনি Nuclear weapons তৈরি না করলে আজকে চীন ও পাকিস্তান মিলে আমাদের আদর করতো ।
ছেলে = ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ভারত ছাড় আন্দোলন প্রথম আমরা করেছিলাম তাই না?
মা = না। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রথম আন্দোলন শুরু করেছিল টিপু সুলতান ।
তাইলে আমরা কি করছি??
গোমুত্র পান করছি আর মুসলমানদের জানমালের উপর হামলা করছি?
অন্ধকারাচ্ছন্ন ইতিহাসের দুনিয়া থেকে বের হয়ে সত্যেকে জানুন।

image