"একটা ছেলেকে মেয়ে বানিয়ে ফেলা হয়েছিল!"
১৯৬৫ সালে কানাডায় জন্ম নেয়া এক যমজ ভাইয়ের একজন ছিল ব্রুস রাইমার। কিন্তু ছেলেটার ছোটবেলায় সারকামসিশন (খৎনা) করার সময় ডাক্তারদের ভুলে তার পুরুষাঙ্গ পুরোপুরি পুড়ে যায়। এই অবস্থায় তার বাবা-মা খুব ভয় পেয়ে যায়। তখন এক মনোবিজ্ঞানী ডাক্তার"জন মানি"বলেন— "আপনারা তাকে মেয়ে বানিয়ে ফেলুন। ছোটবেলায় যদি মেয়ের মতো বড় করেন, সে মেয়ে হয়ে উঠবে।” এইভাবে ব্রুসকে ‘ব্রেন্ডা’ নামে মেয়ের মতো বড় করা হয়। তাকে মেয়েদের জামা পড়ানো হয়, মেয়ে ভাব শেখানো হয়।

কিন্তু...
> সে কখনই নিজেকে মেয়ে ভাবতে পারেনি। সব সময় নিজেকে একটা ভুলে জন্ম নেয়া মানুষ মনে করতো। ভিতরে ভিতরে বিষণ্নতায় ভুগত।
১৭ বছর বয়সে সে জানতে পারে সত্যটা—সে আসলে জন্মেছিল ছেলে হয়ে। এরপর সে আবার নিজের পুরোনো পরিচয়ে ফিরে আসে—নাম নেয় ডেভিড। কিন্তু মানসিকভাবে সে এত ভেঙে পড়ে যে, পরবর্তীতে ২০০৪ সালে মাত্র ৩৮ বছর বয়সে আত্মহত্যা করে।"একটা ছেলেকে মেয়ে বানিয়ে ফেলা হয়েছিল!"

১৯৬৫ সালে কানাডায় জন্ম নেয়া এক যমজ ভাইয়ের একজন ছিল ব্রুস রাইমার। কিন্তু ছেলেটার ছোটবেলায় সারকামসিশন (খৎনা) করার সময় ডাক্তারদের ভুলে তার পুরুষাঙ্গ পুরোপুরি পুড়ে যায়। এই অবস্থায় তার বাবা-মা খুব ভয় পেয়ে যায়। তখন এক মনোবিজ্ঞানী ডাক্তার"জন মানি"বলেন— "আপনারা তাকে মেয়ে বানিয়ে ফেলুন। ছোটবেলায় যদি মেয়ের মতো বড় করেন, সে মেয়ে হয়ে উঠবে।” এইভাবে ব্রুসকে ‘ব্রেন্ডা’ নামে মেয়ের মতো বড় করা হয়। তাকে মেয়েদের জামা পড়ানো হয়, মেয়ে ভাব শেখানো হয়।

কিন্তু...
> সে কখনই নিজেকে মেয়ে ভাবতে পারেনি। সব সময় নিজেকে একটা ভুলে জন্ম নেয়া মানুষ মনে করতো। ভিতরে ভিতরে বিষণ্নতায় ভুগত।
১৭ বছর বয়সে সে জানতে পারে সত্যটা—সে আসলে জন্মেছিল ছেলে হয়ে। এরপর সে আবার নিজের পুরোনো পরিচয়ে ফিরে আসে—নাম নেয় ডেভিড। কিন্তু মানসিকভাবে সে এত ভেঙে পড়ে যে, পরবর্তীতে ২০০৪ সালে মাত্র ৩৮ বছর বয়সে আত্মহত্যা করে।

image