Linkeei Linkeei
    #ai #best #seo #tructiepbongda #bongdatructuyen
    Advanced Search
  • Login
  • Create a new account or Register

  • Day mode
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Linkeei App install

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Games Jobs Offers
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Games

Forum

Movies

Jobs

Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
13 w

💥💕মৌমাছিরা মৃত্যুর জন্য মোটেও ভয় পায় না। একজন মানুষকে মারতে হলে প্রায় ১১০০ হুলের বিষ প্রয়োজন। আনুমানিক ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য ১১০০ মৌমাছি প্রায় ৯০ হাজার মাইল পথ ঘুরতে হয়। যা কিনা চাঁদের কক্ষপথের প্রায় তিনগুণ!

ফুলের হিসাব করলে দেখা যায় ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য প্রায় ৪০ লক্ষ ফুলের পরাগরেণু স্পর্শ করতে হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে ভালো মৌসুমে প্রায় ৫৫ কেজি মধু জমা হয়। এসব তথ্য থেকে আমরা বুঝতে পারি কর্মী মৌমাছি কি পরিমাণ পরিশ্রমী।

অপরদিকে রাণী মৌমাছি শুধু খায় আর ডিম পাড়ে! রাণী প্রতিদিন ১৫০০ থেকে ২৫০০ ডিম দেয়। পুরুষ মৌমাছির স্বভাব বেশ অদ্ভুত। এরা জীবনেও কোন কাজ করে না, এমনকি কর্মী মৌমাছিকে এদের খাবার পর্যন্ত মুখে তুলে দিতে হয়। এদের জীবনের একমাত্র লক্ষ হলো রাণী মৌমাছির সাথে মিলিত হওয়া!

মিলন মৌসুমে প্রতিদিন দুপুরবেলা চাকের সর্বাধিক সক্ষম পুরুষ মৌমাছিগুলো একটি নির্দিষ্ট স্থানে ভিড় জমায় যাকে বলা হয় পুরুষ ধর্মসভা!

ঠিক একই সময়ে চাক থেকে রাণী মৌমাছি ঘুরতে বের হয়, যাকে বলা হয় “দি মিটিং ফ্লাইট”।

রাণী মৌমাছি হঠাৎ করে ঢুকে পড়ে পুরুষ ধর্মসভা এলাকায়। সে এসেই এক বিশেষ ধরণের গন্ধ ছড়িয়ে দেয়, যার ফলে শত শত পুরুষ মৌমাছি উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এর পরপরই রাণী মৌমাছি উড়ন্ত অবস্থায় পছন্দমত পুরুষের সাথে মিলন করে। রাণী মৌমাছি একেবারে পর্যায়ক্রমে ১৮-২০টা পুরুষ মৌমাছির সাথে মিলিত হতে পারে!

অদ্ভুত ব্যাপার হল, যৌন মিলনের সময় পুরুষ মৌমাছির এন্ডোফেরাস বা যৌনাঙ্গ ভেঙ্গে যায় এবং তখনই মারা যায় পুরুষ মৌমাছি। এজন্যই এই মিলনকে বলা হয় “দি ড্রামাটিক সেক্সুয়াল সুইসাইড”।

একটি মৌচাক একটি মাত্র রাণী স্ত্রী মৌমাছি থাকে। রাণীকে কেন্দ্র করেই মৌচাক গড়ে ওঠে। যদি কোন ডিম থেকে স্ত্রী মৌমাছির জন্ম হয় সে শিশু স্ত্রী মৌমাছিকে কর্মী মৌমাছিরা লুকিয়ে রাখে যেন রাণীর নজরে না আসে। রাণীর নজরে পড়লে ঐ শিশু স্ত্রী মৌমাছির নিশ্চিত মৃত্যু।

শিশু রাণী মৌমাছিটি বড় হলে দুই রাণীর মধ্যে যুদ্ধ হয়। এতে দুটি পথ খোলা থাকে। হয় যুদ্ধে মৃত্যু ( একজন অপর জনকে হত্যা করে মৌচাকের কর্তৃত্ব গ্রহণ করে) না হয় দুজন আলাদা হয়ে পৃথক দুটি মৌচাক গড়ে তোলা।

অনাকাঙ্খিতভাবে যদি কোন রাণী মৌমাছি মারা যায় তবে সে খবর ১৫ মিনিটের মধ্যে সকল কর্মী মৌমাছি জানতে পারে এবং সম্মিলিতভাবে নতুন রাণী মৌমাছি তৈরি করার উদ্যোগ নেয়।

আরো কিছু অদ্ভুত বিষয় রয়েছে, যা জানলে আপনারা অবশ্যই অবাক হবেন,,, ৫০০ গ্রাম মধু তৈরিতে ২০ লক্ষ ফুল লাগে। শ্রমিক বা কর্মী মৌমাছি সারা জীবনে আধা চা চামচ মধু তৈরি করতে পারে। আরো একটা মজার ব্যাপার হলো, পৃথিবীতে মধু একমাত্র খাদ্য যা কখনোই পচে না!
এ ধরনের অদ্ভুত তথ্য জানতে আমার পেইজটি ফলো করুন।💚🍒

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
13 w

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
13 w

ছবিতে যে লম্বা সাপের মতো প্রাণীটি দেখতে পাচ্ছেন, একে বলে ‘স্নেক ইল’। একবার একটি ‘গ্রেট ব্লু হেরন’ এই ইলটিকে জীবন্ত অবস্থায় গিলে ফেলে। এরপর উড়াল দেয়। কিন্তু কিছুক্ষণ পর ঘটে অবিশ্বাস্য এক ঘটনা—সেই ‘স্নেক ইল’ হঠাৎ হেরনের বুক চিরে বেরিয়ে আসে!

এই চমকপ্রদ ও গা শিউরে ওঠা মুহূর্তটি ক্যামেরাবন্দি করেন ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার স্যাম ডেভিস।

স্নেক ইল সাধারণত সমুদ্রের তলদেশের বালিতে গর্ত খুঁড়ে বাসা বানায়। এর শক্ত ঠোঁট মূলত সেই খোঁড়াখুঁড়ির জন্যই ব্যবহার হয়। এবার সেই অস্ত্রই কাজে লাগিয়ে হেরনের পেট চিরে পালিয়ে বাঁচার মরিয়া চেষ্টা করে সে।

জীবনের জন্য প্রাণপণ লড়াই করে গিয়েছিল ইলটি, কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি তার। অবাক করা বিষয় হলো—বুকে গভীর ক্ষত নিয়েও হেরনটি তখনও আকাশে উড়ছিল!

এ ঘটনা থেকে যে শিক্ষা পাই৷

* যে জিনিস আমি পারবো না সেটা বর্জন করাই ভালো

* বেঁচে থাকার জন্যে জীবনের শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়া উচিত৷

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
13 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
13 w

ছবিতে যে লম্বা সাপের মতো প্রাণীটি দেখতে পাচ্ছেন, একে বলে ‘স্নেক ইল’। একবার একটি ‘গ্রেট ব্লু হেরন’ এই ইলটিকে জীবন্ত অবস্থায় গিলে ফেলে। এরপর উড়াল দেয়। কিন্তু কিছুক্ষণ পর ঘটে অবিশ্বাস্য এক ঘটনা—সেই ‘স্নেক ইল’ হঠাৎ হেরনের বুক চিরে বেরিয়ে আসে!

এই চমকপ্রদ ও গা শিউরে ওঠা মুহূর্তটি ক্যামেরাবন্দি করেন ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার স্যাম ডেভিস।

স্নেক ইল সাধারণত সমুদ্রের তলদেশের বালিতে গর্ত খুঁড়ে বাসা বানায়। এর শক্ত ঠোঁট মূলত সেই খোঁড়াখুঁড়ির জন্যই ব্যবহার হয়। এবার সেই অস্ত্রই কাজে লাগিয়ে হেরনের পেট চিরে পালিয়ে বাঁচার মরিয়া চেষ্টা করে সে।

জীবনের জন্য প্রাণপণ লড়াই করে গিয়েছিল ইলটি, কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি তার। অবাক করা বিষয় হলো—বুকে গভীর ক্ষত নিয়েও হেরনটি তখনও আকাশে উড়ছিল!

এ ঘটনা থেকে যে শিক্ষা পাই৷

* যে জিনিস আমি পারবো না সেটা বর্জন করাই ভালো

* বেঁচে থাকার জন্যে জীবনের শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়া উচিত৷

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
13 w

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
13 w

ভারতের কেরালা-তামিলনাড়ুর সীমান্তের ইদুক্কির পাহাড়ঘেরা এলাকা, কাদুক্কাসিটি। ৮ জুন, রোববার সকালটা ছিল একদম নিরিবিলি। চিরাচরিতভাবেই কার্ডামম বাগানে দিন শুরু করেছিলেন স্থানীয় কৃষকেরা। হঠাৎ করেই কোথা থেকে যেন ভেসে এলো অদ্ভুত এক গর্জন আর কুকুরের চিৎকার। সবাই ছুট লাগাল সেই শব্দের উৎস খুঁজতে।

ঘটনাস্থলে পৌঁছে তো তাদের চক্ষু চড়কগাছ!
একটা গভীর গর্তে আটকে আছে এক বিশাল বাঘ—আর তার পাশেই একটা কুকুর! এমন দৃশ্য সিনেমাতেও কল্পনা করা যায় না। মনে হতেই পারে—এখনই হয়তো বাঘটা থাবা মারবে। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার, দীর্ঘ সময় একসঙ্গে থাকার পরও বাঘটি একবারের জন্যও কুকুরটিকে আক্রমণ করেনি।
স্থানীয়দের ধারণা, বাঘটি পাহাড়ি বনের দিক থেকে লোকালয়ে চলে এসেছিল। সম্ভবত কুকুরটিকে ধাওয়া করছিল শিকার হিসেবে। দৌড়াতে দৌড়াতে দুটোই পড়ে যায় এক গভীর গর্তটিতে, যা বাগানের আবর্জনা ফেলার জন্য খোঁড়া হয়েছিল। প্রায় ১৫ ফুট গভীর সেই গর্ত থেকে কারোই বের হওয়া সম্ভব ছিল না।

বনের কর্মকর্তারা জানালেন, বাঘটি আনুমানিক দু’বছরের। হয়তো পেরিয়ার রিজার্ভ বা তামিলনাড়ু দিক থেকে ঘুরতে ঘুরতে চলে এসেছিল চাষাবাদের এলাকায়।
খবর পেয়ে ছুটে আসে বন দফতরের টিম। প্রথমে তারা গর্তের মুখ ঢেকে দেয় লোহার গ্রিল দিয়ে—যাতে বাঘ অতর্কিতে উঠে আসতে না পারে। তারপর আসে পশু চিকিৎসকদের দল, নেতৃত্বে ছিলেন পেরিয়ার টাইগার রিজার্ভের সহকারী ভেটেরিনারিয়ান ড. অনুরাজ।
প্রথমে বাঘকে ঘুমপাড়ানি ডার্ট দেওয়া হয়, কিন্তু পুরোপুরি কাজ না করায় দ্বিতীয়বার প্রয়োগ করা হয়। এরপর কুকুরকেও সাময়িকভাবে চুপ করিয়ে দেওয়া হয় ঘুমপাড়ানি ওষুধ দিয়ে, কারণ সে একটানা ঘেউ ঘেউ করছিল, যা বাঘকে উত্তেজিত করতে পারত।
দুজনকেই সাবধানে তোলা হয় গর্ত থেকে। কুকুরটি প্রায় অক্ষত ছিল। বাঘের মুখে কিছু কাঁটা লেগে ছিল—সম্ভবত কোনো শুয়োর বা সজারুর সঙ্গে লড়াইয়ে। সেগুলো সরিয়ে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। নিরাপত্তার স্বার্থে বাঘটিকে র‍্যাবিস ভ্যাকসিনও দেওয়া হয়, কারণ সে অনেকক্ষণ একটি অজানা কুকুরের পাশে ছিল।

কুকুর বেঁচে গেল কীভাবে? এটাই সবার সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।
দুই প্রাণী একসঙ্গে, একজন শিকারি, অন্যজন শিকার—তাও কিছুই ঘটল না? বন কর্মকর্তারা বলেন, ‘বাঘ তখন আতঙ্কে ছিল, ক্ষুধার্ত নয়। অনেক সময়, যখন বন্যপ্রাণী বিপদে পড়ে, তখন তারা আক্রমণাত্মক না হয়ে রক্ষণাত্মক হয়ে পড়ে। এই বাঘটিও হয়তো কুকুরকে শত্রু নয়, একসাথে ফেঁসে যাওয়া সঙ্গী হিসেবেই দেখেছিল।’

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
13 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
13 w

ভারতের কেরালা-তামিলনাড়ুর সীমান্তের ইদুক্কির পাহাড়ঘেরা এলাকা, কাদুক্কাসিটি। ৮ জুন, রোববার সকালটা ছিল একদম নিরিবিলি। চিরাচরিতভাবেই কার্ডামম বাগানে দিন শুরু করেছিলেন স্থানীয় কৃষকেরা। হঠাৎ করেই কোথা থেকে যেন ভেসে এলো অদ্ভুত এক গর্জন আর কুকুরের চিৎকার। সবাই ছুট লাগাল সেই শব্দের উৎস খুঁজতে।

ঘটনাস্থলে পৌঁছে তো তাদের চক্ষু চড়কগাছ!
একটা গভীর গর্তে আটকে আছে এক বিশাল বাঘ—আর তার পাশেই একটা কুকুর! এমন দৃশ্য সিনেমাতেও কল্পনা করা যায় না। মনে হতেই পারে—এখনই হয়তো বাঘটা থাবা মারবে। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার, দীর্ঘ সময় একসঙ্গে থাকার পরও বাঘটি একবারের জন্যও কুকুরটিকে আক্রমণ করেনি।
স্থানীয়দের ধারণা, বাঘটি পাহাড়ি বনের দিক থেকে লোকালয়ে চলে এসেছিল। সম্ভবত কুকুরটিকে ধাওয়া করছিল শিকার হিসেবে। দৌড়াতে দৌড়াতে দুটোই পড়ে যায় এক গভীর গর্তটিতে, যা বাগানের আবর্জনা ফেলার জন্য খোঁড়া হয়েছিল। প্রায় ১৫ ফুট গভীর সেই গর্ত থেকে কারোই বের হওয়া সম্ভব ছিল না।

বনের কর্মকর্তারা জানালেন, বাঘটি আনুমানিক দু’বছরের। হয়তো পেরিয়ার রিজার্ভ বা তামিলনাড়ু দিক থেকে ঘুরতে ঘুরতে চলে এসেছিল চাষাবাদের এলাকায়।
খবর পেয়ে ছুটে আসে বন দফতরের টিম। প্রথমে তারা গর্তের মুখ ঢেকে দেয় লোহার গ্রিল দিয়ে—যাতে বাঘ অতর্কিতে উঠে আসতে না পারে। তারপর আসে পশু চিকিৎসকদের দল, নেতৃত্বে ছিলেন পেরিয়ার টাইগার রিজার্ভের সহকারী ভেটেরিনারিয়ান ড. অনুরাজ।
প্রথমে বাঘকে ঘুমপাড়ানি ডার্ট দেওয়া হয়, কিন্তু পুরোপুরি কাজ না করায় দ্বিতীয়বার প্রয়োগ করা হয়। এরপর কুকুরকেও সাময়িকভাবে চুপ করিয়ে দেওয়া হয় ঘুমপাড়ানি ওষুধ দিয়ে, কারণ সে একটানা ঘেউ ঘেউ করছিল, যা বাঘকে উত্তেজিত করতে পারত।
দুজনকেই সাবধানে তোলা হয় গর্ত থেকে। কুকুরটি প্রায় অক্ষত ছিল। বাঘের মুখে কিছু কাঁটা লেগে ছিল—সম্ভবত কোনো শুয়োর বা সজারুর সঙ্গে লড়াইয়ে। সেগুলো সরিয়ে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। নিরাপত্তার স্বার্থে বাঘটিকে র‍্যাবিস ভ্যাকসিনও দেওয়া হয়, কারণ সে অনেকক্ষণ একটি অজানা কুকুরের পাশে ছিল।

কুকুর বেঁচে গেল কীভাবে? এটাই সবার সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।
দুই প্রাণী একসঙ্গে, একজন শিকারি, অন্যজন শিকার—তাও কিছুই ঘটল না? বন কর্মকর্তারা বলেন, ‘বাঘ তখন আতঙ্কে ছিল, ক্ষুধার্ত নয়। অনেক সময়, যখন বন্যপ্রাণী বিপদে পড়ে, তখন তারা আক্রমণাত্মক না হয়ে রক্ষণাত্মক হয়ে পড়ে। এই বাঘটিও হয়তো কুকুরকে শত্রু নয়, একসাথে ফেঁসে যাওয়া সঙ্গী হিসেবেই দেখেছিল।’

image
Like
Comment
Share
F Bet INVALID_NAME
F Bet INVALID_NAME  changed his profile picture
13 w

image
Like
Comment
Share
Showing 1293 out of 19064
  • 1289
  • 1290
  • 1291
  • 1292
  • 1293
  • 1294
  • 1295
  • 1296
  • 1297
  • 1298
  • 1299
  • 1300
  • 1301
  • 1302
  • 1303
  • 1304
  • 1305
  • 1306
  • 1307
  • 1308

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund