যারা কখনোই ঘরে ফিরতে পারেনি😢
সেই ৯০০০
১৯৪৪ সালের আজকের দিনে ঘটে যাওয়া ডি-ডে ল্যান্ডিংয়ে নিহতদের স্মরণে উৎসর্গ করা একটি প্রজেক্ট।
The 9000 Who Never Made It Home ছিল এক গা ছমছমে, বিশাল এক শিল্পকর্ম যা ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উপলক্ষে নর্ম্যান্ডির সৈকতে তৈরি করা হয়। এটি ডি-ডে-তে প্রাণ হারানো সৈনিক ও সাধারণ মানুষদের সম্মান জানাতে তৈরি করা হয়েছিল।
ব্রিটিশ শিল্পী জেমি ওয়ার্ডলি ও অ্যান্ডি মোস, আরও ৫০০ জনের বেশি স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়ে, ফ্রান্সের অ্যারোমাঞ্চেস সৈকতের বালিতে রেক ও স্টেনসিল ব্যবহার করে এঁকে ফেলেন ৯,০০০টি মানুষের অবয়ব। প্রতিটি অবয়ব সেই একেকজন মানুষকে প্রতিনিধিত্ব করে, যিনি ১৯৪৪ সালের ৬ জুন ডি-ডে-তে প্রাণ হারান।
এই শিল্পকর্মটি ইচ্ছাকৃতভাবেই ছিল সাময়িক। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সমুদ্রের জোয়ার ধুয়ে নিয়ে যায় সেই সব অবয়ব—যা জীবনের নাজুকতা আর সময়ের ঢেউয়ে হারিয়ে যাওয়া স্মৃতির প্রতীক হয়ে থাকে।
৮০,০০০ বছরে একবার দেখা যাওয়া ধুমকেতু এবং কক্সবাজার এক ফ্রেমে!
ধুমকেতু C/2023 A3 (Tsuchinshan-ATLAS) এর এই ছবিটি কক্সবাজারের ইনানী সমুদ্র সৈকত থেকে তুলেছে জুবায়ের কাওলিন নামক এক চিত্র গ্রাহক৷ ছবিটি তোলা হয়েছে ১৪ অক্টোবর৷ ছবিটি রাতে তোলা হলেও চাঁদের উজ্জ্বল্য বেশি থাকায় এবং লং এক্সপোজারে ছবি তোলায় মনে হচ্ছে যেন দিনে তোলা হয়েছে৷
ধুমকেতুটির মাথার ব্যাস প্রায় ২ লাখ ৯ হাজার কিলোমিটার এবং লেজের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৯ মিলিয়ন কিলোমিটার। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের অক্টোবরের বেশ কয়েক দিন জুড়েই খালি চোখে দেখা গেছে ধুমকেতুটি৷ এছাড়া পরের মাসেও কিছু সময়ের জন্য দূরবীন দিয়ে দেখা যাবে এটি৷ ২০২৩ সালে এই ধুমকেতুটি পৃথক ভাবে আবিষ্কার করে চীন এবং আফ্রিকার বিজ্ঞানীরা৷ ধুমকেতুটি খুবই বিরল৷ এবং নাসার মতে ৮০০০০ বছরের আগে এই ধুমকেতুটি আর দেখা যাবে না!
৮০,০০০ বছরে একবার দেখা যাওয়া ধুমকেতু এবং কক্সবাজার এক ফ্রেমে!
ধুমকেতু C/2023 A3 (Tsuchinshan-ATLAS) এর এই ছবিটি কক্সবাজারের ইনানী সমুদ্র সৈকত থেকে তুলেছে জুবায়ের কাওলিন নামক এক চিত্র গ্রাহক৷ ছবিটি তোলা হয়েছে ১৪ অক্টোবর৷ ছবিটি রাতে তোলা হলেও চাঁদের উজ্জ্বল্য বেশি থাকায় এবং লং এক্সপোজারে ছবি তোলায় মনে হচ্ছে যেন দিনে তোলা হয়েছে৷
ধুমকেতুটির মাথার ব্যাস প্রায় ২ লাখ ৯ হাজার কিলোমিটার এবং লেজের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৯ মিলিয়ন কিলোমিটার। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের অক্টোবরের বেশ কয়েক দিন জুড়েই খালি চোখে দেখা গেছে ধুমকেতুটি৷ এছাড়া পরের মাসেও কিছু সময়ের জন্য দূরবীন দিয়ে দেখা যাবে এটি৷ ২০২৩ সালে এই ধুমকেতুটি পৃথক ভাবে আবিষ্কার করে চীন এবং আফ্রিকার বিজ্ঞানীরা৷ ধুমকেতুটি খুবই বিরল৷ এবং নাসার মতে ৮০০০০ বছরের আগে এই ধুমকেতুটি আর দেখা যাবে না!
দেশের ৯৯% লোক জোক দেখলে ভয় পায়।কিন্তু জানেন কি এর অনেক উপকারিতা ও আছে।চলুন বিস্তারিত জানি।
জোঁককে ভয় নয়, চিনে নিই ওর উপকারিতা।
বর্ষাকাল চলে আসছে। চলনবিলের মানুষজন এখন বিলের পানিতে নেমে ধান রোয়া, মাছ ধরা, নৌকা চালানো—এসব কাজে ব্যস্ত থাকবেন। আর পানিতে নামলেই আমাদের সবার মাথায় একটা চিন্তা—জোঁক ধরবে না তো!
কিন্তু জানেন কি, এই জোঁক আমাদের শরীরের জন্য অনেকভাবে উপকারী?
I. একটা জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলি রক্ত শুষে নিতে পারে। আর সেই সঙ্গে ওর লালার মধ্যে থাকা উপাদান রক্তকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
II. জোঁকের লালা রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। এতে শরীরের পচে যাওয়া বা দূষিত রক্ত সহজে বেরিয়ে যায়।
III. রক্ত চলাচল ভালো হয়, নতুন রক্ত সেই জায়গায় আসে, ফলে ক্ষত বা ব্যথা সহজে সারে।
IV. জোঁকের লালায় থাকা কিছু উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রাও কমাতে সাহায্য করে—ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য এটা উপকারী।
V. এমনকি বাত বা জয়েন্টের ব্যথায়ও কাজ করে জোঁক থেরাপি। ব্যথার জায়গায় জোঁক দিলে রক্ত চলাচল বেড়ে ব্যথা কমে যায়।
⸻
তাই অকারণে ভয় না পেয়ে বরং জোঁককে একটা প্রাকৃতিক চিকিৎসা হিসেবেই দেখুন।
দেশের ৯৯% লোক জোক দেখলে ভয় পায়।কিন্তু জানেন কি এর অনেক উপকারিতা ও আছে।চলুন বিস্তারিত জানি।
জোঁককে ভয় নয়, চিনে নিই ওর উপকারিতা।
বর্ষাকাল চলে আসছে। চলনবিলের মানুষজন এখন বিলের পানিতে নেমে ধান রোয়া, মাছ ধরা, নৌকা চালানো—এসব কাজে ব্যস্ত থাকবেন। আর পানিতে নামলেই আমাদের সবার মাথায় একটা চিন্তা—জোঁক ধরবে না তো!
কিন্তু জানেন কি, এই জোঁক আমাদের শরীরের জন্য অনেকভাবে উপকারী?
I. একটা জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলি রক্ত শুষে নিতে পারে। আর সেই সঙ্গে ওর লালার মধ্যে থাকা উপাদান রক্তকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
II. জোঁকের লালা রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। এতে শরীরের পচে যাওয়া বা দূষিত রক্ত সহজে বেরিয়ে যায়।
III. রক্ত চলাচল ভালো হয়, নতুন রক্ত সেই জায়গায় আসে, ফলে ক্ষত বা ব্যথা সহজে সারে।
IV. জোঁকের লালায় থাকা কিছু উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রাও কমাতে সাহায্য করে—ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য এটা উপকারী।
V. এমনকি বাত বা জয়েন্টের ব্যথায়ও কাজ করে জোঁক থেরাপি। ব্যথার জায়গায় জোঁক দিলে রক্ত চলাচল বেড়ে ব্যথা কমে যায়।
⸻
তাই অকারণে ভয় না পেয়ে বরং জোঁককে একটা প্রাকৃতিক চিকিৎসা হিসেবেই দেখুন।