👉AI Gigz Hub Review | To Create Fiverr, Upwork and Freelancing Sites!👇👇✅💯✍️
TaskAI is an app that not only creates you a freelancing site like Fiverr, but also delivers hundreds of different services to your buyers using the power of artificial intelligence.
Have you ever heard of websites like fiverr, upwork or freelancer? Perhaps you have even bought something on those platforms yourself. It's no secret that these sites do billion of dollars in combined sales. Did you know the freelancing industry is worth $3 trillion dollars?
That's because the freelancing industry is exploding, with 73 million freelancers in the US alone. But here's the problem...If you want to make good money in freelancing you must have some skills you are good at. If you get a wound, you go to doctor and pay for their skills to heal the wound. The same goes for freelancing. You are paying people for their expertise and lets face it....not everyone has marketable skill people are willing to pay for....that's why I decided to do something about it.
#digitalproductreview,
#aigigzhubsoftware
#aigigzhubreview,
#aigigzhubotos,
#aigigzhubfeatures,
#aigigzhubbenefits,
#aigigzhubbonuses,
#aigigzhubupgrades,
#aigigzhubdemo,
#aigigzhubreviews,
For More Info Visit Here: https://www.digitalproducts-re....view.com/ai-gigz-hub
আসসালামু আলাইকুম
পাত্র চাই পাত্র চাই
*নাম- পায়েল খন্দকার
*উচ্চতা-৫ ফিট ৬ ইঞ্চি
* বয়স - ২৩
*গায়ের রঙ- ফর্সা
*রক্তের গ্রুপ- A+ (পজেটিভ)
*পেশা- fashion designer
*ধর্ম-ইসলাম
*বৈবাহিক অবস্থান - অবিবাহিত
*স্থায়ী ঠিকানা- মিরপুর, ঢাকা
বাবা নেই
পরিবার বলতে মা।মায়ের সাথে ঢাকা থাকে
যেমন পাত্র চাই : ভালো মনের পাত্র চাই, যে আমাদের বাড়িতে আমাদের সাথে থাকবে এবং আমার মাকে নিজের মায়ের মত দেখবে। মেয়ের পরিবারের অংশ হয়ে সারা জীবন থাকবে
★★যারা সত্য পাত্রী খুঁজছেন তারা কমেন্ট এসে অফলাইন অনলাইন যোগাযোগের তাসফিয়া ম্যারেজ মিডিয়া whatsapp মোবাইল নম্বর+8801779660641
ধন্যবাদ
এখন ইহুদি ভোট নিয়েও দুশ্চিন্তা বাইডেন শিবিরে
***********************************************************************
হামাসের ৭ অক্টোবরের হামলা ও তার জবাবে গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ ঘিরে যে অস্থিরতা চলছে, তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে ডেমোক্র্যাট শিবিরে। এ যুদ্ধের কারণে বাইডেনের প্রতি তাঁর ইহুদি ভোটারদের সমর্থন কমে যায় কি না, সেটাই এখন ডেমোক্র্যাটদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আগামী নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচন সামনে রেখে এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে উত্তাপ ছড়িয়েছে। ডেমোক্র্যাট নেতা বাইডেনকে লড়তে হবে তাঁর পুরোনো প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে।
নির্বাচনের এ ডামাডোলে সবার এখন মনোযোগ গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গরাজ্যগুলোয় ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ আরব বংশোদ্ভূত আমেরিকান ও প্রগতিশীল ইহুদি আমেরিকানদের মধ্যে বাইডেনের অবস্থান কতটা নড়বড়ে হয়েছে তার ওপরে। বিশেষ করে পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, জর্জিয়া, উইসকনসিন ও অ্যারিজোনার মতো গুরুত্বপূর্ণ (ব্যাটেলগ্রাউন্ড) রাজ্যগুলোয় ফল নির্ধারণে নিয়ামক হয়ে ওঠার মতো যথেষ্ট ভোটার রয়েছেন ইহুদি আমেরিকানদের মধ্যে।
বাইডেনের নির্বাচনী শিবির থেকে নিয়মিত অনলাইনে জুম কলের মাধ্যমে ‘জুইশ ওমেন ফর জো’ (জোর জন্য ইহুদি নারীরা) নামে একটি অনুষ্ঠান পরিচালনা করা হচ্ছে। শিগগিরই তাঁরা একজন ‘ফেইথ এনগেজমেন্ট ডিরেক্টর’ নিয়োগ দেবেন, যার অনেক ইহুদি ভোটারের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। যদিও বেশ কয়েকজন ইহুদি নেতা ব্যক্তিগতভাবে সিএনএনের কাছে অভিযোগ করে বলেছেন, তাঁরা তেমন যোগাযোগ দেখতে পাচ্ছেন না।
জুইশ ডেমোক্রেটিক কাউন্সিল অব আমেরিকার (জেডিসিএ) একাধিক নেতা ও ডেমোক্রেটিক ভোটাররা সিএনএনকে তাঁদের হতাশার কথা জানিয়ে বলেছেন, প্রগতিশীল মিত্ররা তাঁদের পরিত্যাগ করছেন। সে কারণে তাঁদের নিজেদের রাজনৈতিকভাবে ‘গৃহহীন’ মনে হচ্ছে। কারণ, তাঁদের মনে হচ্ছে, বাইডেন যথেষ্ট করছেন না এবং তিনি তাঁর দলের বামপন্থীদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না।
সিএনএন মিশিগানের কয়েকজন ইহুদি ভোটারের সঙ্গে কথা বলেছে। তাঁদের একজন মিশিগান জুইশ ডেমোক্র্যাটসের ওয়েস্ট মিশিগান প্রধান ট্রয় জুকোস্কি। তিনি বলেন, ‘আমাকে বেশ কয়েকজন সরাসরি বলেছেন, কেন কোনো ইহুদি একজন ডেমোক্র্যাটকে ভোট দেবেন?’ তিনি আরও বলেন, ‘যাঁরা ট্রাম্পকে ভোট দিতে পারেন, সেসব ইহুদিকে নিয়ে আমি চিন্তিত নই; বরং আমি ওই সব ইহুদিকে নিয়ে বেশি চিন্তিত, যাঁরা হয়তো ভোট নষ্ট করতে তৃতীয় কোনো প্রার্থীকে ভোট দেবেন বা ভোটই দেবেন না।’
রোজ গার্ডেনে ‘জুইশ আমেরিকান হেরিটেজ মান্থ’ উদ্যাপন সামনে রেখে গত মাসের শেষ দিকে হোয়াইট হাউসে একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন হয়েছিল। সেখানেই ইহুদি ভোটারদের নিয়ে বাইডেন শিবিরের উদ্বেগ বোঝা যায়। ওই সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলেজান্দ্রো মায়োরকাস ও অভ্যন্তরীণ নীতিবিষয়ক উপদেষ্টা নীরা ট্যান্ডেন দেশে বাড়তে থাকা ইহুদিবিদ্বেষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথা বলেন। এ ছাড়া সেখানে জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক উপ-উপদেষ্টা জন ফিনের ও জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কারবি ইসরায়েলের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন।
সেখানে একজন জন কারবিকে প্রশ্ন করেন, কেন কলেজে এনএসসির একজন কর্মকর্তা ছিলেন, তিনি কি ফিলিস্তিনিদের ন্যায়বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের করা আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন? জবাবে কারবি বলেন, এনএসসির ওই কর্মকর্তা সেখানে পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলেন।
source : প্রথম আলো
রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধে পরিকল্পনা তৈরি করছেন জেলেনস্কি
***********************************************************************
রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধে একটি ‘সমন্বিত পরিকল্পনা’ তৈরি করছেন বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। গত শুক্রবার রাজধানী কিয়েভে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জেলেনস্কির সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন স্লোভেনিয়ার প্রেসিডেন্ট নাতাসা পিয়ার্স মুসার। এ সময় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘যুদ্ধ বন্ধে একটি পরিকল্পনা সামনে আনা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পরিকল্পনায় বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের সমর্থন থাকবে। যুদ্ধ থামাতে আমরা কূটনৈতিক উপায়ে কাজ করছি।’
যুদ্ধ থামানোর কথা বললেও বর্তমানে ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে এ নিয়ে কোনো আলোচনা চলছে না। আর জেলেনস্কি ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাম্প্রতিক বক্তব্য থেকে এটাই বোঝা যাচ্ছে যে সম্ভাব্য কোনো শান্তিচুক্তি থেকে দেশ দুটি এখন সবচেয়ে দূরে অবস্থান করছে।
শান্তিচুক্তির শর্ত হিসেবে কিয়েভ বারবার বলে এসেছে, ইউক্রেনের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অঞ্চলগুলো থেকে রাশিয়াকে অবশ্যই সেনা প্রত্যাহার করতে হবে। এই অঞ্চলগুলোর মধ্যে ২০১৪ সালে রাশিয়ার দখল করা ক্রিমিয়া উপদ্বীপও রয়েছে। এরপরই কেবল মস্কোর সঙ্গে শান্তি আলোচনা শুরু করবে কিয়েভ।
এদিকে যুদ্ধক্ষেত্রে রুশ বাহিনী আরও অগ্রগতি অর্জন করেছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর ভাষ্যমতে, রাশিয়ার অভিযানের মুখে ইউক্রেনের পূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলে আরও এলাকা ছেড়ে গেছেন ইউক্রেনের সেনারা। মূলত সেখানে আত্মসমর্পণ করেছে কিয়েভ। ওই এলাকাগুলো বর্তমানে রুশ বাহিনীর দখলে রয়েছে।
ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে ধীরে ধীরে অগ্রগতি পাচ্ছে রুশ বাহিনী। গত শুক্রবারও দেশটির একটি গ্রাম দখলের দাবি করেছে তারা। বর্তমানে ইউক্রেনের প্রায় ২৫ শতাংশ এলাকা রাশিয়ার দখলে রয়েছে। এ ছাড়া ২০২২ সালে দেশটির চারটি অঞ্চল বিতর্কিত গণভোটের মাধ্যমে রাশিয়ার সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবে এই চার অঞ্চলে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেই মস্কোর।
source : প্রথম আলো
বিতর্কে বাইডেন পিছিয়ে পড়ায় উদ্বেগে পশ্চিমা মিত্ররা
***********************************************************************
যুক্তরাষ্ট্রে আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে অনুষ্ঠিত সরাসরি প্রথম বিতর্কে বিপর্যয়ের পর জো বাইডেনকে নিয়ে হতাশ তাঁর দল ডেমোক্রেটিক পার্টি। বিতর্কে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্পের সামনে মোটেও ভালো করতে পারেননি তিনি। বাইডেনের এ ব্যর্থতাকে উদ্বেগজনক হিসেবে দেখছে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র বিভিন্ন দেশ, এমনকি পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোও।
গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টা শহরে সিএনএনের স্টুডিওতে অনুষ্ঠিত ওই বিতর্কে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে একপ্রকার কোণঠাসা করে ফেলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এর পর থেকে ৮১ বছর বয়সী বাইডেন নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্পকে সামলাতে পারবেন কি না, সে প্রশ্ন উঠেছে। এমনকি নির্বাচনের প্রার্থিতা থেকে বাইডেনকে সরে দাঁড়ানোর কথাও তুলছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির অনেকে।
নির্বাচন থেকে বাইডেনকে সরানো নিয়েই মূলত ভয় পাচ্ছে ন্যাটোসহ ওয়াশিংটনের পশ্চিমা মিত্ররা। যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় নীতিবিষয়ক সিএনএনের সম্পাদক লুক ম্যাকগির মতে, কূটনীতিকদের ভয়, শেষ সময়ে এসে প্রার্থী পরিবর্তন করা হলে পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়া সংকটের মধ্যে পড়তে পারে। এতে রাশিয়া ও চীনের মতো শত্রুরা মার্কিন গণতন্ত্রে হস্তক্ষেপের সুযোগ করে নিতে পারে।
লুক ম্যাকগি বলেন, এমনটা হলে শত্রু দেশগুলোর তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রকে দুর্বল দেখাবে। এ দুর্বলতা ভুয়া তথ্য ছড়ানোর সুযোগ করে দিতে পারে। আর ভুয়া তথ্য যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে পারে।
বাইডেন যদি নির্বাচনে জিতেও যান, তারপরও তাঁর অক্ষমতা নিয়ে যেসব জল্পনা চলছে, তার জেরে বিভক্তি, অবিশ্বাস ও ভয়ের আবহ তৈরি হবে বলে মনে করেন সিএনএনের এই সাংবাদিক। তিনি বলেন, ইউক্রেনকে সহায়তায় বাইডেন কংগ্রেসকে রাজি করাতে পারবেন কি না, মধ্যপ্রাচ্য ও ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা বাড়লে অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো রাজনৈতিক সক্ষমতা তাঁর থাকবে কি না, এসব বিষয়ে শঙ্কা দেখা দিতে পারে।
এদিকে বৃহস্পতিবারের বিতর্কের পর নিজের ও দলের ভাবমূর্তির যতটা ক্ষতি হয়েছে, তা ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বাইডেন। বিতর্কে যে তিনি ভালো করেননি, তা নিজ মুখেই স্বীকার করেছেন। এ-ও বলেছেন যে তিনি নির্বাচনে ট্রাম্পকে হারানোর বিষয়ে প্রত্যয়ী। বাইডেনের প্রতি এককাট্টা সমর্থন জানিয়ে যাচ্ছেন বারাক ওবামা ও বিল ক্লিনটনের মতো জ্যেষ্ঠ নেতারা।
বিতর্ক বিপর্যয়ের পর ডেমোক্র্যাট শিবিরে আরেকটি ভয় দেখা দিয়েছে। তা হলো, তাদের নির্বাচনী তহবিলে অর্থদাতারা মুখ ফিরিয়ে নেবেন কি না? অর্থদাতাদের আশ্বস্ত করতে গতকাল শনিবার নিউইয়র্ক ও নিউ জার্সিতে তহবিল সংগ্রহের অনুষ্ঠানে সস্ত্রীক উপস্থিত ছিলেন বাইডেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিত থাকুন, আমরা জিতব।’
নির্বাচনী তহবিলের বিষয়ে বাইডেনের নির্বাচনী প্রচার দলের প্রধান জেনিফার ও’ মালি ডিলন বলেন, বিতর্কের পর থেকে গত শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২ কোটি ৭০ লাখ ডলারের বেশি তহবিল সংগ্রহ করেছে ডেমোক্র্যাট শিবির। বৃহস্পতিবার রাতের পর একটি শ্রেণি হয়তো বাইডেনকে গোনার মধ্যে ধরছে না। তবে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অঙ্গরাজ্যগুলো থেকে পাওয়া তথ্য বলছে ভিন্ন কথা।
source : প্রথম আলো
যুদ্ধবিরতি আলোচনায় অগ্রগতি নেই: হামাস
***********************************************************************
ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনায় কোনো অগ্রগতি হয়নি বলে জানিয়েছেন হামাস নেতা ওসামা হামদান। একই সঙ্গে স্বাধীনতাকামী এ সংগঠনের হাতে জিম্মি থাকা বাকিদের মুক্তির বিষয়টিও এখনো আলোর মুখ দেখেনি। এই জিম্মিদের মুক্তির দাবিতে গত শনিবার ইসরায়েলে বিক্ষোভ করেছেন লাখো মানুষ।
লেবাননে এক সংবাদ সম্মেলনে আজ রোববার ওসামা হামদান বলেন, গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধের আলোচনায় এখনো পর্যন্ত সত্যিকার অর্থে কোনো অগ্রগতি আসেনি। স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে সম্পূর্ণ সেনা প্রত্যাহার ও অর্থবহ বন্দিবিনিময় সমঝোতা নিশ্চিত করবে—এমন যেকোনো প্রস্তাব ইতিবাচকভাবে নিতে প্রস্তুত রয়েছে হামাস।
গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দিবিনিময় নিয়ে গত মাসেই একটি পরিকল্পনা তুলে ধরেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। পরিকল্পনাটি ইসরায়েলের প্রস্তাব করা বলে দাবি করেছিলেন তিনি। পরিকল্পনায় প্রাথমিকভাবে গাজায় ছয় মাসের যুদ্ধবিরতি, উপত্যকার ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সরিয়ে নেওয়া ও ইসরায়েলি জিম্মি মুক্তিসহ নানা বিষয় তুলে ধরা হয়েছিল।
গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নির্বিচার হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। স্থানীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৭ হাজার ৮৭৭ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহতের সংখ্যা ৮৭ হাজার ছুঁই ছুঁই। ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ বলেছে, ‘অসহনীয়’ দুর্দশার মধ্যে রয়েছেন গাজার বাসিন্দারা।
নেতানিয়াহুর হাতে জিম্মিদের রক্ত’
গাজায় আটক থাকা জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে অবিলম্বে চুক্তি সই ও আগাম নির্বাচনের দাবিতে ইসরায়েলে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। রাজধানী তেল আবিবে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার বিক্ষোভকারী জমায়েত হয়েছেন বলে আয়োজকেরা জানান।
গতকাল শনিবার এ বিক্ষোভে হামাসের হাতে জিম্মি ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা বক্তব্য দেন। এক জিম্মির স্বজন বলেন, ‘বন্দিবিনিময় চুক্তির অংশ হিসেবে যুদ্ধ বন্ধ না করতে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর জেদ আমাদের ও আমাদের প্রিয়জনের মাঝখানে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
গাজায় হামাসের হাতে বন্দী থাকা অবস্থায় মারা যান ৮০ বছর বয়সী ইয়োরাম মেৎসগার। নেতানিয়াহুর উদ্দেশে তাঁর পুত্রবধূ এল মেৎসগার বলেন, ‘যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার মানে হলো জিম্মিরা ইসরায়েলি সরকারের হাতে মারা যাবে। আপনার হাত রক্তে রঞ্জিত। প্রতিবার শেষ মুহূর্তে সব সমঝোতা নস্যাৎ করে দেন নেতানিয়াহু। পরবর্তী চুক্তি আটকে দেওয়া থেকে অবশ্যই নেতানিয়াহুকে থামাতে হবে।’
source : প্রথম আলো
জাতিসংঘ-তালেবান বৈঠকে নারীর অংশগ্রহণ না থাকায় সমালোচনা
***********************************************************************
কাতারের রাজধানী দোহায় তালেবানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ২৫ দেশের প্রতিনিধিরা। আজ রোববার দুই দিনব্যাপী এই বৈঠক শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের উদ্যোগে এই বৈঠকে আফগানিস্তানের নারীদের আমন্ত্রণ না জানানোর সমালোচনা করেছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা।
জাতিসংঘের রাজনীতিবিষয়ক প্রধান রোজমেরি ডিকার্লো বলেছেন, বৈঠকের প্রতিটি সেশনে নারী অধিকারের বিষয়টি তোলা হবে। দুই দিনের বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন তিনি।
২০২১ সালের আগস্টে ক্ষমতা নেওয়ার পর তালেবানের সঙ্গে এটিই এ ধরনের প্রথম বৈঠক। এ প্রসঙ্গে রোজমেরি ডিকার্লো বলেন, ‘এটা স্বীকৃতি (তালেবানকে) দেওয়ার বৈঠক নয়। এখানে (বৈঠকে) তালেবান নয়, আফগানিস্তান ও সে দেশের জনগণ নিয়ে কথা হবে।’
বৈঠকে শান্তি, আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকার মেনে চলাসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হবে।
তালেবান বলছে, তারা অর্থনীতি, ব্যাংকব্যবস্থা, বেসরকারি খাতের উন্নয়ন, মাদক পাচার—এসব বিষয় নিয়ে কথা বলতে আগ্রহী।
আফগানিস্তানের স্বাধীন মানবাধিকার কমিশনের সাবেক কমিশনার শবনম সালেহি বলছেন, দোহা বৈঠকে আফগান নারীদের অংশগ্রহণ না থাকায় বৈঠকটি ‘অসম্পূর্ণ’ থেকে যাবে।
কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফয়জুল্লাহ জালাল বলেন, ‘আলোচনা থেকে মানবাধিকার ও নারী অধিকার বাদ দেওয়া জাতিসংঘের বিশ্বাসযোগ্যতাকে ক্ষুণ্ন করে।’
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের নির্বাহী পরিচালক তিরানা হাসানও তেমনটা মনে করছেন। তিনি বলেন, নারীদের না রাখায় তালেবানের অসদাচরণকে বৈধতা দেওয়ার ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। এ ছাড়া এটা নারী অধিকার ও অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণের রক্ষক হিসেবে জাতিসংঘের বিশ্বাসযোগ্যতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে ডিকার্লো বলেন, তালেবানের সঙ্গে দুই দিনের বৈঠকটা প্রাথমিক যোগাযোগ স্থাপন। তিনি বলেন, ‘আমি জোর দিয়ে বলতে চাই, এটা একটি প্রক্রিয়া। আমাদের অনেক সমালোচনা হচ্ছে, কেন নারীরা নেই? কেন আফগান নারীরা নেই? কেন সুশীল সমাজ নেই? এটা আন্ত আফগান সংলাপ নয়। আমি আশা করি, আমরা একদিন ওই অবস্থানে যেতে পারবে, কিন্তু এখন আমরা সেই অবস্থায় নেই।’
তবে অনেক সমালোচনার পর জাতিসংঘ দোহায় আফগান সুশীল সমাজের সঙ্গেও পৃথক একটি বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
source : প্রথম আলো
সোমবার থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত
***********************************************************************
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সোমবার থেকে শুরু হতে যাওয়া সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয় স্কিমের’ প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবিতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ডাকা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির প্রেক্ষাপটে পরীক্ষাগুলো স্থগিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ও উপাদানকল্প কলেজের পরীক্ষা পূর্বঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে।
রোববার এক ‘অতি জরুরি বিজ্ঞপ্তির’ মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তর এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেছেন ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিমাদ্রি শেখর চক্রবর্তী। বিজ্ঞপ্তির অনুলিপি বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক ও বিভাগের চেয়ারম্যান সংশ্লিষ্টদেরও পাঠানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইতিপূর্বে ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী ১ জুলাই থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন ও কার্জন হল পরীক্ষাকেন্দ্রে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষাগুলো পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অনিবার্য কারণবশত স্থগিত করা হলো৷
কলাভবন ও কার্জন হল কেন্দ্র ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও কিছু পরীক্ষাকেন্দ্র রয়েছে। এ বিষয়ে সহ-উপাচার্য (শিক্ষা) ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা জানান, মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব পরীক্ষাই স্থগিত করা হয়েছে। কিন্তু কলাভবন ও কার্জন হল কেন্দ্র পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের অধীন হওয়ায় বিজ্ঞপ্তিতে শুধু এই দুটি কেন্দ্রের কথাই উল্লেখ করা হয়েছে।
জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘হঠাৎ করে একটা সংশয় তৈরি হয়েছে, কেউ আসবে কেউ আসবে না। দায়িত্বশীল আচরণের অংশ হিসেবে আমরা এটা (পরীক্ষা স্থগিতের কথা) বললাম। সব পরীক্ষা স্থগিত, এমন নয়। কোথাও কোথাও পরীক্ষা হতেও পারে।’
এদিকে প্রত্যয় স্কিমের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকেরা। সোমবার থেকে প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের আগপর্যন্ত সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করবেন তাঁরা। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। এ সময় ক্লাস-পরীক্ষাসহ দাপ্তরিক সব কার্যক্রম বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতিও। শিক্ষকদের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদও সোমবার থেকে লাগাতার কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছে।
source : প্রথম আলো