ঈদুল ফিতর ২০২২ কত তারিখে
https://wikipediabangla.com/ei....d-ul-fitr-in-banglad
ঈদুল ফিতর ২০২২ কত তারিখে
https://wikipediabangla.com/ei....d-ul-fitr-in-banglad
"শবে কদর (ফার্সি: شب قدر) বা লাইলাতুল কদর (আরবি: لیلة القدر) এর অর্থ "অতিশয় সম্মানিত ও মহিমান্বিত রাত" বা "পবিত্র রজনী"। ফার্সি ভাষায় "শাব" ও আরবি ভাষায় "লাইলাতুল" অর্থ হলো রাত্রি বা রজনী, অন্যদিকে ‘কদর’ শব্দের অর্থ সম্মান, মর্যাদা, মহাসম্মান। এ ছাড়া এর অন্য অর্থ হল ভাগ্য, পরিমাণ ও তাকদির নির্ধারণ করা। তার মানে ভাগ্য নির্ধারণের রাত। আজ ২৭শে রমজান। লাইলাতুল কদর হবার সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনা যে রাতে। যে রাত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। আল-হামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাকের কি কুদরতি ইচ্ছা আজ আবার শুক্রবার তার উপর রমজানের শেষ জুম্মা যাকে বলা হয় জুমাতুল বিদা। সব রহমত যেন আল্লাহ আজ উজার করে দিয়েছেন। আল্লাহ আমাদের সকলের মনকে রহমত আর তার ভয়ে পরিপূর্ণ করে তুলুক একই সাথে বিগত দিনের সকল গুনাহ মাফ করে দিয়ে মনের যত নেক আশা আছে সব গুলো পূরন করে দিক - আমিন
ভোট দিয়ে বা নিয়ে শিল্প-সংস্কৃতি কোনওটাই হয় না। যা হয়, এখনকার বিনোদন ব্যবসা তার একটা বিরাট উদাহরণ। মুশকিল হল, কুংস্কারকে জিইয়ে রাখতে পারলে ভোটের জোগান কোনও দিন কমবে না, কারণ কুসংস্কার কিংবা মানুষের অবচেতনার কদাকার দিককে টিভির পর্দায় আমরা তো দেখতেই চাই। অথচ, চাই বলেই তো সেগুলোর পরিমার্জনা দরকার। কিন্তু সে কাজ করে কে? সরকার বাহাদুর আমাদের দেশে অনেক অ-কাজে অনর্থক নাক গলান, কিন্তু একটা বড় কাজ কখনও করেন না। বিদেশের পাবলিক ব্রডকাস্টিং সিস্টেম-এর মতো কিছু চ্যানেল তৈরি করেন না, কারণ তাতে ভোট নেই। সবাই সব রকম সিদ্ধান্তের আগে ‘ভোট’টা দেখে নিচ্ছেন। সরকারের চালকরাও। এ বিষয়েও সরকার বাহাদুরের প্রয়োজনীয় নিয়ন্ত্রণের হাত বাড়ানো ভীষণ ভাবে উচিত। ফ্যাক্টরি অ্যাক্ট-কে বিনোদন ব্যবসায় ঠিক ভাবে বলবৎ করা উচিত। শুধু বিশেষ বিশেষ গোষ্ঠী বা বিশেষ দলেদের গোঁসা হল কি না তা দেখলে চলবে না...
আজকাল ভোটের যুগ। বিনোদন শিল্পকেও ভোট দেন মানুষ। যে যত ভোট পাবে, তত রেটিং বাড়বে, ততই বিপণনের সম্ভাবনা বাড়বে। যখন টিভিতে বেসরকারি চ্যানেলকে নিয়ে আসা বা বিনোদন ব্যবসায় বেসরকারিকরণের কথা বলা হয়েছিল, তখন অনেকের বাড়িতে টিভি ছিল না। এখন আয় বৃদ্ধির কারণে, বিশেষ করে বিগত দুই দশকে দেশীয়ও জাতীয় আয় বৃদ্ধির হারে বেশ খানিকটা উন্নতি হওয়ায় অনেক নিম্নবিত্ত মানুষও টিভি কিনছেন। মনে রাখতে হবে, অনেক ক্ষেত্রেই আয় যতটা বেড়েছে, শিক্ষার মান ততটা বাড়েনি। প্রশ্ন হল, এর ফলে বিনোদনের চাহিদার চেহারা-চরিত্রটা কেমন দাঁড়িয়েছে? সোজা কথায় বললে, বিনোদনের বাজারে গুণের কদর কি অনেক কমে গেছে? শৈল্পিক গুণমান, চেতনার কিঞ্চিৎ উন্নয়ন, ভাল-মন্দের খানিকটা সূক্ষ্ম বিচার যে শুধু কেতাবি শিক্ষার ওপর দাঁড়িয়ে থাকে, তা নয়। কিন্তু এ কথা অস্বীকার করার কোনও উপায় নেই যে, শিক্ষা এবং চিন্তা করার ক্ষমতা মানুষের চাহিদার গুণমানকে উন্নত করে। এখন অনেক মানুষ বিনোদন ব্যবসাকে জিইয়ে রেখেছেন, তার উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি ঘটছে, কিন্তু গুণমানের কথা বলতে গেলে হতাশায় নিমজ্জিত হওয়ার কারণ আছে বইকী।