Unveiling the Power of FPLC: A Detailed Guide to Chromatography Techniques
Experience the power of precision with Inscinstech.com.cn cutting-edge chromatography solutions. Elevate your scientific research today!
https://medium.com/@inscinstec....h/unveiling-the-powe
⭐🎯MixAudio Review - Instantly Transform Text, Images & Audio to Music with AI⭐
What is MixAudio?
MixAudio is a Multimodal AI music generator that creates custom music tracks based on user inputs through text, images, and audio. It was awarded at CES 2023 and GDA 2024.
👉👉Feature or Why Needed?
Effortless music creation
Instant custom tracks
Multimodal AI inputs
High-quality background music
Royalty-free music
Extensive customization options
AI Remix feature
AI Radio streams
Genre and mood presets
Flexible instrument selection
Lifetime deal on AppSumo
❤️️❤️️ Best For? 👉👉
YouTubers
Podcasters
Game Developers
Content Creators
Marketers
To know more, Click 👉👉https://miqbalblog.com/mixaudio-review/
#mixaudioreview #mixaudioreviews2024 #mixaudiohonestreview #mixaudiowalkthrough #mixaudiolifetimedeal #aimusicgenerator #mixaudio #multimodalinputs #customizationoptions #royaltyfreemusic #instantcustomtracks #effortlessmusiccreation #highqualitybackgroundmusic #airemixfeature
ডেটা সেন্টারের তাপ নিয়ে পুরো শহরকে গরম করবে গুগল
***********************************************************************
পৃথিবীর নানা প্রান্তে গুগলের ডেটা সেন্টার রয়েছে। এসব ডেটা সেন্টার থেকে প্রচুর পরিমাণে তাপ নির্গত হয়। এই তাপ পুনরায় ব্যবহার করার নতুন একটি পরিকল্পনা করেছে গুগল। নিজেদের ডেটা সেন্টারের তাপ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) কর্মসূচিতে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছে গুগল। এআই প্রযুক্তির বিকাশে অনেক শক্তির প্রয়োজন হচ্ছে। সেই শক্তি ডেটা সেন্টারের তাপ থেকে সংগ্রহ করতে চায় গুগল। এ জন্য ফিনল্যান্ডে একটি নতুন প্রকল্প শুরু করেছে গুগল। ফিনল্যান্ডে ডেটা সেন্টার সম্প্রসারণের জন্য প্রায় ১১০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছে তারা। ডেটা সেন্টারের তাপ দিয়ে আশপাশের বাড়ি, স্কুল ও সরকারি ভবন উষ্ণ রাখার কাজও করবে গুগল।
গত কয়েক বছরে বিভিন্ন ডেটা সেন্টারের ব্যবহার বেড়েছে অনেকভাবে। হালের চমক এআইয়ের কারণে ডেটা সেন্টারে কাজের পরিমাণ বেড়েছে। আর কাজ বাড়া মানেই তাপশক্তি বেশি নিঃসরণ হওয়া। ডেটা সেন্টারের বিভিন্ন সার্ভার থেকে উৎপন্ন তাপ পুনর্ব্যবহার করে পরিবেশের ওপর ইতিবাচক প্রভাব তৈরির কাজ শুরু করেছে গুগল।
গুগল এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসংক্রান্ত প্রযুক্তি ও সেবায় বেশি মনোযোগ দিচ্ছে। এআইকে প্রশিক্ষণ ও চালানোর জন্য নতুন ও আরও শক্তিশালী ডেটা সেন্টারের প্রয়োজন হচ্ছে। এসব ডেটা সেন্টারে নতুন করে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকেই আপাতত চাহিদা মেটাতে হচ্ছে। গুগল সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস খুঁজছে।
গুগল ফিনল্যান্ডের হামিনার পৌরসভা ও শহরের বিদ্যুৎ সরবরাহকারী হ্যামিনান এনার্জিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। ২০২৫ সালের মধ্যে হ্যামিনান এনার্জিয়ার গুগলের ডেটা সেন্টারের সার্ভার থেকে তাপ সংগ্রহ শুরু করবে। সেই তাপ আশপাশে বিভিন্ন এলাকার বাড়ি ও সরকারি ভবন উষ্ণ করতে ব্যবহার করা হবে। এমন কাজ প্রথমবারের মতো গুগল করছে।
গুগল প্রায় এক দশক ধরে ডেটা সেন্টারে তাপের পুনর্ব্যবহার করছে। ডেটা সেন্টারের প্রসারের কারণে গুগল নতুন পরিকল্পনা নিয়েছে। গুগল ডেটা সেন্টারের তাপ দিয়ে পুরো এলাকার ৮০ শতাংশ উষ্ণতা মেটাতে পারবে বলে জানিয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে গুগল শূন্য কার্বন ডাই–অক্সাইড নির্গমনের লক্ষ্যে কাজ করছে। সেখানে এআই নিয়ে প্রতিযোগিতা গুগলকে কতটা সফলভাবে লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে, তা নিয়ে বিশ্লেষকদের প্রশ্ন আছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
source : প্রথম আলো
হাওয়াইতে নতুন টেলিস্কোপ স্থাপনে স্থানীয়দের বাধা
***********************************************************************
কে না চায় মহাবিশ্বের নতুন নতুন রহস্য সম্পর্ক জানতে। পৃথিবীর নানা প্রান্তে বসানো বিভিন্ন টেলিস্কোপ আমাদের মহাকাশের নানা অজানা তথ্য জানতে সহায়তা করছে। সম্প্রতি হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে নতুন সাতটি টেলিস্কোপ বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস স্পেস ফোর্স সাতটি টেলিস্কোপ স্থাপনের পরিকল্পনা করলে স্থানীয় অধিবাসীরা তা মেনে নিতে পারছেন না। নতুন টেলিস্কোপের মাধ্যমে বিভিন্ন কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইটের ওপর নজর রাখা হবে। মার্কিন বিমানবাহিনী হাওয়াইয়ের দ্বীপ মাউইয়ের হালেকালার চূড়ায় সাতটি নতুন টেলিস্কোপ ও একটি অপটিকস ল্যাব নির্মাণের প্রস্তাব করেছে।
মার্কিন বিমানবাহিনী জানিয়েছে, কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে নানাভাবে কাজ করছে। অনেক কৃত্রিম উপগ্রহ এখন বাতিল অবস্থায় কক্ষপথে অবস্থান করছে। এসব অকেজো কৃত্রিম উপগ্রহ নতুন হুমকি হিসেবে দেখা দিচ্ছে। নতুন টেলিস্কোপ স্থাপনের মাধ্যমে এসব স্যাটেলাইটের ওপরে নজর রাখা হবে। কক্ষপথ নিরাপদ রাখতে কাজ করবে এসব টেলিস্কোপ।
এমস স্টার নামের এই কর্মসূচিতে সাতটি বড় টেলিস্কোপ স্থাপন করা হবে। এয়ার ফোর্স মাউই অপটিক্যাল অ্যান্ড সুপারকম্পিউটিং সাইট স্মল টেলিস্কোপ অ্যাডভান্সড রিসার্চ নামের এ কর্মসূচিকে সংক্ষেপে এমস স্টার বলা হচ্ছে। পুরো প্রকল্পটি হালেকালা অবজারভেটরির কাছে প্রায় এক একর জমির ওপরে তৈরি করা হবে। টেলিস্কোপ স্থাপনের প্রকল্পটি নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। পরিবেশগত প্রভাবের কারণে দ্বীপের বাসিন্দারা বিরোধিতা করছেন। গত বছর দ্বীপের মহাকাশ পর্যবেক্ষণ সেন্টারের ত্রুটিপূর্ণ জেনারেটর থেকে ৭০০ গ্যালন ডিজেল জ্বালানি নির্গত হলে পরিবেশ বিপর্যয় তৈরি হয়।
বিভিন্ন দ্বীপকে হাওয়াইয়ের স্থানীয় বাসিন্দারা পবিত্র স্থান মনে করে। মার্কিন সামরিক বাহিনীর স্থাপনা নির্মাণ এসব পবিত্র স্থানকে ‘অপবিত্র’ করছে বলে অভিযোগ করছেন। এর আগেও হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে বিভিন্ন টেলিস্কোপ প্রকল্প স্থাপনে স্থানীয় লোকজন বাধা দিলেও মার্কিন সামরিক বাহিনী তেমন পাত্তা দেয়নি।
সূত্র: স্পেস ডটকম
source : প্রথম আলো