হতাশ হওয়া যাবে না। সর্বদা আল্রাহর উপর ভরসা রাখতে হবে।
মৃত্যুর জন্য সার্বক্ষনিক প্রস্তুুতি রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব।
https://www.facebook.com/sajja....d.hossain.3785/video
মুক্তবুলি ম্যাগাজিন ২৫ তম সংখ্যা বাজারে আসছে ০২ জানুয়ারি ২০২৩,
প্রি অর্ডার নেয়া হচ্ছে। কুরিয়ারের মাধ্যমে অর্ডার অনুযায়ী সারাদেশে সরবরাহ করা হয়।
প্রতিকপির মূল্য ৫০ টাকা + কুরিয়ার চার্জ ৪০ টাকা।
যোগাযোগ: 01788770063, 01712189338
থার্টি ফাস্ট নাইট উদযাপন বিষয়ে-
রসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন- "যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাদৃশ্য অবলম্বন করলো সে তাদের অন্তর্ভুক্ত।" (আহমদ, আবু দাউদ, মিশকাতঃ ৪৩৪৭)। যারা থার্টি ফাস্ট মানছে তারা মনের অজান্তে শিরকী উৎসবে জড়াচ্ছে।
রসুল (সঃ) ও সাহাবীরা কখনও মহররম মাসে নববর্ষ উৎসব পালন করেননি, সেখানে আমরা কাফেরদের নববর্ষ উদযাপন ও শিরকী নামের বছরকে কেনো শুভেচ্ছা জানাচ্ছি?
খ্রিস্টপূর্ব ৪৬ সালে জুলিয়াস সিজার ইংরেজি নববর্ষ প্রচলন করেন। তারপর পহেলা জানুয়ারি নববর্ষের দিন হিসেবে নির্দিষ্ট হয় ১৫৮২ সালে গ্রেগরিয়ান পঞ্জিকা অনুসারে। মূল ব্যাপার হল আরবি মাস ছাড়া সব মাসের নাম মূলত শিরকী দেব-দেবীর নামে।
যেমন- জানুয়ারি নামকরণ হয় জানুস হতে, যিনি রোমান দেবতা। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী জানুসকে বলা হয় গড অফ ডোরস (কোনকিছু শুরু করার দরজা)। বিভিন্ন জাদুঘরে এই দেবতার দুদিকে দুটো মুখবিশিষ্ট মূর্তি আজও আছে।
ওদের বিশ্বাস ছিল উনি ভূত ও ভবিষ্যৎ দুটোই দেখতে পেতেন। তাই মনে করা হয় আগের বছরের শেষ আর নতুন বছরের শুরুর দিকে ঘোরানো তার দুই মুখ। জানুসের নামে তারা বিভিন্ন উৎসব, পূজা করত।
১৫৩ খ্রীস্টপূর্বাব্দ থেকে জানুয়ারির প্রথম দিনে প্রধান বিচারপতিরা তাদের কার্যালয়ে কাজ শুরু করতেন জানুসের প্রার্থনার মাধ্যমে। যেকোন শুভকাজের শুরতে তারা জানুসকে স্মরণ করত ও পূজা করত। বর্তমান থার্টি ফাস্ট নাইট আর কিছু নয় জানুসকে (জানুয়ারি) স্বাগত জানাবার আধুনিক রূপ।
আসলে আমরা নিজেদের যতটা ডিজিটাল ভাবি, শয়তান তারচেয়ে বেশি ডিজিটাল ফেতনা নিয়ে আমাদের সমানে হাজির হয়।
হুজুকে মাতাল হবেন না, যুক্তি তর্কে জড়াবেন না।
শুধু মাটি খুড়ে মৃতদেহ পুতে রাখার নাম কবর নয়, মৃত্যু পরবর্তী জিবনের নামই কবর।।
সো বি-কেয়ারফুল মুসলমান
যোদ্ধা তাকে বলুন!যে কিনা এই শীতের দিনে ভোরে ঘুম থেকে উঠে প্রতিদিন ফজরের নামাজ আদায় করেন!🖤
