Linkeei Linkeei
    #ai #tructiepbongda #best #bongdatructuyen #seo
    tìm kiếm nâng cao
  • Đăng nhập
  • Đăng ký

  • Chế độ ban đêm
  • © 2025 Linkeei
    Về • Danh mục • Liên hệ chúng tôi • Nhà phát triển • Chính sách bảo mật • Điều khoản sử dụng • Đền bù • Linkeei App install

    Lựa chọn Ngôn ngữ

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Đồng hồ

Đồng hồ cuộn phim Phim

Sự kiện

Duyệt qua các sự kiện Sự kiện của tôi

Blog

Duyệt các bài báo

Thị trường

Sản phẩm mới nhất

Các trang

Trang của tôi Các trang được yêu thích

Hơn

Diễn đàn Khám phá Bài viết phổ biến Trò chơi Việc làm Ưu đãi
cuộn phim Đồng hồ Sự kiện Thị trường Blog Trang của tôi Nhìn thấy tất cả

Phát hiện bài viết

Posts

Người dùng

Các trang

Tập đoàn

Blog

Thị trường

Sự kiện

Trò chơi

Diễn đàn

Phim

Việc làm

Dr Md Aminul Islam
Dr Md Aminul Islam
3 yrs

image
Giống
Bình luận
Đăng lại
Dr Md Aminul Islam
Dr Md Aminul Islam
3 yrs

image
Giống
Bình luận
Đăng lại
Dr Md Aminul Islam
Dr Md Aminul Islam
3 yrs

image
Giống
Bình luận
Đăng lại
Dr Md Aminul Islam
Dr Md Aminul Islam
3 yrs

image
Giống
Bình luận
Đăng lại
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 yrs

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
Giống
Bình luận
Đăng lại
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 yrs

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
Giống
Bình luận
Đăng lại
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 yrs

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
Giống
Bình luận
Đăng lại
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 yrs

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
Giống
Bình luận
Đăng lại
Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 yrs

মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
বগুড়ার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এই মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক। ২০১৬ সালের মে মাসে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি ঘোষণা করে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর।
নওয়াব বাড়ীর বেশ কয়েকটি ভবন বগুড়া শহরে আছে। তন্মেধ্যে যে দ্বিতল ভবনে নওয়াব পরিবার থাকতেন, তাই এখন নওয়াব বাড়ি বলে পরিচিত। তবে এ ভবনের আশেপাশে একতালা ভবনও আছে দু-একটি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট ভবন তিনটি। দ্বিতল ভবন একটি এবং একতালা ভবন দুইটি। দ্বিতল ভবনে ৮টি কক্ষ ৯টি দরজা। একই ভবনের নিচ তালায় ১৬টি কক্ষের ১৩ টি দরজা আছে। কারুভবনের ৪ টি কক্ষে ১১ টি দরজা আছে। এছাড়া অধ:স্তন কর্মচারীর জন্য ব্যবহৃত ৮টি ভবনেরও ৯ টি দরজা আছে। নওয়াব বাড়ীর গেট তিনটি। প্রথম গেট খোলা। দ্বিতীয় গেট লোহার তৈরী। তৃতীয় গেট কাঠের তৈরী। প্রধান গেটের উপর একটি ঘণ্টা ঝুলানো আছে। আরো আছে একটি সার্চ লাইট। গেটের দেওয়ালে নানা ধরনের কারুকাজ করা। বিশাল উঠোনজুড়ে ছোট বড় গাছ আছে ৭১ টি। যা বাসভবনের ছায়াদান সহ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছ। সমুদয় বাসভবনের জন্য ব্যবহৃকত জমির পরিমাণ ১১ একর। কোন কোন সূত্রে ৭.৫০ বলেও উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৯৯৮ সালের মে মাসে বগুড়ার নবাব মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড অ্যামাউজমেন্ট পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। নবাব প্যালেসে প্রবেশ করলে দেখা যাবে তরুণী-কৃষাণী বধূরা অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক কৃষাণের জন্য। নবাববাড়ির চারদিকে পাতাঝরা গাছে পাখি বসে আছে। কোনো কোনো গাছে পাখিরা ঠোকাঠুকি করছে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচওয়ানদের হাতে চাবুক। বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালী, পালকি, বেহারা, কোচওয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখির প্রতিমূর্তি সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে নবাব সৈয়দ আবদুস সোবাহান চৌধুরী, নবাবজাদা সৈয়দ আলতাফ আলী চৌধুরী, তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মাদ আলী, সৈয়দা তহুরুন নেছা চৌধুরানী, সৈয়দা আলতাফুন নেছা চৌধুরানী।[৩] নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের সূতিকাগার নবাববাড়িকে রক্ষা করেন এবং একে দর্শনীয় স্থানে রূপদানের চেষ্টা করেন। শিল্পী দুলালের সহযোগিতার আশ্বাস পেয়ে সৈয়দ ওমর মশগুল, অতিথি আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে বই সাজানো, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায় এমন অনেক দৃশ্য জীবন্ত করে তোলার জন্য ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।

image
image
image
image
Giống
Bình luận
Đăng lại
avatar

sumaya maysha

অনেকবার গিয়েছি
Giống
1
Giống
· Đáp lại · 1665458453

Xóa nhận xét

Bạn có chắc chắn muốn xóa nhận xét này không?

Mohosin Ali
Mohosin Ali  
3 yrs

🙋‍♂️আসসালামু আলাইকুম
اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ
সবাইকে নতুন সকালের শুভেচ্ছা
صباح الخير
সাবাহ আল খায়ের
Good Morning
➡️ আজ মংলবার
১১ই অক্টোবর ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
২৬ই আশ্বিন ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
১৪ই রবিউল আওয়াল ১৪৪৪ হিজরী
💚 সুস্থ থাকুন, প্রফুল্ল থাকুন, আমাদের সাথে থাকুন

image
Giống
Bình luận
Đăng lại
Showing 13929 out of 20007
  • 13925
  • 13926
  • 13927
  • 13928
  • 13929
  • 13930
  • 13931
  • 13932
  • 13933
  • 13934
  • 13935
  • 13936
  • 13937
  • 13938
  • 13939
  • 13940
  • 13941
  • 13942
  • 13943
  • 13944

Chỉnh sửa phiếu mua hàng

Thêm bậc








Chọn một hình ảnh
Xóa bậc của bạn
Bạn có chắc chắn muốn xóa tầng này không?

Nhận xét

Để bán nội dung và bài đăng của bạn, hãy bắt đầu bằng cách tạo một vài gói. Kiếm tiền

Thanh toán bằng ví

Thông báo Thanh toán

Bạn sắp mua các mặt hàng, bạn có muốn tiếp tục không?

Yêu cầu hoàn lại