Linkeei Linkeei
    #ai #best #software #tructiepbongda #makemoneyonline
    חיפוש מתקדם
  • התחברות
  • הירשם

  • מצב לילה
  • © 2025 Linkeei
    על אודות • מַדרִיך • צור קשר • מפתחים • מדיניות פרטיות • תנאי שימוש • הֶחזֵר • Linkeei App install

    בחר שפה

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

שעון

שעון סלילים סרטים

אירועים

עיין באירועים האירועים שלי

בלוג

עיין במאמרים

שׁוּק

המוצרים החדישים

דפים

הדפים שלי דפי לייק

יותר

פוֹרוּם לַחקוֹר פוסטים פופולריים משחקים מקומות תעסוקה הצעות
סלילים שעון אירועים שׁוּק בלוג הדפים שלי ראה הכל

לְגַלוֹת פוסטים

Posts

משתמשים

דפים

קְבוּצָה

בלוג

שׁוּק

אירועים

משחקים

פוֹרוּם

סרטים

מקומות תעסוקה

Anisur Rahman
Anisur Rahman
3 שנים

তুমি যদি কোনদিন অন্যের রানী সাজো।সেদিন বিচিত্র রূপে তোমার মুখ খানা সজ্জিত হবে।মনের ভাব নাকি মুখে প্রকাশ হয়না।
কিন্তু তোমার মুখের মেক আপের কারনে সেদিন সত্যিকার কোন ভাষা প্রকাশ হবে না।
তবে আমি সেদিন ঠিকই বুঝতে পারবো,তূমি আর আমার নেই।
তুমি তখন কারো মনের রানী হবার জন্য প্রতিক্ষায় থাকবে বিয়ের মনেও।
তোমার বিয়ের সানাই সূরটা আমার কাছে বিষাদের মনে হবে।
বিদায় কথাটি খুবই মর্মান্তিক সন্দেহ নেই।
তূমি আমাকে ছেড়ে গেলেও,আমি তোমার প্রেমের স্মৃতি কখনই ভুলবো না।
তোমার এই বিদায়ে-আমার অন্তরের সমস্ত বেদনা অশ্রু ঝরবে।
তখন হৃদয় বিনায় বারবার ঝংকৃত হবে
তুমি বড় নির্দয়,
তুমি বড় পাষাণী।
।।।।।।।।।।।।।আনিছ ।।।।।।।।।।।।।।।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
avatar

Hero Alom

https://suqstation.com/Rocketr....y-The-Nambi-Effect-H
כמו
· תשובה · 1656742178

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

Mosques of Bangladesh
Mosques of Bangladesh
3 שנים

প্রশ্নঃ কখন রোগীর জন্য নামায বসে পড়া জায়েয। কেননা হতে পারে তিনি দাঁড়ানোর ধকল নিতে পারেন; কিন্তু তীব্র কষ্ট হয়।

উত্তরঃ ইমাম নববী ‘আল-মাজমু’ গ্রন্থে (৪/২০১) বলেন:

“উম্মাহ এই মর্মে ইজমা করেছে— যে ব্যক্তি ফরয নামাযে দাঁড়াতে অক্ষম সে বসে নামায পড়বে; তাকে নামায পুনরাবৃত্তি করতে হবে না। আমাদের মাযহাবের আলেমগণ বলেন: দাঁড়িয়ে নামায পড়ার সওয়াব থেকে তার সওয়াব কম হবে না। কেননা সেই ব্যক্তি ওজরগ্রস্ত। সহিহ বুখারীতে সাব্যস্ত হয়েছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যদি কোন বান্দা অসুস্থ হয় কিংবা সফরে থাকে সে সুস্থ ও মুকীম অবস্থায় যে আমল করত তার জন্য তাই লেখা হবে।”[সমাপ্ত]

দাঁড়ানো মওকুফ হওয়া ও বসে ফরয নামায আদায় করা সংক্রান্ত ওজরের মূলনীতি:

১। দাঁড়াতে অক্ষম হওয়া।

২। রোগ বেড়ে যাওয়া।

৩। আরোগ্য লাভ বিলম্বিত হওয়া।

৪। এত তীব্র কষ্ট হওয়া যে, নামাযের খুশু নষ্ট করে দেয়; যদি এর চেয়ে কম কষ্ট হয় তাহলে বসে নামায পড়া জায়েয হবে না।

ইমরান বিন হুসাইন (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন: “আমার অর্শ রোগ ছিল। সে প্রসঙ্গে আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নামাযের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করেছিলাম। তিনি বললেন: তুমি দাঁড়িয়ে নামায পড়বে; যদি দাঁড়াতে না পার তাহলে বসে পড়বে। যদি বসতে না পার তাহলে কাত হয়ে শুয়ে নামায পড়বে।”[সহিহ বুখারী (১১১৭)]

হাফেয ইবনে হাজার বলেন:

“হাদিসের ভাষ্য: ‘যদি দাঁড়াতে না পার’ –এর মাধ্যমে ঐ সকল আলেম দলিল দেন যারা বলেন যে, দাঁড়াতে অক্ষম না হলে বসা যাবে না। কাযী ইয়ায এটি ইমাম শাফেয়ি থেকে বর্ণনা করেছেন। ইমাম মালেক, আহমাদ ও ইসহাক্ব থেকে বর্ণিত আছে যে, সক্ষমতা শূণ্য হওয়া শর্ত নয়; বরং কষ্ট পাওয়াই যথেষ্ট। শাফেয়ি মাযহাবের সুবিদিত অভিমত হলো: সক্ষমতা না থাকা দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে— দাঁড়াতে তীব্র কষ্ট হওয়া কিংবা রোগ বেড়ে যাওয়া কিংবা মৃত্যুর আশংকা করা; কিঞ্চিৎ কষ্ট হওয়া যথেষ্ট নয়। তীব্র কষ্টের মধ্যে পড়বে: জাহাজে আরোহী দাঁড়িয়ে নামায পড়লে মাথা ঘুরানো এবং ডুবে যাওয়ার আশংকা করা।

জমহুরের অভিমতের পক্ষে প্রমাণ করে ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর হাদিস যা তাবারানী সংকলন করেছেন: “সে দাঁড়িয়ে নামায পড়বে। যদি তাতে কষ্ট হয় তাহলে বসে পড়বে। যদি তাতে কষ্ট হয় তাহলে শুয়ে পড়বে।”[ফাতহুল বারী থেকে সমাপ্ত]

ইবনে আব্বাসের যে হাদিসটি ইবনে হাজার উল্লেখ করেছেন সেটি আল-হাইছামী তাঁর ‘মাজমাউয যাওয়ায়েদ’ গ্রন্থে (২৮৯৭) উল্লেখ করে বলেন: ‘হাদিসটি তাবারানী ‘আল-আওসাত’ গ্রন্থে বর্ণনা করে বলেছেন: ইবনে জুরাইজ থেকে হাদিসটি হালস বিন মুহাম্মদ আদ-দাবাঈ ছাড়া আর কেউ বর্ণনা করেনি। আমি (হাইছামী) বললাম: কেউ তার পরিচয় লিখেছেন মর্মে আমি পাইনি। অন্য বর্ণনাকারীগণ ছিকাহ (নির্ভরযোগ্য)।[সমাপ্ত]

ইবনে কুদামা ‘আল-মুগনী’ (১/৪৪৩) বলেন:

“যদি তার পক্ষে দাঁড়ানো সম্ভবপর হয়; কিন্তু সে রোগ বেড়ে যাওয়া, কিংবা সুস্থতা বিলম্বিত হওয়া কিংবা তীব্র কষ্ট হওয়ার আশংকা করে— তাহলে সে ব্যক্তি বসে নামায পড়বে। এমন কথা ইমাম মালেক ও ইসহাক্ব বলেছেন; আল্লাহ্‌ তাআলার বাণী: “তিনি দীনের ক্ষেত্রে তোমাদের উপর কোনো কষ্ট আরোপ করেনি”।[সূরা হাজ্জ, আয়াত: ৭৮]-এর প্রেক্ষিতে। আর এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে নামায পড়ার দায়িত্বারোপের মধ্যে কষ্ট রয়েছে। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ডান পার্শ্ব যখন জখম হয়েছিল তখন তিনি বসে নামায পড়েছিলেন। বাহ্যতঃ বুঝা যায়, তিনি বিলকুল দাঁড়াতে সক্ষম ছিলেন না; এমনটি নয়। কিন্তু দাঁড়াতে তাঁর কষ্ট হচ্ছিল। তাই দাঁড়ানো তাঁর থেকে মওকুফ হয়েছে।”[সমাপ্ত]

ইমাম নববী ‘আল-মাজমু’-তে (৪/২০১) বলেন:

“আমাদের মাযহাবের আলেমগণ বলেন: অক্ষমতার ক্ষেত্রে দাঁড়াতে না-পারা শর্ত নয় এবং কিঞ্চিৎকর কষ্ট হওয়াও যথেষ্ট নয়। বরং ধর্তব্য হলো স্পষ্ট কষ্ট। যদি কেউ তীব্র কষ্ট কিংবা রোগবৃদ্ধি কিংবা এ ধরণের কিছুর ভয় করে কিংবা জাহাজের আরোহী পানিতে পড়ে যাওয়া কিংবা মাথা ঘুরানোর আশংকা করে— তাহলে বসে নামায পড়বে এবং নামাযটি পুনরায় পড়তে হবে না। ইমামুল হারামাইন বলেন: অক্ষমতাকে বিধিবদ্ধ করার ক্ষেত্রে আমার মত হলো: দাঁড়ানোর প্রেক্ষিতে এমন কষ্ট হওয়া যা নামাযের খুশু (মনোযোগ) নষ্ট করে দেয়। কেননা খুশু নামাযের মূল উদ্দেশ্য।”[সমাপ্ত]

ইমামুল হারামাইন যা নির্বাচন করেছেন শাইখ উছাইমীন সেটাকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। তিনি বলেন: কষ্টের বিধি হলো— যার মাধ্যমে খুশু নষ্ট হয়। খুশু হচ্ছে অন্তরের উপস্থিতি ও স্থিতিশীলতা। যদি দাঁড়ালে তীব্র আতঙ্কে থাকে, মন স্থিতিশীল না হয় এবং তীব্র কষ্টের কারণে কামনা করে যে, সূরা ফাতিহার শেষ পর্যন্ত পৌঁছলে রুকু করে ফেলবে: তাহলে এই ব্যক্তির জন্য দাঁড়ানোটা কষ্টকর। তিনি বসে নামায পড়বেন।”[আল-শারহুল মুমতি (৪/৩২৬) থেকে]

#islamicproshno
#islamicquestion
#kachermasjid
#bdmasjid
#mosqueinbangladesh
#proshno

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Moursalin islam Anik
Moursalin islam Anik
3 שנים

প্রশ্ন: মদকে চারটি ধাপে হারাম করা হয়েছে
আল্লাহ তাআলা মাদককে চারটি পর্যায়ে হারাম করেছেন। প্রথম পর্যায়: আল্লাহ তাআলা কুরআনের আয়াত নাজিলের মাধ্যমে ঘোষণা দিলেন যে, তোমরা খেজুর ও আঙ্গুর দ্বারা মাদক তৈরির পাশাপাশি উত্তম খাদ্য বস্তুও তৈরি করে থাক। যেমন পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে,

وَمِنْ ثَمَرَاتِ النَّخِيلِ وَالْأَعْنَابِ تَتَّخِذُونَ مِنْهُ سَكَرًا وَرِزْقًا حَسَنًا

‘আর খেজুর গাছের ফল ও আঙ্গুর হতে তোমরা মাদক ও উত্তম খাদ্য গ্রহণ করে থাক।’ [সূরা নাহল, আয়াত: ৬৭]

এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা সরাসরি মাদক হারাম করেননি, তবে জানিয়ে দিলেন, মাদক ভিন্ন জিনিস। আর উত্তম খাদ্যবস্তু ভিন্ন জিনিস। এই আয়াত নাজিল হওয়ার পর সাহাবায়ে কেরাম ধারণা করে নিলেন যে, মাদক সম্পর্কে কোনো বিধান আল্লাহ তাআলা অচিরেই নাজিল করবেন।

দ্বিতীয় পর্যায়: এরপর সাহাবায়ে কেরাম যখন মাদক সম্পর্কে রাসূল (সা.) কে জিজ্ঞাসা করেন তখন আল্লাহ তাআলা কুরআনের আয়াত নাজিলের মাধ্যমে তাঁর প্রিয় হাবীবকে জানিয়ে দিলেন যে, মদের মাঝে উপকার ক্ষতি উভয়ই রয়েছে। তবে উপকারের চেয়ে ক্ষতির পরিমাণটা বেশি। কুরআনে এসেছে,

يَسْأَلُونَكَ عَنِ الْخَمْرِ وَالْمَيْسِرِ قُلْ فِيهِمَا إِثْمٌ كَبِيرٌ وَمَنَافِعُ لِلنَّاسِ وَإِثْمُهُمَا أَكْبَرُ مِنْ نَفْعِهِمَا

‘তারা তোমাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বল, এ দু’টোয় রয়েছে বড় পাপ ও মানুষের জন্য উপকার। আর তার পাপ তার উপকারিতার চেয়ে অধিক বড়।’ [সূরা বাকারা, আয়াত: ২১৯]

এই আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা সাহাবায়ে কেরামের অন্তরে মাদকের প্রতি কিছুটা ঘৃণার সৃষ্টি করে দিলেন। ফলে সাহাবায়ে কেরাম দু’দলে ভাগ হয়ে গেলেন। একদল ক্ষতির দিক বিবেচনায় তা বর্জন করলেন। আরেকদল চিন্তা করলেন, যেহেতু কিছুটা উপকার রয়েছে তাই তা গ্রহণে কোনো সমস্যা হবে না।

তৃতীয় পর্যায়: এ পর্যায়ে আল্লাহ তাআলা আয়াত নাজিল করে জানিয়ে দিলেন, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নামাজের কাছেও যাওয়া যাবে না। যেমনটি ইরশাদ হয়েছে,

يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَقْرَبُوا الصَّلَاةَ وَأَنْتُمْ سُكَارَى

‘হে মুমিনগণ, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তোমরা নামাজের নিকটবর্তী হয়ো না।’ [সূরা নিসা, আয়াত: ৪৩]

এই আয়াত নাজিলের পর আরো কিছু সাহাবী মদকে বর্জন করলেন। তবে মদ সরাসরি হারাম না করার কারণে অল্প কিছু সংখ্যক সাহাবী তখনো নামাজের সময় ছাড়া অন্য সময় মদ পান করতেন।

চতুর্থ পর্যায়: পরিশেষে আল্লাহ তাআলা কুরআনের আয়াত নাজিলের মাধ্যমে মদকে চূড়ান্তভাবে হারাম করে দিলেন। কুরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে,

يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنْصَابُ وَالْأَزْلَامُ رِجْسٌ مِنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ

‘হে মুমিনগণ, নিশ্চয় মদ, জুয়া, প্রতিমা-বেদী ও ভাগ্যনির্ধারক তীরসমূহ তো নাপাক শয়তানের কর্ম। সুতরাং তোমরা তা পরিহার কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ [সূরা মায়েদা, আয়াত: ৯০]

আল্লাহ তা‘আলাই সবচেয়ে ভালো জানেন।

و الله تعالى أعلم بالصواب

وصلى الله تعالى على رسوله وعلى آله وسلم

ড. মুফতি মুহাম্মাদ খলিলুর রহমান মাদানী


#islamicproshno
#islamicquestion
#kachermasjid
#bdmasjid
#mosqueinbangladesh
#proshno

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Anisur Rahman
Anisur Rahman
3 שנים

প্রিয়া,
শুরুতেই এক ওভারে ছয়টি বাউন্ডারী সহ ছত্রিশের প্রীতি ও শুভেচ্ছা নিও।আশা করি নতুন প্লেয়ারকে নিয়ে চমৎকার ক্রিকেট খেলে দিনগুলো উপভোগ করছো।টসে জয়লাভ করে ওয়ানডেতে জিতে রমনা বটমূলে অথবা সংসদ ভবনের খোলা মাঠে তোমাকে নিয়ে ফিল্ডিং করার চিন্তা ভাবনা চলছে।এবং তোমাকে সংগে নিয়ে একটির পর একটি ফোর সিক্স মেরে দ্রুত সেন্চুরী করার স্বপ্ন দেখছি।
নো বল লেগবাই বিহীন আমাদের এই ভালবাসার জীবনকে নট আউট রেখে ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলাম।কিন্তু তোমার মায়াবী লেগব্রেক,কমোন গুগলি স্পীন আবার কমোন ১৮০মাইল বেগে ফার্ষ্টবল দিয়ে গুড়িয়ে দিয়েছো আমার ভালবাসার উইকেট বোল্ড করে।সেজন্যই আমি যেন ব্যাটে বল সংযোগ করতে পারছি না।
স্মৃতিগুলো কেবল ইনসুইং এবং আউট সুইং হয়ে ভেসে উঠছে আমার হৃদয়ের ইলেক্ট্রিক স্কোর বোর্ডে।
বল টেম্পায়ারিং ও ম্যাচ ফিক্সিং এর মিথ্যা অপবাদে আমাকে বের করে দিয়েছো তোমার ভালবাসার মাঠ থেকে।আমি ইচ্ছা করলে নালিশ করতে পারতাম আই,সি.সি.সিতে কিন্তু না।
আমি ছিলাম তোমার ষ্ট্রাইক বোলার ও ওপেনিং ব্যাটসম্যান।তাই বলছিলাম কি ফ্লাডল ইটের উজ্জল আলো হয়ে ফিরে এসো আমার বুকের ক্রিজে।
এখন দেখে নিও কোন প্রকার এলবি ডাব্লিউড ছাড়াই কট বিহাইন্ড বা রান আউট না হবার ১০০%নিশ্চয়তা দিচ্ছি।
আমার ভালবাসার মাঠে শেষ তিন দিনের নট আউট ইনিংস উপহার দেবার আশায় তোমার আম্পায়ার মা এবং ম্যাচ রেফারী আব্বাজানকে জানাই পেপসির অভিনন্দন।

ইনজুরীর কারনে আজ আর বেশী কিছু লিখতে পারলাম না।কিন্তু ইনজুরী থেকে ভালো হলে আবারো দেখা হবে একরাতের টেষ্টম্যাচে।

ইতি:-তোমার অপরাজিত ব্যাটসম্যান আনিছ।

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Moursalin islam Anik
Moursalin islam Anik
3 שנים

প্রশ্ন: পুরুষের জন্য মাহরাম ও গায়ের মাহরামের তালিকা

নিম্নবর্ণিত পুরুষরা নারীদের মাহরাম:
১. পিতা: এ পর্যায়ে আপন পিতা, সৎ পিতা এবং দুধ পিতা মাহরাম। অন্য যেকোনো প্রকারের পিতা যেমন, ধর্মীয় পিতা, পালক পিতা ও উকিল পিতা মাহরাম নয়।

২. দাদা: এ পর্যায়ে আপন দাদা এবং তার আপন ভাই, সৎ ভাই, দুধ ভাই ও বৈপিত্রেয় ভাই মাহরাম। তেমনি দাদার পিতা এভাবে যত উপরে যাক সবাই মাহরাম।

৩. চাচা: এ পর্যায়ে আপন চাচা, সৎ চাচা, বৈপিত্রেয় চাচা ও দুধ চাচা অর্থাৎ আপন পিতার দুধ ভাই, দুধ পিতার আপন ভাই, সৎ ভাই, বৈপিত্রেয় ভাই ও দুধ ভাই মাহরাম। এমনিভাবে পিতা, দাদা ও নানার চাচারাও মাহরাম।

৪. মামা: এ পর্যায়ে আপন মামা, সৎ মামা, বৈপিত্রেয় মামা ও দুধ মামা অর্থাৎ আপন মা’র দুধ ভাই, দুধ মা’র আপন ভাই, সৎ ভাই, বৈপিত্রেয় ভাই ও দুধ ভাই মাহরাম। এমনিভাবে মা, দাদি ও নানির মামারাও মাহরাম। তবে আপন ফুফা ও খালুও মাহরাম নয়।

৫. ভাই: এ পর্যায়ে আপন ভাই, সৎ ভাই, বৈপিত্রেয় ভাই ও দুধ ভাই অর্থাৎ আপন মা’র দুধ ছেলে, দুধ মা’র আপন ছেলে, সৎ ছেলে ও দুধ ছেলে মাহরাম। এ ছাড়া চাচাতো, খালাতো, মামাতো, ফুফাতো ভাই এবং দুলাভাই, দেবর ও ভাসুর মাহরাম নয়।

৬. ছেলে: এ পর্যায়ে আপন ছেলে, সৎ ছেলে ও দুধ ছেলে মাহরাম। পালক ছেলে ও ধর্মীয় ছেলে মাহরাম নয়।

৭. জামাই: এ পর্যায়ে আপন মেয়ের জামাই ও দুধ মেয়ের জামাই মাহরাম। অনুরূপ আপন মেয়ের মেয়ের জামাই এবং দুধ মেয়ের মেয়ের জামাই এভাবে যত নিচের দিকে যাক সবাই মাহরামভুক্ত।

৮. ভাইপো: এ পর্যায়ে আপন ভাইয়ের ছেলে, সৎ ভাইয়ের ছেলে, দুধ ভাইয়ের ছেলে এবং বৈপিত্রেয় ভাইয়ের ছেলে মাহরাম।

৯. ভাগিনা: এ পর্যায়ে আপন বোনের ছেলে, সৎ বোনের ছেলে, দুধ বোনের ছেলে এবং বৈপিত্রেয় বোনের ছেলে মাহরাম।

১০. নাতি: এ পর্যায়ে আপন ছেলের ছেলে, সৎ ছেলের ছেলে, দুধ ছেলের ছেলে, আপন মেয়ের ছেলে, সৎ মেয়ের ছেলে, দুধ মেয়ের ছেলে, আপন ভাইয়ের ছেলের ছেলে, সৎ ভাইয়ের ছেলের ছেলে, দুধ ভাইয়ের ছেলের ছেলে, বৈপিত্রেয় ভাইয়ের ছেলের ছেলে, আপন ভাইয়ের মেয়ের ছেলে, সৎ ভাইয়ের মেয়ের ছেলে, দুধ ভাইয়ের মেয়ের ছেলে, বৈপিত্রেয় ভাইয়ের মেয়ের ছেলে, আপন বোনের ছেলের ছেলে, সৎ বোনের ছেলের ছেলে, দুধ বোনের ছেলের ছেলে, বৈপিত্রেয় বোনের ছেলের ছেলে, আপন বোনের মেয়ের ছেলে, সৎ বোনের মেয়ের ছেলে, দুধ বোনের মেয়ের ছেলে এবং বৈপিত্রেয় বোনের মেয়ের ছেলে ও তাদের অধঃস্তন পুরুষরাও মাহরামভুক্ত।

১১. নানা: এ পর্যায়ে আপন নানা এবং তার আপন ভাই, বৈপিত্রেয় ভাই, দুধ ভাই ও সৎ ভাইÑ এভাবে যত উপরে যাক, সবাই মাহরাম।

১২. শ্বশুর: এ পর্যায়ে আপন শ্বশুর ও দুধ শ্বশুর মাহরাম। তবে সৎ শ্বশুর যেমন- শাশুড়ির প্রাক্তন স্বামী মাহরাম নয়।

১৩. দাদা শ্বশুর: এ পর্যায়ে আপন দাদা শ্বশুর ও দুধ দাদা শ্বশুর মাহরাম। সৎ দাদা শ্বশুর মাহরাম নয়।

১৪. নানা শ্বশুর: এ পর্যায়ে আপন নানা শ্বশুর ও দুধ নানা শ্বশুর মাহরাম। সৎ নানা শ্বশুর, মামা শ্বশুর, চাচা শ্বশুর, খালু শ্বশুর ও ফুফা শ্বশুর মাহরাম নয়। এছাড়া মাহরামের উপরে বর্ণিত তালিকা ছাড়া পৃথিবীর সকল পুরুষ নারীদের জন্য এবং সকল নারী পুরুষদের জন্য গায়রে মাহরাম।

লেখক: প্রধান শিক্ষক, কিন্ডারগার্টেন শাখা, শাহবাগ জামিয়া মাদানিয়া কাসিমুল উলুম জকিগঞ্জ, সিলেট ও অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক, জকিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সিলেট।

তথ্যসূত্র:
১. সূরা: নিসা, আয়াত- ২২, ২৩ ও ২৪
২. সূরা: নূর, আয়াত- ৩১
৩. ফতওয়ায়ে শামী, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৯৯-১০৮ ও ৪০২-৪১০
৪. ফতওয়ায়ে আলমগিরী, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ২৭৩-২৭৭
৫. বাদায়িউস সানায়ে, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা ৩৯৬-৪০০

#islamicproshno
#islamicquestion
#kachermasjid
#bdmasjid
#mosqueinbangladesh
#proshno

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Moursalin islam Anik
Moursalin islam Anik
3 שנים

প্রশ্ন: কত সালে মুসলিম উম্মাহর উপর সিয়াম পালন ফরয করা হয়েছে?

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। দ্বিতীয়হিজরিসনেরমজানমাসেরোজা পালনফরয করাহয়েছে। রাসূলসাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম নয়টিরমজানসিয়ামপালনকরেছেন। ইমাম নববী রাহিমাহুল্লাহ “আল- মাজমূ”(৬/২৫০) -গ্রন্থে বলেন:

“রাসূলসাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়া সাল্লাম নয় বছর রমজানের রোজা পালন করেছেন। কারণ রমজানের রোজা ২য় হিজরির শাবান মাসে ফরয করা হয়েছিল এবং নবীসাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়া সাল্লাম১১ হিজরি সালের রবিউলআউয়াল মাসে মৃত্যুবরণ করেন।”

#islamicproshno
#islamicquestion
#kachermasjid
#bdmasjid
#mosqueinbangladesh
#proshno

כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Anisur Rahman
Anisur Rahman
3 שנים

চিরচেনা বাংলারূপ।

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
avatar

Hero Alom

https://suqstation.com/
כמו
1
כמו
· תשובה · 1656742193

מחק תגובה

האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?

Anisur Rahman
Anisur Rahman
3 שנים

image
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Dr Md Aminul Islam
Dr Md Aminul Islam
3 שנים
( ০১ জুলাই ,২০২২ ) গতকাল ২৪ ঘন্টায় নেদারল্যান্ডসে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছে ৬,০৮৩ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ০২জন।
উৎস -worldometer
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Dr Md Aminul Islam
Dr Md Aminul Islam
3 שנים
( ০১ জুলাই ,২০২২ ) গতকাল ২৪ ঘন্টায় দক্ষিণ কোরিয়ায় কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছে ৯,৫১৬ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ০৮জন।
উৎস -worldometer
כמו
תגובה
לַחֲלוֹק
Showing 13926 out of 18686
  • 13922
  • 13923
  • 13924
  • 13925
  • 13926
  • 13927
  • 13928
  • 13929
  • 13930
  • 13931
  • 13932
  • 13933
  • 13934
  • 13935
  • 13936
  • 13937
  • 13938
  • 13939
  • 13940
  • 13941

ערוך הצעה

הוסף נדבך








בחר תמונה
מחק את השכבה שלך
האם אתה בטוח שברצונך למחוק את השכבה הזו?

ביקורות

על מנת למכור את התוכן והפוסטים שלך, התחל ביצירת מספר חבילות. מונטיזציה

שלם באמצעות ארנק

התראת תשלום

אתה עומד לרכוש את הפריטים, האם אתה רוצה להמשיך?

בקש החזר