সাইবেরিয়ান ইউনিকর্ন কোনো কল্পকাহিনির চরিত্র নয়, বরং এক বাস্তব জীব। বিশাল আকৃতির এই প্রাণী দেখতে অনেকটা গণ্ডারের মতো হলেও এর ছিল একটি বিশাল শিং। আজ থেকে প্রায় ৪০,০০০ বছর আগে, পূর্ব ইউরোপ ও পশ্চিম এশিয়ার বরফঢাকা তুন্দ্রায় ঘুরে বেড়াতো এই বিশালাকার জন্তু।
এই আশ্চর্য প্রাণীর অস্তিত্বই হয়তো প্রাচীন মানবসভ্যতার প্রথম ‘ইউনিকর্ন’ কল্পনার জন্ম দিয়েছে। কারণ এরা বসবাস করত নিওলিথিক যুগের মানুষের পাশে। শিকারে বেরিয়ে পড়া কোনো মানবদল হয়তো হঠাৎ একদিন মুখোমুখি হয়েছিল এই তুষারভূমির দৈত্যের সঙ্গে—তাদের চোখে পড়েছিল বিশাল শরীর, বরফের আস্তর মাখা পিঠ, আর লম্বা শিং। এমন এক অভিজ্ঞতা থেকে জন্ম নিতে পারে আগুনের পাশে বসে বলা প্রথম কিংবদন্তি, যেখানে সত্য আর কল্পনা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়।
আজ এই প্রাণী বিলুপ্ত, কিন্তু তাদের পদচিহ্ন রয়ে গেছে গল্পে, ইতিহাসে, আর আমাদের কল্পনায়। তারা আমাদের মনে করিয়ে দেয়- সৃষ্টিকর্তাই তো শ্রেষ্ঠ শিল্পী। আর সেই শিল্প থেকেই জন্ম নেয় মানবতার হাজার বছরের বিস্ময় আর কাহিনি।
সাইবেরিয়ান ইউনিকর্ন কোনো কল্পকাহিনির চরিত্র নয়, বরং এক বাস্তব জীব। বিশাল আকৃতির এই প্রাণী দেখতে অনেকটা গণ্ডারের মতো হলেও এর ছিল একটি বিশাল শিং। আজ থেকে প্রায় ৪০,০০০ বছর আগে, পূর্ব ইউরোপ ও পশ্চিম এশিয়ার বরফঢাকা তুন্দ্রায় ঘুরে বেড়াতো এই বিশালাকার জন্তু।
এই আশ্চর্য প্রাণীর অস্তিত্বই হয়তো প্রাচীন মানবসভ্যতার প্রথম ‘ইউনিকর্ন’ কল্পনার জন্ম দিয়েছে। কারণ এরা বসবাস করত নিওলিথিক যুগের মানুষের পাশে। শিকারে বেরিয়ে পড়া কোনো মানবদল হয়তো হঠাৎ একদিন মুখোমুখি হয়েছিল এই তুষারভূমির দৈত্যের সঙ্গে—তাদের চোখে পড়েছিল বিশাল শরীর, বরফের আস্তর মাখা পিঠ, আর লম্বা শিং। এমন এক অভিজ্ঞতা থেকে জন্ম নিতে পারে আগুনের পাশে বসে বলা প্রথম কিংবদন্তি, যেখানে সত্য আর কল্পনা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়।
আজ এই প্রাণী বিলুপ্ত, কিন্তু তাদের পদচিহ্ন রয়ে গেছে গল্পে, ইতিহাসে, আর আমাদের কল্পনায়। তারা আমাদের মনে করিয়ে দেয়- সৃষ্টিকর্তাই তো শ্রেষ্ঠ শিল্পী। আর সেই শিল্প থেকেই জন্ম নেয় মানবতার হাজার বছরের বিস্ময় আর কাহিনি।