সাইবেরিয়ান ইউনিকর্ন কোনো কল্পকাহিনির চরিত্র নয়, বরং এক বাস্তব জীব। বিশাল আকৃতির এই প্রাণী দেখতে অনেকটা গণ্ডারের মতো হলেও এর ছিল একটি বিশাল শিং। আজ থেকে প্রায় ৪০,০০০ বছর আগে, পূর্ব ইউরোপ ও পশ্চিম এশিয়ার বরফঢাকা তুন্দ্রায় ঘুরে বেড়াতো এই বিশালাকার জন্তু।
এই আশ্চর্য প্রাণীর অস্তিত্বই হয়তো প্রাচীন মানবসভ্যতার প্রথম ‘ইউনিকর্ন’ কল্পনার জন্ম দিয়েছে। কারণ এরা বসবাস করত নিওলিথিক যুগের মানুষের পাশে। শিকারে বেরিয়ে পড়া কোনো মানবদল হয়তো হঠাৎ একদিন মুখোমুখি হয়েছিল এই তুষারভূমির দৈত্যের সঙ্গে—তাদের চোখে পড়েছিল বিশাল শরীর, বরফের আস্তর মাখা পিঠ, আর লম্বা শিং। এমন এক অভিজ্ঞতা থেকে জন্ম নিতে পারে আগুনের পাশে বসে বলা প্রথম কিংবদন্তি, যেখানে সত্য আর কল্পনা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়।
আজ এই প্রাণী বিলুপ্ত, কিন্তু তাদের পদচিহ্ন রয়ে গেছে গল্পে, ইতিহাসে, আর আমাদের কল্পনায়। তারা আমাদের মনে করিয়ে দেয়- সৃষ্টিকর্তাই তো শ্রেষ্ঠ শিল্পী। আর সেই শিল্প থেকেই জন্ম নেয় মানবতার হাজার বছরের বিস্ময় আর কাহিনি।
শুনলে অবাক হবে??
মধ্যযুগে ফ্রান্সের এক শহরে প্রচলিত ছিল এক অদ্ভুত রীতিনীতি যা শুনলে অবাক না হয়ে উপায় নেই। সেই সময়, বিবাহিত নারীরা চাইতেন তাঁদের স্বামীরা যেন বাইরে ঘোরাঘুরি না করে, ঘরে সময় কাটান এবং তাঁদের প্রতি অনুগত থাকেন। তাই তাঁরা অবলম্বন করতেন এক রহস্যময় কৌশল।
প্রতিদিন সকালে, স্বামীর নাশতায় খুব সামান্য পরিমাণে বিষ মেশানো হতো—মারাত্মক কিছু নয়, তবে এতটাই যাতে ধীরে ধীরে শরীরে অস্বস্তি তৈরি হয়। এরপর সন্ধ্যায়, যখন স্বামী ঘরে ফিরতেন, তখন সেই বিষের প্রতিষেধক মিশিয়ে দেওয়া হতো তাঁর রাতের খাবারে।
কিন্তু এখানে রয়েছে এক নাটকীয় মোড়। যদি কোনো স্বামী বেশি রাত করে ঘরে ফিরতেন, তাহলে প্রতিষেধক খাওয়ার সময়ও পিছিয়ে যেত। ফলে বিষের প্রভাব বাড়তে শুরু করত- বমি ভাব, মাথাব্যথা, দুশ্চিন্তা, শরীর ব্যথা ও ক্লান্তি দেখা দিত। যত দেরি করতেন, তত বেশি ভুগতেন।
কিন্তু যেইমাত্র তিনি ঘরে ফিরে রাতের খাবার খেতেন—কয়েক মিনিটের মধ্যেই শরীর আবার ভালো হয়ে যেত।
তিনি কখনো জানতেন না কেন এমনটা হচ্ছে। তবে সময়ের সাথে সাথে বুঝে গিয়েছিলেন— ঘর মানেই স্বস্তি,
ঘর মানেই আরাম, আর ঘর মানেই স্ত্রী! এভাবেই স্বামীরা ঘরে ফিরতে শুরু করলেন আগেভাগেই, সংসার ও স্ত্রীকে সময় দিতে শিখলেন।
চমৎকার এক কৌশল, তাই না?
শুনলে অবাক হবে??
মধ্যযুগে ফ্রান্সের এক শহরে প্রচলিত ছিল এক অদ্ভুত রীতিনীতি যা শুনলে অবাক না হয়ে উপায় নেই। সেই সময়, বিবাহিত নারীরা চাইতেন তাঁদের স্বামীরা যেন বাইরে ঘোরাঘুরি না করে, ঘরে সময় কাটান এবং তাঁদের প্রতি অনুগত থাকেন। তাই তাঁরা অবলম্বন করতেন এক রহস্যময় কৌশল।
প্রতিদিন সকালে, স্বামীর নাশতায় খুব সামান্য পরিমাণে বিষ মেশানো হতো—মারাত্মক কিছু নয়, তবে এতটাই যাতে ধীরে ধীরে শরীরে অস্বস্তি তৈরি হয়। এরপর সন্ধ্যায়, যখন স্বামী ঘরে ফিরতেন, তখন সেই বিষের প্রতিষেধক মিশিয়ে দেওয়া হতো তাঁর রাতের খাবারে।
কিন্তু এখানে রয়েছে এক নাটকীয় মোড়। যদি কোনো স্বামী বেশি রাত করে ঘরে ফিরতেন, তাহলে প্রতিষেধক খাওয়ার সময়ও পিছিয়ে যেত। ফলে বিষের প্রভাব বাড়তে শুরু করত- বমি ভাব, মাথাব্যথা, দুশ্চিন্তা, শরীর ব্যথা ও ক্লান্তি দেখা দিত। যত দেরি করতেন, তত বেশি ভুগতেন।
কিন্তু যেইমাত্র তিনি ঘরে ফিরে রাতের খাবার খেতেন—কয়েক মিনিটের মধ্যেই শরীর আবার ভালো হয়ে যেত।
তিনি কখনো জানতেন না কেন এমনটা হচ্ছে। তবে সময়ের সাথে সাথে বুঝে গিয়েছিলেন— ঘর মানেই স্বস্তি,
ঘর মানেই আরাম, আর ঘর মানেই স্ত্রী! এভাবেই স্বামীরা ঘরে ফিরতে শুরু করলেন আগেভাগেই, সংসার ও স্ত্রীকে সময় দিতে শিখলেন।
চমৎকার এক কৌশল, তাই না?