Linkeei Linkeei
    #ai #best #tructiepbongda #bongdatructuyen #digitalmarketing
    Avanceret søgning
  • Log på
  • Tilmeld

  • Dagstilstand
  • © 2025 Linkeei
    Om • Vejviser • Kontakt os • Udviklere • Fortrolighedspolitik • Vilkår for brug • Tilbagebetale • Linkeei App install

    Vælg Sprog

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Holde øje

Holde øje Hjul Film

Begivenheder

Gennemse begivenheder Mine begivenheder

Blog

Gennemse artikler

Marked

Seneste produkter

sider

Mine sider Synes godt om sider

Mere

Forum Udforske Populære opslag Spil Jobs Tilbud
Hjul Holde øje Begivenheder Marked Blog Mine sider Se alt

Opdage indlæg

Posts

Brugere

sider

Gruppe

Blog

Marked

Begivenheder

Spil

Forum

Film

Jobs

Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
15 i

১৯২১ সালে ডেনমার্কের ছোট্ট গ্রাম এগ্টভেদে প্রত্নতত্ত্ববিদরা খুঁজে পেলেন এক কিশোরীর সমাধি, যে আজ পরিচিত ‘এগ্টভেদ গার্ল’ নামে। ব্রোঞ্জ যুগের এই মেয়ে পৃথিবীতে এসেছিল আনুমানিক ৩৪০০ বছর আগে। মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৬ থেকে ১৮ বছর।

তাকে পাওয়া গিয়েছিল একটি কূপাকৃতির সমাধির ভেতরে, ওক গাছের গুঁড়ি কেটে তৈরি একটি কফিনে, যা মোড়ানো ছিল বলের চামড়ায়। ডেনমার্কের ওই অঞ্চলের অম্লীয় মাটির গঠন এমন ছিল যে, সময়ের সাথে সাথে পচন থেমে গিয়েছিল, এবং অলৌকিকভাবে রক্ষা পেয়েছে তার জামাকাপড়, এমনকি কিছু নরম টিস্যুও।

এগ্টভেদ গার্লের উচ্চতা ছিল প্রায় ১.৬ মিটার। তার চুল ছিল ছোট, সোনালি রঙের আর নখ ছিল পরিচ্ছন্ন, ছাঁটা—যা ইঙ্গিত দেয়, নিজের পরিচর্যায় সে বেশ সচেতন ছিল। কিন্তু যা তাকে সবচেয়ে আলাদা করে তোলে, তা হলো তার পোশাক, যা যুগের তুলনায় বেশ ভিন্নই বলতে হবে। সে পরেছিল একটি ঢিলেঢালা, ছোট হাতার উলের ব্লাউজ, যা তার পেটের অংশ অনাবৃত রেখেছিল, এবং একটি ছোট স্কার্ট, যা মোটা উলের তার দিয়ে পাকানো ছিল। কোমরে বাঁধা ছিল ব্রোঞ্জের চাকতিসহ একটি উলের বেল্ট—সম্ভবত প্রতীকী, কিংবা অলঙ্কার। বাহুতে ছিল ব্রোঞ্জের চুড়ি।

তার পায়ের পাশে পাওয়া যায় এক শিশুর দেহাবশেষ—বয়স আনুমানিক ৫ থেকে ৬ বছর। এই শিশুর পরিচয় আজও রহস্য; কে ছিল সে? তার আত্মীয়া, সেবিকা, না কি অন্য কোনো ধর্মীয় অনুষঙ্গ?

মাথার পাশে রাখা ছিল বার্চ গাছের বাকলের তৈরি একটি ছোট বাক্স, যার ভেতরে ছিল তার দৈনন্দিন ব্যবহৃত ব্রোঞ্জের পিন, সূঁচ, ও একধরনের ছিদ্র করার সরঞ্জাম। এসব হয়তো তার কাজে লাগত জামাকাপড় তৈরিতে।

image
Synes godt om
Kommentar
Del
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
15 i

image
Synes godt om
Kommentar
Del
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
15 i

১৯২১ সালে ডেনমার্কের ছোট্ট গ্রাম এগ্টভেদে প্রত্নতত্ত্ববিদরা খুঁজে পেলেন এক কিশোরীর সমাধি, যে আজ পরিচিত ‘এগ্টভেদ গার্ল’ নামে। ব্রোঞ্জ যুগের এই মেয়ে পৃথিবীতে এসেছিল আনুমানিক ৩৪০০ বছর আগে। মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৬ থেকে ১৮ বছর।

তাকে পাওয়া গিয়েছিল একটি কূপাকৃতির সমাধির ভেতরে, ওক গাছের গুঁড়ি কেটে তৈরি একটি কফিনে, যা মোড়ানো ছিল বলের চামড়ায়। ডেনমার্কের ওই অঞ্চলের অম্লীয় মাটির গঠন এমন ছিল যে, সময়ের সাথে সাথে পচন থেমে গিয়েছিল, এবং অলৌকিকভাবে রক্ষা পেয়েছে তার জামাকাপড়, এমনকি কিছু নরম টিস্যুও।

এগ্টভেদ গার্লের উচ্চতা ছিল প্রায় ১.৬ মিটার। তার চুল ছিল ছোট, সোনালি রঙের আর নখ ছিল পরিচ্ছন্ন, ছাঁটা—যা ইঙ্গিত দেয়, নিজের পরিচর্যায় সে বেশ সচেতন ছিল। কিন্তু যা তাকে সবচেয়ে আলাদা করে তোলে, তা হলো তার পোশাক, যা যুগের তুলনায় বেশ ভিন্নই বলতে হবে। সে পরেছিল একটি ঢিলেঢালা, ছোট হাতার উলের ব্লাউজ, যা তার পেটের অংশ অনাবৃত রেখেছিল, এবং একটি ছোট স্কার্ট, যা মোটা উলের তার দিয়ে পাকানো ছিল। কোমরে বাঁধা ছিল ব্রোঞ্জের চাকতিসহ একটি উলের বেল্ট—সম্ভবত প্রতীকী, কিংবা অলঙ্কার। বাহুতে ছিল ব্রোঞ্জের চুড়ি।

তার পায়ের পাশে পাওয়া যায় এক শিশুর দেহাবশেষ—বয়স আনুমানিক ৫ থেকে ৬ বছর। এই শিশুর পরিচয় আজও রহস্য; কে ছিল সে? তার আত্মীয়া, সেবিকা, না কি অন্য কোনো ধর্মীয় অনুষঙ্গ?

মাথার পাশে রাখা ছিল বার্চ গাছের বাকলের তৈরি একটি ছোট বাক্স, যার ভেতরে ছিল তার দৈনন্দিন ব্যবহৃত ব্রোঞ্জের পিন, সূঁচ, ও একধরনের ছিদ্র করার সরঞ্জাম। এসব হয়তো তার কাজে লাগত জামাকাপড় তৈরিতে।

image
Synes godt om
Kommentar
Del
Kubetapps Com
Kubetapps Com  ændrede sit profilbillede
15 i

image
Synes godt om
Kommentar
Del
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
15 i

image
Synes godt om
Kommentar
Del
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
15 i

রক্তের ঝর্ণা 😲
ব্লাড ফলস, অ্যান্টার্কটিকা – পৃথিবীর বুকে রহস্যময় র*ক্তের ঝরনা!

কল্পনা করুন, বরফে ঢাকা এক ভয়ংকর শীতল মরুভূমি, যেখানে জীবন নেই, নেই কোনো প্রাণের স্পন্দন। হঠাৎ সেই শ্বেতশুভ্র জমাট বরফের মাঝখান থেকে গলগল করে বয়ে যাচ্ছে রক্তের মতো লাল জল! ঠিক যেন কোনো অজানা শক্তি বরফের হৃদয় ছিঁড়ে দিয়ে তার রক্ত ঝরাচ্ছে!

এই স্থানটির নাম Blood Falls, রহস্যময় অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থিত এক বিস্ময়কর জলপ্রপাত। ১৯১১ সালে আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকেই এটি বিজ্ঞানীদের অবাক করে রেখেছে। কীভাবে বরফের মাঝে এমন রক্তিম স্রোত সম্ভব?

গবেষকরা বলছেন, প্রায় ২০ লাখ বছর আগে বরফের নিচে আটকে থাকা এক লবণাক্ত হ্রদের জল এই রক্তের ঝরনার মূল উৎস। সেখানে অক্সিজেন নেই, সূর্যের আলো পৌঁছায় না, তবুও সেই জল জীবাণুময়, যেখানে বিরল জীবাণুর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে! লবণাক্ত জলে থাকা আয়রন যখন বাতাসের সংস্পর্শে আসে, তখন মরিচার মতো রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ায় জল রক্তের মতো লাল হয়ে যায়।

কিন্তু রহস্য এখানেই শেষ নয়! এত গভীর বরফের নিচে আটকে থেকেও কীভাবে সেই জলপ্রবাহ টিকে আছে? কীভাবে সেখানে জীবাণুরা বেঁচে আছে? এই জলপ্রপাত কি আমাদের সৌরজগতের কোনো বরফে ঢাকা গ্রহে জীবনের অস্তিত্বের ইঙ্গিত দেয়?

বিজ্ঞানীরা আজও এর সম্পূর্ণ উত্তর খুঁজে পাননি। ব্লাড ফলস যেন পৃথিবীর বুকের এক রহস্যময় ক্ষত, যার ভেতরে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর অজানা গল্প!

image
Synes godt om
Kommentar
Del
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
15 i

image
Synes godt om
Kommentar
Del
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
15 i

রক্তের ঝর্ণা 😲
ব্লাড ফলস, অ্যান্টার্কটিকা – পৃথিবীর বুকে রহস্যময় র*ক্তের ঝরনা!

কল্পনা করুন, বরফে ঢাকা এক ভয়ংকর শীতল মরুভূমি, যেখানে জীবন নেই, নেই কোনো প্রাণের স্পন্দন। হঠাৎ সেই শ্বেতশুভ্র জমাট বরফের মাঝখান থেকে গলগল করে বয়ে যাচ্ছে রক্তের মতো লাল জল! ঠিক যেন কোনো অজানা শক্তি বরফের হৃদয় ছিঁড়ে দিয়ে তার রক্ত ঝরাচ্ছে!

এই স্থানটির নাম Blood Falls, রহস্যময় অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থিত এক বিস্ময়কর জলপ্রপাত। ১৯১১ সালে আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকেই এটি বিজ্ঞানীদের অবাক করে রেখেছে। কীভাবে বরফের মাঝে এমন রক্তিম স্রোত সম্ভব?

গবেষকরা বলছেন, প্রায় ২০ লাখ বছর আগে বরফের নিচে আটকে থাকা এক লবণাক্ত হ্রদের জল এই রক্তের ঝরনার মূল উৎস। সেখানে অক্সিজেন নেই, সূর্যের আলো পৌঁছায় না, তবুও সেই জল জীবাণুময়, যেখানে বিরল জীবাণুর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে! লবণাক্ত জলে থাকা আয়রন যখন বাতাসের সংস্পর্শে আসে, তখন মরিচার মতো রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ায় জল রক্তের মতো লাল হয়ে যায়।

কিন্তু রহস্য এখানেই শেষ নয়! এত গভীর বরফের নিচে আটকে থেকেও কীভাবে সেই জলপ্রবাহ টিকে আছে? কীভাবে সেখানে জীবাণুরা বেঁচে আছে? এই জলপ্রপাত কি আমাদের সৌরজগতের কোনো বরফে ঢাকা গ্রহে জীবনের অস্তিত্বের ইঙ্গিত দেয়?

বিজ্ঞানীরা আজও এর সম্পূর্ণ উত্তর খুঁজে পাননি। ব্লাড ফলস যেন পৃথিবীর বুকের এক রহস্যময় ক্ষত, যার ভেতরে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর অজানা গল্প!

image
Synes godt om
Kommentar
Del
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
15 i

image
Synes godt om
Kommentar
Del
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
15 i

এক পিতার নীরব ত্যাগ আর সেই কন্যারা যারা বদলে দিল পৃথিবী!

১৯৮৫ — পূর্ব আফ্রিকার এক শান্ত গ্রামের মানুষ ড্যানিয়েল দাঁড়িয়ে আছেন খালি পায়ে, সঙ্গে তার তিন মেয়ে। তার স্ত্রী আগের বছর সন্তান জন্মের সময় মারা গিয়েছিলেন। তিনি আর বিয়ে করেননি। সময় ছিল না—মনও ছিল না।
তিনি ছিলেন কৃষক, নির্মাতা, পিতা, আর স্বপ্নদ্রষ্টা—সব মিলিয়ে একজন মানুষ। তাদের ঘরে ছিল না বিদ্যুৎ। কিছু রাতে রাতের খাবার মানেই ছিল শুধু সেদ্ধ মূল আর পানি। কিন্তু যা তারা পেত—যা ড্যানিয়েল সবসময় নিশ্চিত করতেন—তা ছিল মর্যাদা।

প্রতিদিন ভোরের আগেই তিনি মেয়েদের জাগিয়ে তুলতেন এবং দুই মাইল হেঁটে নিয়ে যেতেন স্কুলে। তিনি নিজে পড়তে বা লিখতে পারতেন না, কিন্তু প্রতিদিন শ্রেণিকক্ষের বাইরে ছায়ায় বসে থাকতেন—শুধু যাতে মেয়েরা একা হেঁটে বাড়ি ফিরতে না হয়।
কখনও তিনি নিজে না খেয়ে থাকতেন, যাতে তারা একটি পেন্সিল কিনতে পারে। পরীক্ষার ফি দিতে নিজের বিয়ের আংটি বিক্রি করেছিলেন। হাতের পাঠ্যবই কিনতে—যার অনেক পৃষ্ঠাই অনুপস্থিত—ফসল তোলার মৌসুমে একসাথে তিনটি কাজ করতেন।

মানুষ হাসতো।
“ওরা মেয়ে,” তারা বলত।
“ওদের কী ভবিষ্যৎ আছে?”
ড্যানিয়েল কিছু বলতেন না।
তিনি শুধু মেয়েদের পাশে হেঁটে যেতেন।
বছর কেটে গেল। একে একে তারা স্নাতক হলো।
একে একে তারা বৃত্তি পেল।
এবং একে একে… তারা পাড়ি দিল সমুদ্র পেরিয়ে।

২০২৫ — সেই ছবির চল্লিশ বছর পর, বিশ্ব দেখল এক অপ্রত্যাশিত দৃশ্য: একটি নতুন ছবি—সেই একই মানুষ, এবার একটি হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন—তার তিন মেয়ের সঙ্গে, সবার গায়ে সাদা কোট।
ডাক্তার তিনজনই।

যখন তাকে জিজ্ঞেস করা হলো তিনি কেমন অনুভব করছেন, ড্যানিয়েলের চোখে জল এসে গেল, আর আস্তে করে বললেন:
“আমি তাদের পৃথিবী দিতে পারিনি। শুধু পৃথিবীকে তাদের আশা কেড়ে নিতে দিইনি।”

তিনি হাত দিয়ে ফসল ফলিয়েছেন—কিন্তু হৃদয় দিয়ে গড়েছেন ডাক্তার। আর সেই নীরব মানুষটির ছায়ায়, যাকে পৃথিবী কখনও চিনত না, তিন কন্যা উঠে দাঁড়াল… আর বদলে দিল পৃথিবীকে। 💔🌍👩🏽‍⚕️

image
Synes godt om
Kommentar
Del
Showing 1608 out of 19214
  • 1604
  • 1605
  • 1606
  • 1607
  • 1608
  • 1609
  • 1610
  • 1611
  • 1612
  • 1613
  • 1614
  • 1615
  • 1616
  • 1617
  • 1618
  • 1619
  • 1620
  • 1621
  • 1622
  • 1623

Rediger tilbud

Tilføj niveau








Vælg et billede
Slet dit niveau
Er du sikker på, at du vil slette dette niveau?

Anmeldelser

For at sælge dit indhold og dine indlæg, start med at oprette et par pakker. Indtægtsgenerering

Betal med tegnebog

Betalingsadvarsel

Du er ved at købe varerne, vil du fortsætte?

Anmod om tilbagebetaling