ছেলে অস্ট্রেলিয়া থাকে। প্রতিমাসে বাবার একাউন্টে টাকা পাঠায়। বাবা সেখান থেকে কিছু টাকা তুলে সংসার চালায়, বাকী টাকা জমা থাকে একাউন্টে। গত দুই বছর এভাবেই চলেছে তাদের সংসার। এরই মধ্যে ছেলের পাঠানো টাকা জমা হতে হতে দশ লাখে পরিণত হয়েছে।
এবার ছেলে সেই টাকা তার মায়ের নামে ফিক্সড ডিপোজিট করে রাখতে চায়। বাবাও তাতে খুশি।
আজ বাবা-মা জনতা ব্যাংক, দাউদকান্দি শাখায় আসেন। তারা যখন আমার সামনে বসা, এ সময় ছেলে আমাকে ফোন দিয়ে অনুরোধ করে- আমি যেনো পুরো দশ লাখ টাকা তার মায়ের হাতে কিছুক্ষণের জন্য তুলে দেই। সে ছেলের কামাইয়ের টাকা নিজ হাতে ছুঁয়ে দেখবে।
তার কথা শোনে আমি কিছুক্ষণ চুপ হয়ে গেলাম!
মায়ের সেই ছোট্ট খোকাটি আজ অনেক বড় হয়েছে।
সে কেবল তার কামাইয়ের টাকা পরিমান বা সংখ্যা দিয়ে মাকে বুঝাতে চায় না, মায়ের চোখে দৃশ্যমান করতে চায়।
দেখো মা- এই টাকা তোমার খোকা তোমার জন্য জোগার করেছে!
ছেলের কথাগুলো শোনছিলাম, আর মনে মনে ভাবছিলাম ছোট্ট বেলার “বীরপুরুষ” কবিতাটির কথা-
মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে
মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।
তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চড়ে
দরজা দুটো একটুকু ফাঁক করে,
আমি যাচ্ছি রাঙ্গা ঘোড়ার ‘পরে
টগবগিয়ে তোমার পাশে পাশে।
আজকাল তো অনেক মায়েরা জানতেই পারে না তার ছেলের রোজগারের খবর !
প্রতিটি মায়ের এমন একটি করে “বীরপুরুষ”থাকুক..💗🥰
ছবিতে একটি শকুন বসে আছে ক'ঙ্কা'লসার এক শিশুর মৃ' ত্যুর অপেক্ষায়, যেন মা' রা গেলেই সে ঝাঁপিয়ে পড়বে লক্ষ্যবস্তুর উপর! ছবিটি তুলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার।
১৯৯৩ সালের মার্চ মাস। দুর্ভিক্ষ পীড়িত সুদান। কোথাও একফোঁটা দানা নেই। ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর শিশুটি এক মুঠো খাবারের সন্ধানে আয়োদ শহর থেকে আধা মাইল দূরে জাতিসংঘের খাদ্য গুদামের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল।
এক পর্যায়ে সে তার মৃ' তপ্রা' য় নিথর দে'হটি নিয়ে উবু হয়ে মাটিতে মাথা রেখে বসে পড়ে।
ঠিক তখনই একটা শকুন এসে লোলুপ দৃষ্টি হেনে শি'শুটির মাং' স ভ'ক্ষ' ণ করার জন্য প্রতীক্ষা করতে থাকে।
এই ছবি The New York Times এ প্রকাশিত হলে বিশ্বজুড়ে তো'ল'পা'ড় সৃষ্টি হয়। ১৯৯৪ সালে সেরা ফিচার ফটোগ্রাফির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার জিতে নেয় ছবিটি।
কিন্তু ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার পুরস্কার জেতার ৪ মাসের মাথায় মাত্র ৩৩ বছর বয়সে নিজেই নিজেকে শে'ষ করে বসেন। পরে জানা যায় ছবিটি তোলার পর থেকেই তিনি মা'নসিকভাবে ভে'ঙে পড়েছিলেন! মৃ'ত্যু'র আগে ছবিটির বিষয়ে কেভিন কার্টার তার ডায়রিতে লিখেছিলেন :
"হে পরম করুণাময়, আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি কোনও খাবার, তা সে যত খারাপ স্বাদেরই হোক না কেন আমি সেটা নষ্ট করব না, এমনকি আমার পেটে ক্ষুধা না থাকলেও না!
আমি প্রার্থনা করি, আমরা চারপাশের পৃথিবীর প্রতি আরো সংবেদনশীল হব এবং আমরা আমাদের ভেতরের স্বার্থপরতা এবং সংকীর্ণতা দ্বারা অন্ধ হয়ে যাব না।
আমি আরো প্রার্থনা করি, তুমি ওই ছোট্ট ছেলেটিকে রক্ষা করবে, পথ দেখাবে আর ওকে ওর দুঃখ থেকে মুক্তি দেবে। এই ছবি যেন মানুষকে মনে করিয়ে দেয় ওই শিশুটির তুলনায় তারা কতটা ভাগ্যবান, কারণ তোমার করুণা ছাড়া কারো ভাগ্যে একটি দানাও জোটে না। বিদায়
পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়া মাউন্ট এভারেস্টের শীর্ষে দাঁড়িয়ে যখন অভিযাত্রীরা দিগন্ত দেখেন, তখন হয়তো অনেকেই ভাবেন না যে, তাদের পায়ের নিচে থাকা পাথরগুলো একসময় ছিল এক প্রাচীন সমুদ্রের গভীরে! অবিশ্বাস্য মনে হলেও, এটি সম্পূর্ণ বিজ্ঞানভিত্তিক এবং সত্য। এভারেস্টের চূড়ায় পাওয়া সামুদ্রিক প্রাণীর জীবাশ্মই এর অকাট্য প্রমাণ।
এভারেস্টের চূড়ায় যে ধূসর চুনাপাথর দেখা যায়, ভূতত্ত্ববিদরা তাকে ‘কমোলাংমা লাইমস্টোন’ নামে চেনেন। এই পাথরের মধ্যে ৪৭০ থেকে ৪৮৮ মিলিয়ন বছর আগের অর্ডোভিশিয়ান যুগের সামুদ্রিক অমেরুদণ্ডী প্রাণীর জীবাশ্ম, যেমন ট্রাইলোবাইট, ব্র্যাকিওপড, অস্টরাকোড এবং ক্রিনয়েড পাওয়া যায়। এই জীবাশ্মগুলো কেবল এভারেস্টের চূড়াতেই নয়, সমগ্র হিমালয় জুড়েই পাওয়া যায়। এই আবিষ্কার কেবল একটি কৌতূহল নয়, বরং এটি পৃথিবীর ভূতাত্ত্বিক ইতিহাসের এক গভীর রহস্য উন্মোচন করে। এই প্রাচীন সামুদ্রিক প্রাণীরা যখন জীবিত ছিল, তখন হিমালয় তো দূরের কথা, ভারত উপমহাদেশও আজকের অবস্থানে ছিল না। এই জীবাশ্মগুলো ইঙ্গিত দেয় যে, যে শৃঙ্গ এখন পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থানে, তা কোটি কোটি বছর আগে সমুদ্রের নিচে গঠিত হয়েছিল।
এর পেছনের কারণ হলো পৃথিবীর গতিশীল ভূত্বকের এক অসাধারণ প্রক্রিয়া, যা ‘প্লেট টেকটোনিক্স’ নামে পরিচিত। আজ থেকে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ মিলিয়ন বছর আগে, ভারতীয় টেকটোনিক প্লেটটি দ্রুত গতিতে উত্তর দিকে সরে এসে ইউরেশীয় প্লেটের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এই দুই বিশাল মহাদেশীয় প্লেটের মাঝখানে এক বিশাল প্রাচীন সমুদ্র ছিল, যার নাম ছিল টেথিস সাগর। ভারতীয় প্লেট যখন ইউরেশীয় প্লেটের দিকে এগোতে থাকে, তখন “টেথিস সাগরের তলদেশ” ধীরে ধীরে সংকুচিত হতে থাকে এবং এর শিলাস্তরগুলো একে অপরের সাথে ধাক্কা খেয়ে উপরের দিকে উঠে আসতে শুরু করে।
যেহেতু ভারতীয় এবং ইউরেশীয় উভয় প্লেটের পাথরের ঘনত্ব প্রায় একই ছিল, তাই একটি প্লেট অন্যটির নিচে পুরোপুরি ঢুকে যেতে পারেনি। এর ফলে, প্রচণ্ড চাপের কারণে ভূত্বক ভাঁজ হয়ে এবং চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে উপরের দিকে ঠেলে উঠতে থাকে, যা হিমালয় পর্বতমালার সৃষ্টি করে। এই প্রক্রিয়াটি আজও চলমান। হিমালয় পর্বতমালা, যার মধ্যে এভারেস্টও রয়েছে, প্রতি বছর প্রায় ১ সেন্টিমিটারেরও বেশি করে উঁচু হচ্ছে।
এমনকি এভারেস্টের চূড়ায় পাওয়া সেই প্রাচীন চুনাপাথরও এই প্রচণ্ড তাপ ও চাপের কারণে পরিবর্তিত হয়ে নিম্ন-গ্রেডের রূপান্তরিত শিলাতে পরিণত হয়েছে, যা পৃথিবীর অবিরাম পরিবর্তনের এক জীবন্ত প্রমাণ। এভারেস্টের এই সামুদ্রিক জীবাশ্মগুলো কেবল একটি চমকপ্রদ তথ্য নয়, বরং এটি প্লেট টেকটোনিক্স তত্ত্বের অন্যতম প্রধান প্রমাণ। ১৯১৫ সালে যখন এই তত্ত্বটি প্রথম প্রস্তাবিত হয়, তখন এভারেস্টের চূড়ায় সামুদ্রিক জীবাশ্মের উপস্থিতি বিজ্ঞানীদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র হিসেবে কাজ করেছিল, যা পৃথিবীর মহাদেশগুলোর গতিশীলতা এবং পর্বতমালা সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে বুঝতে সাহায্য করে।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়া মাউন্ট এভারেস্টের শীর্ষে দাঁড়িয়ে যখন অভিযাত্রীরা দিগন্ত দেখেন, তখন হয়তো অনেকেই ভাবেন না যে, তাদের পায়ের নিচে থাকা পাথরগুলো একসময় ছিল এক প্রাচীন সমুদ্রের গভীরে! অবিশ্বাস্য মনে হলেও, এটি সম্পূর্ণ বিজ্ঞানভিত্তিক এবং সত্য। এভারেস্টের চূড়ায় পাওয়া সামুদ্রিক প্রাণীর জীবাশ্মই এর অকাট্য প্রমাণ।
এভারেস্টের চূড়ায় যে ধূসর চুনাপাথর দেখা যায়, ভূতত্ত্ববিদরা তাকে ‘কমোলাংমা লাইমস্টোন’ নামে চেনেন। এই পাথরের মধ্যে ৪৭০ থেকে ৪৮৮ মিলিয়ন বছর আগের অর্ডোভিশিয়ান যুগের সামুদ্রিক অমেরুদণ্ডী প্রাণীর জীবাশ্ম, যেমন ট্রাইলোবাইট, ব্র্যাকিওপড, অস্টরাকোড এবং ক্রিনয়েড পাওয়া যায়। এই জীবাশ্মগুলো কেবল এভারেস্টের চূড়াতেই নয়, সমগ্র হিমালয় জুড়েই পাওয়া যায়। এই আবিষ্কার কেবল একটি কৌতূহল নয়, বরং এটি পৃথিবীর ভূতাত্ত্বিক ইতিহাসের এক গভীর রহস্য উন্মোচন করে। এই প্রাচীন সামুদ্রিক প্রাণীরা যখন জীবিত ছিল, তখন হিমালয় তো দূরের কথা, ভারত উপমহাদেশও আজকের অবস্থানে ছিল না। এই জীবাশ্মগুলো ইঙ্গিত দেয় যে, যে শৃঙ্গ এখন পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থানে, তা কোটি কোটি বছর আগে সমুদ্রের নিচে গঠিত হয়েছিল।
এর পেছনের কারণ হলো পৃথিবীর গতিশীল ভূত্বকের এক অসাধারণ প্রক্রিয়া, যা ‘প্লেট টেকটোনিক্স’ নামে পরিচিত। আজ থেকে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ মিলিয়ন বছর আগে, ভারতীয় টেকটোনিক প্লেটটি দ্রুত গতিতে উত্তর দিকে সরে এসে ইউরেশীয় প্লেটের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এই দুই বিশাল মহাদেশীয় প্লেটের মাঝখানে এক বিশাল প্রাচীন সমুদ্র ছিল, যার নাম ছিল টেথিস সাগর। ভারতীয় প্লেট যখন ইউরেশীয় প্লেটের দিকে এগোতে থাকে, তখন “টেথিস সাগরের তলদেশ” ধীরে ধীরে সংকুচিত হতে থাকে এবং এর শিলাস্তরগুলো একে অপরের সাথে ধাক্কা খেয়ে উপরের দিকে উঠে আসতে শুরু করে।
যেহেতু ভারতীয় এবং ইউরেশীয় উভয় প্লেটের পাথরের ঘনত্ব প্রায় একই ছিল, তাই একটি প্লেট অন্যটির নিচে পুরোপুরি ঢুকে যেতে পারেনি। এর ফলে, প্রচণ্ড চাপের কারণে ভূত্বক ভাঁজ হয়ে এবং চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে উপরের দিকে ঠেলে উঠতে থাকে, যা হিমালয় পর্বতমালার সৃষ্টি করে। এই প্রক্রিয়াটি আজও চলমান। হিমালয় পর্বতমালা, যার মধ্যে এভারেস্টও রয়েছে, প্রতি বছর প্রায় ১ সেন্টিমিটারেরও বেশি করে উঁচু হচ্ছে।
এমনকি এভারেস্টের চূড়ায় পাওয়া সেই প্রাচীন চুনাপাথরও এই প্রচণ্ড তাপ ও চাপের কারণে পরিবর্তিত হয়ে নিম্ন-গ্রেডের রূপান্তরিত শিলাতে পরিণত হয়েছে, যা পৃথিবীর অবিরাম পরিবর্তনের এক জীবন্ত প্রমাণ। এভারেস্টের এই সামুদ্রিক জীবাশ্মগুলো কেবল একটি চমকপ্রদ তথ্য নয়, বরং এটি প্লেট টেকটোনিক্স তত্ত্বের অন্যতম প্রধান প্রমাণ। ১৯১৫ সালে যখন এই তত্ত্বটি প্রথম প্রস্তাবিত হয়, তখন এভারেস্টের চূড়ায় সামুদ্রিক জীবাশ্মের উপস্থিতি বিজ্ঞানীদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র হিসেবে কাজ করেছিল, যা পৃথিবীর মহাদেশগুলোর গতিশীলতা এবং পর্বতমালা সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে বুঝতে সাহায্য করে।
Kiddy Store Fortune Review–Profits in the Billion Dollar Kids Market
Launch your profitable kids' printable business instantly. Kiddy Store Fortune delivers a ready-to-sell digital storefront, pre-loaded with 10,000+ high-quality designs. Skip the product creation and complex setup. This complete solution provides everything you need to generate sales and build a valuable brand from day one, effortlessly. Your path to success starts now.
<<< Get Kiddy Store Fortune Now >>>
What is Kiddy Store Fortune?
Kiddy Store Fortune is a complete, ready-made business solution for aspiring entrepreneurs looking to enter the lucrative kids' printable market. It provides a fully-functional and aesthetically designed online store, pre-loaded with an extensive library of over 10,000 high-quality, customizable digital products. This turnkey system eliminates the need for design skills, product creation, and technical setup, allowing you to start generating sales immediately. It's designed to build a sustainable brand and provide a consistent source of passive income with minimal ongoing effort.
<<<Watch Kiddy Store Fortune Demo>>>
Final Opinion
Stop the endless creation and complex setup. Kiddy Store Fortune delivers a ready-to-go business with 10,000+ premium designs. Launch your profitable brand instantly and start making sales today. Your shortcut to success is here.
<<<Click Here to Secure Your Fortune Now>>>
#kiddy #kiddystore #kiddystorefortune #kiddystorefortunereview #kidsmarket
How Professional Photography Captures Emotions That Filters Can’t
We all take photos every day. We snap them on our phones, add filters, and share them online. However, even with filters, something feels missing. The raw emotions often fade behind digital edits. Therefore, real feelings deserve more than a filter. This is where the photography service in Fort Lauderdale FL shines because our goal is not just to take a photo, but to capture your heart. And with the right touch, every smile, tear, and laugh lives forever.
Learn More :
https://writoka.com/2025/09/26..../how-professional-ph