জাপানের আইসক্রিম কোম্পানি আকাগি নিউগিও (Akagi Nyugyo) তাদের বিখ্যাত “গারিগারি-কুন” (Garigari-kun) পপসিকেলের দাম ২৫ বছর পর প্রথমবারের মতো বাড়িয়েছে।
বৃদ্ধিটা কত জানেন ? মাত্র ১০ ইয়েন, মানে প্রায় ৯ সেন্ট।
কিন্তু চুপচাপ লেবেল বদলে দেওয়ার বদলে তারা জাতীয় টেলিভিশনে গিয়ে একটা পূর্ণাঙ্গ বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্ষমা চাইল। বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, কোম্পানির কর্মকর্তারা গভীরভাবে মাথা নত করে বলছেন— “আমরা ২৫ বছর ধরে একই দাম রেখেছিলাম, কিন্তু… আর পারছিনা ।”
শুধু জাপানেই হয়তো এমনটা সম্ভব—কোনো কোম্পানি কয়েক সেন্ট দাম বাড়িয়েও টেলিভিশনে মাথা নত করে ক্ষমা চাইছে।
সত্যি বলতে কী, এটা আমার দেখা সবচেয়ে আন্তরিক আর হৃদয়ছোঁয়া “সরি”।
দর্শক এমন কোনো ঘটনা আপনারা দেখেছেন?
রংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে এ্যানথ্রাক্স। গত দুই মাসে এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। ইতোমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন দুইজন। পাশাপাশি মারা গেছে প্রায় ১ হাজার গবাদি পশু।
গত আগস্ট মাসে অসুস্থ গরুর মাংস কাটতে গিয়ে সংক্রমিত হন উপজেলার পারুল ইউনিয়নের মাইটাল এলাকার কৃষক আব্দুর রাজ্জাক। কয়েক দিনের মধ্যেই তার শরীরে জ্বর, ফোড়া ও ঘা ছড়িয়ে পড়ে। পরে তাকে রংপুর কমিউনিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার।
রংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে এ্যানথ্রাক্স। গত দুই মাসে এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। ইতোমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন দুইজন। পাশাপাশি মারা গেছে প্রায় ১ হাজার গবাদি পশু।
গত আগস্ট মাসে অসুস্থ গরুর মাংস কাটতে গিয়ে সংক্রমিত হন উপজেলার পারুল ইউনিয়নের মাইটাল এলাকার কৃষক আব্দুর রাজ্জাক। কয়েক দিনের মধ্যেই তার শরীরে জ্বর, ফোড়া ও ঘা ছড়িয়ে পড়ে। পরে তাকে রংপুর কমিউনিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার।
আহা জাস্টিন বিবার! আহা জীবন!
কিশোর বয়সে পুরো বিশ্বকে ঝড়ের মতো কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। ‘বেবি’ গান গেয়ে রাতারাতি তারকা বনে যাওয়া জাস্টিন বিবার একসময় নাম, যশ, খ্যাতি আর অর্থ—সবই নিজের ঝুলিতে পেয়েছিলেন। বিলাসবহুল জীবন, প্রাইভেট জেটে ভ্রমণ, লাখো ভক্তের উন্মাদনা—সবই ছিল তার প্রতিদিনের বাস্তবতা।
কিন্তু সেই উজ্জ্বল আলো আজ যেন ম্লান হয়ে গেছে। বর্তমানে বিবার ৩১.৫ মিলিয়ন ডলারের ঋণে জর্জরিত। শারীরিকভাবে অসুস্থ, একের পর এক কনসার্ট বাতিল হচ্ছে। একসময় যেসব টিকিট পেতে ভক্তরা হাহাকার করত, আজ সেই মঞ্চ যেন নিস্তব্ধ।
অতীতের অগোছালো জীবন, নেশা আর অহঙ্কার তাকে ঠেলে দিয়েছে কঠিন বাস্তবতার দিকে। যে হাত একসময় কোটি ডলারের চেক সই করত, আজ সেই হাত স্ত্রীর ভরসা খুঁজছে। স্ত্রী হেইলি বিবারের কসমেটিক ব্র্যান্ড ‘রোড’-এর আয় দিয়েই চলছে তাদের সংসার।
তবে এখানেই শেষ নয়। বিবারের জীবনে অন্ধকার নামলেও একটি আলো রয়ে গেছে—তার স্ত্রী। তিনি প্রমাণ করেছেন, প্রকৃত সম্পর্ক বোঝা যায় কেবল খারাপ সময়ে।
জাস্টিন বিবারের গল্প আজ বিশ্বকে নতুন করে ভাবতে শেখায়—
সাফল্য যদি নিয়ন্ত্রণহীন হয়, তবে তা ধ্বংস ডেকে আনে। শরীর, সম্পর্ক আর অর্থ—এই তিনের ভারসাম্য না থাকলে জীবন ছিটকে পড়ে অন্ধকারে। কিন্তু ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ফিরে আসাই হলো জীবনের আসল শক্তি।
বিবার হয়তো আবার নতুন করে জন্ম নেবেন। আর তার প/ত/নের গল্পই আমাদের জন্য হয়ে থাকবে এক অমূল্য শিক্ষা।
আহা জাস্টিন বিবার! আহা জীবন!
কিশোর বয়সে পুরো বিশ্বকে ঝড়ের মতো কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। ‘বেবি’ গান গেয়ে রাতারাতি তারকা বনে যাওয়া জাস্টিন বিবার একসময় নাম, যশ, খ্যাতি আর অর্থ—সবই নিজের ঝুলিতে পেয়েছিলেন। বিলাসবহুল জীবন, প্রাইভেট জেটে ভ্রমণ, লাখো ভক্তের উন্মাদনা—সবই ছিল তার প্রতিদিনের বাস্তবতা।
কিন্তু সেই উজ্জ্বল আলো আজ যেন ম্লান হয়ে গেছে। বর্তমানে বিবার ৩১.৫ মিলিয়ন ডলারের ঋণে জর্জরিত। শারীরিকভাবে অসুস্থ, একের পর এক কনসার্ট বাতিল হচ্ছে। একসময় যেসব টিকিট পেতে ভক্তরা হাহাকার করত, আজ সেই মঞ্চ যেন নিস্তব্ধ।
অতীতের অগোছালো জীবন, নেশা আর অহঙ্কার তাকে ঠেলে দিয়েছে কঠিন বাস্তবতার দিকে। যে হাত একসময় কোটি ডলারের চেক সই করত, আজ সেই হাত স্ত্রীর ভরসা খুঁজছে। স্ত্রী হেইলি বিবারের কসমেটিক ব্র্যান্ড ‘রোড’-এর আয় দিয়েই চলছে তাদের সংসার।
তবে এখানেই শেষ নয়। বিবারের জীবনে অন্ধকার নামলেও একটি আলো রয়ে গেছে—তার স্ত্রী। তিনি প্রমাণ করেছেন, প্রকৃত সম্পর্ক বোঝা যায় কেবল খারাপ সময়ে।
জাস্টিন বিবারের গল্প আজ বিশ্বকে নতুন করে ভাবতে শেখায়—
সাফল্য যদি নিয়ন্ত্রণহীন হয়, তবে তা ধ্বংস ডেকে আনে। শরীর, সম্পর্ক আর অর্থ—এই তিনের ভারসাম্য না থাকলে জীবন ছিটকে পড়ে অন্ধকারে। কিন্তু ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ফিরে আসাই হলো জীবনের আসল শক্তি।
বিবার হয়তো আবার নতুন করে জন্ম নেবেন। আর তার প/ত/নের গল্পই আমাদের জন্য হয়ে থাকবে এক অমূল্য শিক্ষা।
ছবিটা কি বুঝলেন?
দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারের সামনে যারা কাজ করেন, তাদের একটা কমন সমস্যা ঘাড়ে ব্যথা। আর এই ঘাড়ে ব্যথাটি হচ্ছে কম্পিউটারে কাজ করার ভুল পদ্ধতির কারণে।
আসুন দেখি কেন হচ্ছে.....
একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মাথার ওজন সাধারণত ৩- ৫ কেজি হয়ে থাকে.
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, কেউ যদি মাথাটাকে সোজা কাজ করে,তাহলে তার ঘাড়ে কোন ধরনের অতিরিক্ত প্রেসার পড়ে না.
কেউ যদি তার ঘাড়কে ৩০ ডিগ্রি সামনে বাঁকিয়ে কাজ করে, তাহলে তার ঘাড়ে অতিরিক্ত ১৮ কেজি ওজন চাপ দেয় ।
কেউ যদি তার ঘাড়কে ৪৫° সামনে বাঁকিয়ে কাজ করে তাহলে তার ঘাড়ের মধ্যে অতিরিক্ত ২৪ কেজি ওজন চাপ দেয়।
আর কেউ যদি তার ঘাড়কে ৭০ ডিগ্রি পরিমান সামনে বাঁকিয়ে কাজ করে, তাহলে তার ঘাড়ের মধ্যে অতিরিক্ত ২৮ কেজি ওজন চাপ দেয়।
এই অতিরিক্ত ওজনের ফলে ঘাড় ব্যথা শুরু হয়ে যায়।
এখন কি বোঝা গেল ভুল ভাবে কম্পিউটারে কাজ করলে কেন ঘাড় ব্যথা হয়?
একটু সচেতনতাই পারে এই সমস্যা থেকে আমাদের মুক্তি দিতে।