আদরের সন্তান খু*ন হচ্ছে নিজেরই হাতে...🥲
অসুস্থ অবস্থায় এ বাচ্চাটিকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। কিন্তু কর্তব্যরত চিকিৎসক বাচ্চাটিকে মৃত ঘোষণা করেছেন।
চিকিৎসক জানান, অতিরিক্ত খাবার খাওয়ানোর কারনে বাচ্চাটি মারা গেছে।
জোর করে বেশী পরিমান খাওয়ার খাওয়াতে গিয়ে বাচ্চাদের এমন পরিনতি ডেকে আনবেন না।
প্রয়োজনের অতিরিক্ত হলে যে কোন কিছুই বিপদজনক এ বিষয়টি সকলেরই মনে রাখা দরকার।v
ছবিটিতে যে প্রাণীটি দেখা যাচ্ছে, সেটি হলো একটি giant wolffish। এটি একটি সামুদ্রিক মাছ যা উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের ঠান্ডা পানিতে বসবাস করে।
লম্বায় প্রায় ১.৫ মিটার (৫ ফুট) পর্যন্ত হতে পারে এবং ওজনে ১৮ কেজি বা তার বেশি হতে পারে।
এদের "ওল্ফিশ" (wolffish) বলা হয় কারণ এদের দাঁত এবং মুখের গঠন নেকড়ের মতো ভয়ংকর।
এরা সাধারণত গভীর সমুদ্রের তলদেশে থাকে এবং খুব একটা মানুষের সামনে আসে না।
মার্গারেট মিডকে একবার তাঁর এক ছাত্র জিজ্ঞাসা করেছিল, “সভ্যতার সূচনা কোথা থেকে?”
সেই ছাত্র হয়তো আশা করেছিল যে মিড হয়তো চাকা, মাটির পাত্রের ভাঙা টুকরো, মাছ ধরার কাঁটা বা অন্য কোনো প্রাচীন যন্ত্রের কথা বলবেন। কিন্তু মিড বললেন—
“একটি গুহায়, যেখানে একটি জোড়া লাগানো উরুর হাড় পাওয়া গিয়েছিল।”
ছাত্র অবাক হয়ে এর কারণ জানতে চাইলে মিড ব্যাখ্যা করলেন—
"প্রাণী জগতে যদি কারো পা ভেঙে যায়, তবে তার মৃত্যু অবধারিত। কারণ সে নিজের খাবারের ব্যবস্থা করতে পারে না, শত্রুদের হাত থেকে পালাতে পারে না। মূল কথা হলো সে টিকে থাকতে পারে না। কিন্তু একটি জোড়া লাগানো উরুর হাড় প্রমাণ করে, একজন আহত মানুষ, যার উরুর হাড় ভেঙে গিয়েছিল— কেউ তার পাশে ছিল। কেউ সাহায্য করেছিল, কেউ যত্ন নিয়েছিল, খাবার দিয়েছিল, পাহারা দিয়েছিল। কেউ ধৈর্য্যের সাথে তার সুস্থ হওয়ার অপেক্ষা করেছিল।
তাই সভ্যতার প্রথম চিহ্ন কোনো আবিষ্কার নয়। বরং তা হলো সহানুভূতি, ধৈর্য্য, মানুষের হৃদয়।"
তারা কি উটের দিকে দেখে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?
উট নোনা পানি পান করতে পারে, এমনকি মৃত সাগরের পানিও,এতে তার রক্তচাপ বাড়ে না।
কারণ,তার কিডনি পানিকে ফিল্টার করে,যাতে সে তা তাজা পান করতে পারে। কাজেই তার কিডনি লবণ থেকে পানি আলাদা করে দেয়।
উট কাঁটা খেতে পারে,এতে তার পাকস্থলী ও অন্ত্রের কোনো ক্ষতি হয় না, কারণ তার লালা এসিডের মত,যা কাঁটা গলিয়ে দেয়। পরে সে ওই কাঁটা রুটি ও আটার মতো খেয়ে ফেলে। এজন্য হাতে পায়ে কাঁটা ফুটলে আরব বেদুইনরা সেখানে উটের লালা লাগিয়ে দেয়। এবং সেই কাঁটা গলে বেরিয়ে আসে।
উটের চোখের পর্দা দুটি। একটি পাপড়ির পর্দা এবং অন্যটি মাংসের। এজন্য মরুভূমির ধূলিকণার মধ্যে চলতে পারে এবং তার চোখের ক্ষতি হয় না। কারণ সে তখন স্বচ্ছ পাপড়ির পর্দা বন্ধ করে দেয়।
উট তার দেহের তাপমাত্রা পরিবর্তন করতে পারে। বরফঢাকা জমিতে থাকলে সে তার তাপমাত্রা বাড়াতে পারে এবং উত্তপ্ত মরুভূমিতে থাকলে সে তার তাপমাত্রা কমাতে পারে।
আদরের সন্তান খু*ন হচ্ছে নিজেরই হাতে...🥲
অসুস্থ অবস্থায় এ বাচ্চাটিকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। কিন্তু কর্তব্যরত চিকিৎসক বাচ্চাটিকে মৃত ঘোষণা করেছেন।
চিকিৎসক জানান, অতিরিক্ত খাবার খাওয়ানোর কারনে বাচ্চাটি মারা গেছে।
জোর করে বেশী পরিমান খাওয়ার খাওয়াতে গিয়ে বাচ্চাদের এমন পরিনতি ডেকে আনবেন না।
প্রয়োজনের অতিরিক্ত হলে যে কোন কিছুই বিপদজনক এ বিষয়টি সকলেরই মনে রাখা দরকার।