ইংরেজি লিখে বাংলায় চ্যাটিং 😁🤣
- Bai kamon achan?
- ভালো। আপনি?
- balo na. amar baba ra pulis dorsa
- আপনার বাবারা পুলিশ ধরছে মানে? আপনার কয়টা বাবা?
- ara bai. Bollam abba ra pulis dorsa?
- কি বলেন আপনার আব্বারা পুলিশ ধরছে?
- ara dur. Koilam pulis dorsa abba ra
- ওহ আচ্ছা, আপনার আব্বারে পুলিশ ধরছে, তা আগে বলবেন তো!
- hum.
- কবে ধরছে পুলিশ?
- gotokal
- আপনার বাবা কি করছিল? কেন ধরছে পুলিশ?
- Amar abba gua kala
- নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ! আপনার বাবার কি কালো কি বলেন এইগুলা?
- ara bai. Koilam Amar baba gua kala
- একটা মানুষের গোয়া কালা হইতেই পারে, এরজন্য পুলিশ কেন ধরবে?
- Ara dur. Kalo na kalo na, koilam gua kala
- ও আচ্ছা, আপনার বাবা জুয়া খেলে!
- hum
- আপনারও কি gua kala. না মানে আপনিও কি জুয়া খেলেন?
- na bai. Ami hagi
- নাউজুবিল্লাহ! কী বলেন এইগুলা?
- hum sotti ami hagi
- ধুর আপনি আর মেসেজ দিয়েন না তো!
- sotti ami hagi bai
- ও আচ্ছা আপনি হাজী, এইবার বুঝছি!
- hum
- মনে বড় কষ্ট বুঝছেন!
- kano bai?
- আপনার মতো বাংলিশে বলি?
- hum bolan
- amar gibon namer noukai akta magir kub dorkar…
🤣🤣🤣মাঝির দরকার🤣🤣🤣
ইন্টারভিউ বিড়ম্বনা...
পুলিশের এসআই পদে নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন এসপি সাহেব।
শেষ প্রার্থীকে কয়েকটি প্রশ্ন করার পর এসপি জিজ্ঞেস করলেন, ‘বলুন তো গীতাঞ্জলি কে লিখেছে?’
লোকটি উত্তর দেয়ার আগেই এসপির ফোন বেজে উঠল। তিনি ফোন ধরে 'স্যার স্যার' বলে সম্বোধন করলেন। তারপর বললেন, 'স্যার আমি এখনই অ্যাকশন নিচ্ছি।'
ফোন রেখে তাড়াহুড়ো করে বাইরে বেরিয়ে এসে সামনে পেলেন এক ওসিকে। তাকে বললেন, ‘আমার রুমে একজনকে রেখে এসেছি, ওকে জিজ্ঞেস করবে গীতাঞ্জলি কে লিখেছে এবং উত্তরটা আমাকে জানাবে।’
ওসি বলল, ‘স্যার কোনো চিন্তা করবেন না, আমি এক্ষুনি জেনে নিচ্ছি।’
দুইঘন্টা পর এসপি ফিরে এসে তার রুমের ভেতর থেকে কান্নাকাটি, চিৎকার-চেঁচামেচি শুনতে পেলেন। অবাক হয়ে রুমে ঢুকে দেখেন চাকরিপ্রার্থী হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মেঝেতে শুয়ে কাতরাচ্ছে, নাক-মুখ থেকে ঝরছে রক্ত।
এসপি বিস্মিত হয়ে ওসিকে বললেন, ‘আমি তোমাকে একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে বলেছি, আর তুমি এর কী হাল করেছো!’
ওসি উত্তর দিল, ‘স্যার, এই ব্যাটা তো মহা বদমায়েশ। আমি বললাম গীতাঞ্জলি কে লিখেছে সত্যি করে বল। সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নামে একজনের নাম বলে। আমি তাকে সতর্ক করে বললাম, সত্য কথা বল নাহলে তোর খবর করে দেব। তাও সে কিছুতেই নিজের সম্পৃক্ততা স্বীকার করে না। পরে বললাম, তোর বাসায় তল্লাশি করলে কিন্তু মদের বোতল ও ইয়াবা পাওয়া যাবে, তাও শয়তানটা ভয় পায় না। বারবার ওই একই নাম বলে। আর কী করার থাকে স্যার বলুন, দিলাম থার্ড ডিগ্রি। অবশেষে এইমাত্র ব্যাটা স্বীকার করছে যে, কোনো রবীন্দ্রনাথ না, ও নিজে গীতাঞ্জলি লিখেছে এবং ওর ছোটো ভাইও এর সাথে জড়িত ছিলো। 😆😜😄
#অনুপ্রেরণা_ডটকম