আবু হুরায়রা (রাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী পর্ব -০৯ ও শেষ পর্ব
মুফতী হিসেবে আবু হুরায়রা রাঃ
সাইয়্যিদুনা আবু হুরায়রা রা, একজন বিশিষ্ট হাদীস বর্ণনাকারী হওয়ার
পাশাপাশি একজন বিদগ্ধ মুফতীও ছিলেন। আল্লামা হাফেজ যাহাবী রহ,
এর কলম থেকে
.
“আবু হুরায়রা রা, ইলমে পাত্র ছিলেন এবং ফাতওয়াদাতা ইমামদের
জামাতে যথেষ্ট উঁচু মর্যাদা রাখতেন।”
https://islamibarta24.com/%e0%....a6%ae%e0%a7%81%e0%a6
আবু হুরায়রা (রাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী পর্ব -০৮
অধিক হাদীস বর্ণনার কারণ :
আবু হুরায়রা রা.-এর অধিক পরিমানে হাদীস বর্ণনার কারণ ও রহস্য
উঘাটন করেছেন বিশেষজ্ঞরা। আবু হুরায়রা রা. রাসূলুল্লাহ সা.-এর
দরসগাহে এমন নিয়মিত ছাত্র ছিলেন যে, তিনি কেবলমাত্র রাসূলে।
https://islamibarta24.com/%e0%....a6%86%e0%a6%ac%e0%a7
আবু হুরায়রা (রাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী পর্ব -০৭
ইলমী যিন্দেগীঃ
আল্লাহ তাআলা ‘ইলমে দ্বীন’- যা ইসলামের সংরক্ষণের অন্যতম উপায়,
সেই ইলম অর্জনের স্পৃহা ও আগ্রহ ভীষণভাবে আবু হুরায়রা রা.-এর
মধ্যে নিজ কুদরতের মাধ্যমে দিয়েছেন। সেই দুষ্প্রাপ্য সম্পদের
https://islamibarta24.com/%e0%....a6%86%e0%a6%ac%e0%a7
প্রিয়াংকার খুব খারাপ ধরনের একটা অসুখ হয়েছে।
অসুখটা এমন যে কাউকে বলা যাচ্ছে না। বললে কেউ বিশ্বাস করবে না, কিংবা বিশ্বাস করার ভান করে আড়ালে হাসাহাসি করবে। একজনকে অবিশ্যি বলা যায়–জাভেদকে। জাভেদ তার স্বামী। স্বামীর কাছে কিছুই গোপন থাকা উচিত নয়। অসুখ-বিসুখের খবর সবার আগে স্বামীকেই বলা দরকার।
কিন্তু মুশকিল হচ্ছে জাভেদের সঙ্গে প্রিয়াংকার পরিচয় এখনো তেমন গাঢ় হয় নি। হবার কথাও নয়। তাদের বিয়ে হয়েছে একুশ দিন আগে। এখনো প্রিয়াংকার তুমি বলা রপ্ত হয় নি। মুখ ফসকে আপনি বলে ফেলে। এরকম গম্ভীর, বয়স্ক একজন মানুষকে তুমি বলাও অবিশ্যি খুব সহজ নয়। মুখে কেমন বাধো-বাধে ঠেকে। প্রিয়াংকা চেষ্টা করে আপনি তুমি কোনোটাই না বলে চালাতে, যেমন— তুমি চা খাবে? না বলে— চা দেব? এইভাবে দীর্ঘ আলাপ চালানো যায় না, তার চেয়েও বড় কথা— মানুষটা খুব বুদ্ধিমান। ভাববাচ্য কিছুক্ষণ কথা বলার পরই সে হাসিমুখে বলে, তুমি বলতে কষ্ট হচ্ছে, তাই না?
Read more https://www.anuperona.com/seco....nd-person-humayun-ah
প্রিয়াংকার খুব খারাপ ধরনের একটা অসুখ হয়েছে।
অসুখটা এমন যে কাউকে বলা যাচ্ছে না। বললে কেউ বিশ্বাস করবে না, কিংবা বিশ্বাস করার ভান করে আড়ালে হাসাহাসি করবে। একজনকে অবিশ্যি বলা যায়–জাভেদকে। জাভেদ তার স্বামী। স্বামীর কাছে কিছুই গোপন থাকা উচিত নয়। অসুখ-বিসুখের খবর সবার আগে স্বামীকেই বলা দরকার।
কিন্তু মুশকিল হচ্ছে জাভেদের সঙ্গে প্রিয়াংকার পরিচয় এখনো তেমন গাঢ় হয় নি। হবার কথাও নয়। তাদের বিয়ে হয়েছে একুশ দিন আগে। এখনো প্রিয়াংকার তুমি বলা রপ্ত হয় নি। মুখ ফসকে আপনি বলে ফেলে। এরকম গম্ভীর, বয়স্ক একজন মানুষকে তুমি বলাও অবিশ্যি খুব সহজ নয়। মুখে কেমন বাধো-বাধে ঠেকে। প্রিয়াংকা চেষ্টা করে আপনি তুমি কোনোটাই না বলে চালাতে, যেমন— তুমি চা খাবে? না বলে— চা দেব? এইভাবে দীর্ঘ আলাপ চালানো যায় না, তার চেয়েও বড় কথা— মানুষটা খুব বুদ্ধিমান। ভাববাচ্য কিছুক্ষণ কথা বলার পরই সে হাসিমুখে বলে, তুমি বলতে কষ্ট হচ্ছে, তাই না?
Read more https://www.anuperona.com/seco....nd-person-humayun-ah