বাবুর পুকুর গণকবর
‘৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত এক বিদগ্ধ জনপদের নাম বগুড়ার বাবুর পুকুর’। বগুড়া থেকে ১২ কিলোমিটার দক্ষিনে ইতিহাসের স্বাক্ষী হিসেবে অবস্থান করছে এই ঐতিহাসিক বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালের ১১ নভেম্বর পাক হানাদার বাহিনী এখানেই রচনা করেছিল ইতিহাসের এক ন্যাক্কার জনক ঘটনা।
মুক্তিযুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর হাতে বাবুর পুকুরে নির্মম ভাবে খুন হওয়া শহীদদের নিজ হাতে কবর দিয়েছিলেন আলাউদ্দিন মাষ্টার। তিনি জানালেন, বর্বর হানাদার বাহিনী এই দিনে বগুড়া শহরের ঠনঠনিয়া, শাহপাড়া, তেঁতুলতলা, হাজিপাড়া ও পশারীপাড়ায় রেডএলার্ট জারি করেছিল। এদেশীয় পাকবাহিনীর দোসর শান্তি কমিটি নামে গড়ে উঠা সংঘবদ্ধ চক্রের তালিকা মোতাবেক ওই এলাকার মুক্তিযোদ্ধাদের পর্যায়ক্রমে গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর তাদের সেনা কনভয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার খরনা ইউনিয়নের বাবুর পুকুর এর এক নির্জন খেজুর তলায়। ফজরের আযানের পূর্বেই বীর বাঙ্গালীর গর্বিত সন্তানদের সারিবদ্ধ ভাবে ব্রাশ ফায়ার করা হয়। তারপর বায়োনেট দিয়ে খুচিয়ে খুচিয়ে নিথর শহীদদের শরীরের উপর চালানো হয় নির্মম নিষ্ঠুরতা। পাক হানাদার বাহিনীর পাশবিক হত্যাযজ্ঞে মাতৃভুমির কোলে নুয়ে পড়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা। বগুড়ার সোনার ছেলেদের মধ্যে যারা সেই সময় বাবুর পুকুরে শহীদ হন তারা হচ্ছেন মাহফুজুর রহমান, আঃ মান্নান পশারী, আঃ হান্নান পশারী, ওয়াজেদ রহমান টুকু, জালাল মন্ডল, মন্টু মন্ডল, আব্দুল সবুর, সাইফুল ইসলাম, আলতাফ আলী, ফজলুল হক খান, বাদশা মিয়া, আবুল হোসেন, টেলিফোন অপারেটর নুরজাহান লক্ষ্মী ও অজ্ঞাত পরিচয় একজন।
বাবুর পুকুর গণকবর
‘৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত এক বিদগ্ধ জনপদের নাম বগুড়ার বাবুর পুকুর’। বগুড়া থেকে ১২ কিলোমিটার দক্ষিনে ইতিহাসের স্বাক্ষী হিসেবে অবস্থান করছে এই ঐতিহাসিক বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালের ১১ নভেম্বর পাক হানাদার বাহিনী এখানেই রচনা করেছিল ইতিহাসের এক ন্যাক্কার জনক ঘটনা।
মুক্তিযুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর হাতে বাবুর পুকুরে নির্মম ভাবে খুন হওয়া শহীদদের নিজ হাতে কবর দিয়েছিলেন আলাউদ্দিন মাষ্টার। তিনি জানালেন, বর্বর হানাদার বাহিনী এই দিনে বগুড়া শহরের ঠনঠনিয়া, শাহপাড়া, তেঁতুলতলা, হাজিপাড়া ও পশারীপাড়ায় রেডএলার্ট জারি করেছিল। এদেশীয় পাকবাহিনীর দোসর শান্তি কমিটি নামে গড়ে উঠা সংঘবদ্ধ চক্রের তালিকা মোতাবেক ওই এলাকার মুক্তিযোদ্ধাদের পর্যায়ক্রমে গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর তাদের সেনা কনভয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার খরনা ইউনিয়নের বাবুর পুকুর এর এক নির্জন খেজুর তলায়। ফজরের আযানের পূর্বেই বীর বাঙ্গালীর গর্বিত সন্তানদের সারিবদ্ধ ভাবে ব্রাশ ফায়ার করা হয়। তারপর বায়োনেট দিয়ে খুচিয়ে খুচিয়ে নিথর শহীদদের শরীরের উপর চালানো হয় নির্মম নিষ্ঠুরতা। পাক হানাদার বাহিনীর পাশবিক হত্যাযজ্ঞে মাতৃভুমির কোলে নুয়ে পড়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা। বগুড়ার সোনার ছেলেদের মধ্যে যারা সেই সময় বাবুর পুকুরে শহীদ হন তারা হচ্ছেন মাহফুজুর রহমান, আঃ মান্নান পশারী, আঃ হান্নান পশারী, ওয়াজেদ রহমান টুকু, জালাল মন্ডল, মন্টু মন্ডল, আব্দুল সবুর, সাইফুল ইসলাম, আলতাফ আলী, ফজলুল হক খান, বাদশা মিয়া, আবুল হোসেন, টেলিফোন অপারেটর নুরজাহান লক্ষ্মী ও অজ্ঞাত পরিচয় একজন।
السلام علیکم ورحمة اللہ
صباح الخیر بغورا
আস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি
শুভ সকাল
আজ ১১ই অক্টোবর ২০২১ খ্রি.
২৬ই আশ্বিন১৪২৮ বঙ্গাব্দ
৩রা রবিউল আউয়াল ১৪৪৩ হিজরি।
রোজঃ সোমবার
এখন শরতকাল
#নিরাপদে_থাকুন #সুস্থ_থাকুন
আনন্দময় হোক আপনার সারাদিন।
#কাব্য
السلام علیکم ورحمة اللہ
صباح الخیر بغورا
আস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি
শুভ সকাল
আজ ১১ই অক্টোবর ২০২১ খ্রি.
২৬ই আশ্বিন১৪২৮ বঙ্গাব্দ
৩রা রবিউল আউয়াল ১৪৪৩ হিজরি।
রোজঃ সোমবার
এখন শরতকাল
#নিরাপদে_থাকুন #সুস্থ_থাকুন
আনন্দময় হোক আপনার সারাদিন।
#কাব্য