মুর্শিদ হইলো খানায়ে কাবা
যারে দিয়া আল্লাহ পাবা
অবহেলায় সব হারাইবা
মুর্শিদ ইয়াদ রাখো সর্বদা
-সৈয়দ মামুন চিশতী

পঞ্চ প্রেমে বাধো তাঁরে
পঞ্চ ইয়াকিনের ঘরে,
ডাকো তাঁরে ভক্তি ভরে
হৃদ মন্দিরে স্থাপন করে।।
-সৈয়দ মামুন চিশতী

মানুষ রূপে পৃথিবীর বুকে,
আসলিরে মন কোন পথে।
চাইয়া দেখো নয় বাতুনে,
আত্মা আসে কোন রথে।
-সৈয়দ মামুন চিশতী

বেহেস্ত এবং হুরের লোভে যে করে ধর্মের উপাসন—
জগতে আর নির্বোধ নাই তার-ই মতন।
-সৈয়দ মামুন চিশতী

নিষ্কাম প্রেমই একমাত্র মনুষ্য মুক্তির উপায় আর
এ মনুষ্য দেহ-ই একমাত্র মুক্তির দরজা। মনুষ্য শরীরের বাহিরে
গিয়ে মুক্তি খুজার কোন যৌক্তিকতা দেখিনে।
-সৈয়দ মামুন চিশতী

যা অর্জন করা তোমার পক্ষে দূর্জয়,
অসাধ্য, অতিন্দ্রীয় ও কঠিনতর,
সেখানে প্রয়োগ কর প্রেম;
দেখবে সে বস্তুটাই তোমার হয়ে যাবে।
-সৈয়দ মামুন চিশতী

হৃদে, চোখে, মস্তিস্কে কিংবা কল্পনারই তরে।
যে গেঁথেছে তাঁরে, শ্বাশত চিন্তা-চেতনারই ভিতরে।
যেই দিকে কিংবা কোনো, বস্তুরই অন্তরালে দৃষ্টিপাত করে।
সর্বদায় সর্বময়, সে রূপ দর্শন দেয় তারে।
যেবা ভাগে দ্বীন মিয়া রয়, আমারই ভিতরে,
বলো কারবা আছে সাধ্য, তাঁর ছবি মুছিতে পারে?
-সৈয়দ মামুন চিশতী

প্রেম পূজায় যে সেবিছে ঈশ্বর
তার পূজা কখনো হয় না বৃথা-
বলে পরমেশ্বর!!
-সৈয়দ মামুন চিশতী।।

লাইলির প্রতি মজনুর এমন পাগলামী দেখে, এক বাদশাহ লাইলিকে বলল। হে লাইলী, তুমি তো মাত্র সাধারণ একটি নারী।
তোমার মাঝে তো অন্য কোন বিশেষ্যত্ব দেখি না!
তবে, কেনো মজনু তোমাকে দেখে এতো পাগল হইলো ?
তার প্রতিত্তরে:-
লাইলি ঐ বাদশাহকে বললেন, হুজুর আপনি তো আমার সেই পাগল মজনু নও, তবে আপনি কি করে জানবেন যে আমার কী বিশেষত্ব? আপনার চাহনি তো আমার মজনুর মতো নয় তবে আপনি কি করে বুঝবেন, আমি আরোও অন্য সকল নারী হতে আলাদা বৈশিষ্ট্যের কী না?
তো বন্ধুগণ,
আপনারা তো মজনু নন-
আপনারা কি করে আমার মুর্শিদের রূপ দর্শন করবেন ?
-সৈয়দ মামুন চিশতী

মুর্শিদ তোমার খোদার কায়া,
রসূল রুপে ধরো পায়া।
রহমত,শান্তি আর দয়া,মায়া
নসিব হয় তার পরম-পাওয়া।
-সৈয়দ মামুন চিশতী।