Linkeei Linkeei
    #best #tructiepbongda #bongdatructuyen #software #xembongda
    Uitgebreid zoeken
  • Inloggen
  • Registereren

  • Dagmodus
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Terugbetaling • Linkeei App install

    kiezen Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Horloge

Horloge Rollen Dioscoop

Evenementen

Bladeren door evenementen Mijn gebeurtenissen

blog

Blader door artikelen

Markt

nieuwste producten

Pagina's

Mijn pagina's Liked Pages

Meer

Forum Onderzoeken populaire posts Spelen Jobs Aanbiedingen
Rollen Horloge Evenementen Markt blog Mijn pagina's alles zien

Ontdekken posts

Posts

Gebruikers

Pagina's

Groep

blog

Markt

Evenementen

Spelen

Forum

Dioscoop

Jobs

Selim Reza
Selim Reza
4 jr

আওয়ামীলীগ বিএনপি চেনার উপায় জানালেন ফখরুল
ঢাকা অফিস : কে আওয়ামী লীগ করে আর কে বিএনপি করে তা চেনার উপায় জানালেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আপনারা যারা গ্রামের চায়ের দোকানে বসবেন, তখন কীভাবে চিনবেন কোনটা আওয়ামী লীগ, কোনটা বিএনপি? দেখবেন যে লোকটা সবচেয়ে জোরে কথা বলতেছে আর অশ্লীল কথা বলতেছে, ওই লোকটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগ। তিনি বলেন, আমি বাস্তব কথা বলি, আমার বাসার সামনে একটা রিকশা স্ট্যান্ডের মতো আছে, একদিন বের হয়ে দেখি দুজন রিকশাশ্রমিক ভাই তর্ক করছেন। একজন আরেক জনকে বলছে, তুই তো আওয়ামী লীগ হয়ে গেছিস। এটা এখন গালিতে পরিণত হয়েছে। কারণ এই দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। রোববার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক আলোচনাসভায় তিনি এসব কথা বলেন। কৃষক দলের ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। আওয়ামী লীগ এখন আর রাজনৈতিক দল নেই বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব। তিনি বলেন, তারা এখন দানবে পরিণত হয়েছে। সত্যিকার অর্থে আওয়ামী লীগ কিন্তু দেশ চালায় না। দেশ চালায় বেশিরভাগ আমলা, তারা গণতন্ত্রের বাইরে দেশ পরিচালনা করছে। তিনি আরও বলেন, আপনারা দেখেছেন, কী অবস্থা করছে বাংলাদেশের। বেশি দূর যাওয়ার দরকার নেই, আমাদের একটা প্রতিষ্ঠান র্যাবকে আমেরিকা থেকে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তাদের প্রধানদেরকে বলা হয়েছে সেখানে তারা অগ্রহণযোগ্য, সেখানে যেতে পারবে না। তাদের কোনো সম্পত্তি থাকলে তা বাজেয়াপ্ত করা করা হবে। এটা কিন্তু একটা দেশের জন্য লজ্জার কথা। আমার প্রায় ৭৪ বছর বয়স, আমি কোনো দিন শুনিনি, পাকিস্তান আমলে হোক, বাংলাদেশে হোক, আমাদের কোনো প্রতিষ্ঠান বা কর্মকর্তার ওপর এই ধরনের কলঙ্কজনক সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা আমাদের দেশে জন্য লজ্জার। আজকে আওয়ামী লীগ এই অবস্থার তৈরি করেছে, যেই প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ে আমাদের গর্ব করা উচিত, সেগুলোকে তারা ধ্বংস করে দিয়েছে। শুধুমাত্র তাদের ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য ৬ শতাধিক লোককে গুম করা হয়েছে, এক হাজার লোককে হত্যা করা হয়েছে।

Respect!
Kommentar
Delen
Selim Reza
Selim Reza
4 jr

৫ মাসে মধ্যপ্রাচ্য থেকে প্রবাসী আয় ৪০ হাজার কোটি টাকা
ঢাকা অফিস : দেশে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ সূচক প্রবাসী আয়ের সিংহভাগ আসে মধ্যপ্রাচ্য থেকে। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) ব্যাংকিং চ্যানেলে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা ধরে) যার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি। রোববার (১২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্য বলছে, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে (জুলাই-নভেম্বর) প্রথম ৫ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ৮৬০ কোটি ৮৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে থাকা প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৪৬৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। যা মোট আহরিত রেমিট্যান্সের ৫৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। আর বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৩৯৩ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে প্রবাসী আয় পাঠানোর শীর্ষে থাকা ১০ দেশের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরব, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কুয়েত, আরব আমিরাত, কাতার, মালয়েশিয়া, ওমান, ইতালি ও বাহরাইন। তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরে প্রবাসী আয় পাঠানোর শীর্ষে থাকা ১০ দেশের মধ্যে ৬টি হলো মধ্যপ্রাচ্যের দেশ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সৌদি আরব থেকে। চলতি অর্থবছরের ৫ মাসে দেশটি থেকে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ২০৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার। যা মোট আহরিত রেমিট্যান্সের প্রায় ১৯ শতাংশ। দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র। অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪২ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। প্রবাসী আয়ে তৃতীয় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাজ্য। দেশটি থেকে এসেছে ৭৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার। চতুর্থ অবস্থানে থাকা কুয়েত থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৭০ কোটি ডলার। পঞ্চম অবস্থানে আছে মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই)। দেশটি থেকে এসেছে ৬৯ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। কাতার থেকে এসেছে ৫৬ কোটি ৯০ লাখ ডলার, মলয়েশিয়া ৪৪ কোটি ডলার, ওমান থেকে ৪২ কোটি ডলার, ইতালি ৪১ কোটি ৫৭ লাখ ডলার এবং বাহরাইন থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২২ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে তথ্য বলছে, সদ্যসমাপ্ত নভেম্বর মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে ১৫৫ কোটি ৩৭ লাখ (১.৫৫ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। প্রবাসী আয়ের এ অংক গত বছরের নভেম্বরের চেয়ে ২৫ শতাংশ বা ৫২ কোটি ৫০ লাখ টাকা কম। গত বছরের নভেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০৭ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। শুধু তাই নয়, নভেম্বরের রেমিট্যান্সের এ পরিমাণ গত ১৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২০ সালের মে মাসের দেশে ১৫০ কোটি ডলার সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স এসেছিল। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মহামারির বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ার পর অবৈধ চ্যানেলগুলোতে অর্থাৎ হুন্ডিতে অর্থ লেনদেনের বেড়েছে। এছাড়া মহামারিতে যে হারে প্রবাসীরা চাকরি হারিয়েছে সেই ভাবে নতুন বৈদেশিক নিয়োগ হয়নি। এসব কারণে প্রবাসীদের আয় কমছে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রথম পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ৮৬০ কোটি ৮৮ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২১ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রথম পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল এক হাজার ৮৯ কোটি ৪১ লাখ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার অংক ছিল ৯২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। গত ২০২০-২১ অর্থবছরের পুরো সময়ে রেমিট্যান্সের উল্লম্ফন ছিল। ওই অর্থবছরে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা, যা তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি।

Respect!
Kommentar
Delen
Selim Reza
Selim Reza
4 jr

ড. ইউনূসের মামলার কার্যক্রম হাইকোর্টে স্থগিত
ঢাকা অফিস : শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। রোববার (১২ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. হাবিবুল গণি ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের হাইকোর্ট বেঞ্চ ৬ মাসের জন্য এটি স্থগিত করে আদেশ দেন। আদেশের বিষয়টি ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান লিখন। সকালে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান লিখন তিনি বলেন, শ্রম আইনে মামলা দায়েরের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) হাইকোর্টে আবেদন করেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার আবেদনের ওপর গত সপ্তাহে আংশিক শুনানি হয়েছে। ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল তার পক্ষে শুনানি করেছেন। গত ৯ সেপ্টেম্বর শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে ঢাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতর। ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে এ মামলা করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান। বিবাদীদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেছেন আদালত। মামলার অন্য আসামিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুর জাহান বেগম ও শাহজাহান। এই তিন আসামিও পৃথকভাবে মামলার আবেদন করেন। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের কর্মকর্তারা ড. ইউনূসের গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শনে যান। সেখানে গিয়ে তারা শ্রম আইনের কিছু লঙ্ঘন দেখতে পান। এর মধ্যে ১০১ জন শ্রমিক-কর্মচারীকে স্থায়ী করার কথা থাকলেও তাদের স্থায়ী করা হয়নি। শ্রমিকদের অংশগ্রহণের তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি। এ ছাড়া কোম্পানির লভ্যাংশের ৫ শতাংশ শ্রমিকদের দেওয়ার কথা থাকলেও তা তাদের দেওয়া হয়নি। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আইনে এ মামলা করা হয়।

Respect!
Kommentar
Delen
Selim Reza
Selim Reza
4 jr

বাংলাদেশি কর্মীদের অগ্রাধিকার দিচ্ছে মালয়েশিয়া
ঢাকা অফিস : শ্রমিক নেওয়ার ক্ষেত্রে মালয়েশিয়াতে শীর্ষ স্থানে থাকা বহু দেশকে পিছনে ফেলে এবারই প্রথম একচেটিয়া অগ্রাধিকার পাচ্ছে বাংলাদেশি কর্মীরা। এছাড়াও পুরনো কিছু নিয়মকানুন পরিবর্তন করে শ্রমিক বান্ধব আইন করেছে দেশটির অভিবাসন ও মানবসম্পদ বিভাগ। তাই বলা যায়, দীর্ঘ তিন বছর পর দেশটির শ্রমবাজারে বাংলাদেশি কর্মীদের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত হলো। শনিবার (১১ ডিসেম্বর) ফ্রি মালয়েশিয়া টুডের একটি প্রতিবেদন সূত্রে এমন খবর পাওয়া গেছে। এমনিতেই পরিশ্রমী জাতি হিসেবে বাংলাদেশিরা মালয়েশিয়ানদের কাছে পূর্ব পরিচিত। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার মাহাথির মোহাম্মদ একাধিকবার বাংলাদেশিদের প্রশংসা করেছেন। আশার কথা হলো, আগের চেয়ে এবারের সমঝোতা স্মারকে কিছু বিষয় পরিবর্তন আসছে। এ পরিবর্তনগুলো শ্রমিকদের কল্যাণ বয়ে আনবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ১. জিটুজি প্লাস পদ্ধতি থাকছে না। ২. যুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার রিক্রুটিং এজেন্সি। ৩. কর্মীদের বাধ্যতামূলক বিমা থাকছে, তাই তারা যেকোনো পরিস্থিতিতে সহযোগিতা পাবেন। ৪. কর্মীদের দেশে ফেরার ব্যবস্থা ও খরচ বহন করবে নিয়োগদাতা, এতে করে অবৈধ হয়ে আর আটকে পড়ে থাকবে না বাংলাদেশিরা। ৫. চুক্তি মেয়াদে কর্মীদের দায়িত্ব নিতে হবে মালয়েশিয়ার রিক্রুটিং এজেন্সিকে, এতে করে এজেন্সির প্রতারণা ও হয়রানি কমবে। ৬. বয়স নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ থেকে ৪৫ বছর পর্যন্ত এতে করে দীর্ঘ সময় মালয়েশিয়ায় কাজের সুযোগ পাওয়া যাবে। তবে কর্মীদের মালয়েশিয়া যেতে অভিবাসন ব্যয় বা খরচ কত হবে, তা জানা যাবে সমঝোতা স্মারক সইয়ের পর।এদিকে, বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে সমঝোতা স্মারক সই করার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদকে মালয়েশিয়ায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রী এম সারাভানান আনুষ্ঠানিক চিঠিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রী এম সারাভানান আনুষ্ঠানিক চিঠিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। গত ১০ ডিসেম্বর রাতে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীকে চলতি মাসের ১৬ বা ১৭ তারিখে সমঝোতা স্মারক সইয়ের জন্য চিঠি পাঠিয়ে আমন্ত্রণ জানান মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী। সেদিন সকালে বাংলাদেশের সাথে সমঝোতা স্মারক অনুমোদন দেয় দেশটির মন্ত্রিসভা। একইসাথে ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের ওপর দেয়া নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী চিঠিতে লিখেছেন, ‘১৫ নভেম্বর আমার আগের চিঠি অনুসারে, আমি আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, ১০ ডিসেম্বর মালয়েশিয়ার মন্ত্রিসভা বাংলাদেশী কর্মীদের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকের অনুমোদন দিয়েছে। এটা মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সই হবে।’ এম সারাভানান চিঠিতে উল্লেখ করেন, ‘১৬ বা ১৭ ডিসেম্বর মালয়েশিয়ায় আসার জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ জানাতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। এ বিষয়ে আপনার ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করছি। মালয়েশিয়া আপনাকে ও প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানাতে অপেক্ষা করছে।’ তবে নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় ও কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনের মধ্যেও এ বিষয়ে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। ১৬ বা ১৭ তারিখ নিয়ে মালয়েশিয়ান পক্ষের আগ্রহ বেশি। কারণ হিসেবে সূত্র বলছে, এরপর মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টরা বেশ কিছু দিন মালয়েশিয়ায় থাকবেন না। আবার, বাংলাদেশে ১৮ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণায়ের ব্যস্ততা রয়েছে।

Respect!
Kommentar
Delen
Selim Reza
Selim Reza
4 jr

এবার প্রথম হয়েও পুলিশে চাকরি হলো না মীমের
ঢাকা অফিস : পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে সাধারণ নারী কোটায় মেধা তালিকায় প্রথম হয়েও জেলায় জমি না থাকায় এবার পুলিশে চাকরি পাচ্ছেন না খুলনার মীম আক্তার। শনিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে খুলনা পুলিশ সুপার কার্যালয় থেকে তাকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, খুলনায় স্থায়ী ঠিকানা না থাকায় চাকরিটি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। মীম আক্তার খুলনার সোনাডাঙ্গা থানার ৩ নম্বর আবাসিক এলাকার ১ নম্বর রোডের ডা. বাবর আলীর বাড়ির ভাড়াটিয়া। মিমের বাবা মো. রবিউল ইসলাম খুলনার বয়রা ক্রস রোডে ভাড়ায় ছোট্ট একটি দোকান নিয়ে লেপ-তোশকের ব্যবসা করেন। দোকানটির নাম বেডিং হাউস। মীম আক্তার ঢাকা পোস্টকে বলেন, পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে সাধারণ নারী কোটায় আবেদনের পর ২৫ অক্টোবর খুলনা শিরোমনি পুলিশ লাইন্সে শারীরিক যোগ্যতা যাচাই হয়। ২৫, ২৬ ও ২৭ অক্টোবর তিন দিন ধরে চলা শারীরিক যোগ্যতা যাচাইয়ে আমি উত্তীর্ণ হই। এরপর ২৮ তারিখে লিখিত পরীক্ষা হয় খুলনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। এতে উত্তীর্ণ হই। এরপর মনস্তাত্ত্বিক ও মৌখিক পরীক্ষাতেও উত্তীর্ণ হই। ফলাফলে জানতে পারি আমি মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছি। তিনি আরও বলেন, এরপর খুলনা জেলা পুলিশ লাইন্সে সাধারণ মেডিকেল পরীক্ষা হয়। সেখানেও উত্তীর্ণ হয়েছি। তারপর ১২ নভেম্বর রাতে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয় রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স হাসপাতালে। সেখানে ১৩ নভেম্বর সকালে মেডিকেল পরীক্ষা হয়। তারপর বাড়িতে ফিরে আসি। সেখা থেকে বলা হয়েছিল, পরবর্তীতে ফলাফল জানানো হবে। এরপর পুলিশ ভেরিফিকেশন শুরু হয়। সোনাডাঙ্গা থানা, পুলিশ ফাঁড়ি ও সিটিএসবি থেকে বাড়িতে তদন্তে আসে। তাদের কাছে ভূমিহীন সার্টিফিকেট জমা দিয়েছি। তারা বলেছিলেন, ৫ ডিসেম্বর আমাকে জানাবেন। ফোন দিয়ে ৭ তারিখে জেলা পুলিশ লাইন্সে ফিঙ্গার প্রিন্টের জন্য ডাকা হয়। সেখানে পাঁচ আঙুলের ছাপ দিয়ে এসেছিলাম। সেখান থেকে বলেছিল, পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। এরপর থেকে আর কিছুই জানায়নি। মীম বলেন, যারা ফিঙ্গার দিয়ে এসেছিল তাদেরকে ফোন দিয়ে চাকরির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। কিন্তু আমাকে কিছু না জানানোর কারণে আমি শুক্রবার (১০ ডিসেম্বর) জেলা পুলিশ লাইন্সে গিয়েছিলাম। তারা কিছুই জানেন না জানিয়ে এসপি স্যারের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। এরপর শনিবার (১১ ডিসেম্বর) খুলনা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে গিয়েছি। পুলিশ সুপার স্যারকে পাইনি। ২-৩ ঘণ্টা অপেক্ষার পর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তানভির আহম্মেদ স্যারের সঙ্গে দেখা হয়েছে। স্যার বলেছেন, তোমার সব ঠিক আছে। তবে স্থায়ী ঠিকানা না থাকায় তোমার চাকরিটা আমরা দিতে পারছি না। কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরে এসেছি। ভূমিহীন বলে আমার চাকরি হবে না। আমার জন্ম খুলনায়। জন্মসনদ খুলনা সিটি করপোরেশনের। মীম আক্তারের বাবা রবিউল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, গত ১৭ মাস ধরে এই বাবর আলীর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করছি। ১৯৮৮ সাল থেকে এই রোডের আশপাশে বিভিন্নস্থানে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করে আসছি। গত ৩২ বছর ধরে পরিবার নিয়ে রয়েছি এখানে। মেয়ের জন্ম খুলনাতে। এখানে আমার নিজস্ব কোনো জমি নেই। এছাড়া আমার গ্রামের বাড়িতেও আমার নামে কোনো জমি নেই। পৈতৃক বাড়ি বাগেরহাট জেলার চিতলমারি থানার বড়বাড়িয়া গ্রামে। বাবা আব্দুল লতিফ শেখ এখনো জীবিত আছেন। ভিটেবাড়ির জমিটুকুও আমার বাবার নামে রয়েছে। আমার নামে জমি নেই। এখন জমি নেই ভূমিহীন বলে আমার মেয়ের চাকরিটা হচ্ছে না। তিনি বলেন, মেয়ের কনস্টেবল পদে চাকরির জন্য ভেরিফিকেশনের জন্য পুলিশ এসেছিল। তাদেরকে আমি সব ঘটনা খুলে বলেছি। তারপর তারা বলে গেছেন, স্থায়ী ঠিকানা বা জমি না থাকলে আপনার মেয়ের চাকরিটা সম্ভবত হবে না।

Respect!
Kommentar
Delen
Selim Reza
Selim Reza
4 jr

প্রথমবারের মতো আমিরাত সফরে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা অফিস : গত বছর আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পর্ক স্বাভাবিকের পর প্রথমবারের মতো মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেট। রোববার উপসাগরীয় এই দেশের ডি ফ্যাক্টো শাসকের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। ইরানের সঙ্গে বিশ্ব শক্তির দেশগুলোর পারমাণবিক চুক্তি পুনর্নবায়নের চেষ্টা ঘিরে উপসাগরীয় অঞ্চলে সৃষ্ট তীব্র উত্তেজনার মাঝে আমিরাত সফর করছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি ইরানের কার্যকলাপ নিয়ে উদ্বিগ্ন উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর সাথে যৌথ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদারের উদ্যোগ নিয়েছে ইসরায়েল। ইরানের সাথে সংযুক্ত আরব আমিরাতের কার্যকলাপও বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সোমবার আমিরাতের শীর্ষ এক কর্মকর্তা ইরান সফর করেছেন। রোববার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভাকে নাফতালি বেনেট বলেছেন, আমি এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রোববার সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে বের হবো। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বলেছে, রোরবার আবু ধাবির ক্রাউন প্রিন্স শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের সঙ্গে বৈঠক করবেন নাফতালি বেনেট। যদিও এই সফরের ব্যাপারে আবু ধাবির কাছ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে আব্রাহাম চুক্তি অনুযায়ী গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, সুদান এবং মরক্কো ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছে। এই চার দেশের প্রথম কোনো প্রধানমন্ত্রী হিসাবে রোববার আমিরাত সফরে যাচ্ছেন বেনেট। এর আগে, একই চুক্তির আওতায় বেনেটের পূর্বসূরী ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু গত ছর আমিরাত সফরে যাওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত বাতিল হয়ে যায়। ইসরায়েলের কোভিড-১৯ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং জর্ডান ভূখণ্ডে ফ্লাইটের ব্যবস্থা করতে না পারায় ওই সফর বাতিল করা হয়। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বেনেট এবং শেখ মোহাম্মদ দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ের ওপর জোর দিয়ে সম্পর্ক গভীর করার আলোচনা করবেন; যা দুই দেশের সমৃদ্ধি, কল্যাণ এবং স্থিতিশীলতা দৃঢ় করতে অবদান রাখবে।

Respect!
Kommentar
Delen
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
4 jr

image
Respect!
Kommentar
Delen
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
4 jr

image
Respect!
Kommentar
Delen
Mohammad Altaf Hossen
Mohammad Altaf Hossen
4 jr

image
Respect!
Kommentar
Delen
Ahmed Munna
Ahmed Munna  Heeft zijn profielfoto gewijzigd
4 jr

image
Respect!
Kommentar
Delen
Showing 17458 out of 19623
  • 17454
  • 17455
  • 17456
  • 17457
  • 17458
  • 17459
  • 17460
  • 17461
  • 17462
  • 17463
  • 17464
  • 17465
  • 17466
  • 17467
  • 17468
  • 17469
  • 17470
  • 17471
  • 17472
  • 17473

Aanbieding bewerken

Voeg tier toe








Selecteer een afbeelding
Verwijder je tier
Weet je zeker dat je deze tier wilt verwijderen?

beoordelingen

Om uw inhoud en berichten te verkopen, begint u met het maken van een paar pakketten. Inkomsten genereren

Betaal per portemonnee

Betalingswaarschuwing

Je staat op het punt om de items te kopen, wil je doorgaan?

Vraag een terugbetaling