মুরগির পেটের ভিতর থাকা ডিম (যাকে আমরা অনেক সময় "আধা-ডিম" বা "কাঁচা ডিম" বলি)—এটি সাধারণত এমন ডিম যা এখনো সম্পূর্ণভাবে খোলার জন্য প্রস্তুত হয়নি, এবং ডিমের খোসা পুরোপুরি গঠিত হয়নি। এটি সাধারণত মুরগি জবাই করার পর তার ডিম্বনালিতে পাওয়া যায়।
মুরগির পেটের ডিমের উপকারিতা:
১. উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ:
পেটের ডিমে উচ্চমাত্রায় প্রোটিন থাকে, যা শরীরের কোষ গঠনে সহায়তা করে।
ভিটামিন ও মিনারেল:
এতে ভিটামিন A, B12, D, এবং সেলেনিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, জিঙ্ক ইত্যাদি খনিজ উপাদান থাকে।
অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে সহায়ক:
আয়রনের ভালো উৎস হওয়ায় রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করতে পারে।
দুর্বলতা কাটাতে কার্যকর:
পুষ্টিসমৃদ্ধ হওয়ায় রোগ থেকে ওঠা বা দুর্বল শরীরের পুষ্টি補 করতে কাজে লাগে।
আগের যুগের মুরুব্বিদের সতর্কবাণীর যুক্তি:
মুরুব্বিরা বলতেন, “বাচ্চারা মুরগির পেটের ভিতরের ডিম খেতে পারে না।” এর পেছনে কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ থাকতে পারে—
হজমের সমস্যা:
এই ধরনের ডিম সাধারণত পূর্ণাঙ্গ রান্না না হলে হজমে সমস্যা করতে পারে, বিশেষ করে শিশুদের জন্য।
ব্যাকটেরিয়ার আশঙ্কা:
আধা-গঠিত ডিমের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া থাকার সম্ভাবনা থাকে (যেমন সালমোনেলা), যা শিশুদের জন্য বিপজ্জনক।
অতিরিক্ত পুষ্টির ভার:
অতিরিক্ত প্রোটিন বা মিনারেল অনেক সময় শিশুর কিডনি বা হজমে চাপ ফেলতে পারে।
প্রচলিত কুসংস্কার:
কিছু কিছু সতর্কতা লোকজ ধ্যান-ধারণা থেকেও আসতে পারে, যার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই কিন্তু প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রচলিত।
থাইল্যান্ডের এক অঞ্চলে রয়েছে এক আশ্চর্য পাথরের গঠন যা দেখতে অনেকটা বিশাল সাপের মতো! স্থানীয়দের বিশ্বাস, এই পাথর আসলে এক বিশাল সাপ ছিল, যে একসময় পৃথিবীজুড়ে ঘুরে বেড়াত।
কিন্তু মিলিয়ন বছর আগে কোনো রহস্যময় কারণে সে পাথরে পরিণত হয়ে যায়। আজও সেই পাথরকে ঘিরে রয়েছে নানা লোককথা, বিশ্বাস আর বিস্ময়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি প্রকৃতির গঠনগত এক বিস্ময়, কিন্তু মানুষের কল্পনায় সে হয়ে উঠেছে প্রস্তরময় এক পৌরাণিক সাপ।
থাইল্যান্ডের এক অঞ্চলে রয়েছে এক আশ্চর্য পাথরের গঠন যা দেখতে অনেকটা বিশাল সাপের মতো! স্থানীয়দের বিশ্বাস, এই পাথর আসলে এক বিশাল সাপ ছিল, যে একসময় পৃথিবীজুড়ে ঘুরে বেড়াত।
কিন্তু মিলিয়ন বছর আগে কোনো রহস্যময় কারণে সে পাথরে পরিণত হয়ে যায়। আজও সেই পাথরকে ঘিরে রয়েছে নানা লোককথা, বিশ্বাস আর বিস্ময়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি প্রকৃতির গঠনগত এক বিস্ময়, কিন্তু মানুষের কল্পনায় সে হয়ে উঠেছে প্রস্তরময় এক পৌরাণিক সাপ।