পরিবেশবান্ধব ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করল চীন
জুলাই ১৩, সিএমজি বাংলা ডেস্ক: চীনের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম প্রকল্প থেকে প্রথম বারের মতো ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু হয়েছে। এটি চীনে পরিবেশবান্ধব ও আধুনিক উপায়ে ইউরেনিয়াম তোলার ক্ষেত্রে নতুন একটি অর্জন। শনিবার দেশটির জাতীয় পরমাণু কর্পোরেশন (সিএনএনসি) এসব তথ্য জানিয়েছে।
উত্তর চীনের ইনার মঙ্গোলিয়ার অর্ডোস শহরে অবস্থিত "জাতীয় নম্বর ১ ইউরেনিয়াম" প্রকল্পটি দেশটির সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম উৎপাদন কেন্দ্র। এটি সর্বোচ্চ মান বজায় রেখে তৈরি করা হয়েছে এবং মাত্র এক বছরের মধ্যেই এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে, যা একটি নতুন রেকর্ড।
সিএনএনসি-এর একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল ইউরেনিয়াম কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইউয়ান সু বলেন, এই প্রকল্পে আধুনিক ইউরেনিয়াম খনির মূল উপাদানগুলো অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পরিবেশ সুরক্ষা, রিমোট কন্ট্রোল অপারেশন, বুদ্ধিমান বিশ্লেষণ এবং উন্নত গুণমান ও দক্ষতার উপর বিশেষ জোর।
চীনের এনার্জি রিসার্চ সোসাইটির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে চীন বিশ্বের মধ্যে প্রথম। তাদের চালু, নির্মাণাধীন এবং অনুমোদন পাওয়া সব পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র মিলিয়ে এই অবস্থানে পৌঁছেছে। এই নতুন ইউরেনিয়াম প্রকল্পটি চীনের পারমাণবিক বিদ্যুৎ খাতকে আরও শক্তিশালী করবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়ংকর এবং বিষাক্ত সাপ (ডাবোয়া রুসেলি) এই সাপ এতটাই হিংস্র যে কেউ তার পাশ দিয়ে গেলে কষ্ট করে এসে কামড় দিয়ে হত্যা করে, এই সাপ নিজেকে এতো নিখুঁতভাবে লুকিয়ে রাখতে পারেযে থাকে দেখা প্রায় ইম্পসিবল যদি ও বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ৭০০০ মানুষ সাপের কামড়ে মারা যায় তাদের মধ্যে বেশিরভাগ (ডাবোয়া রুসেলি) কামড়ে মৃত্যু হয়।
যদি কখনো এই সাপ আমাকে ছোবল বসায় তাহলে আমি মেহেদী একটা উপদেশ দিবো, আপনি সাথে সাথে এই জায়গায় বসে যান আর যদি আপনার রিলিজিয়ন ইসলাম হয়ে থাকে তাহলে সবচেয়ে প্রথম কালেমা পাট করেন, আর বলেন হে স্রষ্টা আমি আপনার নিকটে আসছি, কারণ এই সাপের হিমোটক্সিন বিষ আপনার রক্ত পাতলা করে দেবে, আপনার শরীর ফুলে যাবে তীব্র ব্যাথায় ছোখ দিয়ে পানি পড়বে, আপনার কিডনি নষ্ট হয়ে যাবে।
আপনার শ্বাসকষ্ট অতিরিক্ত বেড়ে যাবে, কিছু সময়ের মধ্যে আপনি প্যারালাইজড হয়ে যাবেন ,আপনার শরীরে পচতে শুরু করবে এবং হাড্ডি দেখা যাবে, ডাক্তার আপনাকে অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন দেবে বাট আপনি যে বেঁচে যাবেন এটা বলবে না, আল্লাহ যদি হায়াত দিয়ে থাকেন তাহলে বাচবেন, কিন্তু খুব খুব অল্প মানুষ বেচে যায়, আর যদি আমাদের সিলেটের মৌলভীবাজারের মানুষের মতো ফগা হয়ে থাকেন আর উজা দিয়ে বিষ যারাতে যান তাহলে টাটা বায় বায়৷
প্রকৃতির পানির যাদুকর -ক্যাংগারু ইঁদুর! 🐭🌵
এই মরুভূমিবাসী ছোট প্রাণীগুলো সারা জীবন একফোঁটা পানিও না খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে ,সত্যিই অবিশ্বাস্য!
তাহলে ওরা বাঁচে কীভাবে?
ওরা খায় শুকনো বীজ, যেগুলো কার্বোহাইড্রেটে ভরপুর।
শরীর সেই কার্বোহাইড্রেটকে পানিতে রূপান্তর করে মেটাবলিজমের মাধ্যমে।
ওদের অত্যন্ত ঘন মূত্র এবং শুষ্ক মল তৈরি হয় ,যাতে শরীর থেকে পানির ক্ষতি না হয়।
এমনকি ওদের শ্বাসের আর্দ্রতাও ওরা নিজের বাসায় (গর্তে) রিসাইকেল করে নেয়!
🌵 এই ক্যাংগারু র্যাটরা হলো মরুভূমির সত্যিকারের বেঁচে থাকার মাস্টার, যেখানে অন্য প্রাণীরা কয়েক দিনেই ডিহাইড্রেট হয়ে পড়ে, সেখানে ওরা দিব্যি টিকে থাকে।
কুকুর প্রায় ১৫,০০০ বছর আগে মানুষ যখন অরণ্যের অন্ধকারে বাঁচতে শিখছিল,তখন এই প্রানী মানুষের সবচেয়ে বড় সঙ্গী হয়ে উঠেছিল। শিকার আর পাহারার বিনিময়ে জন্ম নেয় এক অদ্ভুত বন্ধুত্ব মানুষের প্রথম গৃহপালিত প্রানীই ছিল এই কুকুর। এর বৈজ্ঞানিক নাম :Canis lupus familiaris।
এই প্রাণীর শোনার শক্তি মানুষের চেয়ে প্রায় চারগুণ বেশি আর ঘ্রাণশক্তি প্রায় ৪০ গুণ বেশি, তাই অদৃশ্য শিকারও এর চোখ এড়ায় না। পৃথিবীতে প্রায় ৩৪০টির বেশি স্বীকৃত জাতের কুকুর আছে — কেউ ছোট, কেউ পাহাড়ি, কেউ পাহারাদার আবার কেউ শুধুই সঙ্গী।
কুকুরের বুদ্ধি প্রায় দুই বছরের শিশুর মতো অনুভব করা হয়। তাইতো হাজারো বছর পেরিয়েও কুকুর মানুষের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বন্ধু। বিশ্বে অনেক দেশে মানুষ আজও কুকুরকে শুধু প্রহরী নয়, পরিবারেজন মনে করে।