বাবা ছেলে দুইজনি ফাইনালি চলে গেলেন কবরে, আমি জলাতঙ্ক নিয়ে অনেক পোস্ট করেছি, বাট জলাতঙ্ক রিলেটিভ পোস্ট দেখলেই বিড়ালওয়ালি মাইয়া রা মানুষ কে ভুল তথ্য দিতে শুরু করে যেমন বিড়াল থেকে কিছুই হয় না আমি ৫ বছর ধরে বিড়াল পুষি আমার কেন কিছু হয় না ইত্যাদি ইত্যাদি, তারা বলে বিড়ালের কারণে জলাতঙ্ক হয় না।
বাট এই ছেলে টা পোষা বিড়াল কে তারা ভ্যাকসিন দেওয়ার পর ও বিড়ালের আচলে এবং কামড়ে মারা গেলেন দুইজনি ।আমি মেহেদী আমি আগে ও বলেছি জলাতঙ্কের কোনও প্রতিকার নেই, চিকিৎসা নেই, চিকিৎসা আছে বাট সমস্যা হল আপনি বুঝতে পারবেন না যে (রেবিজ) নামক একটা ভাইরাস আপনার শরীরে জায়গা করে নিয়েছে, আর এই ভাইরাস এক দুই সপ্তাহের মধ্যে আপনাকে সম্পুর্ন ভাবে আকড়ে ধরবে , তখন আর কিছু করার থাকবে না সুইসাইড ছাড়া,কারণ আপনি ধীরে ধীরে মারা যাবেন।
রেসিডেন্ট ইভিল মুভির T ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের মতো পানি খুজবেন কিন্তু পানি হাতে নিলেই ভয়ে কুকড়ে যাবেন, আপনার চামড়া পড়তে থাকবে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার চেয়েও কঠিন যন্ত্রণা ভুগ করবেন প্রতি দিন মৃত্যুর সময় পানি খেতে পারবেন না, এখন ডিসিশন আপনার আপনি কি করতে চান, বিড়ালের চুমু খাবেন, নাকি ঠোঁটে চুমু দিবেন, নাকি তুমি তোমার নিজের সন্তানের মতো ভাববেন 🤡 নাকি কী কোলে নিয়ে সারাক্ষণ থাকবেন আপনার ইচ্ছে কোন সমস্যা নেই। কিন্তু যখন এই ভাইরাস আক্রমণ করবে তখন বুঝবে ভয় কাকে বলে।