Linkeei Linkeei
    #ai #best #seo #tructiepbongda #bongdatructuyen
    Advanced Search
  • Login
  • Create a new account or Register

  • Day mode
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Linkeei App install

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Games Jobs Offers
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Games

Forum

Movies

Jobs

Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
6 w

🚧 হর্সশু কাঁকড়া : পৃথিবীর সবচেয়ে দামী রক্তের প্রাণী...😲😲😲

🔸 হর্সশু কাঁকড়া আমাদের থেকেও বহু পুরনো প্রাণী। এমনকি এরা ডাইনোসরেরও আগে পৃথিবীতে এসেছে! সময়ের পরীক্ষায় টিকে থেকে এরা আজও বেঁচে আছে ও বিবর্তিত হয়েছে। অবাক করার মতো বিষয় হলো, এদের রক্ত নীল, এরা উল্টো হয়ে সাঁতার কাটতে পারে এবং তাদের শরীরে আছে প্রায় নয়টি চোখ।

🔸 ৪৫০ মিলিয়ন বছরের পুরনো প্রাণী:-
▪️ হর্সশু কাঁকড়ার উৎপত্তি প্রায় ৪৫০ মিলিয়ন বছর আগে। অর্থাৎ, ডাইনোসরেরও প্রায় ২০০ মিলিয়ন বছর আগে তারা পৃথিবীতে এসেছে। এদের বলা হয় “লিভিং ফসিল” বা জীবন্ত জীবাশ্ম। গবেষকরা এদের পূর্বপুরুষের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন অর্ডোভিসিয়ান যুগের শেষ দিকে, যখন পৃথিবীতে প্রথম প্রাচীন মাছ দেখা দিয়েছিল।

🔸 হর্সশু কাঁকড়া আসলে কাঁকড়া নয়:-
▪️ হর্সশু কাঁকড়া হলো সামুদ্রিক আর্থ্রোপড। এদের খোলস ঘোড়ার খুরের মতো দেখতে, তাই এ নামকরণ। তবে নামের মধ্যে “কাঁকড়া” থাকলেও এরা আসল কাঁকড়া নয়। এরা বরং মাকড়সা ও বিচ্ছুর মতো আরাকনিড গোষ্ঠীর কাছাকাছি।
বিশ্বে হর্সশু কাঁকড়ার মাত্র চারটি প্রজাতি আছে। এদের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, মেক্সিকো উপসাগর এবং আমেরিকার উপকূলে পাওয়া যায়। ফিলিপাইনে কেবল পালাওয়ান দ্বীপেই এদের দেখা মেলে।

🔸 দেখতে ভিনগ্রহের মতো হলেও শান্ত স্বভাবের এদের লম্বা কাঁটা-ওয়ালা লেজ দেখে অনেকে ভয় পান। কিন্তু আসলে এরা খুবই শান্ত প্রাণী। লেজ তারা ব্যবহার করে শুধু সাঁতারের সময় দিক বদলাতে বা ঢেউয়ে উল্টে গেলে আবার সোজা হতে। তাই লেজ ধরে কখনোই এদের ধরা উচিত নয়, এতে প্রাণীটি আহত হয়।

🔸 নীল রক্তের রহস্য:-
▪️ আমাদের রক্ত লোহায় ভরপুর হিমোগ্লোবিনের জন্য লাল হয়। হর্সশু কাঁকড়ার রক্ত নীল, কারণ এতে থাকে তামাযুক্ত হিমোসায়ানিন। এ প্রোটিন শরীর জুড়ে অক্সিজেন বহন করে।
▪️ তাদের রক্তে থাকে আমিবোসাইট নামের বিশেষ কোষ, যা রোগজীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে। হর্সশু কাঁকড়ার কোনো পূর্ণাঙ্গ রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা নেই। যখনই শরীরে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস প্রবেশ করে, তখন এই কোষগুলো ফেটে গিয়ে আক্রমণকারী জীবাণুর চারপাশে জেলি জাতীয় আবরণ তৈরি করে এবং প্রবেশপথ বন্ধ করে দেয়।
▪️ এই কোষগুলি এতটাই সংবেদনশীল যে ই. কোলাই (E. Coli) ধরনের জীবাণুকেও সঙ্গে সঙ্গে শনাক্ত করতে পারে। তাই এদের রক্ত থেকে তৈরি করা হয় LAL (Limulus Amebocyte Lysate), যা চিকিৎসা সরঞ্জাম জীবাণুমুক্ত করতে এবং ভ্যাকসিন ও ওষুধ পরীক্ষায় ব্যবহার করা হয়।
এক লিটার হর্সশু কাঁকড়ার রক্তের দাম প্রায় ১৫,০০০ ডলার বা তার বেশি। এজন্যই এ রক্ত পৃথিবীর অন্যতম দামী তরল পদার্থ।

🔸 নয়টি চোখ:-
▪️ হর্সশু কাঁকড়ার শরীরে মোট নয়টি চোখ থাকে। এদের খোলসের উপর দু’টি বড় যৌগিক চোখ আছে, যা সঙ্গী খুঁজতে সাহায্য করে। উপরিভাগে আরও পাঁচটি চোখ থাকে, যেগুলো সূর্যালোক ও অতিবেগুনি আলো শনাক্ত করতে পারে। নিচের দিকে দু’টি চোখ থাকে, যা সাঁতারের সময় তাদের দিক নির্ধারণে সাহায্য করে। এমনকি লেজের উপরও আলোক সংবেদী অঙ্গ আছে, যা তাদের মস্তিষ্ককে দিন-রাতের ছন্দের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করে।

🔸 উল্টো হয়ে সাঁতার কাটে কেন?
▪️ হর্সশু কাঁকড়া সাধারণত উল্টো হয়ে সাঁতার কাটে। এভাবে তারা অন্য প্রাণীদের থেকে দূরে থাকতে পারে এবং শিকারি প্রাণী এড়াতে সক্ষম হয়। বিশেষ করে অল্পবয়সি হর্সশু কাঁকড়াদের এভাবে সাঁতার কাটতে দেখা যায়। প্রাপ্তবয়স্করা সাধারণত গভীর সমুদ্রতলে খাদ্য খুঁজে বেড়ায়।

🔸 প্রজনন ও জীবনচক্র:-
▪️ মেয়ে হর্সশু কাঁকড়া আকারে বড় হয়। চাঁদের পূর্ণিমা রাতে বা উষ্ণ মৌসুমে এরা কাদামাটি বা বালুকাবেলায় ডিম পাড়ে। একটি মেয়ে প্রায় ৬০,০০০ থেকে ১,২০,০০০ ডিম পাড়তে পারে। ডিমের বড় অংশই পাখি, মাছ ও সরীসৃপের খাদ্য হয়। কেবল কয়েকটি ডিম থেকেই বাচ্চা ফোটে, যারা প্রথমে জোয়ার-ভাটার তটে থাকে, পরে গভীর সমুদ্রে চলে যায় এবং ৮-১০ বছরে পূর্ণবয়স্ক হয়।

🔸 মানুষের কারণে বিপন্ন:-
▪️ প্রায় অর্ধেক বিলিয়ন বছর ধরে টিকে থাকলেও হর্সশু কাঁকড়া এখন বড় বিপদের মুখে। চিকিৎসা শিল্পে রক্ত সংগ্রহ, অতিরিক্ত শিকার, উপকূল ধ্বংস এবং খাবারের জন্য ব্যবহার তাদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে ফেলছে। একসময় এদের সার ও পশুখাদ্য বানাতো মানুষ। বর্তমানে চিকিৎসা শিল্পেই সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়।
▪️ তবে বিজ্ঞানীরা বিকল্প পথ খুঁজছেন—যাতে এই অসাধারণ প্রাণীগুলোকে রক্ষা করা যায়। বহু দশক ধরে মানুষ এদের কাছে ঋণী, কারণ এদের নীল রক্ত আমাদের জীবন বাঁচাতে সাহায্য করছে।

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
6 w

চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে। আপনি যেটা করবেন সেটা হলো ইগনোর। জীবনে কিছু মানুষ আবর্জনা ছড়াতে আসবে। লাইফ আপনার, চয়েস আপনার, ডিসিশন আপনাকেই নিতে হবে। নেগেটিভিটি যেখানেই দেখবেন, সটান সেখান থেকে দূরে সরিয়ে নেবেন নিজেকে।

শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন তাদের অনেকেই আপনার সর্বনাশ দেখতে চায়। তারা চায় আপনার কাটা ঘায়ে সহানুভূতি নামক মলমের সাথে একটু নুন ছিটাতে। আপনি সিম্পলি সেই সুযোগটাই দেবেন না। অযথা তর্কে যাবেন না, বোঝাতে যাওয়ার তো প্রয়োজনই নেই। কেউ যদি আপনাকে মূর্খ বলে, তাই মেনে নিয়ে হেসে বেরিয়ে আসুন। এই যে আপনি সময় আর এনার্জি বাঁচিয়ে নিলেন, ব্যাস ওইটাই দরকার। যে যা বলছে শুনে নিন আর মুচকি হেসে থ্যাংক ইউ বলে নিজের সিদ্ধান্তটা নিজেই নিন। যারা শিরদাঁড়া সোজা করে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারে, তারা আসলেই জীবনটা চেনে, বোঝে।

আপনাকে নিয়ে যখন বাকিরা সমালোচনা করতে ব্যস্ত থাকবে, আপনি সেই সময় ভালো কোনো বই পড়ুন, প্রিয়জনের সাথে কোথাও ঘুরে আসুন, রংতুলি নিয়ে ক্যানভাস সাজান, ঘর গোছান, গান শুনুন, আরো দুটো সিনেমা দেখুন, কিছু গাছ লাগান, খেলাধুলা করুন, ছবি তুলুন, ব্যায়াম করুন, সৃষ্টিকর্তার উপাসনা করুন। মোদ্দাকথা হলো, তাদের কথায় রিয়েক্ট করবেন না। যা বলছে বলুক, আপনার কানে এলেও ফেলে দিন, দিনশেষে আপনি জানেন আপনি কি, কেমন, আর এটাও জানেন যারা বলছে তারা আপনার কাছে জাস্ট ম্যাটার করে না।

আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের নিয়ে একটা বাউন্ডারি সেট করুন, একদম যাদের বুকে মিশে আপনি শ্বাস নেবেন, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো দাঁড়াতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। ঠিক তাদের কাছেই নিজেকে প্রকাশ করুন, তাদেরকেই এক্সপ্লেন করুন, তাদের সামনেই ঝুঁকতে শিখুন, কারণ তারা আপনার শুধু ভালোটাই চায়। বাদবাকি দুনিয়াকে জঞ্জাল মনে করে ঝেড়ে ফেলে দিন।

একটা কথা মাথায় রাখবেন, জীবন অনেক সুন্দর, আপনি যে পৃথিবীতে আছেন সেটা অনেক সুন্দর, আপনাকে শুধু চলার পথে গজিয়ে ওঠা আগাছাগুলো অথবা কোণে কোণে বেড়ে ওঠা কাঁটাঝোপগুলো দেখতে পেলে সাইড কাটিয়ে চলে আসতে হবে। সব কথার উত্তর দিতে নেই, সবকিছুতে রিয়েক্ট করতে নেই, সবাইকে বোঝানোর কোনো প্রয়োজন নেই। এগুলো বাদ না দিতে পারলে, লসটা আপনারই।

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
6 w

🌑 জীন, শয়তান ও জাদুর মাধ্যমে জীবনে বাধা: আপনি কি এই প্রভাব অনুভব করছেন? 😟
অনেক সময় আমরা জীবনে অদ্ভূত ধরনের বাধা, বিলম্ব বা ব্যর্থতা অনুভব করি...
🔸 বিয়ে ঠিক হচ্ছিল, হঠাৎ ভেঙে গেল
🔸 রিজিক আসে, কিন্তু স্থায়ী হয় না
🔸 স্বপ্নে অদ্ভুত কিছু দেখা বা ঘুমে ভয়
🔸 শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা, ডাক্তার বুঝতে পারে না
🔸 পরিবারে অশান্তি, ব্যবসায় হঠাৎ ক্ষতি

📖 আল্লাহ তা’আলা বলেছেন:
"শয়তান তো চায়, তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করতে মদ ও জুয়ার মাধ্যমে..."
(সূরা মায়েদা, ৫:৯১)

🧿 এসব অনেক সময় জীন, শয়তান অথবা জাদুর মাধ্যমে হয়ে থাকে, যারা মানুষের জীবন থেকে শান্তি, রিজিক ও সফলতা কেড়ে নিতে চায়।
⚠️ জাদুর লক্ষণগুলো কী কী হতে পারে?
✔️ হঠাৎ ঘুম ঘুম ভাব
✔️ ভয় বা আতঙ্ক
✔️ বিয়ে বা রিজিকের ক্ষেত্রে বারবার সমস্যা
✔️ অকারণে কান্না বা রাগ
✔️ স্বপ্নে সাপ, কুকুর, বা আগুন দেখা

আরো একটু বুঝিয়ে বলি...
বিয়ে বাধা: আপনি যতই রূপবতী, গুণবতী বা স্বাবলম্বী হোন না কেন, কোন মাধ্যমে আপনার বিয়ে বাধা থাকলে কখনও বিয়ে হবে না। বিয়ে হওয়ার জন্য আগাবে কিন্তু ছোট খাট ইস্যুর জন্য বিয়ে ভেঙ্গে যাবে। বিশেষ করে এমন ঘটনা দুইটি কারণে হয় কেউ শুত্রুবশত জাদুর মাধ্যমে বিয়ে বন্ধ করে রাখছে অথবা শয়তান জীন আপনার বিয়েতে বাধা সৃষ্টি করছে হয়ত তার ভালো লাগে আপনাকে।

রিজিকে বাধা: ব্যবসায় আপনি যতই পলিসি, ইনভেস্টমেন্ট করেন না কেন, জাদু বা শয়তান দ্বারা বাধাগ্রস্থ থাকলে আপনি এই গুলো থেকে বের হতে পারবেন না। যেখানেই হাত দেন লস আর লস। ঋণে জর্জরিত হয়ে হতাশার অতল গহ্বরে নিমর্জ্জিত হতে থাকবেন। এটি শারীরিক অসুস্থতার মাধ্যমেও হতে পারে।

💠 সমাধান কী?
✅ কুরআনিক চিকিৎসা (Ruqyah Shar’iyyah)
✅ নিয়মিত সূরা বাকারা, ফালাক, নাস, আয়াতুল কুরসী তিলাওয়াত
✅ সকাল সন্ধ্যার হিফাজতের আমল
✅ আল্লাহর প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস ও দোয়া

Opekkha : অপেক্ষা

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
6 w

রাগের এক মর্মান্তিক পরিণতি: আমাদের শিক্ষা নেওয়ার সময় এখনই!
কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের ধলনগর গ্রামে ঘটেছে এক হৃদয়বিদারক ঘটনা। তুচ্ছ একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে বাবা শাহিনের সঙ্গে তার ছেলের বচসা হয়। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের একপর্যায়ে বাবা রাগের মাথায় ছেলের দিকে ছুঁড়ে মা'রেন একটি কাঁচি। মুহূর্তেই কাঁচিটি ছেলের মাথায় গেঁথে যায়!

তড়িঘড়ি করে ছেলেকে নিয়ে যাওয়া হয় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ছুটোছুটির পর শেষমেশ ভর্তি করা হয় পিজি (BSMMU) হাসপাতালে। বর্তমানে সেই ছেলে ICU-তে মৃ*ত্যুর সঙ্গে লড়ছে। এখনও তার মাথা থেকে কাঁচি অপসারণ করা হয়নি। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, অপারেশন করতে প্রায় দেড় লাখ টাকার প্রয়োজন এবং অপারেশনটি জীবনঝুঁকিপূর্ণ।

ছেলের এমন মর্মান্তিক অবস্থায় বাবা শাহিনও ছুটোছুটি করে পা*গল প্রায়। আজ তিনি কাঁদছেন, ছুটছেন—কিন্তু সময় আর ফেরে না!

এই ঘটনাটি আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, রাগ কীভাবে মুহূর্তেই একটি জীবনকে ধ্বং'সের দিকে ঠেলে দিতে পারে। একটি ভুল সিদ্ধান্ত, একটি রাগান্বিত প্রতিক্রিয়া—সবকিছু বদলে দিতে পারে চিরতরের জন্য।

তাই আসুন, আমরা রাগকে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখি। কারণ রাগ কখনোই সমাধান দেয় না, বরং ধ্বং'স ডেকে আনে। এক মুহূর্তের রাগের আগুন অনেক সময় সারাজীবনের কান্না হয়ে ফিরে আসে।

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 w

🌑 জীন, শয়তান ও জাদুর মাধ্যমে জীবনে বাধা: আপনি কি এই প্রভাব অনুভব করছেন? 😟
অনেক সময় আমরা জীবনে অদ্ভূত ধরনের বাধা, বিলম্ব বা ব্যর্থতা অনুভব করি...
🔸 বিয়ে ঠিক হচ্ছিল, হঠাৎ ভেঙে গেল
🔸 রিজিক আসে, কিন্তু স্থায়ী হয় না
🔸 স্বপ্নে অদ্ভুত কিছু দেখা বা ঘুমে ভয়
🔸 শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা, ডাক্তার বুঝতে পারে না
🔸 পরিবারে অশান্তি, ব্যবসায় হঠাৎ ক্ষতি
📖 আল্লাহ তা’আলা বলেছেন:
"শয়তান তো চায়, তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করতে মদ ও জুয়ার মাধ্যমে..."
(সূরা মায়েদা, ৫:৯১)
🧿 এসব অনেক সময় জীন, শয়তান অথবা জাদুর মাধ্যমে হয়ে থাকে, যারা মানুষের জীবন থেকে শান্তি, রিজিক ও সফলতা কেড়ে নিতে চায়।
⚠️ জাদুর লক্ষণগুলো কী কী হতে পারে?
✔️ হঠাৎ ঘুম ঘুম ভাব
✔️ ভয় বা আতঙ্ক
✔️ বিয়ে বা রিজিকের ক্ষেত্রে বারবার সমস্যা
✔️ অকারণে কান্না বা রাগ
✔️ স্বপ্নে সাপ, কুকুর, বা আগুন দেখা

আরো একটু বুঝিয়ে বলি...
বিয়ে বাধা: আপনি যতই রূপবতী, গুণবতী বা স্বাবলম্বী হোন না কেন, কোন মাধ্যমে আপনার বিয়ে বাধা থাকলে কখনও বিয়ে হবে না। বিয়ে হওয়ার জন্য আগাবে কিন্তু ছোট খাট ইস্যুর জন্য বিয়ে ভেঙ্গে যাবে। বিশেষ করে এমন ঘটনা দুইটি কারণে হয় কেউ শুত্রুবশত জাদুর মাধ্যমে বিয়ে বন্ধ করে রাখছে অথবা শয়তান জীন আপনার বিয়েতে বাধা সৃষ্টি করছে হয়ত তার ভালো লাগে আপনাকে।

রিজিকে বাধা: ব্যবসায় আপনি যতই পলিসি, ইনভেস্টমেন্ট করেন না কেন, জাদু বা শয়তান দ্বারা বাধাগ্রস্থ থাকলে আপনি এই গুলো থেকে বের হতে পারবেন না। যেখানেই হাত দেন লস আর লস। ঋণে জর্জরিত হয়ে হতাশার অতল গহ্বরে নিমর্জ্জিত হতে থাকবেন। এটি শারীরিক অসুস্থতার মাধ্যমেও হতে পারে।
💠 সমাধান কী?
✅ কুরআনিক চিকিৎসা (Ruqyah Shar’iyyah)
✅ নিয়মিত সূরা বাকারা, ফালাক, নাস, আয়াতুল কুরসী তিলাওয়াত
✅ সকাল সন্ধ্যার হিফাজতের আমল
✅ আল্লাহর প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস ও দোয়া

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
6 w

চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে। আপনি যেটা করবেন সেটা হলো ইগনোর। জীবনে কিছু মানুষ আবর্জনা ছড়াতে আসবে। লাইফ আপনার, চয়েস আপনার, ডিসিশন আপনাকেই নিতে হবে। নেগেটিভিটি যেখানেই দেখবেন, সটান সেখান থেকে দূরে সরিয়ে নেবেন নিজেকে।

শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন তাদের অনেকেই আপনার সর্বনাশ দেখতে চায়। তারা চায় আপনার কাটা ঘায়ে সহানুভূতি নামক মলমের সাথে একটু নুন ছিটাতে। আপনি সিম্পলি সেই সুযোগটাই দেবেন না। অযথা তর্কে যাবেন না, বোঝাতে যাওয়ার তো প্রয়োজনই নেই। কেউ যদি আপনাকে মূর্খ বলে, তাই মেনে নিয়ে হেসে বেরিয়ে আসুন। এই যে আপনি সময় আর এনার্জি বাঁচিয়ে নিলেন, ব্যাস ওইটাই দরকার। যে যা বলছে শুনে নিন আর মুচকি হেসে থ্যাংক ইউ বলে নিজের সিদ্ধান্তটা নিজেই নিন। যারা শিরদাঁড়া সোজা করে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারে, তারা আসলেই জীবনটা চেনে, বোঝে।

আপনাকে নিয়ে যখন বাকিরা সমালোচনা করতে ব্যস্ত থাকবে, আপনি সেই সময় ভালো কোনো বই পড়ুন, প্রিয়জনের সাথে কোথাও ঘুরে আসুন, রংতুলি নিয়ে ক্যানভাস সাজান, ঘর গোছান, গান শুনুন, আরো দুটো সিনেমা দেখুন, কিছু গাছ লাগান, খেলাধুলা করুন, ছবি তুলুন, ব্যায়াম করুন, সৃষ্টিকর্তার উপাসনা করুন। মোদ্দাকথা হলো, তাদের কথায় রিয়েক্ট করবেন না। যা বলছে বলুক, আপনার কানে এলেও ফেলে দিন, দিনশেষে আপনি জানেন আপনি কি, কেমন, আর এটাও জানেন যারা বলছে তারা আপনার কাছে জাস্ট ম্যাটার করে না।

আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের নিয়ে একটা বাউন্ডারি সেট করুন, একদম যাদের বুকে মিশে আপনি শ্বাস নেবেন, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো দাঁড়াতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। ঠিক তাদের কাছেই নিজেকে প্রকাশ করুন, তাদেরকেই এক্সপ্লেন করুন, তাদের সামনেই ঝুঁকতে শিখুন, কারণ তারা আপনার শুধু ভালোটাই চায়। বাদবাকি দুনিয়াকে জঞ্জাল মনে করে ঝেড়ে ফেলে দিন।

একটা কথা মাথায় রাখবেন, জীবন অনেক সুন্দর, আপনি যে পৃথিবীতে আছেন সেটা অনেক সুন্দর, আপনাকে শুধু চলার পথে গজিয়ে ওঠা আগাছাগুলো অথবা কোণে কোণে বেড়ে ওঠা কাঁটাঝোপগুলো দেখতে পেলে সাইড কাটিয়ে চলে আসতে হবে। সব কথার উত্তর দিতে নেই, সবকিছুতে রিয়েক্ট করতে নেই, সবাইকে বোঝানোর কোনো প্রয়োজন নেই। এগুলো বাদ না দিতে পারলে, লসটা আপনারই।

image
Like
Comment
Share
Showing 584 out of 18913
  • 580
  • 581
  • 582
  • 583
  • 584
  • 585
  • 586
  • 587
  • 588
  • 589
  • 590
  • 591
  • 592
  • 593
  • 594
  • 595
  • 596
  • 597
  • 598
  • 599

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund