Linkeei Linkeei
    #ai #best #seo #tructiepbongda #bongdatructuyen
    Advanced Search
  • Login
  • Create a new account or Register

  • Day mode
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Linkeei App install

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Games Jobs Offers
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Games

Forum

Movies

Jobs

Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
8 w

কাশ্মীর থেকে রাশিয়া—একটা সুড়ঙ্গ সত্যিই আছে?

একটা গুহা, যার ভিতর ঢুকে কেউ কেউ আর ফেরেনি।
কাশ্মীরের লোকজন আজও রাতে আলো নিভিয়ে ফিসফিস করে বলে—
“ওই গুহার একটা মুখ রাশিয়ায় নিয়ে যায়…”

অবাক হচ্ছেন? কিন্তু কাশ্মীরের কুপওয়ারা জেলার লোলাব উপত্যকায় এমন এক গুহা সত্যিই আছে, যার নাম “কালারুশ”।
এই নামের মানেই শুনে থমকে যাবেন—“Qila-e-Roos”, অর্থাৎ “রাশিয়ার দুর্গ”।

গ্রামবাসীদের ভাষায় একে আবার বলা হয় “সাথ বারনো”—মানে সাত দরজা।
কারণ? এই গুহার রয়েছে সাতটি প্রবেশপথ।
শোনা যায়, তার একটিই সোজা চলে গেছে রাশিয়ার দিকে!

স্থানীয়দের বিশ্বাস—এই গুহার পথ এক সময় পাণ্ডবরা ব্যবহার করত।
অন্যদের মতে, এখানে গুপ্তচররা যাতায়াত করত বহু শতাব্দী আগে।
আর কেউ কেউ বলে—এই গুহার মধ্যেই এখনো রয়েছে প্রাচীন কোনো গোপন সভ্যতার ছায়া।

২০১৮ সালে মার্কিন দম্পতি অ্যাম্বার ও এরিক ফায়েস একদল অভিযাত্রী নিয়ে এই গুহায় নেমে পড়েন।
তাঁদের দাবি—এই গুহার ভিতরে ছিল প্রাচীন চলাচলের চিহ্ন, লবণের স্তর, এমনকি এমন খনিজ পদার্থ যা আজও বৈজ্ঞানিকদের কাছে রহস্য।
তবে সবচেয়ে ভয়ের কথা—তাদের এক প্রবেশপথের সামনে থমকে যেতে হয়, কারণ সেনাবাহিনী সেই মুখ সিল করে দিয়েছে।

কেন?

বলা হয়, ওই পথেই লুকিয়ে আছে সেই রহস্যময় সুড়ঙ্গ, যার শেষ কোথায় কেউ জানে না।
ভেতর থেকে মাঝে মাঝে জল পড়ার শব্দ আসে।
ভেতরে আলো ফেলে দেখা যায়—নিচে নামা, শুধু নামা… শেষ নেই।

স্থানীয়রা বলে, গুহার গভীরে আগে হিংস্র ভাল্লুক আর বানরদের দেখা যেত। তারা একসময় গ্রামের মধ্যে হানা দিত।
তাই সেনাবাহিনী সেটি বন্ধ করে দেয় সুরক্ষার জন্য।
কিন্তু… যদি সুরক্ষা ছাড়াও অন্য কিছু লুকিয়ে থাকে?

কেউ বলে গুহার এক দেয়ালে চীনা ভাষায় লেখা কিছু রহস্যময় চিহ্ন এখনো আছে।
আবার কেউ কেউ দেখে এসেছে এক দরজা—"সাত্রি গেট", যার পেছনে নাকি আছে বহু দেশের দিকে যাওয়ার লুকনো পথ।

তাহলে সত্যি কি কাশ্মীরের বুকে লুকিয়ে আছে এমন এক সুড়ঙ্গ যা রাশিয়া পর্যন্ত পৌঁছতে পারে?
নাকি এই সবই লোককথা, অলীক বিশ্বাস?

আজও কালারুশ গুহা সেই উত্তর দেয়নি।

শুধু দাঁড়িয়ে আছে—অন্ধকার, গভীর আর নীরব এক রহস্য হয়ে…
যার ভিতর পা দিলেই আপনি হারিয়ে যেতে পারেন ইতিহাস আর কল্পনার মাঝখানে…

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
8 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
8 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
8 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
8 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
8 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
8 w

কালোজাদু করার উদ্দেশ্যে বানানো হয়েছিল হাঁটু গেড়ে বসে থাকা এই নারীর পুতুল।

তার গায়ে সর্বমোট ১৩টি পিন গেঁথে আছে জাদু প্রয়োগের জন্য। কাছেই পাওয়া গিয়েছে একটি তামার ফলক, যেখানে এই নারীকে প্রেমে ফেলার জন্য জাদুমন্ত্র লেখা ছিল।

পুতুলটি ৪র্থ শতকের মিশর থেকে পাওয়া গিয়েছে। কালোজাদুর ইতিহাস খুঁজতে গেলে আমাদের চলে যেতে হবে সেই প্রাচীন ব্যাবিলনে।

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
8 w

এই সুন্দর খুদে হাতিটি তখন আখ চিবিয়ে একেবারে মগ্ন! আহা, কী মজা করে কচি আখ চিবুচ্ছিলো… ঠিক তখনই হঠাৎ ধরা পড়ে গেলো কারও নজরে!
তড়িঘড়ি করে চারপাশে তাকিয়ে একটা সরু খুঁটি দেখে ওর বুদ্ধিতে খেলে গেলো এক দুষ্টু বুদ্ধি—খুঁটির পিছনে গিয়েই দাঁড়িয়ে পড়লো, যেন নিজেকে লুকিয়ে ফেলেছে পুরোপুরি!

ভাবটা এমন,
"আমি তো আর নেই… আমি তো একেবারেই অদৃশ্য!
কেউ-ই আমাকে দেখতে পাচ্ছে না!"

ছোট্ট এই অভিনয়ে মিশে আছে এক চিলতে শিশুসুলভ সরলতা আর একরাশ মজা।
পৃথিবীটা বড্ড সুন্দর, যখন এমন নিষ্পাপ প্রাণগুলো আমাদের হৃদয় ছুঁয়ে যায়… 💚🐘

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
8 w

গতকাল আলজেরিয়ার তনস শহরে এক নারীকে হাতে-নাতে ধরা হয়েছে। সে এক শিশুর ছবি দিয়ে ঝাড়ফুঁক ও কালো-জাদু করছিল। তার কাছ থেকে ওই শিশু বাচ্চার ছবি ও তাবিজ-জাতীয় জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়।

আজকাল অনেক জাদুকর ছবি দিয়েই জাদুটোনা করে থাকে। এজন্য ছবি প্রচারে আমাদের সতর্ক থাকা উচিত।

ভাবুন, যদি আপনার সন্তানের কোন ছবি আপনার শত্রুর মারফতে এমন কোন জাদুকরের হাতে পৌঁছায়, কী হতে পারে?

এজন্য বলব, বাচ্চাদের ছবি পাবলিক করা থেকে বিরত থাকুন। তাদেরকে গোপন রাখুন। বাচ্চারা মাসুম, এদেরকে জাদুর কবলে ফেলবেন না।

শারীরিক সমস্যার সমাধান ও জিজ্ঞাসার জন্য যুক্ত হতে পারেন আমাদের নতুন কমিউনিটিতে মানসিক সেবায় পরামর্শ |

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
8 w

কাশ্মীর থেকে রাশিয়া—একটা সুড়ঙ্গ সত্যিই আছে?

একটা গুহা, যার ভিতর ঢুকে কেউ কেউ আর ফেরেনি।
কাশ্মীরের লোকজন আজও রাতে আলো নিভিয়ে ফিসফিস করে বলে—
“ওই গুহার একটা মুখ রাশিয়ায় নিয়ে যায়…”

অবাক হচ্ছেন? কিন্তু কাশ্মীরের কুপওয়ারা জেলার লোলাব উপত্যকায় এমন এক গুহা সত্যিই আছে, যার নাম “কালারুশ”।
এই নামের মানেই শুনে থমকে যাবেন—“Qila-e-Roos”, অর্থাৎ “রাশিয়ার দুর্গ”।

গ্রামবাসীদের ভাষায় একে আবার বলা হয় “সাথ বারনো”—মানে সাত দরজা।
কারণ? এই গুহার রয়েছে সাতটি প্রবেশপথ।
শোনা যায়, তার একটিই সোজা চলে গেছে রাশিয়ার দিকে!

স্থানীয়দের বিশ্বাস—এই গুহার পথ এক সময় পাণ্ডবরা ব্যবহার করত।
অন্যদের মতে, এখানে গুপ্তচররা যাতায়াত করত বহু শতাব্দী আগে।
আর কেউ কেউ বলে—এই গুহার মধ্যেই এখনো রয়েছে প্রাচীন কোনো গোপন সভ্যতার ছায়া।

২০১৮ সালে মার্কিন দম্পতি অ্যাম্বার ও এরিক ফায়েস একদল অভিযাত্রী নিয়ে এই গুহায় নেমে পড়েন।
তাঁদের দাবি—এই গুহার ভিতরে ছিল প্রাচীন চলাচলের চিহ্ন, লবণের স্তর, এমনকি এমন খনিজ পদার্থ যা আজও বৈজ্ঞানিকদের কাছে রহস্য।
তবে সবচেয়ে ভয়ের কথা—তাদের এক প্রবেশপথের সামনে থমকে যেতে হয়, কারণ সেনাবাহিনী সেই মুখ সিল করে দিয়েছে।

কেন?

বলা হয়, ওই পথেই লুকিয়ে আছে সেই রহস্যময় সুড়ঙ্গ, যার শেষ কোথায় কেউ জানে না।
ভেতর থেকে মাঝে মাঝে জল পড়ার শব্দ আসে।
ভেতরে আলো ফেলে দেখা যায়—নিচে নামা, শুধু নামা… শেষ নেই।

স্থানীয়রা বলে, গুহার গভীরে আগে হিংস্র ভাল্লুক আর বানরদের দেখা যেত। তারা একসময় গ্রামের মধ্যে হানা দিত।
তাই সেনাবাহিনী সেটি বন্ধ করে দেয় সুরক্ষার জন্য।
কিন্তু… যদি সুরক্ষা ছাড়াও অন্য কিছু লুকিয়ে থাকে?

কেউ বলে গুহার এক দেয়ালে চীনা ভাষায় লেখা কিছু রহস্যময় চিহ্ন এখনো আছে।
আবার কেউ কেউ দেখে এসেছে এক দরজা—"সাত্রি গেট", যার পেছনে নাকি আছে বহু দেশের দিকে যাওয়ার লুকনো পথ।

তাহলে সত্যি কি কাশ্মীরের বুকে লুকিয়ে আছে এমন এক সুড়ঙ্গ যা রাশিয়া পর্যন্ত পৌঁছতে পারে?
নাকি এই সবই লোককথা, অলীক বিশ্বাস?

আজও কালারুশ গুহা সেই উত্তর দেয়নি।

শুধু দাঁড়িয়ে আছে—অন্ধকার, গভীর আর নীরব এক রহস্য হয়ে…
যার ভিতর পা দিলেই আপনি হারিয়ে যেতে পারেন ইতিহাস আর কল্পনার মাঝখানে…

image
Like
Comment
Share
Showing 654 out of 18929
  • 650
  • 651
  • 652
  • 653
  • 654
  • 655
  • 656
  • 657
  • 658
  • 659
  • 660
  • 661
  • 662
  • 663
  • 664
  • 665
  • 666
  • 667
  • 668
  • 669

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund