শুনলে অবাক হবে??
মধ্যযুগে ফ্রান্সের এক শহরে প্রচলিত ছিল এক অদ্ভুত রীতিনীতি যা শুনলে অবাক না হয়ে উপায় নেই। সেই সময়, বিবাহিত নারীরা চাইতেন তাঁদের স্বামীরা যেন বাইরে ঘোরাঘুরি না করে, ঘরে সময় কাটান এবং তাঁদের প্রতি অনুগত থাকেন। তাই তাঁরা অবলম্বন করতেন এক রহস্যময় কৌশল।
প্রতিদিন সকালে, স্বামীর নাশতায় খুব সামান্য পরিমাণে বিষ মেশানো হতো—মারাত্মক কিছু নয়, তবে এতটাই যাতে ধীরে ধীরে শরীরে অস্বস্তি তৈরি হয়। এরপর সন্ধ্যায়, যখন স্বামী ঘরে ফিরতেন, তখন সেই বিষের প্রতিষেধক মিশিয়ে দেওয়া হতো তাঁর রাতের খাবারে।
কিন্তু এখানে রয়েছে এক নাটকীয় মোড়। যদি কোনো স্বামী বেশি রাত করে ঘরে ফিরতেন, তাহলে প্রতিষেধক খাওয়ার সময়ও পিছিয়ে যেত। ফলে বিষের প্রভাব বাড়তে শুরু করত- বমি ভাব, মাথাব্যথা, দুশ্চিন্তা, শরীর ব্যথা ও ক্লান্তি দেখা দিত। যত দেরি করতেন, তত বেশি ভুগতেন।
কিন্তু যেইমাত্র তিনি ঘরে ফিরে রাতের খাবার খেতেন—কয়েক মিনিটের মধ্যেই শরীর আবার ভালো হয়ে যেত।
তিনি কখনো জানতেন না কেন এমনটা হচ্ছে। তবে সময়ের সাথে সাথে বুঝে গিয়েছিলেন— ঘর মানেই স্বস্তি,
ঘর মানেই আরাম, আর ঘর মানেই স্ত্রী! এভাবেই স্বামীরা ঘরে ফিরতে শুরু করলেন আগেভাগেই, সংসার ও স্ত্রীকে সময় দিতে শিখলেন।
চমৎকার এক কৌশল, তাই না?
শুনলে অবাক হবে??
মধ্যযুগে ফ্রান্সের এক শহরে প্রচলিত ছিল এক অদ্ভুত রীতিনীতি যা শুনলে অবাক না হয়ে উপায় নেই। সেই সময়, বিবাহিত নারীরা চাইতেন তাঁদের স্বামীরা যেন বাইরে ঘোরাঘুরি না করে, ঘরে সময় কাটান এবং তাঁদের প্রতি অনুগত থাকেন। তাই তাঁরা অবলম্বন করতেন এক রহস্যময় কৌশল।
প্রতিদিন সকালে, স্বামীর নাশতায় খুব সামান্য পরিমাণে বিষ মেশানো হতো—মারাত্মক কিছু নয়, তবে এতটাই যাতে ধীরে ধীরে শরীরে অস্বস্তি তৈরি হয়। এরপর সন্ধ্যায়, যখন স্বামী ঘরে ফিরতেন, তখন সেই বিষের প্রতিষেধক মিশিয়ে দেওয়া হতো তাঁর রাতের খাবারে।
কিন্তু এখানে রয়েছে এক নাটকীয় মোড়। যদি কোনো স্বামী বেশি রাত করে ঘরে ফিরতেন, তাহলে প্রতিষেধক খাওয়ার সময়ও পিছিয়ে যেত। ফলে বিষের প্রভাব বাড়তে শুরু করত- বমি ভাব, মাথাব্যথা, দুশ্চিন্তা, শরীর ব্যথা ও ক্লান্তি দেখা দিত। যত দেরি করতেন, তত বেশি ভুগতেন।
কিন্তু যেইমাত্র তিনি ঘরে ফিরে রাতের খাবার খেতেন—কয়েক মিনিটের মধ্যেই শরীর আবার ভালো হয়ে যেত।
তিনি কখনো জানতেন না কেন এমনটা হচ্ছে। তবে সময়ের সাথে সাথে বুঝে গিয়েছিলেন— ঘর মানেই স্বস্তি,
ঘর মানেই আরাম, আর ঘর মানেই স্ত্রী! এভাবেই স্বামীরা ঘরে ফিরতে শুরু করলেন আগেভাগেই, সংসার ও স্ত্রীকে সময় দিতে শিখলেন।
চমৎকার এক কৌশল, তাই না?
বাজারের চকচকে আপেল আর গাছে ঝরে পড়া প্রাকৃতিক আপেলের মধ্যে বড় একটা পার্থক্য আছে। চকচকে আপেলগুলো অনেক সময় রাসায়নিকের ছোঁয়া পায়—যা আপেলকে সুন্দর করে তোলে, কিন্তু শরীরের জন্য সবসময় ভালো নয়।
পোকা খাওয়া আপেল হলো প্রকৃত এবং রাসায়নিক মুক্ত। কারণ পোকামাকড় সাধারণত কৃত্রিম কিছু খায় না, তারা শুধুমাত্র খাঁটি প্রাকৃতিক ফল খায়। তাই, যেসব আপেলের ওপর পোকা খাওয়ার দাগ থাকে, সেগুলো বেশি নিরাপদ।
আপেল কামড়ানোর পর সেটি কিছুক্ষণের মধ্যে বাদামি হতে পারে। এটা স্বাভাবিক কারণ ফলের মধ্যে থাকা এনজাইম অক্সিজেনের সংস্পর্শে এসে রঙ পরিবর্তন করে। এই প্রক্রিয়া কোনো ক্ষতিকর নয়, বরং প্রাকৃতিক হওয়ার লক্ষণ।
প্রাকৃতিক আপেল ভিটামিন, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাই পোকা খাওয়া আপেল খাওয়া থেকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তবে পচে যাওয়া অংশ ফেলে দিয়ে বাকি ভালো অংশ খাওয়া উচিত এবং আপেল খাওয়ার আগে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
চোখের মায়ায় বা বাহ্যিক চকচকে সৌন্দর্যে ফাঁদ বেঁধে ফেলো না। প্রকৃতির নিয়ম মেনে বেড়ে ওঠা আপেলই সবচেয়ে স্বাস্থ্যবান্ধব।
বাজারের চকচকে আপেল আর গাছে ঝরে পড়া প্রাকৃতিক আপেলের মধ্যে বড় একটা পার্থক্য আছে। চকচকে আপেলগুলো অনেক সময় রাসায়নিকের ছোঁয়া পায়—যা আপেলকে সুন্দর করে তোলে, কিন্তু শরীরের জন্য সবসময় ভালো নয়।
পোকা খাওয়া আপেল হলো প্রকৃত এবং রাসায়নিক মুক্ত। কারণ পোকামাকড় সাধারণত কৃত্রিম কিছু খায় না, তারা শুধুমাত্র খাঁটি প্রাকৃতিক ফল খায়। তাই, যেসব আপেলের ওপর পোকা খাওয়ার দাগ থাকে, সেগুলো বেশি নিরাপদ।
আপেল কামড়ানোর পর সেটি কিছুক্ষণের মধ্যে বাদামি হতে পারে। এটা স্বাভাবিক কারণ ফলের মধ্যে থাকা এনজাইম অক্সিজেনের সংস্পর্শে এসে রঙ পরিবর্তন করে। এই প্রক্রিয়া কোনো ক্ষতিকর নয়, বরং প্রাকৃতিক হওয়ার লক্ষণ।
প্রাকৃতিক আপেল ভিটামিন, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাই পোকা খাওয়া আপেল খাওয়া থেকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তবে পচে যাওয়া অংশ ফেলে দিয়ে বাকি ভালো অংশ খাওয়া উচিত এবং আপেল খাওয়ার আগে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
চোখের মায়ায় বা বাহ্যিক চকচকে সৌন্দর্যে ফাঁদ বেঁধে ফেলো না। প্রকৃতির নিয়ম মেনে বেড়ে ওঠা আপেলই সবচেয়ে স্বাস্থ্যবান্ধব।
মানাটিকে মিষ্টি আলু খাওয়ানো হচ্ছে, যদিও এটা দেখতে সাধারণ সবজির মতো।
মানাটি হলো এক ধরনের বড়, শান্ত স্বভাবের জলজ প্রাণী। এদের অনেকেই "সমুদ্রের গরু" নামে চেনে। এরা সাধারণত অগভীর সমুদ্র, নদী আর উপকূলের কাছে থাকে। একটি মানাটির গড় দৈর্ঘ্য ৯-১০ ফুট আর ওজন প্রায় ১,০০০ পাউন্ডের মতো হতে পারে।
মানাটি শুধু গাছপালা খায়। এরা মূলত সমুদ্র ঘাস, ম্যানগ্রোভ গাছের পাতা আর শৈবাল খেয়ে বাঁচে। এই খাবারগুলো খেয়ে তারা সমুদ্রের পরিবেশ ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
মানাটি খুবই শান্ত স্বভাবের। তারা কারও ক্ষতি করে না, এমনকি কুমিররাও তাদের রাস্তা ছেড়ে দেয়। তবে মানুষই এখন তাদের সবচেয়ে বড় বিপদ—মানুষের কাজকর্মে তাদের বাসস্থান নষ্ট হচ্ছে, আর নৌকার সঙ্গে ধাক্কাও বড় সমস্যা।
তারা ঠান্ডা পানি সহ্য করতে পারে না, তাই ঋতু বদল হলে তারা বাসা বদলায়। বিশেষ করে ফ্লোরিডায় অনেক মানাটি থাকে।