Linkeei Linkeei
    #tructiepbongda #bongdatructuyen #seo #xembongda #digitalmarketing
    Búsqueda Avanzada
  • Acceder
  • Registrar

  • Modo día
  • © 2025 Linkeei
    Pin • Directorio • Contacto • Developers • Política • Condiciones • Reembolso • Linkeei App install

    Seleccionar Idioma

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Mirar

Mirar Bobinas Películas

Eventos

Examinar eventos Mis eventos

Blog

Examinar artículos

Mercado

últimos productos

Páginas

Mis páginas Páginas Me gusta

Más información

Foro Explorar entradas populares Juegos Trabajos Ofertas
Bobinas Mirar Eventos Mercado Blog Mis páginas Ver todo

Descubrir Mensajes

Posts

Usuarios

Páginas

Grupo

Blog

Mercado

Eventos

Juegos

Foro

Películas

Trabajos

Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

হৃৎপিণ্ড আকারে কত বড় হতে পারে?
ছবিতে দেখানো হৃৎপিণ্ড’টি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাণীর হৃৎপিণ্ড। প্রায় ২০০ কেজি ওজনের এই হৃৎপিণ্ডের মালিক হচ্ছে নীল তিমি। হ্যাঁ, জল এবং স্থলের সবচেয়ে বড় প্রাণী হচ্ছে এই নীল তিমি। ২০১৪ সালে নিউফাউন্ডল্যান্ড(Newfoundland) উপকূলে ২৪-মিটার (৭৮ ফুট) নীল তিমির মৃতদেহ থেকে এই হৃৎপিণ্ডটি আলাদা করা হয়।

প্রায় ১০ জন লোকের সহায়তায় তিমি'টির শরীর থেকে আলাদা করা হয় হৃৎপিণ্ডটি এবং পরবর্তীতে ফরমালিন ব্যবহার করে পচনের হাত থেকে রক্ষা করা হয়। বর্তমানে এটি কানাডার রয়েল অন্টারিও যাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে। বিজ্ঞানীদের মতানুসারে, প্রতি বিটে প্রায় ২২০ লিটার রক্ত পাম্প করে নীল তিমির এই হৃৎপিণ্ডটি। যখন তিমি ডাইভ করে, তখন তার হার্টবিট মাত্র ২ থেকে ১০ বার প্রতি মিনিটে হয়। আর যখন তিমি পানির উপরে থাকে, তখন হার্টবিট হয় ২৫ থেকে ৩৭ বার প্রতি মিনিটে।

স্থলে চড়ে বেড়ানো সবচেয়ে বড় প্রাণী হচ্ছে আফ্রিকান হাতি। এদের হৃৎপিণ্ডের ওজন প্রায় সাড়ে তেরো কেজি। তাহলে চিন্তা করুন, নীল তিমির হৃৎপিণ্ড কত বড়! নীল তিমি প্রায় ১১০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়; যার ফলে এই বিশাল শরীর পরিচালনার জন্য এত বড় হৃৎপিণ্ডের প্রয়োজন হয়।

এদের হৃৎপিণ্ড থেকে উৎপন্ন প্রতিটি হার্টবিট এর শব্দ এতই জোরালো যে, সেটি প্রায় ২ মাইল দূর থেকেও শনাক্ত করা যায়। বর্তমানে পুরো পৃথিবীতে বেঁচে থাকা নীল তিমির সংখ্যা মাত্র ১০ হাজার থেকে ২৫ হাজারের মধ্যে। তবে আশার কথা হচ্ছে এদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

পোল্যান্ড থেকে সম্প্রতি বর্ণিত মধ্য জুরাসিক সেনোসেরাস নটিলিড থেকে প্রাপ্ত প্রমাণ থেকে জানা যায় যে এটি একটি বিলুপ্ত সামুদ্রিক সরীসৃপ, একটি প্লিওসরিড দ্বারা আক্রান্ত হয়েছিল, যার খোলসের উপর দুটি কামড়ের চিহ্ন রয়ে গেছে । ৮৮ মিমি ব্যাসের খোসার উপর

২০ মিমি চওড়া কামড়ের চিহ্নগুলি সম্ভবত ডান দিক থেকে আক্রমণকারী একটি প্লিওসরিড দ্বারা তৈরি হয়েছিল, সম্ভবত প্রাণীটি নটিলিডের খোসা সম্পূর্ণরূপে ধরতে ব্যর্থ হওয়ার পরে বা এর নরম অংশগুলি সফলভাবে ছিঁড়ে ফেলার পরে। লেথাইয়া জার্নালে বিস্তারিতভাবে প্রকাশিত এই আবিষ্কারটি নটিলিডের উপর প্লিওসরিড আক্রমণের প্রথম পরিচিত উদাহরণ।

আবিষ্কারের বিস্তারিত:
জীবাশ্ম: দক্ষিণ পোল্যান্ডের একটি মধ্য জুরাসিক সেনোসেরাস নটিলিড।

প্রমাণ: খোসার নীচের দিকে দুটি বড়, ২০ মিমি চওড়া কামড়ের চিহ্ন।

শিকারী: একটি প্লিওসরিড, যা বিভিন্ন সম্ভাব্য শিকারীর সাথে কামড়ের চিহ্নের আকৃতি এবং মাত্রার তুলনা করে শনাক্ত করা হয়েছে।
আক্রমণের স্থান: আক্রমণটি নটিলিডের ডান দিক থেকে হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

ফলাফল: নটিলিডটি সম্ভবত ধরার ব্যর্থ চেষ্টার পরে ফেলে দেওয়া হয়েছিল, অথবা শিকারীটি এর নরম অংশগুলো ছিঁড়ে ফেলেছিল।

তাৎপর্য: এই আবিষ্কারটি একটি প্লিওসোরিডের নটিলিড শিকারের প্রথম নথিভুক্ত ঘটনা, যা শিকারী-শিকারের মধ্যে একটি অস্বাভাবিক সম্পর্ক প্রকাশ করে।

প্রকাশনা: এই গবেষণার নেতৃত্বে ছিলেন অধ্যাপক শ্রীপত জৈন এবং এটি লেথাইয়া জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

সাপের এন্টিভেনম মূলত ককটেল জাতীয় হয়। আপনাকে যে বিষধর সাপেই কামড় দিক, এন্টিভেনম একই।
তাই সাপ চেনা জরুরী না৷ ওঝার কাছে না গিয়ে দ্রুত হাসপাতালে যাওয়া জরুরী।

( বাংলাদেশে মোট ৪ প্রকার বিষধর সাপের কামড় লক্ষ্য করা যায়।
১.পদ্ম গোখরা ( নিউরোটক্সিন)
২.খয়া গোখরা ( নিউরোটক্সিন)
৩. কালাচ ( নিউরোটক্সিন)
৪. রাসেলস ভাইপার ( হেমোটক্সিন)

এই চার প্রকার সাপের ভেনম সংগ্রহ করে একসাথে এন্টিভেনম তৈরি করা হয়৷ সুতরাং, আপনাকে যে সাপেই কামড় দিক,ওষুধ একই।

উপরের চারটি সাপ বাদেও আমাদের দেশে শঙ্খচূর নামে ( ব্রান্ডেড ক্রেইট) কালো হলুদ ব্রান্ড করা একটা সাপ পাওয়া যায় যেটা মারাত্মক বিষধর। কিন্তু এযাবৎকালে এই সাপের কামড়ের কোন নজির নেই৷ এটা কাউকে কামড় দেয় না।

* সাপে কামড় দিলে হাত পায়ে বা শরীরের যেকোন স্থানে বাধন দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই৷ এতে উপকার হয় ই না,বরং আপনার বাধন দেওয়া অঙ্গে রক্ত চলাচলে অসুবিধার কারনে অঙ্গটি নষ্ট হতে পারে৷ ( রাসেলস ভাইপার এর কামড়ে হেমোটক্সিন বিষের প্রভাবে অঙ্গহানী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে)

* আক্রান্ত স্থান ব্লে দিয়ে চিড়ে দেওয়ার কোন দরকার নেই। এতে রোগী অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যেতে পারে।

* সাপ কামড় দিলে আতঙ্কগ্রস্থ হওয়ার কিছু নেই। সঠিক সময়ে এন্টিভেনম নিলে বাঁচার সম্ভাবনা প্রায় ১০০%।
আতঙ্কগ্রস্থ হলে হার্ট ফেইলার হয়ে আপনি মারা যেতে পারেন।

* কালাচ সাপের কামড়ে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়৷ এরা রাতে মানুষের বিছানার পাশে চলে আসে। এদের বিষে জ্বালা যন্ত্রণা করে না এবং কামড় দিলে চিহ্ন ঠিকভাবে বোঝা যায় না ( বিষদাঁত খুব ছোট) বলে মানুষ বুঝতে পারে না তার সাপে কামড় দিয়েছে। তাই মেঝেতে ঘুমাবেন না,মশারী লাগিয়ে ঘুমাবেন।

*** সর্বোপরি যে সাপেই কামড় দিক,ওঝার কাছে কখনই যাবেন না।
মনে রাখবেন, একমাত্র এন্টিভেনমই আপনাকে বাঁচাতে পারে৷ তাছাড়া দুনিয়ার আর কিছুই আপনাকে সাপের কামড় থেকে বাঁচাতে পারবে না৷

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

🐉 ফড়িং: নিঃশব্দ সৈনিক, প্রকৃতির অদৃশ্য বীর

ফড়িং—বাংলার মাঠেঘাটে, পুকুরপাড়ে কিংবা জলাভূমির ধারে প্রায়ই উড়ে বেড়াতে দেখা যায় এই নিসর্গসৌন্দর্যের প্রতীককে। কিন্তু এই ক্ষণিকের উড়ন্ত সৌন্দর্য শুধু রঙিন পাখার সৌন্দর্য নিয়েই প্রকৃতিতে তার অবস্থান তৈরি করেনি, বরং সে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করতে নিজেকে উৎসর্গ করেছে—নিঃশব্দে, নিঃস্বার্থে, নিরলসভাবে।

🦟 প্রতিদিনের রক্তহীন যুদ্ধ

একটি পূর্ণবয়স্ক ফড়িং প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১০০ থেকে ৩০০টি মশা খেয়ে থাকে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি—একটি ফড়িং তার জীবদ্দশায় হাজার হাজার মশা ধ্বংস করে! এরা নিশ্ছিদ্রভাবে ওড়ার সময় তাদের জটিল চোখ দিয়ে নিশানা করে ধরে ফেলে মশাকে। নিঃশব্দে এই শিকার কার্যক্রম চলে চলে প্রতিনিয়ত, যেন এক প্রকৃতি-নিযুক্ত শিকারি।

তাদের গঠনই এমন—তীক্ষ্ণ দৃষ্টিশক্তি, গতিশীল পাখা, আর ক্ষিপ্র প্রতিক্রিয়া—যা মশার মত ক্ষুদ্র ও ক্ষিপ্র পতঙ্গকে সহজেই ধরে ফেলতে পারে। তারা এমন দক্ষ শিকারি যে তাদের সফলতা হার ৯৫% এরও বেশি, যা পৃথিবীর যেকোনো শিকারির মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ।

🌱 প্রকৃতির স্নেহময় সেনা

ড্রাগনফ্লাই শুধু মশা খেয়েই থেমে থাকে না। তারা মাছি, ছোট পোকামাকড়, এমনকি কিছুক্ষেত্রে কীটপতঙ্গের ডিমও খেয়ে থাকে, যা আমাদের পরিবেশকে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ রাখতে সাহায্য করে।

এই কারণে অনেক বিজ্ঞানী ও পরিবেশবিদ ফড়িংকে বলেন "প্রাকৃতিক কীটনাশক"—যারা কোন রাসায়নিক ছাড়াই মানবসভ্যতাকে রক্ষা করে।

❗ আমরা যা করছি, তা বিপরীত...

দুঃখজনকভাবে, অজ্ঞতা ও অবহেলার কারণে আমরা অনেকেই ফড়িংকে তুচ্ছজ্ঞান করি, অনেক সময় মেরে ফেলি শুধুমাত্র খেলার ছলে কিংবা শখে। কিন্তু একটি ফড়িং মারা মানে হলো—

প্রতিদিন শতাধিক মশাকে বাঁচিয়ে দেওয়া।
অর্থাৎ, নিজের হাতেই নিজের ক্ষতির রাস্তা তৈরি করা।

মশা শুধু বিরক্তিকর নয়, এটি ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়া, জিকা ভাইরাস-এর মতো প্রাণঘাতী রোগের বাহক। অথচ এই রোগের বিরুদ্ধে আমাদের প্রকৃতির নিজস্ব সৈনিক—ফড়িং—আমাদের অজান্তেই লড়ে যাচ্ছে!

🌍 ফড়িং আছে মানেই প্রকৃতি সুস্থ

ফড়িং পরিবেশের একটি সূচকপ্রজাতি। অর্থাৎ, যেখানে ফড়িং বেশি দেখা যায়, বুঝতে হবে সেখানে জলাশয় সুস্থ, বায়ু বিশুদ্ধ, প্রকৃতি এখনও জীবিত। কিন্তু জলাভূমি নষ্ট হলে, কীটনাশক ব্যবহারে বা নগরায়ণের চাপে যখন তারা বিলুপ্ত হতে শুরু করে, তখন আমরা খেয়াল না করেই প্রকৃতির ভারসাম্য হারিয়ে ফেলি।

💡 আমাদের করণীয় কী?

ফড়িং দেখলে মেরে ফেলো না—তাকে রক্ষা করো।

নিজের চারপাশে জলাশয় ও সবুজের যত্ন নাও।

শিশুদের শেখাও—ফড়িং খেলা নয়, প্রকৃতির বন্ধু।

রাসায়নিক স্প্রে ও কীটনাশক কম ব্যবহার করো।

শহর বা গ্রামে পুকুর ও জলাশয় সংরক্ষণ করো—সেই সঙ্গে ফড়িংও থাকবে।

🐲 শেষ কথা

ফড়িংদের কথা কেউ বলে না। তারা নিঃশব্দে আসে, উড়ে বেড়ায়, শিকার করে, আমাদের রক্ষা করে—কোনো প্রশংসা বা পুরস্কারের প্রত্যাশা ছাড়াই। তারা প্রকৃতির ছায়াসেনা।

তাই, একটি ফড়িং বাঁচাও মানে একশোটি মশার হাত থেকে মুক্তি পাও।
এটা শুধু ভালোবাসার আহ্বান নয়, এটা বাঁচার প্রশ্ন।

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

এটা কি সত্যি বাদুড়, নাকি মানুষ? 🦇 ফিলিপাইনে দেখা মিললো মানুষের আকারের বিশাল বাদুড়ের!

২০২০ সালে, ফিলিপাইনের এক ব্যক্তি তার গ্যারেজে ঝুলন্ত অবস্থায় এই বিশাল প্রাণীটিকে দেখে চমকে ওঠেন! এটি ছিল 'জায়ান্ট গোল্ডেন-ক্রাউনড ফ্লাইং ফক্স'—বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম প্রজাতির বাদুড়।

এর ডানার বিস্তার প্রায় ৫.৬ ফুট পর্যন্ত হতে পারে! তবে ভয়ের কিছু নেই। এই বিশাল বাদুড়টি সম্পূর্ণ নিরীহ এবং ফলখেকো। এরা আসলে পরাগায়নে সাহায্যকারী এক গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী।

কিন্তু এই বিস্ময়কর প্রাণীটির পেছনের গল্পটি বেশ বেদনাদায়ক। বনভূমি উজাড় এবং শিকারের কারণে এই প্রজাতিটি আজ বিলুপ্তির পথে। এটি একটি চরম বিপন্ন প্রজাতি (critically endangered)।

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

মালি দেশের সাহেল অঞ্চলে বসবাসকারী এক রহস্যময় জাতি "Dogon" এই জাতি পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন অনন্য সংস্কৃতির ধারক-বাহক। ডগোনরা আজও অনন্য ধরনের মুখোশ নৃত্য,ভাস্কর্য ও কাহিনির
মাধ্যমে নিজেদের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে।

তাদের রহস্যময় বৈশিষ্ট্যগুলো -----

১. ডগোনরা মূলত শিকারি ও কৃষিজীবী হলেও তাদের জ্যোতির্বিদ্যা জ্ঞান ছিল অবাক করার মতো।

২. বলা হয়,তারা সিরিয়াস নক্ষত্রমণ্ডল সম্পর্কে এমন সব তথ্য জানতো,যা আধুনিক টেলিস্কোপ আবিষ্কারের আগেই তারা জানত।

সিরিয়াসের মূল নক্ষত্র ছাড়াও তার সঙ্গী সিরিয়াস বি-এর অস্তিত্ব তারা জানতো,যেটি খালি চোখে দেখা যায় না।

৩. ডগোনরা বিশ্বাস করে,তাদের পূর্বপুরুষেরা আকাশ থেকে আগত এক জাতি বা দেবতার কাছ থেকে এই জ্ঞান পেয়েছিল।

৪. তাদের মিথ,সংস্কৃতি ও আচার-অনুষ্ঠান-এ আকাশ,
নক্ষত্র,ও রহস্যময় প্রাণীর কাহিনি পাওয়া যায়।

অনেক গবেষক মনে করেন,হয়তো তারা প্রাচীনকাল থেকেই নক্ষত্র পর্যবেক্ষণে দক্ষ ছিল। আবার অনেকেই বলেন,হয়তো কোন অতিপ্রাকৃত সংযোগ বা রহস্যময় জ্ঞানের মাধ্যমে তারা এসব জানত।

ডগোন জাতিকে ঘিরে তাই এখনো রয়েছে এক অমীমাংসিত রহস্য! তারা কি সত্যিই মহাজাগতিক অতিথির কাছ থেকে জ্ঞান পেয়েছিল,নাকি তাদের নিজস্ব বিজ্ঞান ছিল অসাধারণভাবে উন্নত?

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
2 D

মধ্য এশিয়ার রুক্ষ মরুভূমি এবং বরফশীতল মালভূমিতে আজও বিচরণ করে চলেছে এক জীবন্ত ইতিহাস ব্যাক্ট্রিয়ান উট। সাধারণ উটের মতো একটি নয়, এদের পিঠে রয়েছে দুটি কুঁজ, যা এদের কেবল স্বতন্ত্রই করেনি, বরং ইতিহাসের অন্যতম সেরা রণকৌশলী চেঙ্গিস খানের অপ্রতিরোধ্য বাহিনীর প্রধান বাহনে পরিণত করেছিল। এই উটগুলো শুধু মঙ্গোলিয়ার বিস্তীর্ণ তৃণভূমিতেই নয়, সিল্ক রোডের দুঃসাহসিক বণিকদেরও সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সঙ্গী ছিল।

এক কুঁজওয়ালা ড্রমেডারি উটের সাথে এদের পার্থক্য শুধু বাহ্যিক নয়, বরং টিকে থাকার ক্ষমতার দিক থেকেও এরা বিস্ময়কর। এদের লম্বা, ঘন পশম গ্রীষ্মে সূর্যের তীব্র তাপ থেকে যেমন এদের বাঁচায়, তেমনই গোবি মরুভূমির হাড় কাঁপানো শীতে মাইনাস ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাতেও উষ্ণ রাখে। সবচেয়ে অবাক করার বিষয় হলো, এদের দুটি কুঁজ পানি সংরক্ষণের জন্য নয়, বরং চর্বির ভান্ডার হিসেবে কাজ করে। যখন খাবারের অভাব দেখা দেয়, তখন এই চর্বি শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এবং কুঁজগুলো নরম ও থলথলে হয়ে যায়। এরা একসাথে প্রায় ১৩৫ লিটার পর্যন্ত পানি পান করতে পারে এবং তৃষ্ণা মেটাতে প্রয়োজনে বরফও খেতে পারে।

ঐতিহাসিকভাবে, এদের দুটি কুঁজের মাঝের সমতল অংশ সৈন্যদের জন্য এক আরামদায়ক এবং স্থিতিশীল বসার জায়গা তৈরি করে দিত, যা দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার জন্য ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চেঙ্গিস খানের সৈন্যরা এই উটগুলোকে শুধু বাহন হিসেবেই নয়, রসদ পরিবহন এবং যুদ্ধের কৌশলগত প্রয়োজনেও ব্যবহার করত। বর্তমানে এদের গৃহপালিত প্রজাতি মধ্য এশিয়ায় পণ্য পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হলেও, এদের বন্য প্রজাতিটি (Camelus ferus) আজ মহাবিপন্ন। পারমাণবিক পরীক্ষার তেজস্ক্রিয়তা, চোরাশিকার এবং খনিজ উত্তোলনের কারণে প্রকৃতি থেকে এই প্রাচীন যোদ্ধারা প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে, যা এক নীরব সংকট তৈরি করেছে।

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 D

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 D

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
2 D

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Showing 67 out of 19335
  • 63
  • 64
  • 65
  • 66
  • 67
  • 68
  • 69
  • 70
  • 71
  • 72
  • 73
  • 74
  • 75
  • 76
  • 77
  • 78
  • 79
  • 80
  • 81
  • 82

Editar oferta

Agregar un nivel








Seleccione una imagen
Elimina tu nivel
¿Estás seguro de que quieres eliminar este nivel?

Comentarios

Para vender su contenido y publicaciones, comience creando algunos paquetes. Monetización

Pagar por billetera

Alerta de pago

Está a punto de comprar los artículos, ¿desea continuar?

Solicitar un reembolso