Linkeei Linkeei
    #ai #best #seo #tructiepbongda #bongdatructuyen
    Advanced Search
  • Login
  • Create a new account or Register

  • Night mode
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Linkeei App install

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Games Jobs Offers
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Games

Forum

Movies

Jobs

Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
7 w

কখনো ভেবে দেখেছেন, বেঁচে থাকার ইচ্ছা কতটা শক্তিশালী হতে পারে? আপনার কল্পনাকেও হার মানাবে প্রকৃতির এই অবিশ্বাস্য ঘটনা।

ছবিতে যা দেখছেন, এটি একটি প্রাণীর পাঁজরের হাড়, যার ভেতর দিয়ে গেঁথে আছে একটি “ধারালো বর্শা বা হারপুন”। এমন মারাত্মক আঘাত পাওয়ার পর মৃত্যু যেখানে ছিল প্রায় নিশ্চিত, সেখানে শরীর শুরু করে দিলো এক অবাক করা লড়াই।
কিন্তু শরীর এই বহিরাগত বস্তুটিকে প্রত্যাখ্যান করলো না। বরং, ঘটলো ঠিক তার উল্টোটা! 😲

যখন কোনো বাহ্যিক বস্তু (foreign object) শরীরে প্রবেশ করে এবং দ্রুত কোনো মারাত্মক ইনফেকশন বা অঙ্গহানি না ঘটায়, তখন শরীর এক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলে।

১. শরীর বুঝতে পারে যে বস্তুটি সরানো সম্ভব নয়। তখন সেটিকে শত্রু হিসেবে না দেখে, বরং তাকে "বন্দী" করার পরিকল্পনা করে।

২. আমাদের হাড়ের মধ্যে থাকা “অস্টিওব্লাস্ট” (Osteoblast) নামক কোষগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই কোষগুলোর কাজ হলো নতুন হাড় তৈরি করা। তারা ধীরে ধীরে ঐ ধারালো বস্তুর চারপাশে নতুন হাড়ের স্তর তৈরি করতে শুরু করে।

৩. বছরের পর বছর ধরে, হাড়ের এই বৃদ্ধি চলতে থাকে এবং একসময় বস্তুটি পুরোপুরি নতুন হাড়ের আবরণে ঢেকে যায়। এটি তখন শরীরেরই একটি অংশ হয়ে ওঠে, ঠিক যেন এটি সবসময় সেখানেই ছিল!

এই ঘটনাটি তিমি শিকারের ইতিহাসে বহুবার দেখা গেছে। শিকারিদের হারপুন গায়ে নিয়ে তিমিরা বহু দশক বেঁচে থেকেছে এবং পরে তাদের কঙ্কালে দেখা গেছে হারপুনটি হাড়ের সাথে একেবারে মিশে গেছে।

এটি প্রমাণ করে যে, শরীর এবং মনের বেঁচে থাকার ইচ্ছা কতটা অদম্য হতে পারে। নিরাময় মানে সবসময় কষ্ট বা ক্ষতকে উপড়ে ফেলা নয়; কখনো কখনো সেই কষ্টের সাথেই নিজেকে মানিয়ে নিয়ে, তাকে ঘিরে আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠাটাই আসল বেঁচে থাকা। 💪❤️

প্রকৃতির নিজেরও নিরাময়ের পদ্ধতি আছে, যা অনেক সময় আমাদের জ্ঞান এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের সীমানাকেও ছাড়িয়ে যায়।

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
7 w

যুক্তরাষ্টের পশ্চিম ভার্জিনিয়ার ডোনি ডানিয়া নামক এক মহিলা এই ছবিটি তুলেছেন । কোটিতে একবার এমন ছবি তোলা সম্ভব । এটা প্রমাণ করে যে বজ্রপাতের সময় গাছের নিচে দাঁড়ানো উচিত নয় ।

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
7 w

যুক্তরাষ্টের পশ্চিম ভার্জিনিয়ার ডোনি ডানিয়া নামক এক মহিলা এই ছবিটি তুলেছেন । কোটিতে একবার এমন ছবি তোলা সম্ভব । এটা প্রমাণ করে যে বজ্রপাতের সময় গাছের নিচে দাঁড়ানো উচিত নয় ।

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
7 w

মধ্যযুগের অন্ধকার যুগে, যেখানে ধর্মদ্রোহিতাকে নির্দয় নিষ্ঠুরতার সাথে শাস্তি দেওয়া হত, সেখানে নির্যাতনের একটি স্বল্প পরিচিত কিন্তু ভয়ঙ্কর হাতিয়ার ছিল: ধর্মদ্রোহিতার কাঁটা। এই যন্ত্রটি তাৎক্ষণিকভাবে চরম যন্ত্রণা দেওয়ার জন্য তৈরি কোনও শিল্পকর্ম ছিল না, বরং দীর্ঘস্থায়ী মানসিক ও শারীরিক যন্ত্রণার একটি হাতিয়ার ছিল।

কাঁটাটিতে একটি ধাতব দণ্ড ছিল যার উভয় প্রান্তে দুটি ধারালো বিন্দু ছিল। এটি শিকারের ঘাড় এবং থুতনির মাঝখানে স্থাপন করা হত, অন্য বিন্দুটি শিকারের বুক বা স্টার্নামের সাথে চাপা থাকত। চামড়া বা ধাতব কলার দিয়ে বেঁধে, এটি মাথার কোনও নড়াচড়া রোধ করত। এটি সামনে বা পিছনে কাত করা যেত না, এবং কথা বলা কার্যত অসম্ভব ছিল।

এই নিষ্ঠুর যন্ত্রটি সাধারণত সরাসরি মৃত্যু ঘটাত না, তবে এটি অসহনীয় যন্ত্রণা দিত। দণ্ডিত ব্যক্তিকে ঘন্টার পর ঘন্টা এমনকি দিন ধরে মাথা না রেখে বা ঘুমাতে না পেরে দাঁড়িয়ে থাকতে হত। ঘুমের অভাব, ক্রমাগত ব্যথার সাথে মিলিত হয়ে চরম ক্লান্তি, হতাশা এবং এমনকি পাগলামির দিকে পরিচালিত করে।

ধর্মদ্রোহিতার কাঁটাটি প্রাথমিকভাবে চার্চের শত্রু হিসেবে বিবেচিত ব্যক্তিদের শাস্তি দেওয়ার জন্য ইনকুইজিশন দ্বারা ব্যবহৃত হত। এর উদ্দেশ্য ছিল কেবল শাস্তি দেওয়া নয়, বরং ভুক্তভোগীকে অপমান করা, তাদেরকে সম্পূর্ণ দুর্বল অবস্থায় ফেলে রাখা।

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
7 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
7 w

মধ্যযুগের অন্ধকার যুগে, যেখানে ধর্মদ্রোহিতাকে নির্দয় নিষ্ঠুরতার সাথে শাস্তি দেওয়া হত, সেখানে নির্যাতনের একটি স্বল্প পরিচিত কিন্তু ভয়ঙ্কর হাতিয়ার ছিল: ধর্মদ্রোহিতার কাঁটা। এই যন্ত্রটি তাৎক্ষণিকভাবে চরম যন্ত্রণা দেওয়ার জন্য তৈরি কোনও শিল্পকর্ম ছিল না, বরং দীর্ঘস্থায়ী মানসিক ও শারীরিক যন্ত্রণার একটি হাতিয়ার ছিল।

কাঁটাটিতে একটি ধাতব দণ্ড ছিল যার উভয় প্রান্তে দুটি ধারালো বিন্দু ছিল। এটি শিকারের ঘাড় এবং থুতনির মাঝখানে স্থাপন করা হত, অন্য বিন্দুটি শিকারের বুক বা স্টার্নামের সাথে চাপা থাকত। চামড়া বা ধাতব কলার দিয়ে বেঁধে, এটি মাথার কোনও নড়াচড়া রোধ করত। এটি সামনে বা পিছনে কাত করা যেত না, এবং কথা বলা কার্যত অসম্ভব ছিল।

এই নিষ্ঠুর যন্ত্রটি সাধারণত সরাসরি মৃত্যু ঘটাত না, তবে এটি অসহনীয় যন্ত্রণা দিত। দণ্ডিত ব্যক্তিকে ঘন্টার পর ঘন্টা এমনকি দিন ধরে মাথা না রেখে বা ঘুমাতে না পেরে দাঁড়িয়ে থাকতে হত। ঘুমের অভাব, ক্রমাগত ব্যথার সাথে মিলিত হয়ে চরম ক্লান্তি, হতাশা এবং এমনকি পাগলামির দিকে পরিচালিত করে।

ধর্মদ্রোহিতার কাঁটাটি প্রাথমিকভাবে চার্চের শত্রু হিসেবে বিবেচিত ব্যক্তিদের শাস্তি দেওয়ার জন্য ইনকুইজিশন দ্বারা ব্যবহৃত হত। এর উদ্দেশ্য ছিল কেবল শাস্তি দেওয়া নয়, বরং ভুক্তভোগীকে অপমান করা, তাদেরকে সম্পূর্ণ দুর্বল অবস্থায় ফেলে রাখা।

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
7 w

জাপানের আইসক্রিম কোম্পানি আকাগি নিউগিও (Akagi Nyugyo) তাদের বিখ্যাত “গারিগারি-কুন” (Garigari-kun) পপসিকেলের দাম ২৫ বছর পর প্রথমবারের মতো বাড়িয়েছে।

বৃদ্ধিটা কত জানেন ? মাত্র ১০ ইয়েন, মানে প্রায় ৯ সেন্ট।

কিন্তু চুপচাপ লেবেল বদলে দেওয়ার বদলে তারা জাতীয় টেলিভিশনে গিয়ে একটা পূর্ণাঙ্গ বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্ষমা চাইল। বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, কোম্পানির কর্মকর্তারা গভীরভাবে মাথা নত করে বলছেন— “আমরা ২৫ বছর ধরে একই দাম রেখেছিলাম, কিন্তু… আর পারছিনা ।”
শুধু জাপানেই হয়তো এমনটা সম্ভব—কোনো কোম্পানি কয়েক সেন্ট দাম বাড়িয়েও টেলিভিশনে মাথা নত করে ক্ষমা চাইছে।

সত্যি বলতে কী, এটা আমার দেখা সবচেয়ে আন্তরিক আর হৃদয়ছোঁয়া “সরি”।
দর্শক এমন কোনো ঘটনা আপনারা দেখেছেন?

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
7 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
7 w

জাপানের আইসক্রিম কোম্পানি আকাগি নিউগিও (Akagi Nyugyo) তাদের বিখ্যাত “গারিগারি-কুন” (Garigari-kun) পপসিকেলের দাম ২৫ বছর পর প্রথমবারের মতো বাড়িয়েছে।

বৃদ্ধিটা কত জানেন ? মাত্র ১০ ইয়েন, মানে প্রায় ৯ সেন্ট।

কিন্তু চুপচাপ লেবেল বদলে দেওয়ার বদলে তারা জাতীয় টেলিভিশনে গিয়ে একটা পূর্ণাঙ্গ বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্ষমা চাইল। বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, কোম্পানির কর্মকর্তারা গভীরভাবে মাথা নত করে বলছেন— “আমরা ২৫ বছর ধরে একই দাম রেখেছিলাম, কিন্তু… আর পারছিনা ।”
শুধু জাপানেই হয়তো এমনটা সম্ভব—কোনো কোম্পানি কয়েক সেন্ট দাম বাড়িয়েও টেলিভিশনে মাথা নত করে ক্ষমা চাইছে।

সত্যি বলতে কী, এটা আমার দেখা সবচেয়ে আন্তরিক আর হৃদয়ছোঁয়া “সরি”।
দর্শক এমন কোনো ঘটনা আপনারা দেখেছেন?

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
7 w

রংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে এ্যানথ্রাক্স। গত দুই মাসে এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। ইতোমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন দুইজন। পাশাপাশি মারা গেছে প্রায় ১ হাজার গবাদি পশু।

গত আগস্ট মাসে অসুস্থ গরুর মাংস কাটতে গিয়ে সংক্রমিত হন উপজেলার পারুল ইউনিয়নের মাইটাল এলাকার কৃষক আব্দুর রাজ্জাক। কয়েক দিনের মধ্যেই তার শরীরে জ্বর, ফোড়া ও ঘা ছড়িয়ে পড়ে। পরে তাকে রংপুর কমিউনিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার।

image
Like
Comment
Share
Showing 674 out of 18961
  • 670
  • 671
  • 672
  • 673
  • 674
  • 675
  • 676
  • 677
  • 678
  • 679
  • 680
  • 681
  • 682
  • 683
  • 684
  • 685
  • 686
  • 687
  • 688
  • 689

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund