Linkeei Linkeei
    #ai #best #seo #tructiepbongda #bongdatructuyen
    Advanced Search
  • Login
  • Create a new account or Register

  • Day mode
  • © 2025 Linkeei
    About • Directory • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Linkeei App install

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Games Jobs Offers
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Games

Forum

Movies

Jobs

Cakhia Tv Trực Tiếp Bóng Đá
Cakhia Tv Trực Tiếp Bóng Đá
10 w

Link trực tiếp Việt Nam U23 vs Yemen U23 190 ngày 09/09/2025
Phát sóng trực tiếp trận Việt Nam U23 vs Yemen U23 vào lúc 190 giải AFC U23 Asian Cup, ngày 09/09/2025 tốc độ cao trên kênh Cakhia TV.
Hastag: #cakhiatv #tructiepbongda #bongdatructuyen #lichthidau #xembongda
Seemore: https://cakhiaz.co/truc-tiep/v....iet-nam-u23-vs-yemen

Like
Comment
Share
Alex Maxwell
Alex Maxwell
10 w

Loan App - Get Cash Instantly | Stashfin
https://play.google.com/store/....apps/details?id=com.
Looking for a loan app - get cash instantly? Stashfin is built for exactly that purpose. The app allows you to apply for a loan and receive money directly in your bank account in just a few hours. No long forms, no waiting in lines—just instant access to funds when you need them most. Stashfin’s loan app ensures quick approvals, transparent charges, and flexible repayment terms. It’s designed for users who value speed and convenience in borrowing. Whether it’s for emergencies or planned expenses, Stashfin is the most trusted loan app to get cash instantly.

Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
10 w

ঘটনাটা আজ থেকে প্রায় ৩২ বছর আগের। জায়গাটা চট্টগ্রামের দক্ষিণ পাশে, পাহাড়ি একটা গ্রামে—নাম হাড়িভাঙা। তখন গ্রামের মধ্যে বিদ্যুৎ ছিল না, সন্ধ্যা নামলেই কুয়াশা আর অন্ধকার একসাথে ঘিরে ফেলত পুরো এলাকা। গল্পটা শুরু হয় রহিম কাকার বয়স যখন মাত্র ১৩। সবে হাফেজি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছেন, পরিবার তাকে জোর করেই পাঠিয়েছে হোস্টেলে।

একদিন বর্ষাকালীন সন্ধ্যায়, রহিম কাকা মাগরিবের নামাজ পড়ে ফিরছিলেন। হোস্টেল থেকে পাঁচ মিনিটের হাঁটার দূরত্বে ছিল একটা পুরনো শ্মশান, যদিও সেটি হিন্দু শ্মশান ছিল, এলাকাবাসী বলত ওখানে মাঝে মাঝে কিছু ‘অদেখা ছায়া’ ঘোরাফেরা করে।

সেদিন প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। রহিম কাকা ছাতা ছাড়া হাঁটছিলেন, কাপড়-চোপড় ভিজে একাকার। যখন শ্মশানের পাশে এসে পৌঁছান, হঠাৎই টের পান যেন কেউ তাঁর পেছনে পেছনে হাঁটছে। কাঁপা কাঁপা গলায় কলমা পড়ে পেছনে তাকান—একটা অজগর সাপ দাঁড়িয়ে। সাপটা অদ্ভুতভাবে তার চোখের দিকে তাকিয়ে ছিল, যেন কোনো কিছু বলতে চাইছে। ভয় পেয়ে কাকা রাস্তা থেকে একটা কাঠ তুলে সাপটাকে ছুঁড়ে মারেন। সাপটার একটা কান্নার মত আওয়াজ করে ঝোপের ভেতরে মিলিয়ে যায়।

সেই রাতে হোস্টেলে ফিরে এসে, হালকা জ্বর নিয়ে শুয়ে পড়েন। রাত আনুমানিক দুইটা বাজে। ঘুম ভেঙে যায় প্রস্রাবের চাপে। টয়লেটে গিয়ে দরজা বন্ধ করে বসেন। কিন্তু হঠাৎই টের পান—তিনি একা নন সেখানে। চারদিকে তাকাতে থাকেন। ঠিক তখনই তার চোখ পড়ে টয়লেটের উপর। ফাঁক দিয়ে দেখা যাচ্ছে একটি বিভৎস মুখ। পুরো মাথাটাই যেন কেটে ফেলা হয়েছে—চুল টেনে টেনে ফ্লোরে পড়ে আছে। লালচে চোখ যেন যেকোনো সময় রক্তে ভরে যাবে। সেই মাথা রহিম কাকার চোখে চোখ রেখে বলল, “তুই আমার শান্তি নষ্ট করছিস। তোকে ছাড়ব না!”

এই দৃশ্য দেখে তিনি চিৎকার করে ওঠেন। অন্য ছাত্ররা ও হুজুর ছুটে আসেন। রহিম কাকা তখন এতটাই আতঙ্কে ছিলেন যে মুখ দিয়ে কথা বের হচ্ছিল না। পরে সবাইকে বিস্তারিত বলেন—সাপ, শ্মশান, সেই ভয়ানক মাথা সব কিছু।

হুজুররা সঙ্গে সঙ্গে এক হুজুরের তাবিজ পরিয়ে দেন। এরপর থেকেই রহিম কাকার পড়াশোনার আগ্রহ কমে যায়। হোস্টেল ছেড়ে বাড়ি চলে যান।

বছর চারেক পর। রহিম কাকার বিয়ে ঠিক হয় পাশের গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে। পাকা কথা হয়ে গেছে, দিন-তারিখও ঠিক। বিয়ের বাজার করতে তিনি শহরে যান, চট্টগ্রাম নগরীতে। সেদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছিল। ফেরার পথে রাত হয়ে যায়। সড়ক ছিল কাদায় ভরা, এক পাশে বয়ে যাওয়া খালের পাশে দিয়ে যেতে হচ্ছিল।

হঠাৎ তিনি দেখতে পান, সাদা শাড়ি পরা এক মহিলা দূর থেকে হেঁটে আসছেন। ভেজা কাপড়ে তার শরীরের গড়ন স্পষ্ট, কিন্তু মুখটা... মুখটা যেন কোনোভাবে বিকৃত! যখন মহিলাটি তার খুব কাছে আসেন, তখন মুখটা খুলে হাসেন। সেই হাসির শব্দ কাকার বুক কাঁপিয়ে দেয়।

তিনি ভয় পেয়ে দ্রুত পায়ে হেঁটে মহিলাটিকে অতিক্রম করতে যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই মহিলাটি বলে ওঠে, “ভেবেছিস, আমাকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ে করবি?

এই কথা শুনেই রহিম কাকার গলা আটকে যায়, কিছু বলতে পারেন না, পা কাঁপতে থাকে। হঠাৎই মনে হয়, কেউ যেন তার গলা টিপে ধরেছে। নিঃশ্বাস নিতে পারছেন না তিনি। কিছুক্ষণ পরেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।

সেই রাতেই রহিম কাকা নিখোঁজ হন। পরদিন বাজারের ব্যাগ পড়ে থাকতে দেখা যায় খালের পাশে, কিন্তু তাঁর কোনো খোঁজ মেলেনি। পরিবার খোঁজাখুঁজি করতে করতে একেবারে দিশেহারা হয়ে যায়। থানায় খবর দেওয়া হয়, পত্রিকায় বিজ্ঞাপনও ছাপা হয়।

তিন সপ্তাহ পর, এক রাতে বাড়ির দরজায় ধাক্কার শব্দ হয়। সবাই ঘুমিয়ে ছিল। দরজা খুলে দেখে—রহিম কাকা! তার শরীর ভেজা, কাদায় ভর্তি, চোখ দুটো যেন অন্যমাত্রায় কাঁদা। দরজার সামনেই পড়ে গিয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।

পরে জ্ঞান ফিরলে পরিবারের সবাই জানতে চায় কী হয়েছিল। রহিম কাকা শুধু বলেন, “আমি ফিরে আসিনি, আমাকে কেউ ছেড়ে দিয়েছে।” এরপর আর কিছু বলেননি। আর কেউ তাকে জিজ্ঞেস করেওনি।

আবারও বিয়ের প্রস্তুতি শুরু হয়। নতুন করে মেয়ে দেখা হয়, পছন্দও হয়। বিয়ের দিন নির্ধারিত হয় বর্ষার শেষ রাতে।ঘটনাটা আজ থেকে প্রায় ৩২ বছর আগের। জায়গাটা চট্টগ্রামের দক্ষিণ পাশে, পাহাড়ি একটা গ্রামে—নাম হাড়িভাঙা। তখন গ্রামের মধ্যে বিদ্যুৎ ছিল না, সন্ধ্যা নামলেই কুয়াশা আর অন্ধকার একসাথে ঘিরে ফেলত পুরো এলাকা। গল্পটা শুরু হয় রহিম কাকার বয়স যখন মাত্র ১৩। সবে হাফেজি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছেন, পরিবার তাকে জোর করেই পাঠিয়েছে হোস্টেলে।

একদিন বর্ষাকালীন সন্ধ্যায়, রহিম কাকা মাগরিবের নামাজ পড়ে ফিরছিলেন। হোস্টেল থেকে পাঁচ মিনিটের হাঁটার দূরত্বে ছিল একটা পুরনো শ্মশান, যদিও সেটি হিন্দু শ্মশান ছিল, এলাকাবাসী বলত ওখানে মাঝে মাঝে কিছু ‘অদেখা ছায়া’ ঘোরাফেরা করে।

সেদিন প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। রহিম কাকা ছাতা ছাড়া হাঁটছিলেন, কাপড়-চোপড় ভিজে একাকার। যখন শ্মশানের পাশে এসে পৌঁছান, হঠাৎই টের পান যেন কেউ তাঁর পেছনে পেছনে হাঁটছে। কাঁপা কাঁপা গলায় কলমা পড়ে পেছনে তাকান—একটা অজগর সাপ দাঁড়িয়ে। সাপটা অদ্ভুতভাবে তার চোখের দিকে তাকিয়ে ছিল, যেন কোনো কিছু বলতে চাইছে। ভয় পেয়ে কাকা রাস্তা থেকে একটা কাঠ তুলে সাপটাকে ছুঁড়ে মারেন। সাপটার একটা কান্নার মত আওয়াজ করে ঝোপের ভেতরে মিলিয়ে যায়।

সেই রাতে হোস্টেলে ফিরে এসে, হালকা জ্বর নিয়ে শুয়ে পড়েন। রাত আনুমানিক দুইটা বাজে। ঘুম ভেঙে যায় প্রস্রাবের চাপে। টয়লেটে গিয়ে দরজা বন্ধ করে বসেন। কিন্তু হঠাৎই টের পান—তিনি একা নন সেখানে। চারদিকে তাকাতে থাকেন। ঠিক তখনই তার চোখ পড়ে টয়লেটের উপর। ফাঁক দিয়ে দেখা যাচ্ছে একটি বিভৎস মুখ। পুরো মাথাটাই যেন কেটে ফেলা হয়েছে—চুল টেনে টেনে ফ্লোরে পড়ে আছে। লালচে চোখ যেন যেকোনো সময় রক্তে ভরে যাবে। সেই মাথা রহিম কাকার চোখে চোখ রেখে বলল, “তুই আমার শান্তি নষ্ট করছিস। তোকে ছাড়ব না!”

এই দৃশ্য দেখে তিনি চিৎকার করে ওঠেন। অন্য ছাত্ররা ও হুজুর ছুটে আসেন। রহিম কাকা তখন এতটাই আতঙ্কে ছিলেন যে মুখ দিয়ে কথা বের হচ্ছিল না। পরে সবাইকে বিস্তারিত বলেন—সাপ, শ্মশান, সেই ভয়ানক মাথা সব কিছু।

হুজুররা সঙ্গে সঙ্গে এক হুজুরের তাবিজ পরিয়ে দেন। এরপর থেকেই রহিম কাকার পড়াশোনার আগ্রহ কমে যায়। হোস্টেল ছেড়ে বাড়ি চলে যান।

বছর চারেক পর। রহিম কাকার বিয়ে ঠিক হয় পাশের গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে। পাকা কথা হয়ে গেছে, দিন-তারিখও ঠিক। বিয়ের বাজার করতে তিনি শহরে যান, চট্টগ্রাম নগরীতে। সেদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছিল। ফেরার পথে রাত হয়ে যায়। সড়ক ছিল কাদায় ভরা, এক পাশে বয়ে যাওয়া খালের পাশে দিয়ে যেতে হচ্ছিল।

হঠাৎ তিনি দেখতে পান, সাদা শাড়ি পরা এক মহিলা দূর থেকে হেঁটে আসছেন। ভেজা কাপড়ে তার শরীরের গড়ন স্পষ্ট, কিন্তু মুখটা... মুখটা যেন কোনোভাবে বিকৃত! যখন মহিলাটি তার খুব কাছে আসেন, তখন মুখটা খুলে হাসেন। সেই হাসির শব্দ কাকার বুক কাঁপিয়ে দেয়।

তিনি ভয় পেয়ে দ্রুত পায়ে হেঁটে মহিলাটিকে অতিক্রম করতে যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই মহিলাটি বলে ওঠে, “ভেবেছিস, আমাকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ে করবি?

এই কথা শুনেই রহিম কাকার গলা আটকে যায়, কিছু বলতে পারেন না, পা কাঁপতে থাকে। হঠাৎই মনে হয়, কেউ যেন তার গলা টিপে ধরেছে। নিঃশ্বাস নিতে পারছেন না তিনি। কিছুক্ষণ পরেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।

সেই রাতেই রহিম কাকা নিখোঁজ হন। পরদিন বাজারের ব্যাগ পড়ে থাকতে দেখা যায় খালের পাশে, কিন্তু তাঁর কোনো খোঁজ মেলেনি। পরিবার খোঁজাখুঁজি করতে করতে একেবারে দিশেহারা হয়ে যায়। থানায় খবর দেওয়া হয়, পত্রিকায় বিজ্ঞাপনও ছাপা হয়।

তিন সপ্তাহ পর, এক রাতে বাড়ির দরজায় ধাক্কার শব্দ হয়। সবাই ঘুমিয়ে ছিল। দরজা খুলে দেখে—রহিম কাকা! তার শরীর ভেজা, কাদায় ভর্তি, চোখ দুটো যেন অন্যমাত্রায় কাঁদা। দরজার সামনেই পড়ে গিয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।

পরে জ্ঞান ফিরলে পরিবারের সবাই জানতে চায় কী হয়েছিল। রহিম কাকা শুধু বলেন, “আমি ফিরে আসিনি, আমাকে কেউ ছেড়ে দিয়েছে।” এরপর আর কিছু বলেননি। আর কেউ তাকে জিজ্ঞেস করেওনি।

আবারও বিয়ের প্রস্তুতি শুরু হয়। নতুন করে মেয়ে দেখা হয়, পছন্দও হয়। বিয়ের দিন নির্ধারিত হয় বর্ষার শেষ রাতে।

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
10 w

জয়েস ক্যারল ভিনসেন্ট ছিলেন এক ব্রিটিশ নারী, যিনি ২০০৩ সালের ডিসেম্বরে মারা যান। কিন্তু তাঁর মৃত্যু কেউ টেরই পায়নি — ঠিক ২ বছর পরে, ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে তার মরদেহ আবিষ্কৃত হয় উত্তর লন্ডনের একটি ফ্ল্যাটে, যেখানে টিভি তখনও চলছিল।

আর তাঁর ফ্ল্যাট ছিল এমন একটি হাউজিং এসোসিয়েশনের আওতায়, যেখানে কেউ মাঝেমধ্যে খোঁজ নিতে আসত না, এবং জানালাগুলো বন্ধ ছিল — ফলে গন্ধ বা শব্দ বাইরে যায়নি। তিনি একা থাকতেন, জীবনের শেষ দিকে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেছিলেন। ভাড়া আর বিল স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাটা যাচ্ছিল বলে কাউকে কিছু বোঝা যায়নি। যখন পুলিশ দরজা ভেঙে ফ্ল্যাটে ঢোকে, তখন তার দেহ কঙ্কাল হয়ে গিয়েছিল — পড়ে ছিল টিভির সামনে।

অনেকে ভাবতে পারেন, “দুই বছর ধরে ভাড়া, বিদ্যুৎ চলল কীভাবে? কেউ খেয়াল করল না?” আসলে, জয়েস সরকারি হাউজিং বেনিফিটে থাকা একা একজন নারী ছিলেন। ভাড়া ও কিছু বিল অটোমেটিক ডেবিটে ব্যাংক থেকে কাটা যাচ্ছিল।

বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়নি, কারণ কোম্পানিগুলো সাধারণত কয়েক মাস বিল না পেলে তদারকি করে — কিন্তু যেহেতু বিলের অর্থ কাটছিল বা কারো সন্দেহ হয়নি, তাই বিদ্যুৎ চলতে থাকে।

এই ঘটনা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখায়, নিঃসঙ্গতা কতটা ভয়ংকর হতে পারে। আমরা কি খেয়াল রাখছি, আমাদের চারপাশের মানুষগুলো ঠিক আছে কি না?

সব মিলিয়ে, এক আধুনিক শহরের ভিড়ে একজন মানুষ এইভাবে হারিয়ে যেতে পারে — সেটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি।

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
10 w

নতুন যুগের নির্মাণ প্রযুক্তি! লোহার চেয়ে ৪ গুণ হালকা, মরিচা ধরে না, স্টিলের চেয়েও দ্বিগুণ শক্তিশালী – এই হলো GFRP (Glass Fiber Reinforced Polymer) ভবিষ্যতের নির্মাণ সামগ্রী! তাই শেয়ার না করে পারলাম না!

🔹 স্টিলের বিকল্প হিসেবে অসাধারণ
🔹 জং ধরে না, টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী
🔹 বৈদ্যুতিক প্রবাহ ধারণ করে না, তাই আরও নিরাপদ
🔹 প্রকল্পে খরচ কমায় প্রায় ৩০% পর্যন্ত
🔹 মাত্র ১৩০ কেজি ফাইবার = ১ টন রডের কাজ করতে পারে!

এখনই ব্যবহার হচ্ছে — ছাদ, কলাম, স্ল্যাব, গ্যারেজ, বন্দর, এমনকি সামুদ্রিক নির্মানেও!

আন্তর্জাতিক সার্টিফিকেশন ও বিল্ডিং রিসার্চ সেন্টারের অনুমোদনপ্রাপ্ত এই প্রযুক্তি বদলে দিচ্ছে নির্মাণ জগতকে।

আরও শক্তিশালী, হালকা ও টেকসই নির্মাণের পথে এটি এক বিশাল অগ্রগতি।

image
Like
Comment
Share
Sirazum Munir Toaha
Sirazum Munir Toaha  
10 w

আলেয়া এক ধরনের বায়ুমণ্ডলীয় ভৌতিক আলো যা রাতের অন্ধকারে জলাভূমিতে বা খোলা প্রান্তরে দেখা যায়। মাটি থেকে একটু উঁচুতে আগুনের শিখা জ্বলতে থাকে।

আলেয়া সৃষ্টি নিয়ে নানা মত রয়েছে। লোককথায় একে ভৌতিক আখ্যা দেওয়া হলেও বিজ্ঞানীরা মনে করেন গাছপালা পচনের ফলে যে মার্শ গ্যাসের সৃষ্টি হয় তা থেকে আলেয়ার উৎপত্তি। যেহেতু মিথেন গ্যাসের আপনি জ্বলার ক্ষমতা নেই তাই আগুন শুরুর কারণ হিসেবে তাঁরা দাহ্য ফসফিন (PH3) ও ফসফরাস ডাইহাইড্রাইড (P2H4) গ্যাসকে চিহ্নিত করেন।[৪] কেউ মনে করেন বাঁশ বা শুকনো কাঠের ঠোক্করে যে স্ফুলিঙ্গ তৈরি হয় তা থেকেই এই মার্শ গ্যাসে আগুন লাগে।

আলেয়া যে ভাবে তৈরি হয়:

সাধারণত পাহাড়ি পাদদেশ অঞ্চলে এসব দামসম্পন্ন বিল বেশি চোখে পড়ে। পাহাড় বা বনাঞ্চলের পত্রঝড়া গাছের পাতা বসন্তে মাটিতে পড়ে। গ্রীষ্মে তা শুকিয়ে পচনের জন্য প্রস্তুত হয়। বর্ষার জলে এই পাতা পচে পাহাড়ি ঢলে হাওর, বিলের তলায় গিয়ে জমে। পাতা পচা পলি বিলের কেন্দ্রবিন্দুতে এক ধরনের বালুহীন পলিস্তর তৈরি করে। বর্ষাকালে রাতের বেলায় বিলের জলে যে ভূতের আগুন বা আলেয়ার আলো দেখা যায় তা আসলে, এই পাতা পচা পলিমাটি থেকে উৎপন্ন মিথেন গ্যাস বাতাসের সংঘর্ষে জ্বলে ওঠার কারণে তৈরি হয়। ধারণা করা হয়, বিলের তলার এই পলিস্তর গভীর পলিস্তর বিশিষ্ট দাম তৈরি হতে হাজার হাজার বছর লাগে। যেসব স্থানে দাম গড়ে উঠে তার নিচে পাহাড়ি উঁচু ভূমির ঝরণা ধারার একটি মুখ্যম প্রবাহ স্থানে এসব দামের উৎপত্তি। এই ঝরণা জলের প্রবাহই দামে কাদাকে জলমগ্ন রাখে।

আলেয়াতে থাকা ফসফরাস ডাইহাইড্রাইড (P2H4) গ্যাসটি বায়ুর সংস্পর্শে এলে জ্বলে ওঠে। ফলে অন্যান্য গ্যাসগুলি (অর্থাৎ মিথেন এবং ফসফিন) একই সাথে নীল শিখাসহ জ্বলতে থাকে। বায়ুপ্রবাহের ফলে জ্বলন্ত গ্যাসটি গতিশীল হয়। এটিই হল আলেয়া।

আলেয়া কোনো ভৌতিক ব্যাপার নয়। তবুও গ্রাম বাংলার অধিকাংশ মানুষ বিশ্বাস করে এটি অশরীরীদের কাজ।

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
10 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
10 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
10 w

image
Like
Comment
Share
Opekkha : অপেক্ষা
Opekkha : অপেক্ষা  
10 w

image
Like
Comment
Share
Showing 818 out of 19021
  • 814
  • 815
  • 816
  • 817
  • 818
  • 819
  • 820
  • 821
  • 822
  • 823
  • 824
  • 825
  • 826
  • 827
  • 828
  • 829
  • 830
  • 831
  • 832
  • 833

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund