১৯৭৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত Star Wars: Episode IV – A New Hope-এ লুক স্কাইওয়াকারের ল্যান্ডস্পিডার দেখে মনে হচ্ছিল যেন ওটা ভেসে বেড়াচ্ছে ট্যাটুইনের মরুভূমির বালুর উপর। তবে আপনি জেনে অবাক হবেন যে তখনো CGI (কম্পিউটার গ্রাফিক্স) ছিল না, আর সেই ভাসমান যানের দৃশ্য তৈরি হয়েছিল এক অসাধারণ ট্রিক দিয়ে।
স্পিডারটির চাকাগুলো ঢাকতে ছবির নির্মাতারা স্পিডারের পাশে লাগিয়েছিলেন আড়াআড়ি করে বসানো আয়না। এই আয়নাগুলো মরুভূমির বালুকাময় ভূমির প্রতিফলন ঘটাত। ফলে চাকা চোখে পড়ত না, বরং মনে হতো যানটি বাতাসে ভাসছে!
ভিজুয়াল ইফেক্টের যুগ শুরুর আগেই এমন সৃজনশীলতা দেখিয়েছে Star Wars-এর টিম, যা আজও সিনেমাপ্রেমীদের মুগ্ধ করে।
"একটা ছেলেকে মেয়ে বানিয়ে ফেলা হয়েছিল!"
১৯৬৫ সালে কানাডায় জন্ম নেয়া এক যমজ ভাইয়ের একজন ছিল ব্রুস রাইমার। কিন্তু ছেলেটার ছোটবেলায় সারকামসিশন (খৎনা) করার সময় ডাক্তারদের ভুলে তার পুরুষাঙ্গ পুরোপুরি পুড়ে যায়। এই অবস্থায় তার বাবা-মা খুব ভয় পেয়ে যায়। তখন এক মনোবিজ্ঞানী ডাক্তার"জন মানি"বলেন— "আপনারা তাকে মেয়ে বানিয়ে ফেলুন। ছোটবেলায় যদি মেয়ের মতো বড় করেন, সে মেয়ে হয়ে উঠবে।” এইভাবে ব্রুসকে ‘ব্রেন্ডা’ নামে মেয়ের মতো বড় করা হয়। তাকে মেয়েদের জামা পড়ানো হয়, মেয়ে ভাব শেখানো হয়।
কিন্তু...
> সে কখনই নিজেকে মেয়ে ভাবতে পারেনি। সব সময় নিজেকে একটা ভুলে জন্ম নেয়া মানুষ মনে করতো। ভিতরে ভিতরে বিষণ্নতায় ভুগত।
১৭ বছর বয়সে সে জানতে পারে সত্যটা—সে আসলে জন্মেছিল ছেলে হয়ে। এরপর সে আবার নিজের পুরোনো পরিচয়ে ফিরে আসে—নাম নেয় ডেভিড। কিন্তু মানসিকভাবে সে এত ভেঙে পড়ে যে, পরবর্তীতে ২০০৪ সালে মাত্র ৩৮ বছর বয়সে আত্মহত্যা করে।"একটা ছেলেকে মেয়ে বানিয়ে ফেলা হয়েছিল!"
১৯৬৫ সালে কানাডায় জন্ম নেয়া এক যমজ ভাইয়ের একজন ছিল ব্রুস রাইমার। কিন্তু ছেলেটার ছোটবেলায় সারকামসিশন (খৎনা) করার সময় ডাক্তারদের ভুলে তার পুরুষাঙ্গ পুরোপুরি পুড়ে যায়। এই অবস্থায় তার বাবা-মা খুব ভয় পেয়ে যায়। তখন এক মনোবিজ্ঞানী ডাক্তার"জন মানি"বলেন— "আপনারা তাকে মেয়ে বানিয়ে ফেলুন। ছোটবেলায় যদি মেয়ের মতো বড় করেন, সে মেয়ে হয়ে উঠবে।” এইভাবে ব্রুসকে ‘ব্রেন্ডা’ নামে মেয়ের মতো বড় করা হয়। তাকে মেয়েদের জামা পড়ানো হয়, মেয়ে ভাব শেখানো হয়।
কিন্তু...
> সে কখনই নিজেকে মেয়ে ভাবতে পারেনি। সব সময় নিজেকে একটা ভুলে জন্ম নেয়া মানুষ মনে করতো। ভিতরে ভিতরে বিষণ্নতায় ভুগত।
১৭ বছর বয়সে সে জানতে পারে সত্যটা—সে আসলে জন্মেছিল ছেলে হয়ে। এরপর সে আবার নিজের পুরোনো পরিচয়ে ফিরে আসে—নাম নেয় ডেভিড। কিন্তু মানসিকভাবে সে এত ভেঙে পড়ে যে, পরবর্তীতে ২০০৪ সালে মাত্র ৩৮ বছর বয়সে আত্মহত্যা করে।
মাসিক
প্রথম পিরিয়ডেই হা*রি*য়ে গেল একটি জীবন — কে নেবে এই দায়?
কুমারী একটি মেয়ে, বয়স মাত্র তেরো কিংবা চৌদ্দ। জীবনের প্রথম পিরি*য়ড শুরু হয়েছিল কিছুদিন আগে। শুরু থেকেই তার শরীর দুর্বল হয়ে পড়ছিল ধীরে ধীরে। জ্বর, পেটে ব্যথা, অবিরাম র*ক্ত*পাত—সব মিলিয়ে সে প্রায় দশ দিন ধরে বিছানায় পড়ে ছিল। পরিবারের লোকজন প্রথমে বিষয়টিকে তেমন গুরুত্ব দেয়নি। ভাবছিল, "মেয়েদের এমন তো হয়ই!"
কিন্তু অবস্থার অ*বন*তি ঘটতেই শুরু হয় দু*শ্চিন্তা। একসময় এমন জায়গায় গিয়ে পৌঁছায়, যখন আর কিছু করার থাকে না। বাধ্য হয়ে মেয়েটিকে বিকেলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক জানালেন—মেয়েটি মা*রা*ত্ম*ক র*ক্ত*শূন্যতায় ভুগছে। জরুরি ভিত্তিতে রক্ত দরকার, তার ব্লাড গ্রুপ AB+।
রক্ত জোগাড় করে রাত ১টার দিকে তাকে রক্ত দেওয়া হয়। কিন্তু ততক্ষণে দেরি হয়ে গেছে। তার শরীর সেই রক্ত নিতে পারেনি। কারণ, সেই ছোট্ট মেয়েটি এরই মধ্যে নিঃশব্দে প্রা*ণ হারিয়েছে—রক্তশূন্যতার কারণে।
ঘটনাটি সুন্দরবনের একেবারে কোলঘেঁষা, প্রত্যন্ত একটি গ্রামের। মেয়েটির বাড়ি থেকে জঙ্গল মাত্র ২০ গজ দূরে, মাঝখানে শুধু একটি নদী। পল্লিবিদ্যুৎ এসেছে মাত্র চার বছর আগে। এখনো নেই পাকা রাস্তা, নেই কোনো আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা।
এই অঞ্চলে ‘মা*সি*ক’ শব্দটি এখনো উচ্চারণযোগ্য নয়। এটি যেন এক অ*পবিত্র, ল*জ্জাজ*নক, নি*ষিদ্ধ কোনো ঘটনা। এখানকার মেয়েরা এখনো পিরিয়ডকালীন সময়ে স্যানিটারি প্যাডের পরিবর্তে ব্যবহার করে নোংরা, বারবার ব্যবহৃত ন্যাকড়া। স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব এতটাই, যে একজন কিশোরী পিরিয়ডের সময় অবিরাম র*ক্তপা*তেও সাহায্য চাইতে পারেনি।
হয়তো অনেকে বলবেন, পরিবারের দোষ। তারা কেন বুঝল না? কেন গুরুত্ব দিল না? তাদেরও যদি জিজ্ঞেস করা হয়, উত্তর আসবে—তারা জানেই না এসব ব্যাপার। এই অঞ্চলে শিক্ষার হার বলতে গেলে ২ শতাংশেরও কম। এখানকার মহিলারা আধুনিকতা বা শহরের সুযোগ-সুবিধা দেখেছে কেবল টেলিভিশন বা মোবাইল ফোনের পর্দায়।
আমরা আজ ২০২৫ সালে বাস করছি—যেখানে চাঁদের বুকে ঘর বানানোর স্বপ্ন বাস্তব হতে চলেছে, নারীরা মহাকাশে যাচ্ছে, প্রযুক্তি পৌঁছে গেছে আঙুলের ডগায়। অথচ এমন এক সময়ে, এমন উন্নত বিশ্বের পাশে—একটি কিশোরী মা*রা যায় শুধুমাত্র পিরিয়ডের সময় যথাযথ যত্ন না পাওয়ার কারণে।
পিরিয়ড কোনো অভিশাপ নয়। এটি একটি মেয়ের জীবনের এক গৌরবময় সূচনা—নারীত্বের পথে প্রথম পদক্ষেপ। কিন্তু আমাদের সমাজের বহু জায়গায় এখনো এটি ল*জ্জা, সংকোচ ও অজ্ঞতার কারণে ধামাচাপা পড়ে থাকে।
মেয়েটির মৃ*ত্যু হয়তো ভাগ্য বলে এড়িয়ে যাওয়া যায়, কিন্তু বাস্তবে এটি আমাদের সমাজ, শিক্ষাব্যবস্থা এবং সচেতনতার মারাত্মক ব্যর্থতা।
যদি আমরা এখনই সচেতন না হই, যদি মা-বাবারা সন্তানদের প্রাথমিক শারীরিক ও প্রজনন শিক্ষা না দেন, যদি স্কুলগুলোতে যৌন ও স্বাস্থ্য শিক্ষাকে গুরুত্ব না দেওয়া হয়—তবে এমন মৃ*ত্যু আরও ঘটবে।
এ মৃ*ত্যু কেবল একটি মেয়ের নয়, এটি আমাদের সবার—সমাজের, অবহেলার, অজ্ঞতার।
আজই সময় এসেছে ‘পিরিয়ড’ শব্দটিকে সম্মানিত করার। মেয়েরা প্রতিনিয়ত যন্ত্র*ণা সহ্য করে, র*ক্ত দিয়ে, কষ্টে থেকেও জীবন এগিয়ে নিয়ে যায়। তাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে—এই মৃ*ত্যু যেন আর কোনো মেয়ের জীবনের শেষ অধ্যায় না হয়।
✨ পুরুষ বনাম নারী – শরীরের গোপন ঘড়ি
আমরা সবাই জানি সময় ঘড়ির কাঁটায় চলে। কিন্তু জানেন কি❓ আমাদের শরীরের ভেতরেও একটা গোপন ঘড়ি আছে!
তবে সেই ঘড়ি পুরুষ আর নারীর জন্য একেবারেই আলাদা।
---
👨🦱 পুরুষের ২৪ ঘণ্টার ছন্দ
পুরুষের শরীর প্রতিদিন টেস্টোস্টেরনের ওঠানামার সাথে তাল মিলিয়ে চলে।
☀️ সকাল: টেস্টোস্টেরন সর্বোচ্চ থাকে। এ সময় এনার্জি, আত্মবিশ্বাস আর মনোযোগ একেবারে টপে থাকে।
🌤️ দুপুর-বিকেল: ধীরে ধীরে টেস্টোস্টেরন কমতে শুরু করে। তাই শরীর একটু শান্ত হয়, মিটিং বা মনোযোগী কাজের জন্য ভালো সময়।
🌙 রাত: সবচেয়ে নিচে নেমে আসে। তখন শরীর চায় বিশ্রাম, ঘুম আর রিল্যাক্সেশন।
অর্থাৎ, পুরুষের শরীর প্রতিদিন নতুনভাবে চার্জ হয় এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আবার রিসেট হয়।
---
👩🦰 নারীর ২৮ দিনের ছন্দ
নারীর শরীর প্রতিদিন নয়, বরং মাসজুড়ে ধাপে ধাপে পরিবর্তিত হয়।
🌸 ফোলিকুলার ফেজ (মাসিকের পর): এ সময় এনার্জি, সৃজনশীলতা, আত্মবিশ্বাস—সবকিছু বাড়ে।
💫ডিম্বস্ফোটন ফেজ: শরীর সবচেয়ে ফার্টাইল অবস্থায় থাকে। মুড, সৌন্দর্য ও সামাজিকতা সর্বোচ্চ থাকে।
🌧️ লুটিয়াল ফেজ: হরমোনের পরিবর্তনে ক্লান্তি, আবেগপ্রবণতা ও বিশ্রামের প্রয়োজন বাড়ে।
🍂 মাসিকের সময়: শরীর পুরোনো স্তর ঝরিয়ে দিয়ে নতুনভাবে প্রস্তুত হয়। বিশ্রাম ও যত্ন নেওয়ার সঠিক সময়।
অর্থাৎ, নারীর শরীর প্রতিদিন নয়—বরং ২৮ দিনের ছন্দে কাজ করে।
---
🔹 পুরুষের শরীর = প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টায় ওঠানামা করে।
🔹 নারীর শরীর = পুরো মাস জুড়ে এক ভিন্ন হরমোনাল ছন্দে চলে।
👉 এই প্রাকৃতিক ছন্দগুলোকে বোঝা মানে হলো নিজের শরীরকে ভালোভাবে চেনা।
যখন আমরা শরীরের ঘড়িকে বুঝি, তখন কাজ, বিশ্রাম, সম্পর্ক আর সুস্থতা—সবকিছুই সুন্দরভাবে সামঞ্জস্য করা সহজ হয়।
✨ তাই আসুন, নিজের শরীরকে শুনি, তার ছন্দকে সম্মান করি—কারণ শরীরই আমাদের আসল সঙ্গী।
🏗️ Xây Dựng An Bình – Làm Máng Xối Tôn & Inox Tại Bình Dương, Làm Là Chuẩn
Ở Bình Dương, nhà nào cũng có mái. Mái nào cũng cần máng xối. Nhưng không phải ai cũng biết: máng xối không chỉ là cái ống dẫn nước. Nó là “hệ thống thoát nước” của cả mái nhà. Làm sai, nước tràn. Làm đúng, nhà bền.
Xây Dựng An Bình không quảng cáo rầm rộ. Chúng tôi để công trình lên tiếng.
🔩 Chuyên Thi Công Máng Xối Tôn & Inox – Không Phô Trương, Chỉ Làm Tốt
- Máng xối tôn: nhẹ, dễ thi công, giá hợp lý. Phù hợp nhà xưởng, nhà cấp 4, công trình dân dụng.
- Máng xối Inox: bền, chống gỉ, thẩm mỹ cao. Dành cho nhà phố, biệt thự, công trình yêu cầu độ hoàn thiện cao.
Chúng tôi không bán vật liệu. Chúng tôi thi công trọn gói – từ khảo sát, tư vấn, đến lắp đặt và bảo hành. Không phát sinh, không dây dưa.
💼 Tại Sao Chọn An Bình?
- Đội ngũ thi công: không phải thợ “chạy show”, mà là người làm nghề lâu năm, hiểu từng loại mái, từng kiểu nước chảy.
- Tiến độ rõ ràng: không hứa suông, không trễ hẹn.
- Báo giá minh bạch: không “mập mờ”, không “đội giá”.
- Bảo hành thật: gọi là có mặt, không né tránh.
📍 Phục Vụ Toàn Bình Dương
Chỉ cần mái nhà cần máng xối, An Bình sẽ có mặt. Dù là thay mới, sửa chữa, hay thi công từ đầu, chúng tôi đều làm với tinh thần: “Làm một lần, xài lâu dài.”
📞 Liên Hệ Ngay – Để Mái Nhà Không Còn Lo Mùa Mưa
Xây Dựng An Bình
Chuyên thi công máng xối tôn & Inox tại Bình Dương
Uy tín không nằm ở lời nói, mà nằm ở từng mét máng xối đã lắp xong.
-------------------------------------------------------------
📢 Công ty chuyên thi công làm máng xối tôn & Inox tại Bình Dương
☎️ Điện thoại: 0825.841.514
🏘️ Địa chỉ: Chi nhánh tại Bình Dương
📬 Mail: Xaydunganbinh.com.vn@gmail.com
🌐 Website: https://xaydunganbinh.com/thi-....cong-lam-mang-xoi-to
🌐 Youtube: https://www.youtube.com/@xaydunganbinh8749/
🌐 Facebook: https://www.facebook.com/share/p/1A72bYpUjB/
🌐 X: https://x.com/xaydunganbinh/st....atus/182358141745828
🌐 Linkedin: https://www.linkedin.com/feed/....update/urn:li:share:
🌐 Pinterest: https://www.pinterest.com/pin/785948572511029541
🌐 Tumblr: https://www.tumblr.com/xaydung....anbinh/7938540511766
🌐 Okru: https://ok.ru/profile/91021641....1405/statuses/157852
🌐 Kofi: https://ko-fi.com/xaydunganbinh/posts
#mangxoi #suachuamangxoi #thiconglammangxoi #thaymangxoi #lammangxoi #thicongmangxoi #thicongmangxoibinhduong
...