Mighty 8th Media: Experts in Website Design Atlanta GA and Beyond
Mighty 8th Media delivers outstanding website design in Atlanta GA and innovative video production solutions to help brands grow. They craft visually engaging, user-friendly websites and compelling videos that tell powerful stories. With their creative team and strategic approach, they ensure every project reflects their client’s vision and drives measurable results.
For more details: https://www.m8th.com/services/
Your Guide to FinTech App Development
Thinking about building your own FinTech app? This guide walks you through everything you need to know—from the development process and key features to cost breakdowns and the right tech stack to use.
https://www.apurple.co/how-to-build-a-fintech-app/
#fintechappdevelopment #fintechmobileappdevelopment
#fintechapplicationdevelopment #fintechappforstartup
স্ত্রী সন্তান জন্মের পর চলে গিয়েছিলেন।
প্রিম্যাচিউর, দুর্বল, নিঃশ্বাস নিতে হিমশিম খাওয়া সেই নবজাতককে বুকে নিয়ে একা পড়ে গেলেন বাবা।
কিন্তু তিনি হাল ছাড়েননি।
সব বিক্রি করে, হাসপাতালের এক কোণে জায়গা করে নিলেন —
দিনরাত সন্তানের পাশে, বুকের কাছে জড়িয়ে রাখতেন তাকে।
ডাক্তাররা একে বলেন “Kangaroo Care” —
যেখানে মায়ের বা বাবার ত্বকের সাথে ত্বক স্পর্শে (skin-to-skin contact)
শিশুর হার্ট রেট, তাপমাত্রা, ও শ্বাসপ্রশ্বাস স্থিতিশীল হয়।
কিন্তু এই বাবার কাছে এটা ছিল শুধু চিকিৎসা নয় —
এটা ছিল ভালোবাসা, বিশ্বাস আর প্রতিদিনের প্রার্থনা।
১০ দিন ১২ ঘণ্টা পর, অবিশ্বাস্য কিছু ঘটল।
শিশুর অক্সিজেনের প্রয়োজন কমে গেল।
তাপমাত্রা স্থিতিশীল হলো।
শরীর শক্ত হতে শুরু করল।
যে শিশুকে কেউ বাঁচবে ভাবেনি — সে বেঁচে গেল।
পরে যখন মা ফিরে এলেন ক্ষমা চাইতে,
বাবা তাকে ফিরিয়ে দিলেন না —
বললেন, “আমার নয়, আমাদের সন্তানের জন্য।”
এটা কেবল ভাগ্যের চমক নয় —
এটা ভালোবাসা, বিজ্ঞান আর মানবিক সংযোগের শক্তির প্রমাণ।
বাবা,বড্ড ভালোবাসি, কখনো বলা হয়নি হয়তো জীবনেও বলা হবেনা, এ পোস্ট ও আপনি পড়বেন না হয়তো,
তবুও ভালোবাসি বাবা, সমস্ত সত্তায় অস্তিত্বে জুড়ে আমার বাবা।
শেয়ার করুন, বাবাকে জানান কতটা ভালোবাসা বাবার জন্য ❤️
দীর্ঘ দশ বছরের গবেষণার পর অবশেষে বিজ্ঞানীরা এমন এক যুগান্তকারী সাফল্য অর্জন করেছেন, যা ভবিষ্যতে কিডনি প্রতিস্থাপনের চিত্রই বদলে দিতে পারে। এবার তৈরি হয়েছে এমন এক ধরনের কিডনি, যা যেকোনো রক্তের গ্রুপের মানুষের শরীরে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হতে পারে। এই ‘ইউনিভার্সাল কিডনি’ প্রযুক্তি কার্যকরভাবে ব্যবহার করা গেলে কিডনি প্রতিস্থাপনের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষার সময় অনেকটাই কমে যাবে এবং অগণিত মানুষের জীবন রক্ষা পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই গবেষণাটি করেছেন কানাডা ও চীনের একদল বিজ্ঞানী। তারা একসঙ্গে কাজ করে এমন একটি কিডনি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন, যা কোনো নির্দিষ্ট রক্তের গ্রুপের সঙ্গে সীমাবদ্ধ নয়। পরীক্ষার জন্য তারা একটি কিডনি একজন মস্তিষ্ক-মৃত ব্যক্তির শরীরে প্রতিস্থাপন করেন, এবং সেই ব্যক্তির পরিবারের অনুমতিতেই এই গবেষণা চালানো হয়।
বর্তমানে রক্তের গ্রুপ O (টাইপ O) রোগীদের জন্য কিডনি পাওয়া সবচেয়ে কঠিন। কারণ, টাইপ O রোগীদের কেবল টাইপ O দাতার কিডনিই দেওয়া যায়। অথচ টাইপ O কিডনি অন্য সব রক্তের গ্রুপের মানুষের শরীরেও কাজ করতে পারে বলে এর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ফলে অর্ধেকেরও বেশি রোগী কিডনি প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় বছরের পর বছর কাটিয়ে দেন।
রক্তের গ্রুপ নির্ভর করে লাল রক্তকণিকার গায়ে থাকা বিশেষ চিহ্নের (যাকে বলা হয় অ্যান্টিজেন) উপর। আমাদের শরীরে থাকা অ্যান্টিবডি কোনো অচেনা অ্যান্টিজেন দেখলেই সেটিকে ‘বিদেশি’ হিসেবে শনাক্ত করে আক্রমণ করে। তাই ভুল রক্ত বা ভিন্ন রক্তের গ্রুপের অঙ্গ শরীরে প্রতিস্থাপন করলে শরীর সেটিকে প্রত্যাখ্যান করে ফেলে।
বর্তমানে ভিন্ন রক্তের গ্রুপের কিডনি প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হলেও প্রক্রিয়াটি অনেক জটিল। এতে রোগীর শরীরকে আগে থেকেই বিশেষভাবে প্রস্তুত করতে হয়, প্রচুর অর্থ লাগে এবং ঝুঁকিও থাকে। তাছাড়া সাধারণত জীবিত দাতার কিডনিই এই পদ্ধতিতে ব্যবহার করা যায়।
নতুন এই গবেষণায় বিজ্ঞানীরা একটি অভিনব উপায়ে সমস্যার সমাধান খুঁজে পেয়েছেন। তারা বিশেষ কিছু এনজাইম ব্যবহার করেছেন, যা টাইপ A রক্তের কিডনি থেকে সেই চিনি-অণুগুলো (অ্যান্টিজেন) কেটে সরিয়ে দেয়—যেগুলোর কারণে সেটি টাইপ A হিসেবে চিহ্নিত থাকে। এই এনজাইমগুলো আসলে অণু-স্তরের কাঁচির মতো কাজ করে। ফলে অ্যান্টিজেন সরিয়ে দেওয়ার পর কিডনিটি টাইপ O রক্তের মতো হয়ে যায়, যা সবার শরীরে মানিয়ে নিতে পারে।
তবে এখনো এই প্রযুক্তি পুরোপুরি নিরাপদভাবে মানুষের দেহে ব্যবহারের উপযুক্ত নয়। পরীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতিস্থাপিত কিডনিটি তৃতীয় দিনে আবার কিছুটা টাইপ A অ্যান্টিজেন তৈরি করতে শুরু করে। ফলে শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা হালকা প্রতিক্রিয়া দেখায়। কিন্তু আশার কথা হলো, প্রতিক্রিয়াটি প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম ছিল, এবং শরীরের ভেতরে কিডনিটিকে গ্রহণ করার প্রবণতা দেখা গিয়েছে।
শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিদিন গড়ে ১১ জন মানুষ কিডনি না পেয়ে মারা যান, এবং তাঁদের বেশিরভাগই টাইপ O কিডনির অপেক্ষায় থাকেন। তাই বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন দিক থেকে সমাধানের পথ খুঁজছেন—কেউ শূকরের কিডনি ব্যবহার নিয়ে গবেষণা করছেন, কেউবা নতুন ধরনের প্রতিরোধক ওষুধ তৈরি করছেন। কিন্তু যদি একদিন যেকোনো রক্তের গ্রুপের মানুষ যেকোনো কিডনি গ্রহণ করতে পারেন, তাহলে কিডনি প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে এটি হবে এক নতুন যুগের সূচনা।